নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খাদ্যাভ্যাস, জীবনাচরণসহ নানা কারণে বাংলাদেশে তরুণদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। আজ শনিবার গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান) আয়োজিত ‘উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগ ঝুঁকি এবং বাংলাদেশের যুব সমাজ’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে এ তথ্য তুলে ধরেন বক্তারা।
ওয়েবিনারে জানানো হয়, বাংলাদেশে প্রতি চারজনে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত এবং তরুণদের মধ্যে এই প্রবণতা ক্রমবর্ধমান। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার চার ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ৪ কোটি ৫৯ লাখই তরুণ। এই বিশাল তরুণ জনগোষ্ঠীকে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্রোগ ঝুঁকি থেকে সুরক্ষা প্রদানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি। এ কারণে দেশের সব উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং কমিউনিটি ক্লিনিকে উচ্চ রক্তচাপ পরিমাপের ব্যবস্থা ও ওষুধের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে হবে।
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ইপিডেমিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী বলেন, উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্রোগ কেবল প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। তরুণদের মধ্যেও এই প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। খাদ্যাভ্যাস ও জীবনাচরণে পরিবর্তন এবং রক্তচাপ পরীক্ষার মাধ্যমে তরুণ জনগোষ্ঠির মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ কমানো সম্ভব।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কমিউনিটি বেইজড হেলথ কেয়ার (সিবিএইচসি) প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. মো. সাব্বির হায়দার জানান, জীবনাচরণ পরিবর্তনের মাধ্যমে তরুণদের উচ্চ রক্তচাপ ঝুঁকি মোকাবিলায় সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি চলমান রয়েছে। সরকার ইতিমধ্যে সকল কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে, এটি বাস্তবায়িত হলে দেশব্যাপী তরুণসহ সবার মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ কমবে।
ওয়েবিনারে আলোচক হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন—প্রজ্ঞার নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের। ওয়েবিনারটি সঞ্চালনা করেন প্রজ্ঞা’র কোঅর্ডিনেটর সাদিয়া গালিবা প্রভা। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে যুব সংগঠনসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ এই ওয়েবিনারে অংশ নেন।
গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবেটর (জিএইচএআই) এর সহায়তায় এই অনুষ্ঠানের সহ-আয়োজক ছিল তরুণদের সংগঠন ইয়ুথ ক্লাব অফ বাংলাদেশ, কাশফুল ফাউন্ডেশন, ইটস হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশন, গিভ বাংলাদেশ এবং সন্ধানী।
খাদ্যাভ্যাস, জীবনাচরণসহ নানা কারণে বাংলাদেশে তরুণদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। আজ শনিবার গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান) আয়োজিত ‘উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগ ঝুঁকি এবং বাংলাদেশের যুব সমাজ’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে এ তথ্য তুলে ধরেন বক্তারা।
ওয়েবিনারে জানানো হয়, বাংলাদেশে প্রতি চারজনে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত এবং তরুণদের মধ্যে এই প্রবণতা ক্রমবর্ধমান। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার চার ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ৪ কোটি ৫৯ লাখই তরুণ। এই বিশাল তরুণ জনগোষ্ঠীকে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্রোগ ঝুঁকি থেকে সুরক্ষা প্রদানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি। এ কারণে দেশের সব উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং কমিউনিটি ক্লিনিকে উচ্চ রক্তচাপ পরিমাপের ব্যবস্থা ও ওষুধের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে হবে।
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ইপিডেমিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী বলেন, উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্রোগ কেবল প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। তরুণদের মধ্যেও এই প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। খাদ্যাভ্যাস ও জীবনাচরণে পরিবর্তন এবং রক্তচাপ পরীক্ষার মাধ্যমে তরুণ জনগোষ্ঠির মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ কমানো সম্ভব।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কমিউনিটি বেইজড হেলথ কেয়ার (সিবিএইচসি) প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. মো. সাব্বির হায়দার জানান, জীবনাচরণ পরিবর্তনের মাধ্যমে তরুণদের উচ্চ রক্তচাপ ঝুঁকি মোকাবিলায় সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি চলমান রয়েছে। সরকার ইতিমধ্যে সকল কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে, এটি বাস্তবায়িত হলে দেশব্যাপী তরুণসহ সবার মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ কমবে।
ওয়েবিনারে আলোচক হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন—প্রজ্ঞার নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের। ওয়েবিনারটি সঞ্চালনা করেন প্রজ্ঞা’র কোঅর্ডিনেটর সাদিয়া গালিবা প্রভা। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে যুব সংগঠনসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ এই ওয়েবিনারে অংশ নেন।
গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবেটর (জিএইচএআই) এর সহায়তায় এই অনুষ্ঠানের সহ-আয়োজক ছিল তরুণদের সংগঠন ইয়ুথ ক্লাব অফ বাংলাদেশ, কাশফুল ফাউন্ডেশন, ইটস হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশন, গিভ বাংলাদেশ এবং সন্ধানী।
দেশের ৪১ জেলায় নতুন সিভিল সার্জন নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বদলি/পদায়নকৃত কর্মকর্তাগণ আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগাদান করবেন। অন্যথায় আগামী রোববার থেকে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন।
২ দিন আগেবিগত কয়েক দশক ধরেই বিশ্বে অন্যতম স্বাস্থ্য সমস্যা মুটিয়ে যাওয়া ও স্থূলতা। আগামী কয়েক দশকে এই সমস্যা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, বিশ্বব্যাপী ২০৫০ সালের মধ্যে অর্ধেকের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক এবং এক-তৃতীয়াংশ শিশু ও কিশোর-কিশোরী অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার শিকার হবে। এই বিষয়টি
২ দিন আগে২০২৫ সালে এসেও এই চিত্র খুব একটা বদলায়নি। এখনো স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি ৪টি উপাদান লৌহ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, জিংকের ঘাটতিতে ভুগছে প্রায় ২৫ শতাংশ কিশোরী এবং স্থূলতায় আক্রান্ত কমপক্ষে ১০ শতাংশ।
২ দিন আগেআত্মহত্যা একটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে বাংলাদেশে আত্মহত্যার প্রবণতা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক। বিশ্বব্যাপী আত্মহত্যা প্রতিরোধের উদ্যোগ নেওয়া হলেও বাংলাদেশে এখনো আত্মহত্যা সংক্রান্ত পর্যাপ্ত গবেষণা ও কার্যকর নীতিমালা তৈরি হয়নি
২ দিন আগে