অনলাইন ডেস্ক
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে ‘হাত মিলিয়ে’ নির্বাচনে লড়াইয়ের মাধ্যমে কংগ্রেসের ‘ধর্মনিরপেক্ষতার মুখোশ' পুরোপুরি খসে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রভাবশালী বাম দল সিপিএম শাসিত কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে উদ্দেশ্য করে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
কেরালার ওয়ানড় উপনির্বাচনে এখন জোর প্রচার-প্রচারণা চলছে। এর মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে পিনারাই বিজয়ন লিখলেন, ‘ওয়ানড়ে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী লড়াই করছেন জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে। এবার কংগ্রেস স্পষ্ট করে বলুক ওদের অবস্থানটা কী? গোটা দেশ জানে জামায়াত মৌলবাদী সংগঠন। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ তাদের নেই।’
এই আচরণের মধ্য দিয়ে ওয়ানড়ের উপনির্বাচন কংগ্রেসের ধর্মনিরপেক্ষতার মুখোশ পুরোপুরি খুলে দিয়েছে বলে মন্তব্য বিজয়নের।
রাহুল গান্ধীর ছেড়ে দেওয়া ওয়ানড় কেন্দ্রের উপনির্বাচনে কংগ্রেসের হয়ে লড়ছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র। প্রায় তিন দশক প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে রাজনীতির ময়দানে থাকলেও ভোটের রাজনীতিতে কংগ্রেস সাধারণ সম্পাদকের এটিই প্রথম অংশগ্রহণ। ওয়ানড় কেন্দ্রটি কংগ্রেসের জন্য নিরাপদ আসন বলেই মনে করা হয়। এই আসনের একটি বড় অংশের বাসিন্দা মুসলিম।
এ ছাড়া কেরালার সংখ্যালঘু ভোটাররা সাধারণত কংগ্রেসকেই সমর্থন করেন। এই রাজ্যে ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লিগের সঙ্গে কংগ্রেসের জোটও রয়েছে। এবার জামায়াতের রাজনৈতিক সংগঠন ওয়েলফেয়ার পার্টিও প্রিয়াঙ্কাকে সমর্থনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী বিজয়ন এই সমর্থন নেওয়াকেই কটাক্ষ করেছেন। তাঁর বক্তব্য, জামায়াত যে মৌলবাদী দল সেটি দিনের আলোর মতো স্পষ্ট। তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। এই ওয়েলফেয়ার পার্টি আসলে আইওয়াশ ছাড়া কিছুই নয়।
উল্লেখ্য, ওয়ানড় কেন্দ্রে প্রিয়াঙ্কার প্রধান প্রতিপক্ষ বামেরা। কেন্দ্রটিতে এবার বিজেপি সিপিএমকে পেছনে ফেলে প্রিয়াঙ্কার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে উঠে আসার চেষ্টা করছে।
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে ‘হাত মিলিয়ে’ নির্বাচনে লড়াইয়ের মাধ্যমে কংগ্রেসের ‘ধর্মনিরপেক্ষতার মুখোশ' পুরোপুরি খসে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রভাবশালী বাম দল সিপিএম শাসিত কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে উদ্দেশ্য করে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
কেরালার ওয়ানড় উপনির্বাচনে এখন জোর প্রচার-প্রচারণা চলছে। এর মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে পিনারাই বিজয়ন লিখলেন, ‘ওয়ানড়ে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী লড়াই করছেন জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে। এবার কংগ্রেস স্পষ্ট করে বলুক ওদের অবস্থানটা কী? গোটা দেশ জানে জামায়াত মৌলবাদী সংগঠন। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ তাদের নেই।’
এই আচরণের মধ্য দিয়ে ওয়ানড়ের উপনির্বাচন কংগ্রেসের ধর্মনিরপেক্ষতার মুখোশ পুরোপুরি খুলে দিয়েছে বলে মন্তব্য বিজয়নের।
রাহুল গান্ধীর ছেড়ে দেওয়া ওয়ানড় কেন্দ্রের উপনির্বাচনে কংগ্রেসের হয়ে লড়ছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র। প্রায় তিন দশক প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে রাজনীতির ময়দানে থাকলেও ভোটের রাজনীতিতে কংগ্রেস সাধারণ সম্পাদকের এটিই প্রথম অংশগ্রহণ। ওয়ানড় কেন্দ্রটি কংগ্রেসের জন্য নিরাপদ আসন বলেই মনে করা হয়। এই আসনের একটি বড় অংশের বাসিন্দা মুসলিম।
এ ছাড়া কেরালার সংখ্যালঘু ভোটাররা সাধারণত কংগ্রেসকেই সমর্থন করেন। এই রাজ্যে ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লিগের সঙ্গে কংগ্রেসের জোটও রয়েছে। এবার জামায়াতের রাজনৈতিক সংগঠন ওয়েলফেয়ার পার্টিও প্রিয়াঙ্কাকে সমর্থনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী বিজয়ন এই সমর্থন নেওয়াকেই কটাক্ষ করেছেন। তাঁর বক্তব্য, জামায়াত যে মৌলবাদী দল সেটি দিনের আলোর মতো স্পষ্ট। তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। এই ওয়েলফেয়ার পার্টি আসলে আইওয়াশ ছাড়া কিছুই নয়।
উল্লেখ্য, ওয়ানড় কেন্দ্রে প্রিয়াঙ্কার প্রধান প্রতিপক্ষ বামেরা। কেন্দ্রটিতে এবার বিজেপি সিপিএমকে পেছনে ফেলে প্রিয়াঙ্কার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে উঠে আসার চেষ্টা করছে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় করা গ্রেপ্তার স্থানীয় পুলিশ স্বেচ্ছাসেবী সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিয়েছেন আদালত। আগামী সোমবার তাঁর সাজা ঘোষণা করা হবে। আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
৭ মিনিট আগেগাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
১ ঘণ্টা আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেআগামী ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। রীতি মেনে মার্কিন প্রেসিডেন্টদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান খোলা জায়গায় হয়। কিন্তু এবার তা হচ্ছে না, চার দেয়ালের ভেতর ও ছাদের নিচেই শপথ নিতে হচ্ছে ট্রাম্পকে। ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল ভবনের রোটুন্ডা হলে শপথ অনুষ্ঠান হবে।
৩ ঘণ্টা আগে