জলবায়ুবিজ্ঞানী জ্যাক হাউসফাদার একটি নতুন গ্রাফিক ভিজুয়ালাইজেশন তৈরি করেছেন। দেখলে মনে হয়, যেন এটি বসন্তে ফোটা কোনো ফুল। তবে এটি রং নীল থেকে লাল হয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে একটি উদ্বেগজনক বার্তাও দিচ্ছে। এর মানে হলো, পৃথিবী ক্রমাগত এবং দ্রুত উষ্ণ হয়ে উঠছে!
শুক্রবার সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রাফিকটিতে ১৯৪০ থেকে ২০২৪ সালের শেষ পর্যন্ত বৈশ্বিক তাপমাত্রার দৈনিক পরিবর্তন দেখানো হয়েছে, যা প্রাক্-শিল্পযুগের তুলনায় বেড়েই চলেছে। চিত্রটি বাইরের দিকে স্পাইরাল আকৃতিতে যতই প্রসারিত হচ্ছে, এটি ততই আরও লালচে হয়ে উঠেছে। এটি বৈশ্বিক তাপমাত্রার দ্রুত বৃদ্ধিকে নির্দেশ করছে।
বহুজাতিক আইরিশ-মার্কিন কোম্পানি স্ট্রাইপ-এর জলবায়ু গবেষণা দলের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন হাউসফাদার। পাশাপাশি তিনি ‘বার্কলে আর্থ’-এরও একজন গবেষক। জানিয়েছেন, ভালো ভিজুয়ালাইজেশন জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবকে আরও সহজবোধ্য ও অনুভবযোগ্য করে তুলতে পারে।
সিএনএনকে তিনি বলেন, ‘গত ৮৫ বছরে বৈশ্বিক তাপমাত্রা পরিবর্তনের এই চিত্র স্পষ্টভাবে দেখাচ্ছে, গত কয়েক দশকে আমাদের গ্রহ কত দ্রুত উষ্ণ হয়েছে এবং ২০২৩ ও ২০২৪ সাল আগের যেকোনো বছরের তুলনায় কতটা ভয়াবহভাবে উত্তপ্ত ছিল।’
২০২৩ সালটি ছিল মানব ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণতম বছর। সে বছরই বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা প্রাক্-শিল্পযুগের তুলনায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যায়। অথচ প্রাক্-শিল্পযুগের চেয়ে গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে আটকে রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।
বর্তমানে সাম্প্রতিক বছরগুলোর তীব্র উষ্ণতার সঠিক ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করছেন গবেষকেরা। এই উষ্ণতার প্রধান কারণ হিসেবে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো এবং এল নিনো জলবায়ুর প্রভাবকে বিজ্ঞানীরা চিহ্নিত করলেও শুধু এই কারণগুলো এত দ্রুত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ব্যাখ্যা দিতে পারে না।
তবে বিজ্ঞানীরা এটুকু নিশ্চিত যে পৃথিবীর তাপমাত্রা যতই বাড়বে, মানবসমাজ ও প্রকৃতির ওপর ততই এর ভয়াবহ প্রভাব পড়বে; বিশেষ করে দাবানল, ঝড় ও বন্যার মতো দুর্যোগ আরও ঘন ঘন এবং তীব্র হয়ে উঠবে।
হাউসফাদার বলেন, ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৈশ্বিক উষ্ণতা দ্রুত বেড়েছে, যা আমাদের জীবিকা এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের জন্য গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করছে। আমরা যদি কার্বন নির্গমন কমানোর উদ্যোগ না নিই, তাহলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে উঠবে।’
জলবায়ুবিজ্ঞানী জ্যাক হাউসফাদার একটি নতুন গ্রাফিক ভিজুয়ালাইজেশন তৈরি করেছেন। দেখলে মনে হয়, যেন এটি বসন্তে ফোটা কোনো ফুল। তবে এটি রং নীল থেকে লাল হয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে একটি উদ্বেগজনক বার্তাও দিচ্ছে। এর মানে হলো, পৃথিবী ক্রমাগত এবং দ্রুত উষ্ণ হয়ে উঠছে!
শুক্রবার সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রাফিকটিতে ১৯৪০ থেকে ২০২৪ সালের শেষ পর্যন্ত বৈশ্বিক তাপমাত্রার দৈনিক পরিবর্তন দেখানো হয়েছে, যা প্রাক্-শিল্পযুগের তুলনায় বেড়েই চলেছে। চিত্রটি বাইরের দিকে স্পাইরাল আকৃতিতে যতই প্রসারিত হচ্ছে, এটি ততই আরও লালচে হয়ে উঠেছে। এটি বৈশ্বিক তাপমাত্রার দ্রুত বৃদ্ধিকে নির্দেশ করছে।
বহুজাতিক আইরিশ-মার্কিন কোম্পানি স্ট্রাইপ-এর জলবায়ু গবেষণা দলের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন হাউসফাদার। পাশাপাশি তিনি ‘বার্কলে আর্থ’-এরও একজন গবেষক। জানিয়েছেন, ভালো ভিজুয়ালাইজেশন জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবকে আরও সহজবোধ্য ও অনুভবযোগ্য করে তুলতে পারে।
সিএনএনকে তিনি বলেন, ‘গত ৮৫ বছরে বৈশ্বিক তাপমাত্রা পরিবর্তনের এই চিত্র স্পষ্টভাবে দেখাচ্ছে, গত কয়েক দশকে আমাদের গ্রহ কত দ্রুত উষ্ণ হয়েছে এবং ২০২৩ ও ২০২৪ সাল আগের যেকোনো বছরের তুলনায় কতটা ভয়াবহভাবে উত্তপ্ত ছিল।’
২০২৩ সালটি ছিল মানব ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণতম বছর। সে বছরই বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা প্রাক্-শিল্পযুগের তুলনায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যায়। অথচ প্রাক্-শিল্পযুগের চেয়ে গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে আটকে রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।
বর্তমানে সাম্প্রতিক বছরগুলোর তীব্র উষ্ণতার সঠিক ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করছেন গবেষকেরা। এই উষ্ণতার প্রধান কারণ হিসেবে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো এবং এল নিনো জলবায়ুর প্রভাবকে বিজ্ঞানীরা চিহ্নিত করলেও শুধু এই কারণগুলো এত দ্রুত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ব্যাখ্যা দিতে পারে না।
তবে বিজ্ঞানীরা এটুকু নিশ্চিত যে পৃথিবীর তাপমাত্রা যতই বাড়বে, মানবসমাজ ও প্রকৃতির ওপর ততই এর ভয়াবহ প্রভাব পড়বে; বিশেষ করে দাবানল, ঝড় ও বন্যার মতো দুর্যোগ আরও ঘন ঘন এবং তীব্র হয়ে উঠবে।
হাউসফাদার বলেন, ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৈশ্বিক উষ্ণতা দ্রুত বেড়েছে, যা আমাদের জীবিকা এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের জন্য গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করছে। আমরা যদি কার্বন নির্গমন কমানোর উদ্যোগ না নিই, তাহলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে উঠবে।’
ভ্রমণকারীদের ভোটে নির্বাচিত বিশ্বের সেরা ১০০টি বিমানবন্দরের তালিকায় এশিয়ার আধিপত্য দেখা গেছে। সেরা ১০টি বিমানবন্দরের মধ্যে ছয়টিই এশিয়ার। তবে এই তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার দুটি বিমানবন্দর স্থান পেলেও বাংলাদেশের কোনো বিমানবন্দর জায়গা করে নিতে পারেনি।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান থেকে দেড় লাখ শ্রমিক নেবে পূর্ব ইউরোপের দেশ বেলারুশ। দেশটি সফরকালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ গত শুক্রবার এই কথা জানিয়েছে। তিনি বলেছেন, বেলারুশ ১ লাখ ৫০ হাজারের বেশি তরুণ, উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন পাকিস্তানি কর্মীকে তাদের দেশে জাতি গঠনে সাহায্য করার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে। পাকিস্তানি
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের ভেতরে দিয়ে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহের জন্য যাওয়া রাশিয়ার পাইপলাইনের নিয়ন্ত্রণ কিয়েভের কাছ থেকে নিয়ে নেওয়ার দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এমন খবর প্রকাশিত হয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্সে। এই পদক্ষেপকে ঔপনিবেশিক কায়দায় চাপ সৃষ্টি করে দাবি আদায়ের চেষ্টা হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে কিয়েভের তরফ থেকে।
৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে আবারও ভূমিকম্প হয়েছে। গত ২৮ মার্চ হয়ে যাওয়া ভয়াবহ ভূমিকম্পের দুই সপ্তাহের মধ্যে এই শক্তিশালী ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটল। এতে কোনো প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে কি না—তা এখনো জানা যায়নি। থাইল্যান্ডের সংবাদমাধ্যম ব্যাংকক পোস্ট ও মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম স্ট্রেইট টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে