নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র (আইসিডিডিআরবি) বাংলাদেশে বৈশ্বিক স্বাস্থ্য গবেষণা ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে নেতৃস্থানীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে কাজ করছে। আজ বৃহস্পতিবার ছিল প্রতিষ্ঠানটির ৬৪ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনে রাজধানীর মহাখালীতে আইসিডিডিআরবির নিজস্ব ক্যাম্পাসে আয়োজন করা হয় এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের। এতে প্রতিষ্ঠানটির কর্মী, সংস্থা, গণমাধ্যম প্রতিনিধি এবং শুভাকাঙ্ক্ষীরা অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে অভ্যাগতদের স্বাগত জানান আইসিডিডিআরবির নির্বাহী পরিচালক ড. তাহমিদ আহমেদ। জনস্বাস্থ্যের নানা কার্যক্রমে প্রতিষ্ঠানটির অবদান তুলে ধরেন তিনি। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত এইচপিভি টিকায় আইসিডিডিআরবির অবদানের কথা তুলে ধরেন তিনি। বিষয়টিকে জরায়ুমুখের ক্যানসারের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করেন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনারে ‘স্থাপত্যের চেয়ে স্থাপত্য বড়: স্বাস্থ্যকর শহর গড়ে তোলার প্রক্রিয়া’ শীর্ষক মূল বক্তব্য দেন বেঙ্গল ইনস্টিটিউট ফর আর্কিটেকচার ল্যান্ডস্কেপস অ্যান্ড সেটেলমেন্টসের মহাপরিচালক ড. কাজী খলিদ আশরাফ। তিনি বলেন, ‘আইসিডিডিআরবি বিশ্বব্যাপী মর্যাদাপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান। দশকের পর দশক ধরে স্বাস্থ্য খাতের প্রবৃদ্ধিতে এই প্রতিষ্ঠানের অবদান অনেক।’
তার উপস্থাপনায় স্থাপত্য এবং জনস্বাস্থ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পর্ক উঠে আসে। তিনি জানান, শহরগুলোয় স্থাপত্যের সম্প্রসারিত কাজ হিসেবে জনস্বাস্থ্যের চ্যালেঞ্জ এবং সমাধানের কেন্দ্র বিন্দুতে রয়েছে। ঢাকার নগরায়ণে আঞ্চলিক পরিকল্পনা, নদীর তীর সংরক্ষণ, প্লাবনভূমি গঠন ও সহযোগিতামূলক নগর নির্মাণকে উৎসাহিত করাসহ স্বাস্থ্যকর ও বসবাসযোগ্য হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ১১টি ধারণা প্রস্তাব করেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডার ফার্স্ট সেক্রেটারি (উন্নয়ন-স্বাস্থ্য) এডওয়ার্ডস ক্যাব্রেরা।
দিনটি উদ্যাপন উপলক্ষে আইসিডিডিআরবি ক্যাম্পাস আনন্দমেলার আয়োজন করে। এতে প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা বিভিন্ন স্টলে নানা রকম পণ্য সামগ্রী নিয়ে আসেন। বিকেলে আইসিডিডিআরবির সাসাকাওয়া মিলনায়তনে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে চিন্তা-উদ্দীপক নাটক, ম্যাজিক শো, হাস্যরসাত্মক উপস্থাপনা, ইংরেজি গানে পরিবেশনা করা হয়।
আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র (আইসিডিডিআরবি) বাংলাদেশে বৈশ্বিক স্বাস্থ্য গবেষণা ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে নেতৃস্থানীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে কাজ করছে। আজ বৃহস্পতিবার ছিল প্রতিষ্ঠানটির ৬৪ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনে রাজধানীর মহাখালীতে আইসিডিডিআরবির নিজস্ব ক্যাম্পাসে আয়োজন করা হয় এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের। এতে প্রতিষ্ঠানটির কর্মী, সংস্থা, গণমাধ্যম প্রতিনিধি এবং শুভাকাঙ্ক্ষীরা অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে অভ্যাগতদের স্বাগত জানান আইসিডিডিআরবির নির্বাহী পরিচালক ড. তাহমিদ আহমেদ। জনস্বাস্থ্যের নানা কার্যক্রমে প্রতিষ্ঠানটির অবদান তুলে ধরেন তিনি। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত এইচপিভি টিকায় আইসিডিডিআরবির অবদানের কথা তুলে ধরেন তিনি। বিষয়টিকে জরায়ুমুখের ক্যানসারের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করেন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনারে ‘স্থাপত্যের চেয়ে স্থাপত্য বড়: স্বাস্থ্যকর শহর গড়ে তোলার প্রক্রিয়া’ শীর্ষক মূল বক্তব্য দেন বেঙ্গল ইনস্টিটিউট ফর আর্কিটেকচার ল্যান্ডস্কেপস অ্যান্ড সেটেলমেন্টসের মহাপরিচালক ড. কাজী খলিদ আশরাফ। তিনি বলেন, ‘আইসিডিডিআরবি বিশ্বব্যাপী মর্যাদাপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান। দশকের পর দশক ধরে স্বাস্থ্য খাতের প্রবৃদ্ধিতে এই প্রতিষ্ঠানের অবদান অনেক।’
তার উপস্থাপনায় স্থাপত্য এবং জনস্বাস্থ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পর্ক উঠে আসে। তিনি জানান, শহরগুলোয় স্থাপত্যের সম্প্রসারিত কাজ হিসেবে জনস্বাস্থ্যের চ্যালেঞ্জ এবং সমাধানের কেন্দ্র বিন্দুতে রয়েছে। ঢাকার নগরায়ণে আঞ্চলিক পরিকল্পনা, নদীর তীর সংরক্ষণ, প্লাবনভূমি গঠন ও সহযোগিতামূলক নগর নির্মাণকে উৎসাহিত করাসহ স্বাস্থ্যকর ও বসবাসযোগ্য হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ১১টি ধারণা প্রস্তাব করেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডার ফার্স্ট সেক্রেটারি (উন্নয়ন-স্বাস্থ্য) এডওয়ার্ডস ক্যাব্রেরা।
দিনটি উদ্যাপন উপলক্ষে আইসিডিডিআরবি ক্যাম্পাস আনন্দমেলার আয়োজন করে। এতে প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা বিভিন্ন স্টলে নানা রকম পণ্য সামগ্রী নিয়ে আসেন। বিকেলে আইসিডিডিআরবির সাসাকাওয়া মিলনায়তনে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে চিন্তা-উদ্দীপক নাটক, ম্যাজিক শো, হাস্যরসাত্মক উপস্থাপনা, ইংরেজি গানে পরিবেশনা করা হয়।
গবেষকেরা ৫০ বছর পর এই প্রথম অ্যাজমা আক্রান্ত রোগীদের জন্য ইনজেকশনের মাধ্যমে নতুন একটি চিকিৎসা আবিষ্কারের দাবি করেছেন। তাঁরা বলছেন, এই ইনজেকশনটি রোগীর শরীরের একটি বিশেষ ধরনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করে, যা অ্যাজমা ও ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) রোগে সক্রিয় হয়ে ওঠে।
৫ ঘণ্টা আগেলবণ ব্যবহারে সঠিক পরিমাণ বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অতিরিক্ত লবণ শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নিচে ১৫টি ক্ষতির দিক তুলে ধরা হলো, যা অতিরিক্ত লবণ ব্যবহারের ফলে হতে পারে। কীভাবে এর নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে তা আলোচনা করা হলো:
১ দিন আগেদূষণের মাত্রা বাড়লে বাতাসে থাকা বিষাক্ত গ্যাসগুলো যেমন—নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড, নাইট্রিক অক্সাইড এবং কার্বন মনোক্সাইডও ত্বকের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
২ দিন আগেরাজধানীর নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যেই মানসিক ব্যাধির প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। তবে আর্থসামাজিক অবস্থার কারণে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি উপেক্ষিত। ঢাকায় বসবাসকারী নিম্ন আয়ের মানুষের ২৪ শতাংশই কোনো না কোনো মানসিক সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
২ দিন আগে