অনলাইন ডেস্ক
করোনা এখন আর মহামারীর রূপে না থাকলেও বিশ্বজুড়েই মানুষের ওপর এর ব্যাপক ও গভীর প্রভাব রয়ে গেছে। শারীরিক অসুস্থতার বড় প্রভাব মানসিক স্বাস্থ্যে পড়েছে। বিবিসির এক প্রতিবেদন বলছে, মহামারীর আগে ও পরে যুক্তরাজ্যে অসুস্থতাজনিত ছুটি নেওয়ার পরিমাণে বড় তফাৎ মিলেছে।
নয়শর বেশি সংস্থার প্রায় ৬৫ লাখ কর্মীর ওপর চালানো সাম্প্রতিক এক জরিপের তথ্য তুলে ধরে প্রতিবেদনে বলা হয়, কর্মক্ষেত্রে কর্মীদের অনুপস্থিতির হার গত ১০ বছরের মধ্যে এখন সর্বোচ্চ।
করোনা মহামারির আগে একজন কর্মী বছরে গড়ে ৫.৮ দিন অসুস্থতাজনিত ছুটি নিত। কিন্তু করোনা পরবর্তী সময়ে এই ছুটির গড় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৮ দিনে।
দ্য চার্টার্ড ইনস্টিটিউট ফর পার্সোনেল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (সিআইপিডি) অধীনে জরিপটি করেছে সিম্পলিহেলথ নামক এক স্বাস্থ্যসেবা সংস্থা।
গবেষণার ফলাফলকে ‘বেশ উদ্বেগজনক’ আখ্যায়িত করে সিআইপিডি বলেছে, মানসিক চাপ, করোনা ও জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়ার কারণে সৃষ্ট সংকট অসুস্থতাজনিত ছুটি নেওয়া বেড়ে যাওয়ার কারণ। এসব কারণ বহু মানুষের সুস্থতার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলেছে।
জরিপের ফলে দেখা যায়, ছোটখাটো অসুস্থতাগুলোই মূলত স্বল্পমেয়াদি অনুপস্থিতির প্রধান কারণ। সে সঙ্গে আছে মানসিক অসুস্থতা ও পেশিজনিত সমস্যা। এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি সংস্থা জানিয়েছে, এখনো কর্মীদের অসুস্থতাজনিত ছুটির অন্যতম কারণ কোভিড-১৯।
অসুস্থতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি ছুটিতে থাকা কর্মীরা বলেছে, মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি, পেশির আঘাত, ক্যানসার ও স্ট্রোকের মতো রোগের কথা।
সিআইপিডি বলেছে, ‘মহামারির পর থেকে কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ যেমন পাল্টেছে, তেমনি বেড়েছে জীবনযাত্রার ব্যয়। এসব সংকটের কারণে অনেক ক্ষেত্রেই কর্মীদের মধ্যে নিজেকে বিচ্ছিন্ন ভাবার প্রবণতা বেড়েছে। ফলশ্রুতিতে বেড়েছে মানসিক চাপ।’
ঘরে বসে কাজ করার মাধ্যমেও অনেকের মধ্যে দেখা দিয়েছে নতুন কিছু সমস্যা। যারা একা থাকেন, তাঁদের সামাজিক যোগাযোগ তখন অনেকটাই সীমিত হয়ে যায়। বিচ্ছিন্নতাবোধে আক্রান্ত হয়ে মানসিক চাপ বেড়ে যাওয়ার এটিও একটি কারণ বলে জানিয়েছে সিআইপিডি।
জরিপে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর বেশির ভাগই অসুস্থ কর্মীদের বেতন দিয়েছে। আর কর্মীদের শারীরিক অবস্থার উন্নতি ঘটানোর জন্য নিজেদের কৌশল ছিল প্রায় অর্ধেক প্রতিষ্ঠানের। সিআইপিডি জানিয়েছে, কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিতির হার এখনো বাড়ছে এবং এ ব্যাপারে করণীয় সম্পর্কে নতুন করে ভাবতে হবে নিয়োগকর্তাদের।
সিআইপিডির জ্যেষ্ঠ কর্মচারী কল্যাণ উপদেষ্টা র্যাচেল সাফ বলেছেন, ‘প্রতিষ্ঠানগুলোতে উন্মুক্ত ও সহায়ক পরিবেশ তৈরি করা গুরুত্বপূর্ণ যেখানে কর্মীরা নিজেদের প্রকাশ করতে পারবে।’
করোনা এখন আর মহামারীর রূপে না থাকলেও বিশ্বজুড়েই মানুষের ওপর এর ব্যাপক ও গভীর প্রভাব রয়ে গেছে। শারীরিক অসুস্থতার বড় প্রভাব মানসিক স্বাস্থ্যে পড়েছে। বিবিসির এক প্রতিবেদন বলছে, মহামারীর আগে ও পরে যুক্তরাজ্যে অসুস্থতাজনিত ছুটি নেওয়ার পরিমাণে বড় তফাৎ মিলেছে।
নয়শর বেশি সংস্থার প্রায় ৬৫ লাখ কর্মীর ওপর চালানো সাম্প্রতিক এক জরিপের তথ্য তুলে ধরে প্রতিবেদনে বলা হয়, কর্মক্ষেত্রে কর্মীদের অনুপস্থিতির হার গত ১০ বছরের মধ্যে এখন সর্বোচ্চ।
করোনা মহামারির আগে একজন কর্মী বছরে গড়ে ৫.৮ দিন অসুস্থতাজনিত ছুটি নিত। কিন্তু করোনা পরবর্তী সময়ে এই ছুটির গড় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৮ দিনে।
দ্য চার্টার্ড ইনস্টিটিউট ফর পার্সোনেল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (সিআইপিডি) অধীনে জরিপটি করেছে সিম্পলিহেলথ নামক এক স্বাস্থ্যসেবা সংস্থা।
গবেষণার ফলাফলকে ‘বেশ উদ্বেগজনক’ আখ্যায়িত করে সিআইপিডি বলেছে, মানসিক চাপ, করোনা ও জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়ার কারণে সৃষ্ট সংকট অসুস্থতাজনিত ছুটি নেওয়া বেড়ে যাওয়ার কারণ। এসব কারণ বহু মানুষের সুস্থতার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলেছে।
জরিপের ফলে দেখা যায়, ছোটখাটো অসুস্থতাগুলোই মূলত স্বল্পমেয়াদি অনুপস্থিতির প্রধান কারণ। সে সঙ্গে আছে মানসিক অসুস্থতা ও পেশিজনিত সমস্যা। এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি সংস্থা জানিয়েছে, এখনো কর্মীদের অসুস্থতাজনিত ছুটির অন্যতম কারণ কোভিড-১৯।
অসুস্থতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি ছুটিতে থাকা কর্মীরা বলেছে, মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি, পেশির আঘাত, ক্যানসার ও স্ট্রোকের মতো রোগের কথা।
সিআইপিডি বলেছে, ‘মহামারির পর থেকে কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ যেমন পাল্টেছে, তেমনি বেড়েছে জীবনযাত্রার ব্যয়। এসব সংকটের কারণে অনেক ক্ষেত্রেই কর্মীদের মধ্যে নিজেকে বিচ্ছিন্ন ভাবার প্রবণতা বেড়েছে। ফলশ্রুতিতে বেড়েছে মানসিক চাপ।’
ঘরে বসে কাজ করার মাধ্যমেও অনেকের মধ্যে দেখা দিয়েছে নতুন কিছু সমস্যা। যারা একা থাকেন, তাঁদের সামাজিক যোগাযোগ তখন অনেকটাই সীমিত হয়ে যায়। বিচ্ছিন্নতাবোধে আক্রান্ত হয়ে মানসিক চাপ বেড়ে যাওয়ার এটিও একটি কারণ বলে জানিয়েছে সিআইপিডি।
জরিপে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর বেশির ভাগই অসুস্থ কর্মীদের বেতন দিয়েছে। আর কর্মীদের শারীরিক অবস্থার উন্নতি ঘটানোর জন্য নিজেদের কৌশল ছিল প্রায় অর্ধেক প্রতিষ্ঠানের। সিআইপিডি জানিয়েছে, কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিতির হার এখনো বাড়ছে এবং এ ব্যাপারে করণীয় সম্পর্কে নতুন করে ভাবতে হবে নিয়োগকর্তাদের।
সিআইপিডির জ্যেষ্ঠ কর্মচারী কল্যাণ উপদেষ্টা র্যাচেল সাফ বলেছেন, ‘প্রতিষ্ঠানগুলোতে উন্মুক্ত ও সহায়ক পরিবেশ তৈরি করা গুরুত্বপূর্ণ যেখানে কর্মীরা নিজেদের প্রকাশ করতে পারবে।’
দীর্ঘদিনেও নিয়োগ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন না হওয়ায় অধিকাংশ মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের চাকরির বয়স উত্তীর্ণ হয়ে গেছে। এ অবস্থায় উক্ত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী নিয়োগ সম্পন্ন না হলে আবেদনকারীরা সরকারি চাকরি পাবেন না। সরকারের পক্ষ থেকে
১৮ ঘণ্টা আগেবদলি বা পদায়নকৃত কর্মকর্তারা আগামী ৬ মার্চের মধ্যে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগদান করবেন। অন্যথায় ৯ মার্চ হতে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষণিকভাবে অবমুক্ত হবেন মর্মে গণ্য হবেন। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে
১৯ ঘণ্টা আগেদেশে জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্তের এক দশক পর এবার ভাইরাসটির ক্লাস্টার (গুচ্ছ) সংক্রমণ অর্থাৎ এক স্থানে একাধিক ব্যক্তির শরীরে ভাইরাসটির সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। একই এলাকার পাঁচ ব্যক্তির সংক্রমণের বিষয়টি জানিয়েছে আন্তর্জাতিক উদরাময়...
২০ ঘণ্টা আগেস্বাস্থ্যকর খাবার যদি বেশি খাওয়া হয় তাহলে সেটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। হেলদি ফ্যাটযুক্ত খাবার অতিরিক্ত গ্রহণে ক্যালরি বেড়ে যেতে পারে, ফাইবারযুক্ত খাবার অতিরিক্ত গ্রহণ পেটে গ্যাস ও অস্বস্তির কারণ হতে পারে। আবার অতিরিক্ত প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার কিডনির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তাই যেকোনো খাবারের...
১ দিন আগে