ফিচার ডেস্ক
রান্নাঘরের খুবই সহজলভ্য মসলা হলুদ। ‘সোনালি মসলা’ হিসেবে পরিচিত এ হলুদ কেবল তার স্বাদ ও রঙের জন্যই পরিচিত নয়, বরং এর স্বাস্থ্য উপকারিতাও অনেক বেশি।
ব্যথা উপশম করে
পেশি ও জয়েন্টের ব্যথা কমাতে খাবারে হলুদ যোগ করা যেতে পারে। এটি হৃদ্রোগ এবং আর্থরাইটিসের মতো জয়েন্টের সমস্যার বিভিন্ন অবস্থার ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ
হলুদে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরে ফ্রি র্যাডিকেলের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এর প্রভাব বার্ধক্য কমিয়ে দেয় এবং অনেক রোগের ঝুঁকি কমায়।
লিভারের কার্যকারিতা বাড়ায়
হলুদের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের প্রভাব মানুষকে টক্সিনের ক্ষতিকর দিক থেকে মুক্তি দেয় এবং লিভারের সক্ষমতা বাড়ায়।
ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়
‘জার্নাল অব নিউট্রিয়েন্টস’-এ প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছে, ক্যানসারের চিকিৎসায় হলুদকে উপকারী ভেষজ হিসেবে দেখানো হয়েছে। এটি ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি এবং বিকাশকে বাধা দেয়।
হজমে সাহায্য করে
হলুদ চর্বি দ্রুত হজম করতে এবং অন্ত্রের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এটি ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোমের (আইবিএস) মতো হজমের রোগের লক্ষণ কমায়।
স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
নিউরাল রিজেনারেশন রিসার্চে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখানো হয়েছে, হলুদ স্মৃতিশক্তি এবং জ্ঞানীয় কার্যকারিতা বাড়াতে পারে।
প্রদাহরোধী বৈশিষ্ট্য
পেশি এবং জয়েন্টের ব্যথা কমাতে ডায়েটে হলুদ যোগ করা যেতে পারে। এতে কার্কিউমিন নামক একটি বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ রয়েছে, যা ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া প্রদাহ কমাতে এবং সাধারণ ব্যথা প্রশমিত করতে সাহায্য করে হলুদ। এটি হৃদ্রোগ এবং আর্থ্রাইটিসের মতো জয়েন্টের সমস্যার বিভিন্ন অবস্থার ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বিষণ্নতা নিয়ন্ত্রণ করে
হলুদ উদ্বেগ এবং বিষণ্নতার ঝুঁকি কমিয়ে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে। তবে এটি মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য ঐতিহ্যগত চিকিৎসার বিকল্প নয়।
সূত্র: হেলথ শটস
রান্নাঘরের খুবই সহজলভ্য মসলা হলুদ। ‘সোনালি মসলা’ হিসেবে পরিচিত এ হলুদ কেবল তার স্বাদ ও রঙের জন্যই পরিচিত নয়, বরং এর স্বাস্থ্য উপকারিতাও অনেক বেশি।
ব্যথা উপশম করে
পেশি ও জয়েন্টের ব্যথা কমাতে খাবারে হলুদ যোগ করা যেতে পারে। এটি হৃদ্রোগ এবং আর্থরাইটিসের মতো জয়েন্টের সমস্যার বিভিন্ন অবস্থার ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ
হলুদে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরে ফ্রি র্যাডিকেলের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এর প্রভাব বার্ধক্য কমিয়ে দেয় এবং অনেক রোগের ঝুঁকি কমায়।
লিভারের কার্যকারিতা বাড়ায়
হলুদের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের প্রভাব মানুষকে টক্সিনের ক্ষতিকর দিক থেকে মুক্তি দেয় এবং লিভারের সক্ষমতা বাড়ায়।
ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়
‘জার্নাল অব নিউট্রিয়েন্টস’-এ প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছে, ক্যানসারের চিকিৎসায় হলুদকে উপকারী ভেষজ হিসেবে দেখানো হয়েছে। এটি ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি এবং বিকাশকে বাধা দেয়।
হজমে সাহায্য করে
হলুদ চর্বি দ্রুত হজম করতে এবং অন্ত্রের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এটি ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোমের (আইবিএস) মতো হজমের রোগের লক্ষণ কমায়।
স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
নিউরাল রিজেনারেশন রিসার্চে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখানো হয়েছে, হলুদ স্মৃতিশক্তি এবং জ্ঞানীয় কার্যকারিতা বাড়াতে পারে।
প্রদাহরোধী বৈশিষ্ট্য
পেশি এবং জয়েন্টের ব্যথা কমাতে ডায়েটে হলুদ যোগ করা যেতে পারে। এতে কার্কিউমিন নামক একটি বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ রয়েছে, যা ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া প্রদাহ কমাতে এবং সাধারণ ব্যথা প্রশমিত করতে সাহায্য করে হলুদ। এটি হৃদ্রোগ এবং আর্থ্রাইটিসের মতো জয়েন্টের সমস্যার বিভিন্ন অবস্থার ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বিষণ্নতা নিয়ন্ত্রণ করে
হলুদ উদ্বেগ এবং বিষণ্নতার ঝুঁকি কমিয়ে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে। তবে এটি মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য ঐতিহ্যগত চিকিৎসার বিকল্প নয়।
সূত্র: হেলথ শটস
একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, ইদানীং আশপাশের অনেকে হাঁচি-কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে। কেউ কেউ এটাকে সিজনাল অ্যালার্জি হিসেবে ধরে নিচ্ছেন। আবার অনেকের ধারণা, বয়সের কারণে হয়তো এসব লেগে থাকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই সাধারণ উপসর্গগুলো দেখা দিলে তাৎক্ষণিক আরাম পেতে কী করা জরুরি, তা কি আমরা জানি? আবার কখন চিকিৎসা...
৪ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে কিশোরীদের মধ্যে বিষণ্নতার হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাচ্ছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা অনেক বেশি সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় কাটায় এবং এটি তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
৪ ঘণ্টা আগে৭০ বছরেও আপনি শারীরিকভাবে কতটা সুস্থ থাকবেন, তা অনেকটাই নির্ভর করে মধ্য়বয়সে কী খাচ্ছেন তার ওপর। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির টি এইচ চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথের গবেষকদের নেতৃত্বে পরিচালিত একটি গবেষণায় এমনই এক তথ্য উঠে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগেখাবার কেবল শরীরের জ্বালানি নয়, এটি মনেরও খাদ্য। আমাদের প্রতিদিনের খাবার শুধু পেট ভরায় না, এর সরাসরি প্রভাব পড়ে আবেগ, মনোভাব, মানসিক স্থিতি ও একাগ্রতার ওপর। একটা ভালো খাবার যেমন মুখে হাসি এনে দিতে পারে, তেমনি খাওয়ার অনুপযোগী কিছুদিনের আনন্দ কেড়ে নিতে পারে। তাই খাবার হওয়া চাই শরীর ও মনের সঙ্গে...
৪ ঘণ্টা আগে