অনলাইন ডেস্ক
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ঢুকে পড়েছে বিদ্রোহীরা। রাজধানীর প্রান্তগুলোতে মুহুর্মুহু গুলির আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ একটি উড়োজাহাজে করে দামেস্ক ছেড়ে অজানা গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। সিরিয়ার দুইজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক অন্যান্য সংবাদমাধ্যমেও বাশার আল–আসাদের রাজধানী ছেড়ে যাওয়ার খবর এসেছে। তবে কোথায় আসাদের গন্তব্য সম্পর্কে কেউ ধারণা দিতে পারেনি।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক পর্যবেক্ষণ সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসও জানিয়েছে, দামেস্ক বিমানবন্দর থেকে যে ব্যক্তিগত উড়োজাহাজটি ছেড়ে গেছে, সেটিতে আসাদ ছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। উড়োজাহাজটি উড্ডয়নের পর বিমানবন্দরের সরকারি সৈন্যদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল বলে তারা জানিয়েছে।
আসাদের রাজধানী চলে যাওয়ার খবর এমন সময় এল, যখন বিদ্রোহী বাহিনী দাবি করছে, তারা সিরিয়ার রাজধানীতে প্রবেশ শুরু করতে করেছে।
দামেস্কে এখন বিভ্রান্তি এবং ভয়ের পরিবেশ বিরাজ করছে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো রাজধানীর আরও কাছাকাছি এগিয়ে আসায় অনেকেই বুঝতে পারছেন না ঠিক কী ঘটছে।
কয়েকটি শহরতলিতে আসাদ পরিবারের ক্ষমতার প্রতীকগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। কোথাও গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা রাজধানীকে ঘিরে একটি লৌহবর্ম তৈরি করছে। তবে দেশের বিভিন্ন শহর, গ্রাম এবং উপশহরে যেখানে বিদ্রোহীরা নিয়ন্ত্রণ দখল করেছে, সেখানেও সরকারি বাহিনী উল্লেখযোগ্যভাবে প্রতিরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
এদিকে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বর্তমান অবস্থান নিয়ে গুজব ছড়িয়ে পড়েছে। দামেস্ক থেকে উড্ডয়ন এবং অবতরণের ফ্লাইট পর্যবেক্ষণ করে অনেকেই বোঝার চেষ্টা করছেন তিনি দেশ ছেড়েছেন কিনা।
তাঁর দপ্তর এই ধরনের সব প্রতিবেদন অস্বীকার করেছে এবং জানিয়েছে তিনি এখনো দামেস্কেই আছেন। তবে তাঁর কোনো প্রকাশ্য উপস্থিতি দেখা যায়নি।
এর আগে গত শুক্রবার দামেস্কে আসাদের সঙ্গে দেখা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির একজন উপদেষ্টা। প্রেস টিভির খবরে বলা হয়, উপদেষ্টা আলি লারিজানি আসাদকে ইরানের সমর্থন জানাতে সাক্ষাৎ করেছেন। অনেকে ধারণা করছেন, আসাদ শেষ পর্যন্ত ইরানের আশ্রয় নিতে পারেন।
আসাদের আরেক মিত্র রাশিয়া এখনো তাঁর অবস্থান বা সিরিয়ার সর্বশেষ সার্বিক পরিস্থিতি কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি। আসাদ দেশ ছাড়লে ইরান বা রাশিয়াতে আশ্রয় নিতে পারেন বলেই ধারণা করছেন পর্যবেক্ষকেরা।
২০১১ সালের মার্চে আসাদ বিরোধী ব্যাপক গণবিক্ষোভের মধ্য দিয়ে সিরিয়াতে অস্থিতিশীলতার শুরু। এরপর সেখানে যুক্ত হয়েছে সশস্ত্র একাধিক বিদ্রোহী গোষ্ঠী। পরবর্তীতে সেসব বিদ্রোহ কঠোর হস্তে দমন করে রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখেন আসাদ।
সিরিয়া এখনো একটি বিভক্ত দেশ, বছরের পর বছর ধরে চলা গৃহযুদ্ধের গভীর ক্ষত এখনো দগদগে। গত চার বছর ধরে যে অচলাবস্থা এবং স্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছিল, তা মাত্র দেড় সপ্তাহ আগে পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। বিদ্রোহীরা হঠাৎ করেই কঠোর আঘাত করেছে, ফলে আসাদ বাহিনী প্রতিঘাত বা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছে।
আসাদ আরব নেতাদের মধ্যে একঘরে থাকার অবস্থান থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। তবে যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে সিরিয়ার জনগণের জন্য একটি কার্যকর ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার কোনো অগ্রগতি হয়নি।
অবশ্য প্রেসিডেন্ট আসাদের উপস্থিতি ছিল এক প্রকার আলংকারিক। ভেতরে-ভেতরে অসন্তোষও ছিল।
যদি তিনি এখন দৃশ্যপট থেকে সরে যান, তবে সেখানে আবার একটি ক্ষমতার শূন্যতা তৈরি হবে। সেই শূন্যতা কীভাবে পূরণ হবে তা অস্পষ্ট। বিরোধী গোষ্ঠীগুলো ঐক্যবদ্ধ নয় এবং তাদের মধ্যে পূর্বের বিভেদ এবং আন্তঃকলহ রয়েছে।
যে গোষ্ঠী নতুন বিদ্রোহে নেতৃত্ব দিচ্ছে, তাদের ভিত্তি আল-কায়েদার উগ্রবাদ। তাদের নেতা অন্যান্য সম্প্রদায়কে আশ্বস্ত করার চেষ্টা করেছেন যে, তাঁরা তাঁদের মতাদর্শ চাপিয়ে দেবেন না। তবে মানুষ স্বভাবতই উদ্বিগ্ন যে সামনে কী ঘটতে যাচ্ছে।
পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, সিরিয়া আরও বিপর্যস্ত অবস্থায় পড়ে যেতে পারে। কারণ সেখানে বিভিন্ন গোষ্ঠী নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য একে অপরের সঙ্গে লড়াই করবে। ইতিমধ্যে অত্যন্ত অস্থিতিশীল এবং উত্তেজনাপূর্ণ অঞ্চলে এই পরিস্থিতি আরও বিপজ্জনক অশান্তি সৃষ্টি করতে পারে।
তবে আপাতত, সিরিয়ার ভেতরে এবং বাইরে থাকা অনেক মানুষ একটি নতুন আশা নিয়ে ঐক্যবদ্ধ। আসাদ এভাবে কোণঠাসা হবেন এটি তাঁরা কখনো ভাবেননি। তাঁরা এখন বিশ্বাস করছেন, এবার নিজ বাড়িতে ফিরে যেতে পারবেন।
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ঢুকে পড়েছে বিদ্রোহীরা। রাজধানীর প্রান্তগুলোতে মুহুর্মুহু গুলির আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ একটি উড়োজাহাজে করে দামেস্ক ছেড়ে অজানা গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। সিরিয়ার দুইজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক অন্যান্য সংবাদমাধ্যমেও বাশার আল–আসাদের রাজধানী ছেড়ে যাওয়ার খবর এসেছে। তবে কোথায় আসাদের গন্তব্য সম্পর্কে কেউ ধারণা দিতে পারেনি।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক পর্যবেক্ষণ সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসও জানিয়েছে, দামেস্ক বিমানবন্দর থেকে যে ব্যক্তিগত উড়োজাহাজটি ছেড়ে গেছে, সেটিতে আসাদ ছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। উড়োজাহাজটি উড্ডয়নের পর বিমানবন্দরের সরকারি সৈন্যদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল বলে তারা জানিয়েছে।
আসাদের রাজধানী চলে যাওয়ার খবর এমন সময় এল, যখন বিদ্রোহী বাহিনী দাবি করছে, তারা সিরিয়ার রাজধানীতে প্রবেশ শুরু করতে করেছে।
দামেস্কে এখন বিভ্রান্তি এবং ভয়ের পরিবেশ বিরাজ করছে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো রাজধানীর আরও কাছাকাছি এগিয়ে আসায় অনেকেই বুঝতে পারছেন না ঠিক কী ঘটছে।
কয়েকটি শহরতলিতে আসাদ পরিবারের ক্ষমতার প্রতীকগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। কোথাও গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা রাজধানীকে ঘিরে একটি লৌহবর্ম তৈরি করছে। তবে দেশের বিভিন্ন শহর, গ্রাম এবং উপশহরে যেখানে বিদ্রোহীরা নিয়ন্ত্রণ দখল করেছে, সেখানেও সরকারি বাহিনী উল্লেখযোগ্যভাবে প্রতিরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
এদিকে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বর্তমান অবস্থান নিয়ে গুজব ছড়িয়ে পড়েছে। দামেস্ক থেকে উড্ডয়ন এবং অবতরণের ফ্লাইট পর্যবেক্ষণ করে অনেকেই বোঝার চেষ্টা করছেন তিনি দেশ ছেড়েছেন কিনা।
তাঁর দপ্তর এই ধরনের সব প্রতিবেদন অস্বীকার করেছে এবং জানিয়েছে তিনি এখনো দামেস্কেই আছেন। তবে তাঁর কোনো প্রকাশ্য উপস্থিতি দেখা যায়নি।
এর আগে গত শুক্রবার দামেস্কে আসাদের সঙ্গে দেখা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির একজন উপদেষ্টা। প্রেস টিভির খবরে বলা হয়, উপদেষ্টা আলি লারিজানি আসাদকে ইরানের সমর্থন জানাতে সাক্ষাৎ করেছেন। অনেকে ধারণা করছেন, আসাদ শেষ পর্যন্ত ইরানের আশ্রয় নিতে পারেন।
আসাদের আরেক মিত্র রাশিয়া এখনো তাঁর অবস্থান বা সিরিয়ার সর্বশেষ সার্বিক পরিস্থিতি কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি। আসাদ দেশ ছাড়লে ইরান বা রাশিয়াতে আশ্রয় নিতে পারেন বলেই ধারণা করছেন পর্যবেক্ষকেরা।
২০১১ সালের মার্চে আসাদ বিরোধী ব্যাপক গণবিক্ষোভের মধ্য দিয়ে সিরিয়াতে অস্থিতিশীলতার শুরু। এরপর সেখানে যুক্ত হয়েছে সশস্ত্র একাধিক বিদ্রোহী গোষ্ঠী। পরবর্তীতে সেসব বিদ্রোহ কঠোর হস্তে দমন করে রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখেন আসাদ।
সিরিয়া এখনো একটি বিভক্ত দেশ, বছরের পর বছর ধরে চলা গৃহযুদ্ধের গভীর ক্ষত এখনো দগদগে। গত চার বছর ধরে যে অচলাবস্থা এবং স্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছিল, তা মাত্র দেড় সপ্তাহ আগে পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। বিদ্রোহীরা হঠাৎ করেই কঠোর আঘাত করেছে, ফলে আসাদ বাহিনী প্রতিঘাত বা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছে।
আসাদ আরব নেতাদের মধ্যে একঘরে থাকার অবস্থান থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। তবে যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে সিরিয়ার জনগণের জন্য একটি কার্যকর ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার কোনো অগ্রগতি হয়নি।
অবশ্য প্রেসিডেন্ট আসাদের উপস্থিতি ছিল এক প্রকার আলংকারিক। ভেতরে-ভেতরে অসন্তোষও ছিল।
যদি তিনি এখন দৃশ্যপট থেকে সরে যান, তবে সেখানে আবার একটি ক্ষমতার শূন্যতা তৈরি হবে। সেই শূন্যতা কীভাবে পূরণ হবে তা অস্পষ্ট। বিরোধী গোষ্ঠীগুলো ঐক্যবদ্ধ নয় এবং তাদের মধ্যে পূর্বের বিভেদ এবং আন্তঃকলহ রয়েছে।
যে গোষ্ঠী নতুন বিদ্রোহে নেতৃত্ব দিচ্ছে, তাদের ভিত্তি আল-কায়েদার উগ্রবাদ। তাদের নেতা অন্যান্য সম্প্রদায়কে আশ্বস্ত করার চেষ্টা করেছেন যে, তাঁরা তাঁদের মতাদর্শ চাপিয়ে দেবেন না। তবে মানুষ স্বভাবতই উদ্বিগ্ন যে সামনে কী ঘটতে যাচ্ছে।
পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, সিরিয়া আরও বিপর্যস্ত অবস্থায় পড়ে যেতে পারে। কারণ সেখানে বিভিন্ন গোষ্ঠী নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য একে অপরের সঙ্গে লড়াই করবে। ইতিমধ্যে অত্যন্ত অস্থিতিশীল এবং উত্তেজনাপূর্ণ অঞ্চলে এই পরিস্থিতি আরও বিপজ্জনক অশান্তি সৃষ্টি করতে পারে।
তবে আপাতত, সিরিয়ার ভেতরে এবং বাইরে থাকা অনেক মানুষ একটি নতুন আশা নিয়ে ঐক্যবদ্ধ। আসাদ এভাবে কোণঠাসা হবেন এটি তাঁরা কখনো ভাবেননি। তাঁরা এখন বিশ্বাস করছেন, এবার নিজ বাড়িতে ফিরে যেতে পারবেন।
রাশিয়ার অভ্যন্তরে ইউক্রেন সীমান্ত থেকে প্রায় ১ হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত কাজান শহরে ড্রোন হামলা চালিয়েছে কিয়েভ। আর এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আজ রোববার হুমকি দিয়ে বলেছেন, রাশিয়ার কেন্দ্রীয় শহর কাজানে ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নিতে ইউক্রেনে আরও ‘ধ্বংসযজ্ঞ’ চালানো হবে।
২ ঘণ্টা আগেসিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের পতনে নেতৃত্ব দেওয়া হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) নতুন পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নিয়োগ দিয়েছে। সিরিয়ার সরকারি সংবাদ সংস্থা সানার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা এবং দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে এই দুই পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে
২ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি শেষ হলো জনপ্রিয় মার্কিন পপ তারকা টেইলর সুইফটের বিশ্বব্যাপী কনসার্টের ইরাস ট্যুর। বিশ্বসংগীতের ইতিহাসের বৃহত্তম এই কনসার্ট ট্যুরে ১৪৯টি কনসার্টে ১ কোটি ১৬ লাখ ৮ হাজার দর্শক সুইফটের গানের সুরে ভেসেছেন। তবে তাঁর এক ভক্ত এই গানের উন্মাদনায় মাততে জড়িয়েছেন মারাত্মক অপরাধে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম জলপথ পানামা খালের মালিকা পানামা কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি অভিযোগ করেছেন, পানামা কর্তৃপক্ষ মার্কিন বাণিজ্যিক জাহাজগুলোর ওপর অত্যধিক ফি আরোপ করছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা
৩ ঘণ্টা আগে