অনলাইন ডেস্ক
মিয়ানমারের বিদ্রোহী সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে শক্ত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে জান্তার শত শত সদস্য প্রবেশ করছেন ভারতের মিজোরাম রাজ্যে। তাঁদের এই অবাধে ভারতে প্রবেশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে নরেন্দ্র মোদি সরকার। বাংলাদেশের মতো মিয়ানমার সীমান্তেও কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। এ কথা জানিয়েছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
ভারতীয় গণমাধ্যম মিন্টের এক প্রতিবেদনে খবরটি জানান হয়। গতকাল শনিবার আসাম পুলিশ কমান্ডোদের পাসিং আউট প্যারেডে এই ঘোষণা দেন অমিত শাহ। যে ফ্রি মুভমেন্ট রেজিম বা এফএমআর অনুযায়ী মিয়ানমার ও ভারতের সীমান্তবর্তী মানুষ বিনা ভিসায় একে অন্যের দেশে যাতায়াত করতে পারেন, সেই ব্যবস্থাও আপাতত বন্ধ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
অমিত শাহ বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে আমাদের সীমান্ত উন্মুক্ত। নরেন্দ্র মোদির সরকার ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত সুরক্ষিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সীমান্তের মতো মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পূর্ণ সীমানায় আমরা বেড়া নির্মাণ করব।’
ভারত সরকার মিয়ানমারের সঙ্গে ফ্রি মুভমেন্ট রেজিম চুক্তি বন্ধ করা নিয়েও আলোচনা করছে বলে তিনি জানান। অমিত শাহ বলেন, সরকার এখন দুই দেশের মধ্যে এই অবাধ চলাচল বন্ধ করবে।
সীমান্তে বেড়া দেওয়ার অমিত শাহের ঘোষণা এসেছে এমন সময়ে, যখন মিয়ানমারের তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কোণঠাসা হয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের মিজোরাম রাজ্যে আশ্রয়ের আশায় পালিয়ে আসছে শত শত জান্তা সদস্য। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, সংঘর্ষের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় মিয়ানমার সেনাবাহিনীর প্রায় ৬০০ সদস্য সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে প্রবেশ করেছেন।
পশ্চিম মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি জান্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো দখল করায় জান্তা সদস্যরা মিজোরামের লংটলাই জেলায় আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁদের আসাম রাইফেলস ক্যাম্পে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতি সম্পর্কে কেন্দ্রীয় সরকারকে অবগত করে মিয়ানমার জান্তার সদস্যদের দ্রুত ফেরত পাঠানোর তাগিদ দিয়েছে মিজোরাম সরকার।
উল্লেখ্য, গত বছরের অক্টোবরে উত্তর মিয়ানমারের তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠী—মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ), তা’আং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং আরাকান আর্মি (এএ) জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মিলিত লড়াই শুরু করে। পর্যায়ক্রমে কয়েকটি শহর ও সামরিক ঘাঁটিও দখল করে তারা। এতে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন জান্তা সেনারা। ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের পর মিয়ানমার জান্তা সরকার এবারই সবচেয়ে বড় পরীক্ষার সম্মুখীন।
মিয়ানমারের বিদ্রোহী সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে শক্ত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে জান্তার শত শত সদস্য প্রবেশ করছেন ভারতের মিজোরাম রাজ্যে। তাঁদের এই অবাধে ভারতে প্রবেশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে নরেন্দ্র মোদি সরকার। বাংলাদেশের মতো মিয়ানমার সীমান্তেও কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। এ কথা জানিয়েছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
ভারতীয় গণমাধ্যম মিন্টের এক প্রতিবেদনে খবরটি জানান হয়। গতকাল শনিবার আসাম পুলিশ কমান্ডোদের পাসিং আউট প্যারেডে এই ঘোষণা দেন অমিত শাহ। যে ফ্রি মুভমেন্ট রেজিম বা এফএমআর অনুযায়ী মিয়ানমার ও ভারতের সীমান্তবর্তী মানুষ বিনা ভিসায় একে অন্যের দেশে যাতায়াত করতে পারেন, সেই ব্যবস্থাও আপাতত বন্ধ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
অমিত শাহ বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে আমাদের সীমান্ত উন্মুক্ত। নরেন্দ্র মোদির সরকার ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত সুরক্ষিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সীমান্তের মতো মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পূর্ণ সীমানায় আমরা বেড়া নির্মাণ করব।’
ভারত সরকার মিয়ানমারের সঙ্গে ফ্রি মুভমেন্ট রেজিম চুক্তি বন্ধ করা নিয়েও আলোচনা করছে বলে তিনি জানান। অমিত শাহ বলেন, সরকার এখন দুই দেশের মধ্যে এই অবাধ চলাচল বন্ধ করবে।
সীমান্তে বেড়া দেওয়ার অমিত শাহের ঘোষণা এসেছে এমন সময়ে, যখন মিয়ানমারের তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কোণঠাসা হয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের মিজোরাম রাজ্যে আশ্রয়ের আশায় পালিয়ে আসছে শত শত জান্তা সদস্য। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, সংঘর্ষের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় মিয়ানমার সেনাবাহিনীর প্রায় ৬০০ সদস্য সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে প্রবেশ করেছেন।
পশ্চিম মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি জান্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো দখল করায় জান্তা সদস্যরা মিজোরামের লংটলাই জেলায় আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁদের আসাম রাইফেলস ক্যাম্পে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতি সম্পর্কে কেন্দ্রীয় সরকারকে অবগত করে মিয়ানমার জান্তার সদস্যদের দ্রুত ফেরত পাঠানোর তাগিদ দিয়েছে মিজোরাম সরকার।
উল্লেখ্য, গত বছরের অক্টোবরে উত্তর মিয়ানমারের তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠী—মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ), তা’আং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং আরাকান আর্মি (এএ) জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মিলিত লড়াই শুরু করে। পর্যায়ক্রমে কয়েকটি শহর ও সামরিক ঘাঁটিও দখল করে তারা। এতে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন জান্তা সেনারা। ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের পর মিয়ানমার জান্তা সরকার এবারই সবচেয়ে বড় পরীক্ষার সম্মুখীন।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, মুক্তির অন্তত ২৪ ঘণ্টা আগে হামাসকে জিম্মিদের নামের তালিকা সরবরাহ করতে হবে। তবে এখনো হামাস এই তালিকা প্রকাশ করেনি। রোববার (১৯ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা পর্যন্ত জিম্মিদের মুক্তির সময়সীমা...
৫ ঘণ্টা আগেএকজন বন্দুকধারী সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশ করে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বিচারক নিহত হন। এ সময় আদালতের একজন নিরাপত্তা কর্মী আহত হন। বন্দুকধারী পালানোর সময় আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে মিজান।
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবিকে আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দেওয়া সাজার রায় চ্যালেঞ্জ করার ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। দলটির অভিযোগ, এই রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তবে সরকার বলছে, এই সাজা ইমরান খানের প্রাপ্য ছিল।
৯ ঘণ্টা আগেআগামী ১০ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি অ্যারো ইন্ডিয়া ২০২৫–এর ১৫ তম প্রদর্শনী বেঙ্গালুরুর ইয়েলাহাঙ্কা বিমানঘাঁটি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে বেঙ্গালুরুর ইয়েলাহাঙ্কা বিমানঘাঁটির ১৩ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে মাংস বিক্রি ও পরিবেশনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে