শায়লা শারমীন
ছোট্ট রিহান, নার্সারির ছাত্র। মা স্কুলে আনার পথে পাড়ার দোকান থেকে টিফিন কিনে দিচ্ছেন, চিপস কিংবা প্যাকেটজাত চকলেট কেক। একটু বড় ক্লাসের ছাত্রদের চিপস, পেস্ট্রি, হটডগ, বার্গার, ফুচকা আর কোমল পানীয় না হলে যেন জমেই না বন্ধুদের আড্ডা আর কোচিং।এ ক্ষেত্রে শুধু সন্তানদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। বাবা-মায়েরা বরং সন্তানদের স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছেন প্রতিনিয়ত। তাঁদের অপত্য স্নেহ, ভালোবাসাই সন্তানের স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
বাইরের খাবার কেন বাদ
এই বোতলজাত কিংবা প্যাকেটজাত খাবারগুলোতে কোনো না কোনো প্রিজারভেটিভ দেওয়া থাকে। কখনো থাকে অতিরিক্ত চিনি বা লবণ। এ ছাড়া অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল ছাড়া অন্য কোনো প্লাস্টিকের প্যাকেটে যদি খাবার প্যাকেটজাত করা হয়, তাতে প্লাস্টিসাইড মিশে যায়। দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহারে যা ক্যানসার, পাকস্থলীর ক্যানসার, বদহজম, অ্যাসিডিটিসহ নানা রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
অধিকাংশ ফাস্ট ফুড তৈরি করতে টেস্টিং সল্ট বা সোডিয়াম গ্লুটামেট ব্যবহার করা হয়। এটি শিশুদের হাইপার অ্যাকটিভ বা অতিরিক্ত চঞ্চলতা কিংবা কম বুদ্ধিসম্পন্ন হওয়ার কারণ থেকে শুরু করে ছেলে ও মেয়েদের বন্ধ্যত্ব তৈরি করে।
গরমে বেশি পরিশ্রম করার পরও কোনো এনার্জি ড্রিংকস খাওয়া যাবে না। সেগুলোতে থাকা অতিরিক্ত চিনি ও লবণ উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগ, স্ট্রোকসহ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়। পাশাপাশি প্লাস্টিকের ব্যাগ কিংবা বোতলেও বেশি দিন প্রিজার্ভ করে খাবার খাওয়া যেমন অস্বাস্থ্যকর, তেমন মানবদেহে বিভিন্ন ধরনের ক্যানসার হওয়ার জন্য দায়ী। কেউ যদি ওজন কমানোর পরিকল্পনা করে নিয়মিত প্লাস্টিকের প্যাকেটে বাজারজাত করা ফ্রোজেন পরোটা বা রুটি খান, তাহলে কিন্তু হিতে বিপরীতই হবে। তাই প্যাকেটজাত বা বোতলজাত খাবার বর্জন করে ঘরে তৈরি স্বাস্থ্যকর খাবার খান। তাতে আপনার রক্তের কোলেস্টেরল বাড়বে না, থাকবে না হৃদ্রোগ বা স্ট্রোকের ঝুঁকিও।
লেখক: সিনিয়র নিউট্রিশনিস্ট, ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ঢাকা।
ছোট্ট রিহান, নার্সারির ছাত্র। মা স্কুলে আনার পথে পাড়ার দোকান থেকে টিফিন কিনে দিচ্ছেন, চিপস কিংবা প্যাকেটজাত চকলেট কেক। একটু বড় ক্লাসের ছাত্রদের চিপস, পেস্ট্রি, হটডগ, বার্গার, ফুচকা আর কোমল পানীয় না হলে যেন জমেই না বন্ধুদের আড্ডা আর কোচিং।এ ক্ষেত্রে শুধু সন্তানদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। বাবা-মায়েরা বরং সন্তানদের স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছেন প্রতিনিয়ত। তাঁদের অপত্য স্নেহ, ভালোবাসাই সন্তানের স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
বাইরের খাবার কেন বাদ
এই বোতলজাত কিংবা প্যাকেটজাত খাবারগুলোতে কোনো না কোনো প্রিজারভেটিভ দেওয়া থাকে। কখনো থাকে অতিরিক্ত চিনি বা লবণ। এ ছাড়া অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল ছাড়া অন্য কোনো প্লাস্টিকের প্যাকেটে যদি খাবার প্যাকেটজাত করা হয়, তাতে প্লাস্টিসাইড মিশে যায়। দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহারে যা ক্যানসার, পাকস্থলীর ক্যানসার, বদহজম, অ্যাসিডিটিসহ নানা রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
অধিকাংশ ফাস্ট ফুড তৈরি করতে টেস্টিং সল্ট বা সোডিয়াম গ্লুটামেট ব্যবহার করা হয়। এটি শিশুদের হাইপার অ্যাকটিভ বা অতিরিক্ত চঞ্চলতা কিংবা কম বুদ্ধিসম্পন্ন হওয়ার কারণ থেকে শুরু করে ছেলে ও মেয়েদের বন্ধ্যত্ব তৈরি করে।
গরমে বেশি পরিশ্রম করার পরও কোনো এনার্জি ড্রিংকস খাওয়া যাবে না। সেগুলোতে থাকা অতিরিক্ত চিনি ও লবণ উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগ, স্ট্রোকসহ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়। পাশাপাশি প্লাস্টিকের ব্যাগ কিংবা বোতলেও বেশি দিন প্রিজার্ভ করে খাবার খাওয়া যেমন অস্বাস্থ্যকর, তেমন মানবদেহে বিভিন্ন ধরনের ক্যানসার হওয়ার জন্য দায়ী। কেউ যদি ওজন কমানোর পরিকল্পনা করে নিয়মিত প্লাস্টিকের প্যাকেটে বাজারজাত করা ফ্রোজেন পরোটা বা রুটি খান, তাহলে কিন্তু হিতে বিপরীতই হবে। তাই প্যাকেটজাত বা বোতলজাত খাবার বর্জন করে ঘরে তৈরি স্বাস্থ্যকর খাবার খান। তাতে আপনার রক্তের কোলেস্টেরল বাড়বে না, থাকবে না হৃদ্রোগ বা স্ট্রোকের ঝুঁকিও।
লেখক: সিনিয়র নিউট্রিশনিস্ট, ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ঢাকা।
একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, ইদানীং আশপাশের অনেকে হাঁচি-কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে। কেউ কেউ এটাকে সিজনাল অ্যালার্জি হিসেবে ধরে নিচ্ছেন। আবার অনেকের ধারণা, বয়সের কারণে হয়তো এসব লেগে থাকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই সাধারণ উপসর্গগুলো দেখা দিলে তাৎক্ষণিক আরাম পেতে কী করা জরুরি, তা কি আমরা জানি? আবার কখন চিকিৎসা...
৬ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে কিশোরীদের মধ্যে বিষণ্নতার হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাচ্ছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা অনেক বেশি সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় কাটায় এবং এটি তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
৬ ঘণ্টা আগে৭০ বছরেও আপনি শারীরিকভাবে কতটা সুস্থ থাকবেন, তা অনেকটাই নির্ভর করে মধ্য়বয়সে কী খাচ্ছেন তার ওপর। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির টি এইচ চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথের গবেষকদের নেতৃত্বে পরিচালিত একটি গবেষণায় এমনই এক তথ্য উঠে এসেছে।
৬ ঘণ্টা আগেখাবার কেবল শরীরের জ্বালানি নয়, এটি মনেরও খাদ্য। আমাদের প্রতিদিনের খাবার শুধু পেট ভরায় না, এর সরাসরি প্রভাব পড়ে আবেগ, মনোভাব, মানসিক স্থিতি ও একাগ্রতার ওপর। একটা ভালো খাবার যেমন মুখে হাসি এনে দিতে পারে, তেমনি খাওয়ার অনুপযোগী কিছুদিনের আনন্দ কেড়ে নিতে পারে। তাই খাবার হওয়া চাই শরীর ও মনের সঙ্গে...
৬ ঘণ্টা আগে