অনলাইন ডেস্ক
ভারতের বিহার রাজ্যে বিষাক্ত মদপানে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ৬৫ জনে দাঁড়িয়েছে। ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই এ খবর নিশ্চিত করেছে। এর আগে আরেক গণমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছিল, মৃতের সংখ্যা ২৪।
পুলিশের বরাত দিয়ে এনডিটিভি জানিয়েছে, গত বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) বিহারের সারান জেলার ছাপড়া অঞ্চলের কয়েকটি গ্রামে মর্মান্তিক এ ঘটনা ঘটেছে। ২০১৬ সালে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার অবৈধ মদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার পর থেকে এ ধরনের মৃত্যুর সর্বশেষ বড় ধরনের দুঃখজনক ঘটনা এটি।
পুলিশ জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। তবে বিষাক্ত মদপানই মৃত্যুর কারণ বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। একই অভিযোগ মৃতদের পরিবারের সদস্যদেরও।
মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার শুক্রবার বিধানসভায় তাঁর অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, ‘বেআইনি অ্যালকোহল পান করে কেউ মারা গেলে তার কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।’ অন্যান্য জায়গায় যেখানে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই, সেখানেও অহরহ বিষাক্ত মদ পান করে মানুষ মারা যাচ্ছে বলেও দাবি করেন তিনি।
নীতীশ কুমার বলেন, ‘বিষাক্ত মদ পান করে মারা যাওয়ায় শীর্ষে রয়েছে মধ্যপ্রদেশের মানুষ। এ ছাড়া হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ—যেখানেই যান, গল্প একই। প্রচুর মানুষ বিষাক্ত মদ পান করে মারা যাচ্ছে।’
গতকাল তিনি ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘যেসব বিষয়ে রাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, সেসব বিষয়ে নাগরিকদের আরও সচেতন হওয়া উচিত।’
এদিকে বিহারের এই ট্র্যাজিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিহার সরকার ও রাজ্য পুলিশের প্রধানকে উদ্দেশ্য করে নোটিশ পাঠিয়েছে ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। এক বিবৃতিতে মানবাধিকার কমিশন বলেছে, ২০১৬ সালের এপ্রিল মাস থেকে বিহারে অ্যালকোহল বিক্রি ও পান সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করা জটিল।
ছাপড়ার এ ঘটনায় বিজেপির আক্রমণের মুখে পড়েছে বিহারে নীতীশ কুমারের সরকার। কৌশলে নীতীশকে কটাক্ষ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিহারের সাংসদ গিরিরাজ সিং। রাজ্যে নীতীশের মদ নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ‘বিহারে মদ হলো ঈশ্বরের মতো, সর্বত্র বিরাজমান কিন্তু দেখতে পাওয়া যাবে না।’
বিহারে মাঝেমধ্যেই বিষাক্ত মদপানে মৃত্যুর ঘটনা শোনা যায়। এর আগে গত আগস্টে বিহারের সারান জেলায় বিষাক্ত মদ পান করে পাঁচজনের মৃত্যু হয়। পুলিশ আরও অসুস্থদের খোঁজ করছে বলে জানা গেছে। বিহারে মদ নিষিদ্ধ হওয়ায় জিজ্ঞাসাবাদ এড়াতে তারা আত্মগোপনে চলে যেতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
ভারতের বিহার রাজ্যে বিষাক্ত মদপানে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ৬৫ জনে দাঁড়িয়েছে। ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই এ খবর নিশ্চিত করেছে। এর আগে আরেক গণমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছিল, মৃতের সংখ্যা ২৪।
পুলিশের বরাত দিয়ে এনডিটিভি জানিয়েছে, গত বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) বিহারের সারান জেলার ছাপড়া অঞ্চলের কয়েকটি গ্রামে মর্মান্তিক এ ঘটনা ঘটেছে। ২০১৬ সালে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার অবৈধ মদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার পর থেকে এ ধরনের মৃত্যুর সর্বশেষ বড় ধরনের দুঃখজনক ঘটনা এটি।
পুলিশ জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। তবে বিষাক্ত মদপানই মৃত্যুর কারণ বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। একই অভিযোগ মৃতদের পরিবারের সদস্যদেরও।
মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার শুক্রবার বিধানসভায় তাঁর অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, ‘বেআইনি অ্যালকোহল পান করে কেউ মারা গেলে তার কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।’ অন্যান্য জায়গায় যেখানে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই, সেখানেও অহরহ বিষাক্ত মদ পান করে মানুষ মারা যাচ্ছে বলেও দাবি করেন তিনি।
নীতীশ কুমার বলেন, ‘বিষাক্ত মদ পান করে মারা যাওয়ায় শীর্ষে রয়েছে মধ্যপ্রদেশের মানুষ। এ ছাড়া হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ—যেখানেই যান, গল্প একই। প্রচুর মানুষ বিষাক্ত মদ পান করে মারা যাচ্ছে।’
গতকাল তিনি ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘যেসব বিষয়ে রাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, সেসব বিষয়ে নাগরিকদের আরও সচেতন হওয়া উচিত।’
এদিকে বিহারের এই ট্র্যাজিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিহার সরকার ও রাজ্য পুলিশের প্রধানকে উদ্দেশ্য করে নোটিশ পাঠিয়েছে ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। এক বিবৃতিতে মানবাধিকার কমিশন বলেছে, ২০১৬ সালের এপ্রিল মাস থেকে বিহারে অ্যালকোহল বিক্রি ও পান সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করা জটিল।
ছাপড়ার এ ঘটনায় বিজেপির আক্রমণের মুখে পড়েছে বিহারে নীতীশ কুমারের সরকার। কৌশলে নীতীশকে কটাক্ষ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিহারের সাংসদ গিরিরাজ সিং। রাজ্যে নীতীশের মদ নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ‘বিহারে মদ হলো ঈশ্বরের মতো, সর্বত্র বিরাজমান কিন্তু দেখতে পাওয়া যাবে না।’
বিহারে মাঝেমধ্যেই বিষাক্ত মদপানে মৃত্যুর ঘটনা শোনা যায়। এর আগে গত আগস্টে বিহারের সারান জেলায় বিষাক্ত মদ পান করে পাঁচজনের মৃত্যু হয়। পুলিশ আরও অসুস্থদের খোঁজ করছে বলে জানা গেছে। বিহারে মদ নিষিদ্ধ হওয়ায় জিজ্ঞাসাবাদ এড়াতে তারা আত্মগোপনে চলে যেতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
ডেনমার্কের অধীনে থাকা আধা-স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল গ্রিনল্যান্ডকে আবারও যুক্তরাষ্ট্রের অংশ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বাংলাদেশ সময় আজ বুধবার তিনি গ্রিনল্যান্ডের বাসিন্দাদের আরও ধনি বানিয়ে দেওয়ারও প্রলোভন দেখিয়েছেন। তবে ট্রাম্পের এমন প্রলোভনেও কোনো কাজ হয়নি। গ্রিনল্যান্ড
২৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির একটি চিঠি পেয়েছেন। যেখানে জেলেনস্কি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের জন্য আলোচনার টেবিলে বসতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মঙ্গলবার মার্কিন কংগ্রেসে দেওয়া ভাষণে এসব কথা
১ ঘণ্টা আগে২০১৩ সালে বিশ্বের দীর্ঘতম চুম্বনের রেকর্ড গড়েছিলেন থাইল্যান্ডের এক্কাচাই ও লাকসানা তিরানারাত। কিন্তু প্রেমের এমন গৌরবজনক নজিরও তাঁদের এক ঘরে আটকে রাখতে পারেনি। বুধবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্ট তাঁদের বিচ্ছেদের খবর দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেএকটি মার্কিন বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানের কাছে পানামা খালের শেয়ার বিক্রি করছে চীনা প্রতিষ্ঠান সি কে হাচিসন হোল্ডিং। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, পানামা খালের প্রবেশমুখে দু’টি গুরুত্বপূর্ণ বন্দরের বেশির ভাগ শেয়ার ছিল হংকংভিত্তিক ওই প্রতিষ্ঠানের মালিকানায়। মার্কিন বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ব্ল্যাকরক নেতৃত্বাধীন একটি
২ ঘণ্টা আগে