ডা. মো. মাজহারুল হক তানিম
গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড হরমোন বৃদ্ধির সমস্যার হার এখন বেশি। গর্ভাবস্থায় এ সমস্যা হলে শিশু ও মা দুজনেরই ঝুঁকি থাকে। এ সময় কাদের থাইরয়েড হরমোন পরীক্ষা করাতে হবে, এ বিষয়ে বাংলাদেশ এন্ডোক্রাইন সোসাইটি কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছে। সেগুলো হলো:
গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি বা হাইপোথাইরয়েডিজম এবং থাইরয়েড হরমোনের আধিক্য বা হাইপারথাইরয়েডিজম দুটিই হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড হরমোনের আধিক্যের কারণ
বলে রাখা দরকার, ওভারির কিছু টিউমার আছে, যা থাইরয়েড হরমোন উৎপন্ন করে। এর আরও কিছু জটিল কারণ আছে।
থাইরয়েড হরমোনের আধিক্যের লক্ষণ
দুর্বল লাগা, বুক ধড়ফড় করা, ঘুম কম হওয়া, ওজন কমে যাওয়া, অস্থির লাগা, অতিরিক্ত গরম লাগা, হাত বা শরীর কাঁপা, বারবার পায়খানা হওয়া, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া, হাত অতিরিক্ত ঘামা, মাসিক অনিয়মিত হওয়া, চুল পড়া, গলগণ্ড বা গলা ফুলে যাওয়া, নখ ভঙ্গুর হয়ে যাওয়া।
মাত্রাতিরিক্ত থাইরয়েড হরমোন থাকলে গর্ভবতীর কোন ধরনের সমস্যা হতে পারে
গর্ভকালে থাইরয়েড হরমোনের আদর্শ মাত্রা
যারা সন্তান নিতে চাইছেন কিন্তু হচ্ছে না, তাঁদের সেরাম টিএসএইচ ২.৫-এর নিচে রাখতে হবে। গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেরাম টিএসএইচের মাত্রা
থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা টার্গেটের মধ্যে না রাখলে শিশু এবং মা উভয়ের সমস্যা হতে পারে।
থাইরয়েড হরমোন আধিক্যের চিকিৎসা
কারও গর্ভাবস্থায় হাইপোথাইরয়েডিজম থাকলে হরমোন বিশেজ্ঞ বা এন্ডোথাইনোলজিস্টের পরামর্শ নিতে হবে। কার্বিমাজল, মেথিমাজল, প্রোপাইল থায়োইউরাসিল নামক ওষুধ দিয়ে গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তবে গর্ভকালীন নিয়ম অনুসারে ওষুধের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
পরামর্শ দিয়েছেন: ডা. মো. মাজহারুল হক তানিম, হরমোন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ
গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড হরমোন বৃদ্ধির সমস্যার হার এখন বেশি। গর্ভাবস্থায় এ সমস্যা হলে শিশু ও মা দুজনেরই ঝুঁকি থাকে। এ সময় কাদের থাইরয়েড হরমোন পরীক্ষা করাতে হবে, এ বিষয়ে বাংলাদেশ এন্ডোক্রাইন সোসাইটি কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছে। সেগুলো হলো:
গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি বা হাইপোথাইরয়েডিজম এবং থাইরয়েড হরমোনের আধিক্য বা হাইপারথাইরয়েডিজম দুটিই হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড হরমোনের আধিক্যের কারণ
বলে রাখা দরকার, ওভারির কিছু টিউমার আছে, যা থাইরয়েড হরমোন উৎপন্ন করে। এর আরও কিছু জটিল কারণ আছে।
থাইরয়েড হরমোনের আধিক্যের লক্ষণ
দুর্বল লাগা, বুক ধড়ফড় করা, ঘুম কম হওয়া, ওজন কমে যাওয়া, অস্থির লাগা, অতিরিক্ত গরম লাগা, হাত বা শরীর কাঁপা, বারবার পায়খানা হওয়া, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া, হাত অতিরিক্ত ঘামা, মাসিক অনিয়মিত হওয়া, চুল পড়া, গলগণ্ড বা গলা ফুলে যাওয়া, নখ ভঙ্গুর হয়ে যাওয়া।
মাত্রাতিরিক্ত থাইরয়েড হরমোন থাকলে গর্ভবতীর কোন ধরনের সমস্যা হতে পারে
গর্ভকালে থাইরয়েড হরমোনের আদর্শ মাত্রা
যারা সন্তান নিতে চাইছেন কিন্তু হচ্ছে না, তাঁদের সেরাম টিএসএইচ ২.৫-এর নিচে রাখতে হবে। গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেরাম টিএসএইচের মাত্রা
থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা টার্গেটের মধ্যে না রাখলে শিশু এবং মা উভয়ের সমস্যা হতে পারে।
থাইরয়েড হরমোন আধিক্যের চিকিৎসা
কারও গর্ভাবস্থায় হাইপোথাইরয়েডিজম থাকলে হরমোন বিশেজ্ঞ বা এন্ডোথাইনোলজিস্টের পরামর্শ নিতে হবে। কার্বিমাজল, মেথিমাজল, প্রোপাইল থায়োইউরাসিল নামক ওষুধ দিয়ে গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তবে গর্ভকালীন নিয়ম অনুসারে ওষুধের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
পরামর্শ দিয়েছেন: ডা. মো. মাজহারুল হক তানিম, হরমোন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
২ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৩ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৪ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৫ দিন আগে