অনলাইন ডেস্ক
প্রবল ঘূর্ণিঝড় হয়ে ক্রমেই ভারতের স্থলভাগের দিকে ধেয়ে আসছে ‘দানা’। আবহবিদরা জানিয়েছেন, ওডিশার ভিতরকণিকা থেকে ধামারার মধ্যে ‘দানা’ আছড়ে পড়তে পারে বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) মধ্যরাত থেকে শুক্রবার সকালের মধ্যে। আছড়ে পড়ার সময় গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ১০০-১১০ কিলোমিটার।
‘দানা’র আতঙ্কে এখন ত্রস্ত ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গ। এই ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবিলা করতে দুই রাজ্যই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় প্রস্তুতি সারছে। কিন্তু ‘দানা’ যে এই দুই রাজ্যেই তাণ্ডব চালিয়ে ক্ষান্ত হয়ে যাবে, এমনটা নয় বলেই জানিয়েছে ভারতের মৌসম ভবন। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও আরও পাঁচ রাজ্যে পড়বে বলে জানানো হয়েছে।
ভারতের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান সোমনাথ দত্ত জানিয়েছেন, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে বেশি প্রভাব ফেলতে পারে ‘দানা’। এর মধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়তে পারে। কারণ, এই দুই জেলারই একটা বড় অংশ সমুদ্র উপকূল জুড়ে। সেখানে ভারী বৃষ্টির সঙ্গে চলবে ঝড়। ‘দানা’ যখন আছড়ে পড়বে স্থলভাগে, তখন এ রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে দমকা হাওয়ার গতি হতে পারে ঘণ্টায় প্রায় ১০০ কিলোমিটারের আশপাশে।
মৌসুম ভবন জানিয়েছে, ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও ‘দানা’র তাণ্ডব চলবে অন্ধ্রপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, ছত্রিশগড়, বিহার ও তামিলনাড়ুতে। এরই মধ্যে বিহারের ১২ জেলায় সতর্কতা জারি করেছে রাজ্য প্রশাসন। সেই ১২ জেলার মধ্যে রয়েছে ভাগলপুর, বাঁকা, জামুই, মুঙ্গের, শেখপুরা, নালন্দা, জেহানাবাদ, লখিসরাই, নওয়াদা, গয়া, কটিহার, পুর্ণিয়া এবং কিসানগঞ্জ। এই জেলাগুলিতে ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে।
ছত্তিশগড়ের আট জেলায় হলুদ সতর্কতা জারি করেছে মৌসুম ভবন। ২৫-২৭ অক্টোবর ওই জেলাগুলোতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। ২৫-২৬ অক্টোবর ওই জেলাগুলোতে ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। অন্ধ্রপ্রদেশেও সতর্কতা জারি করা হয়েছে। বিশেষ করে রায়লসীমা অঞ্চলে ‘দানা’র প্রভাবে ভারী বৃষ্টি ও ৩০-৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজ্যে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ৯টি দল মোতায়েন করা হয়েছে।
মৌসুম ভবনের অধিকর্তা মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র জানিয়েছে, স্থলভাগে আছড়ে পড়ার পর ‘দানা’ ধীরে ধীরে পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হবে। যার জেরে ঝাড়খণ্ডের দক্ষিণ ভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। তামিলনাড়ুতেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
সমুদ্রে ঘণ্টায় ১২ কিলোমিটার বেগে উপকূলের দিকে এগোচ্ছে ‘দানা’। অভিমুখ মূলত উত্তর-পশ্চিম দিকে। আবহবিদেরা জানিয়েছেন, ওডিশার ভিতরকণিকা থেকে ধামারার মধ্যে ‘দানা’ আছড়ে পড়তে পারে বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে শুক্রবার সকালের মধ্যে। আছড়ে পড়ার সময় গতি হতে পারে ঘণ্টায় ১০০-১১০ কিলোমিটার। সর্বাধিক গতি পৌঁছতে পারে ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার।
প্রবল ঘূর্ণিঝড় হয়ে ক্রমেই ভারতের স্থলভাগের দিকে ধেয়ে আসছে ‘দানা’। আবহবিদরা জানিয়েছেন, ওডিশার ভিতরকণিকা থেকে ধামারার মধ্যে ‘দানা’ আছড়ে পড়তে পারে বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) মধ্যরাত থেকে শুক্রবার সকালের মধ্যে। আছড়ে পড়ার সময় গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ১০০-১১০ কিলোমিটার।
‘দানা’র আতঙ্কে এখন ত্রস্ত ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গ। এই ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবিলা করতে দুই রাজ্যই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় প্রস্তুতি সারছে। কিন্তু ‘দানা’ যে এই দুই রাজ্যেই তাণ্ডব চালিয়ে ক্ষান্ত হয়ে যাবে, এমনটা নয় বলেই জানিয়েছে ভারতের মৌসম ভবন। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও আরও পাঁচ রাজ্যে পড়বে বলে জানানো হয়েছে।
ভারতের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান সোমনাথ দত্ত জানিয়েছেন, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে বেশি প্রভাব ফেলতে পারে ‘দানা’। এর মধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়তে পারে। কারণ, এই দুই জেলারই একটা বড় অংশ সমুদ্র উপকূল জুড়ে। সেখানে ভারী বৃষ্টির সঙ্গে চলবে ঝড়। ‘দানা’ যখন আছড়ে পড়বে স্থলভাগে, তখন এ রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে দমকা হাওয়ার গতি হতে পারে ঘণ্টায় প্রায় ১০০ কিলোমিটারের আশপাশে।
মৌসুম ভবন জানিয়েছে, ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও ‘দানা’র তাণ্ডব চলবে অন্ধ্রপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, ছত্রিশগড়, বিহার ও তামিলনাড়ুতে। এরই মধ্যে বিহারের ১২ জেলায় সতর্কতা জারি করেছে রাজ্য প্রশাসন। সেই ১২ জেলার মধ্যে রয়েছে ভাগলপুর, বাঁকা, জামুই, মুঙ্গের, শেখপুরা, নালন্দা, জেহানাবাদ, লখিসরাই, নওয়াদা, গয়া, কটিহার, পুর্ণিয়া এবং কিসানগঞ্জ। এই জেলাগুলিতে ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে।
ছত্তিশগড়ের আট জেলায় হলুদ সতর্কতা জারি করেছে মৌসুম ভবন। ২৫-২৭ অক্টোবর ওই জেলাগুলোতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। ২৫-২৬ অক্টোবর ওই জেলাগুলোতে ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। অন্ধ্রপ্রদেশেও সতর্কতা জারি করা হয়েছে। বিশেষ করে রায়লসীমা অঞ্চলে ‘দানা’র প্রভাবে ভারী বৃষ্টি ও ৩০-৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজ্যে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ৯টি দল মোতায়েন করা হয়েছে।
মৌসুম ভবনের অধিকর্তা মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র জানিয়েছে, স্থলভাগে আছড়ে পড়ার পর ‘দানা’ ধীরে ধীরে পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হবে। যার জেরে ঝাড়খণ্ডের দক্ষিণ ভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। তামিলনাড়ুতেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
সমুদ্রে ঘণ্টায় ১২ কিলোমিটার বেগে উপকূলের দিকে এগোচ্ছে ‘দানা’। অভিমুখ মূলত উত্তর-পশ্চিম দিকে। আবহবিদেরা জানিয়েছেন, ওডিশার ভিতরকণিকা থেকে ধামারার মধ্যে ‘দানা’ আছড়ে পড়তে পারে বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে শুক্রবার সকালের মধ্যে। আছড়ে পড়ার সময় গতি হতে পারে ঘণ্টায় ১০০-১১০ কিলোমিটার। সর্বাধিক গতি পৌঁছতে পারে ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় করা গ্রেপ্তার স্থানীয় পুলিশ স্বেচ্ছাসেবী সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিয়েছেন আদালত। আগামী সোমবার তাঁর সাজা ঘোষণা করা হবে। আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
১৭ মিনিট আগেগাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
১ ঘণ্টা আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেআগামী ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। রীতি মেনে মার্কিন প্রেসিডেন্টদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান খোলা জায়গায় হয়। কিন্তু এবার তা হচ্ছে না, চার দেয়ালের ভেতর ও ছাদের নিচেই শপথ নিতে হচ্ছে ট্রাম্পকে। ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল ভবনের রোটুন্ডা হলে শপথ অনুষ্ঠান হবে।
৪ ঘণ্টা আগে