বিবিসির প্রতিবেদন
অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক ও গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্প থেকে প্রায় ৫৯ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার এই অভিযোগের বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিবিসি। এর আগে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড ডেইলি মেইলের বরাত দিয়ে এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল বাংলাদেশি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম।
বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পে রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি করেন টিউলিপ সিদ্দিক। এই চুক্তির মাধ্যমে তিনি প্রায় ১০০ কোটি ডলার ব্যক্তিগত খাতে স্থানান্তরিত করেছেন।
টিউলিপ সিদ্দিক বর্তমানে যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক সচিবের দায়িত্বে রয়েছেন, যা ব্রিটেনের আর্থিক বাজারে দুর্নীতি প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ। তবে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুসন্ধান থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা গেছে, টিউলিপ সিদ্দিক শেখ হাসিনার দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। এই দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনার পরিবার এবং সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও রয়েছেন, যার মধ্যে টিউলিপ সিদ্দিকের মা শেখ রেহানাও জড়িত।
৫ আগস্ট পদত্যাগের পর বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধসহ বিভিন্ন অভিযোগ আনে। এর পাশাপাশি হাসিনার সরকারের ৪৫ জন সাবেক মন্ত্রী ও কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তোলেন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ। ববি হাজ্জাজ দাবি করেছেন, রূপপুর প্রকল্পের জন্য প্রায় এক হাজার কোটি ডলারের একটি চুক্তি করা হয়। কিন্তু টিউলিপ সিদ্দিক চুক্তির মূল্য থেকে আরও ১০০ কোটি ডলার বৃদ্ধি করেন এবং প্রকল্প ব্যয়ের নাম করে এই অর্থ আত্মসাৎ করেন। যার ৩০ শতাংশ টিউলিপ সিদ্দিক নিজে নেন এবং বাকি অংশ তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের দেন।
২০১৩ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। ওই সময়ের একটি ভিডিও ফুটেজ থেকে টিউলিপ সিদ্দিকের উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া গেছে।
তবে টিউলিপ সিদ্দিক কিংবা লেবার পার্টি এখনো এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্য শাখার প্রধান সৈয়দ ফারুক এই অভিযোগকে ‘বানোয়াট’ বলে অভিহিত করেছেন।
টিউলিপ সিদ্দিক ২০১৫ সালে হ্যাম্পস্টেড ও হাইগেট আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন। তিনি বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের পার্শ্ববর্তী আসনে দায়িত্ব পালন করছেন।
দুদক এই অভিযোগের তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে। তবে অভিযোগ প্রমাণিত হলে তা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।
যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক ও গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্প থেকে প্রায় ৫৯ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার এই অভিযোগের বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিবিসি। এর আগে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড ডেইলি মেইলের বরাত দিয়ে এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল বাংলাদেশি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম।
বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পে রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি করেন টিউলিপ সিদ্দিক। এই চুক্তির মাধ্যমে তিনি প্রায় ১০০ কোটি ডলার ব্যক্তিগত খাতে স্থানান্তরিত করেছেন।
টিউলিপ সিদ্দিক বর্তমানে যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক সচিবের দায়িত্বে রয়েছেন, যা ব্রিটেনের আর্থিক বাজারে দুর্নীতি প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ। তবে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুসন্ধান থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা গেছে, টিউলিপ সিদ্দিক শেখ হাসিনার দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। এই দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনার পরিবার এবং সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও রয়েছেন, যার মধ্যে টিউলিপ সিদ্দিকের মা শেখ রেহানাও জড়িত।
৫ আগস্ট পদত্যাগের পর বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধসহ বিভিন্ন অভিযোগ আনে। এর পাশাপাশি হাসিনার সরকারের ৪৫ জন সাবেক মন্ত্রী ও কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তোলেন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ। ববি হাজ্জাজ দাবি করেছেন, রূপপুর প্রকল্পের জন্য প্রায় এক হাজার কোটি ডলারের একটি চুক্তি করা হয়। কিন্তু টিউলিপ সিদ্দিক চুক্তির মূল্য থেকে আরও ১০০ কোটি ডলার বৃদ্ধি করেন এবং প্রকল্প ব্যয়ের নাম করে এই অর্থ আত্মসাৎ করেন। যার ৩০ শতাংশ টিউলিপ সিদ্দিক নিজে নেন এবং বাকি অংশ তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের দেন।
২০১৩ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। ওই সময়ের একটি ভিডিও ফুটেজ থেকে টিউলিপ সিদ্দিকের উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া গেছে।
তবে টিউলিপ সিদ্দিক কিংবা লেবার পার্টি এখনো এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্য শাখার প্রধান সৈয়দ ফারুক এই অভিযোগকে ‘বানোয়াট’ বলে অভিহিত করেছেন।
টিউলিপ সিদ্দিক ২০১৫ সালে হ্যাম্পস্টেড ও হাইগেট আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন। তিনি বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের পার্শ্ববর্তী আসনে দায়িত্ব পালন করছেন।
দুদক এই অভিযোগের তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে। তবে অভিযোগ প্রমাণিত হলে তা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা তথা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার ট্রাম্প এই বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেস্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো ঘোষণা করেছেন যে, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে আর কোনো সামরিক বা আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে না। গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার এক খোলা চিঠিতে ফিকো স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তাঁর সরকার ইউক্রেনকে এমন কোনো সহায়তা দেবে না, যা দেশটিকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম করবে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে উত্তপ্ত এক বৈঠকের পর যুক্তরাজ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দেখা করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ডাউনিং স্ট্রিটে এক বৈঠকে শেষে স্টারমার জানালেন, জেলেনস্কি ‘যুক্তরাজ্যের পূর্ণ সমর্থন’ পাচ্ছেন। প্রত্যুত্তরে জেলেনস্কি...
২ ঘণ্টা আগেআমাদের মসজিদ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, কিন্তু আমাদের বিশ্বাস ভাঙেনি। আমরা এখনো ধ্বংসস্তূপে, তাঁবুর নিচে তারাবির নামাজ পড়ব। আমরা আমাদের সব আশা নিয়ে দু’আ করব, কোরআন তিলাওয়াতে সান্ত্বনা খুঁজব, এই বিশ্বাস নিয়ে যে, আমাদের সব কষ্টের প্রতিদান আল্লাহ দেবেন।
২ ঘণ্টা আগে