রাশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ভলগোগ্রাদ অঞ্চলের একটি একটি পেনাল কলোনিতে বিদ্রোহ করেছে বন্দীরা। তাঁদের হাতে জিম্মি হয়ে ওই কারাগারের চার কর্মী নিহত হয়েছেন।
বিবিসি জানিয়েছে, ১ হাজার ২০০ বন্দীর ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ভলগোগ্রাদের ‘আইকে-১৯ সুরোভিকিনো’ বন্দীশালায় ওই বিদ্রোহের ঘটনা ঘটে। বিদ্রোহী বন্দীরা ছুরি হাতে নিজেদের ইসলামিক স্টেটের (আইএস) জঙ্গি পরিচয় দিয়ে বিস্তৃত কমপ্লেক্সের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার দাবি করে।
রুশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একটি বিশেষ বাহিনীর অভিযানে কয়েক জিম্মিকে মুক্ত করার পাশাপাশি সব আক্রমণকারীকে শান্ত করা হয়েছে। পরে কমপ্লেক্সের ভেতর থেকে চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অযাচাইকৃত একটি ছবিতে দেখা গেছে, বিদ্রোহের সময় রক্তাক্ত এক কারারক্ষীর শরীরের ওপর দাঁড়িয়ে আছেন হাতে ছুরি ধরে রাখা এক বন্দী।
অভিযান পরিচালনা করা রাশিয়ার রসগভার্দিয়া ন্যাশনাল গার্ড জানিয়েছে, উদ্ধার অভিযানে স্নাইপাররা অন্তত চার হামলাকারীকে গুলি করে হত্যা করেছে। একটি টেলিগ্রাম মেসেজিং অ্যাপে সংস্থাটির পোস্ট করা ফুটেজে ভারী অস্ত্র-শস্ত্র সহ সৈন্যদের কারাগারে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।
রাশিয়ার ফেডারেল পেনিটেনশিয়ারি সার্ভিস (এফএসআইএন) এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি শৃঙ্খলা বৈঠকের সময় এই হামলা শুরু হয়। এ সময় হামলাকারীরা বেশ কয়েকজন কারারক্ষীকে রক্তাক্ত করে।
এফএসআইএন জানিয়েছে, বিদ্রোহীরা কারাগারের ৮ কর্মচারী এবং চার আসামিকে জিম্মি করেছিল। পরে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে চার কারারক্ষীর মৃত্যু ঘটে।
হামলাকারীরা মোবাইল ফোনের একটি নাটকীয় ফুটেজে নিজেদের আইএস জঙ্গি পরিচয় দিয়ে দাবি করেন, মুসলমানদের নিপীড়নের প্রতিশোধ নিতেই তারা এই পথ বেছে নিয়েছে। পৃথক আরেকটি ক্লিপে হামলাকারীদের কারাগারের আঙিনায় ঘোরাফেরা করতে দেখা গেছে।
বিবিসির তথ্যমতে, ভলগোগ্রাদের ঘটনাটি চলতি গ্রীষ্মেই এ ধরনের দ্বিতীয় ঘটনা। এর আগে প্রতিবেশী রোস্তভ অঞ্চলের আরেকটি বন্দীশালায় দুই কারারক্ষীকে হত্যা করে নিজেদের আইএস জঙ্গি দাবি করেছিল ৬ বন্দী। সে সময় নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে পাঁচ বন্দী নিহত হয় এবং আটক একজনকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
রাশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ভলগোগ্রাদ অঞ্চলের একটি একটি পেনাল কলোনিতে বিদ্রোহ করেছে বন্দীরা। তাঁদের হাতে জিম্মি হয়ে ওই কারাগারের চার কর্মী নিহত হয়েছেন।
বিবিসি জানিয়েছে, ১ হাজার ২০০ বন্দীর ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ভলগোগ্রাদের ‘আইকে-১৯ সুরোভিকিনো’ বন্দীশালায় ওই বিদ্রোহের ঘটনা ঘটে। বিদ্রোহী বন্দীরা ছুরি হাতে নিজেদের ইসলামিক স্টেটের (আইএস) জঙ্গি পরিচয় দিয়ে বিস্তৃত কমপ্লেক্সের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার দাবি করে।
রুশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একটি বিশেষ বাহিনীর অভিযানে কয়েক জিম্মিকে মুক্ত করার পাশাপাশি সব আক্রমণকারীকে শান্ত করা হয়েছে। পরে কমপ্লেক্সের ভেতর থেকে চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অযাচাইকৃত একটি ছবিতে দেখা গেছে, বিদ্রোহের সময় রক্তাক্ত এক কারারক্ষীর শরীরের ওপর দাঁড়িয়ে আছেন হাতে ছুরি ধরে রাখা এক বন্দী।
অভিযান পরিচালনা করা রাশিয়ার রসগভার্দিয়া ন্যাশনাল গার্ড জানিয়েছে, উদ্ধার অভিযানে স্নাইপাররা অন্তত চার হামলাকারীকে গুলি করে হত্যা করেছে। একটি টেলিগ্রাম মেসেজিং অ্যাপে সংস্থাটির পোস্ট করা ফুটেজে ভারী অস্ত্র-শস্ত্র সহ সৈন্যদের কারাগারে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।
রাশিয়ার ফেডারেল পেনিটেনশিয়ারি সার্ভিস (এফএসআইএন) এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি শৃঙ্খলা বৈঠকের সময় এই হামলা শুরু হয়। এ সময় হামলাকারীরা বেশ কয়েকজন কারারক্ষীকে রক্তাক্ত করে।
এফএসআইএন জানিয়েছে, বিদ্রোহীরা কারাগারের ৮ কর্মচারী এবং চার আসামিকে জিম্মি করেছিল। পরে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে চার কারারক্ষীর মৃত্যু ঘটে।
হামলাকারীরা মোবাইল ফোনের একটি নাটকীয় ফুটেজে নিজেদের আইএস জঙ্গি পরিচয় দিয়ে দাবি করেন, মুসলমানদের নিপীড়নের প্রতিশোধ নিতেই তারা এই পথ বেছে নিয়েছে। পৃথক আরেকটি ক্লিপে হামলাকারীদের কারাগারের আঙিনায় ঘোরাফেরা করতে দেখা গেছে।
বিবিসির তথ্যমতে, ভলগোগ্রাদের ঘটনাটি চলতি গ্রীষ্মেই এ ধরনের দ্বিতীয় ঘটনা। এর আগে প্রতিবেশী রোস্তভ অঞ্চলের আরেকটি বন্দীশালায় দুই কারারক্ষীকে হত্যা করে নিজেদের আইএস জঙ্গি দাবি করেছিল ৬ বন্দী। সে সময় নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে পাঁচ বন্দী নিহত হয় এবং আটক একজনকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
থাইল্যান্ডে ভ্রমণ কিংবা অন্য যে কোনো কারণে প্রবেশ ইচ্ছুক বিদেশিদের জন্য আগামী ১ মে থেকে নতুন প্রবেশ নিয়ম চালু হচ্ছে। এই নিয়ম অনুযায়ী, দেশটিতে প্রবেশের আগে ‘থাইল্যান্ড ডিজিটাল অ্যারাইভাল কার্ড’ (টিডিএসি) পূরণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেপেহেলাগাম হামলার পর দুই প্রতিবেশী দেশ ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ভারত এ হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে তাদের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রায় সাড়ে ছয় দশকের সিন্ধু জলচুক্তি বাতিল করেছে ভারত। আজ আবার পাকিস্তানও কিছু পাল্টা পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে একটি রয়েছে...
৮ ঘণ্টা আগেচলে যাও! চলে যাও! চলে যাও! টেলিগ্রাম ভিডিওতে উচ্চকিত কণ্ঠে চলছে এই স্লোগান। কখনো বা সুরে সুরে। বার্তা খুবই স্পষ্ট। আর তা হচ্ছে, ‘হামাসের সবাই হটো।’ হামাস, গাজা, ইসরায়েল, বিক্ষোভ, স্লোগান, মধ্যপ্রাচ্য, রয়টার্স, ফিলিস্তিনি,
৮ ঘণ্টা আগেরাশিয়া ইউক্রেনের উদ্দেশ্যে ৭০টি ক্ষেপণাস্ত্র এবং ১৪৫টি ড্রোন নিক্ষেপ করেছে। এগুলোর বেশির ভাগই কিয়েভকে লক্ষ্য করে ছোড়া হয়েছিল। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি জানান, যুক্তরাষ্ট্রের ওপর চাপ সৃষ্টি করতেই এই হামলা চালানো হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে