আজ সোমবারের মধ্যে গ্রেপ্তার না করা গেলে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলের বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বাতিল হয়ে যাবে। তাই পরোয়ানা কার্যকরের দায়িত্ব নিতে পুলিশকে অনুরোধ জানিয়েছে দেশটির দুর্নীতি তদন্তকারী সংস্থা সিআইও। আজ রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
গত ৩১ ডিসেম্বর ইউনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে সিউলের পশ্চিম জেলা আদালত। দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে বর্তমান কোনো প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এটি প্রথম গ্রেপ্তারি পরোয়ানা।
ইউনের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো তদন্ত করছে দেশটির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের দুর্নীতি নিয়ে তদন্তকারী সংস্থা করাপশন ইনভেস্টিগেশন অফিস ফর হাই র্যাঙ্কিং অফিশিয়ালস (সিআইও) ও পুলিশের একটি যৌথ দল। গত শুক্রবার সিইও কর্মকর্তারা ইউনকে গ্রেপ্তার করতে চাইলে তাঁর দেহরক্ষীরা বাধা দেন। পরে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকরের দায়িত্ব গ্রহণের জন্য পুলিশকে অনুরোধ জানিয়ে একটি নোটিশ পাঠায় সিআইও।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদ সংস্থা ইয়ুনহাপকে এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, সিআইওর অনুরোধের পর তাঁরা আইনি বিষয়গুলো অভ্যন্তরীণভাবে পর্যালোচনা করছেন।
ইউনের আইনজীবীরা দাবি করছেন, তাঁর বিরুদ্ধে দক্ষিণ কোরিয়ার আইনের অধীনে বিদ্রোহ-সম্পর্কিত কোনো মামলার তদন্ত করার অধিকার সিআইওর নেই। সিআইও মূলত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রেসিডেন্ট এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে থাকে। তবে এটি প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে মামলা পরিচালনার ক্ষমতা রাখে না।
আইন অনুসারে, জিজ্ঞাসাবাদ শেষ হওয়ার পর কোনো পদক্ষেপ নিতে সিআইওকে মামলাটি প্রসিকিউটরের দপ্তরে পাঠাতে হয়। এদিকে গত মঙ্গলবার জারি হওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা এখনো কার্যকর করতে না পারায় সিআইওর ওপর হতাশা প্রকাশ করেছে ইউনের সমালোচকেরা।
উল্লেখ্য, স্থানীয় সময় আজ মধ্যরাত পর্যন্ত পরোয়ানার মেয়াদ রয়েছে। এটি কার্যকর হলে, প্রেসিডেন্ট ইউনকে সিউল ডিটেনশন সেন্টারে বা বন্দিশিবিরে পাঠানো হবে।
ইয়ুনহাপের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট ইউনকে গ্রেপ্তার এবং তাঁর সরকারি বাসভবনে তল্লাশি চালানোর জন্য পরোয়ানা বাতিলের আবেদন করেছিল ইউনের আইনি দল। গতকাল রোববার এই আবেদন খারিজ করে দেন আদালত।
এর আগে, গত ১৪ ডিসেম্বর অভিশংসিত হন ইউন সুক-ইওল। দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্টের ৩০০ আইনপ্রণেতার মধ্যে ২০৪ জন অভিশংসনের পক্ষে ভোট দেন এবং ৮৫ জন বিপক্ষে। ৩ জন ভোটদানে বিরত থাকেন এবং ৮টি ভোট বাতিল করা হয়। অভিশংসনের কারণে ইউন তাঁর দায়িত্ব থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত হন।
এর আগে গত ৫ ডিসেম্বর ‘রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি’ উৎখাত এবং বিরোধী রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বাধা দূর করার জন্য সামরিক বাহিনীকে দায়িত্ব দিয়ে জরুরি ক্ষমতা আইনে অধ্যাদেশ জারি করেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক- ইওল। এর কয়েক ঘণ্টা পরই তীব্র বিক্ষোভের মুখে আদেশ প্রত্যাহার করতে হয়।
আজ সোমবারের মধ্যে গ্রেপ্তার না করা গেলে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলের বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বাতিল হয়ে যাবে। তাই পরোয়ানা কার্যকরের দায়িত্ব নিতে পুলিশকে অনুরোধ জানিয়েছে দেশটির দুর্নীতি তদন্তকারী সংস্থা সিআইও। আজ রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
গত ৩১ ডিসেম্বর ইউনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে সিউলের পশ্চিম জেলা আদালত। দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে বর্তমান কোনো প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এটি প্রথম গ্রেপ্তারি পরোয়ানা।
ইউনের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো তদন্ত করছে দেশটির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের দুর্নীতি নিয়ে তদন্তকারী সংস্থা করাপশন ইনভেস্টিগেশন অফিস ফর হাই র্যাঙ্কিং অফিশিয়ালস (সিআইও) ও পুলিশের একটি যৌথ দল। গত শুক্রবার সিইও কর্মকর্তারা ইউনকে গ্রেপ্তার করতে চাইলে তাঁর দেহরক্ষীরা বাধা দেন। পরে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকরের দায়িত্ব গ্রহণের জন্য পুলিশকে অনুরোধ জানিয়ে একটি নোটিশ পাঠায় সিআইও।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদ সংস্থা ইয়ুনহাপকে এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, সিআইওর অনুরোধের পর তাঁরা আইনি বিষয়গুলো অভ্যন্তরীণভাবে পর্যালোচনা করছেন।
ইউনের আইনজীবীরা দাবি করছেন, তাঁর বিরুদ্ধে দক্ষিণ কোরিয়ার আইনের অধীনে বিদ্রোহ-সম্পর্কিত কোনো মামলার তদন্ত করার অধিকার সিআইওর নেই। সিআইও মূলত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রেসিডেন্ট এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে থাকে। তবে এটি প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে মামলা পরিচালনার ক্ষমতা রাখে না।
আইন অনুসারে, জিজ্ঞাসাবাদ শেষ হওয়ার পর কোনো পদক্ষেপ নিতে সিআইওকে মামলাটি প্রসিকিউটরের দপ্তরে পাঠাতে হয়। এদিকে গত মঙ্গলবার জারি হওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা এখনো কার্যকর করতে না পারায় সিআইওর ওপর হতাশা প্রকাশ করেছে ইউনের সমালোচকেরা।
উল্লেখ্য, স্থানীয় সময় আজ মধ্যরাত পর্যন্ত পরোয়ানার মেয়াদ রয়েছে। এটি কার্যকর হলে, প্রেসিডেন্ট ইউনকে সিউল ডিটেনশন সেন্টারে বা বন্দিশিবিরে পাঠানো হবে।
ইয়ুনহাপের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট ইউনকে গ্রেপ্তার এবং তাঁর সরকারি বাসভবনে তল্লাশি চালানোর জন্য পরোয়ানা বাতিলের আবেদন করেছিল ইউনের আইনি দল। গতকাল রোববার এই আবেদন খারিজ করে দেন আদালত।
এর আগে, গত ১৪ ডিসেম্বর অভিশংসিত হন ইউন সুক-ইওল। দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্টের ৩০০ আইনপ্রণেতার মধ্যে ২০৪ জন অভিশংসনের পক্ষে ভোট দেন এবং ৮৫ জন বিপক্ষে। ৩ জন ভোটদানে বিরত থাকেন এবং ৮টি ভোট বাতিল করা হয়। অভিশংসনের কারণে ইউন তাঁর দায়িত্ব থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত হন।
এর আগে গত ৫ ডিসেম্বর ‘রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি’ উৎখাত এবং বিরোধী রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বাধা দূর করার জন্য সামরিক বাহিনীকে দায়িত্ব দিয়ে জরুরি ক্ষমতা আইনে অধ্যাদেশ জারি করেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক- ইওল। এর কয়েক ঘণ্টা পরই তীব্র বিক্ষোভের মুখে আদেশ প্রত্যাহার করতে হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে থাকাকালীন ২০২২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া। কসেনিয়া এই দিনেই একটি ইউক্রেনীয় দাতব্য সংস্থায় ৫১ ডলার (৩৯ পাউন্ড) দান করেছিলেন। রাশিয়ান ফেডারেশনের ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস (এফএসবি) তাঁকে ইউক্রেনীয় সামরিক বাহিনীকে অস্ত্র সরবরাহকারী...
২ ঘণ্টা আগেসুদানের ভারপ্রাপ্ত বিচারমন্ত্রী মুয়াওইয়া ওসমান আদালতে বলেন, আরব আমিরাতের সমর্থন ও মদদে র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ) ও তাদের মিত্র আরব মিলিশিয়া বাহিনী ২০২৩ সালে পশ্চিম দারফুরে মাসালিত গোত্রের বিরুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যায় জড়িত ছিল। তিনি আদালতকে আমিরাতের এই সহায়তা বন্ধে জরুরি ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেন।
৫ ঘণ্টা আগেসাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও মিশেল ওবামার বিবাহবিচ্ছেদের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল কয়েক মাস ধরেই। বিষয়টি নিয়ে সাবেক প্রেসিডেন্ট বা ফার্স্ট লেডি কাউকে কথা বলতে শোনা যায়নি। তবে সম্প্রতি এক পডকাস্টে নিজে থেকেই বিষয়টি সামনে আনেন মিশেল ওবামা। অভিনেত্রী সোফিয়া বুশের উপস্থাপনায় ‘ওয়ার্ক ইন প্রগ্রেস’...
৯ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি আগ্রাসনে আহত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দেবে ইন্দোনেশিয়া। গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের এ কথা জানান দেশটির প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তো। তিনি জানান, প্রথম ধাপে এই সংখ্যা হাজারখানেক হতে পারে। তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে আহতদের অস্থায়ীভাবে আশ্রয় দিতে প্রস্তুত ইন্দোনেশিয়া।’
৯ ঘণ্টা আগে