উম্মে শায়লা রুমকী
রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম থাকে বলে ডায়াবেটিসের রোগীরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হলে সময় লাগে সুস্থ হতে। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সুষম খাবার খাওয়ার পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। কিছু সহজ ব্যায়াম আছে, যেগুলো রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।
রোজ জগিং করলে দারুণ উপকার পাবেন। ঘরের যেকোনো জায়গায় দাঁড়িয়ে ৩০ মিনিট জগিং করতে পারেন। প্রথম ৫ মিনিট ধীরে ধীরে, পরের ২০ মিনিট দ্রুত এবং শেষের ৫ মিনিট ধীরে ধীরে করতে হবে। জগিং করা শেষে আরামদায়ক ভঙ্গিতে আরও ৫ মিনিট শুয়ে থাকবেন। জগিং করার সময় আরামদায়ক জুতা বা জগিং সু পরা জরুরি।
শারীরিক কোনো অসুবিধা না থাকলে ৩০ মিনিট দড়ির লাফ হতে পারে ভালো ব্যায়াম। এতে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায় এবং অতিরিক্ত ক্যালরি ক্ষয় হয়। ১০ মিনিট দড়ির লাফে প্রায় ১০০ ক্যালরি ক্ষয় হতে পারে।
নিশ্বাসের যত্ন নিন
নিশ্বাস আমাদের বন্ধু– এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। তাই নিশ্বাসের যত্ন নিন। সঠিকভাবে নিশ্বাস নিতে পারলে শরীরে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছাবে। আর এতে রোগ সহজে শরীরে বাসা বাঁধতে পারবে না। নিশ্বাসের ব্যায়ামের জন্য প্রথমে লম্বা হয়ে শুয়ে পড়ুন। একটি হাত পেটের ওপর রাখুন। নাক দিয়ে শ্বাস নিন। ১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। এবার ধীরে ধীরে মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। এভাবে ১০ বার করুন, দিনে দুই বেলা।
এ ছাড়া আরেকভাবে নিশ্বাসের ব্যায়াম করা যায়। বসে ছোট ছোট করে শ্বাস নিয়ে জোরে জোরে ছাড়ুন। এবার নাকের এক পাশ বন্ধ করে, অন্য পাশ থেকে জোরে জোরে শ্বাস ছাড়ুন। একইভাবে অন্য পাশের নাকের ছিদ্র বন্ধ করে আরেক পাশ দিয়ে জোরে জোরে শ্বাস ছাড়তে হবে। ১০ থেকে ২০ বার করুন, দিনে দুইবেলা।
যাঁদের শারীরিক কোনো সমস্যা আছে, তাঁদের যেকোনো ব্যায়াম করার আগে বিশেষজ্ঞের মতামত নেওয়া উচিত।
লেখক: ফিজিওথেরাপি পরামর্শক, পিটিআরসি ফিজিওথেরাপি সেন্টার
রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম থাকে বলে ডায়াবেটিসের রোগীরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হলে সময় লাগে সুস্থ হতে। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সুষম খাবার খাওয়ার পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। কিছু সহজ ব্যায়াম আছে, যেগুলো রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।
রোজ জগিং করলে দারুণ উপকার পাবেন। ঘরের যেকোনো জায়গায় দাঁড়িয়ে ৩০ মিনিট জগিং করতে পারেন। প্রথম ৫ মিনিট ধীরে ধীরে, পরের ২০ মিনিট দ্রুত এবং শেষের ৫ মিনিট ধীরে ধীরে করতে হবে। জগিং করা শেষে আরামদায়ক ভঙ্গিতে আরও ৫ মিনিট শুয়ে থাকবেন। জগিং করার সময় আরামদায়ক জুতা বা জগিং সু পরা জরুরি।
শারীরিক কোনো অসুবিধা না থাকলে ৩০ মিনিট দড়ির লাফ হতে পারে ভালো ব্যায়াম। এতে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায় এবং অতিরিক্ত ক্যালরি ক্ষয় হয়। ১০ মিনিট দড়ির লাফে প্রায় ১০০ ক্যালরি ক্ষয় হতে পারে।
নিশ্বাসের যত্ন নিন
নিশ্বাস আমাদের বন্ধু– এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। তাই নিশ্বাসের যত্ন নিন। সঠিকভাবে নিশ্বাস নিতে পারলে শরীরে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছাবে। আর এতে রোগ সহজে শরীরে বাসা বাঁধতে পারবে না। নিশ্বাসের ব্যায়ামের জন্য প্রথমে লম্বা হয়ে শুয়ে পড়ুন। একটি হাত পেটের ওপর রাখুন। নাক দিয়ে শ্বাস নিন। ১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। এবার ধীরে ধীরে মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। এভাবে ১০ বার করুন, দিনে দুই বেলা।
এ ছাড়া আরেকভাবে নিশ্বাসের ব্যায়াম করা যায়। বসে ছোট ছোট করে শ্বাস নিয়ে জোরে জোরে ছাড়ুন। এবার নাকের এক পাশ বন্ধ করে, অন্য পাশ থেকে জোরে জোরে শ্বাস ছাড়ুন। একইভাবে অন্য পাশের নাকের ছিদ্র বন্ধ করে আরেক পাশ দিয়ে জোরে জোরে শ্বাস ছাড়তে হবে। ১০ থেকে ২০ বার করুন, দিনে দুইবেলা।
যাঁদের শারীরিক কোনো সমস্যা আছে, তাঁদের যেকোনো ব্যায়াম করার আগে বিশেষজ্ঞের মতামত নেওয়া উচিত।
লেখক: ফিজিওথেরাপি পরামর্শক, পিটিআরসি ফিজিওথেরাপি সেন্টার
রোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
১ দিন আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
১ দিন আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
২ দিন আগেত্বক অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সংক্রমণ এবং যেকোনো ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই এর যত্নে বিশেষ মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হলে দুশ্চিন্তা করবেন না। চুলকানি হলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক তেল কমিয়ে দেয়।
২ দিন আগে