পশ্চিমবঙ্গে বুথফেরত জরিপে তৃণমূলের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। অধিকাংশ সমীক্ষাতেই দেখা যাচ্ছে, সদ্য শেষ হওয়া সাত দফার লোকসভা ভোটে বাংলার ৪২টি আসনের লড়াইয়ে তৃণমূলকে ছাপিয়ে যেতে চলেছে বিজেপি।
শনিবার (১ জুন) এক প্রতিবেদনে ভারতের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার জানায়, শনিবার সপ্তম দফার ভোট শেষ হতেই বিভিন্ন সংস্থা সমীক্ষা প্রকাশ করছে। তিনটি সংস্থার সমীক্ষায় দেখা গেছে, আসনের বিচারে এবার সবার ওপরে রয়েছে বিজেপি, এরপরেই রয়েছে তৃণমূল। আসনসংখ্যা থেকে ভোট শতাংশ—দুটি ক্ষেত্রেই রাজ্যের শাসক দলকে পেছনে ফেলে দিচ্ছে কেন্দ্রের শাসক দল।
আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়, বুথফেরত সমীক্ষার জরিপ যে সব সময় সঠিক হয়, বিষয়টি তেমন নয়। বুথফেরত সমীক্ষা একেবারে ভুল প্রমাণিত হওয়ার অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে। বুথফেরত সমীক্ষার বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নিয়েও রয়েছে অনেক প্রশ্ন। তবে বুথফেরত সমীক্ষার পূর্বাভাস মিলে যাওয়ার উদাহরণও রয়েছে। নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করেন, এই ধরনের সমীক্ষায় মোটের ওপর ভোটারের মনের একটি আভাস পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এবিপি-সি ভোটারের বুথফেরত সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, বাংলার ৪২টি লোকসভার মধ্যে বিজেপি পেতে পারে ২৩-২৭টি আসন, ভোট হতে পারে ৪২.৫ শতাংশ। তৃণমূলের আসন ২২ থেকে কমে হতে পারে ১৩-১৭টি। ভোট শতাংশও কমতে পারে বলে আভাস মিলেছে এই সমীক্ষায়। তৃণমূল পেতে পারে ৪১.৫ শতাংশ ভোট। বাম-কংগ্রেসের মিলিত ভোট হতে পারে ১৩.২ শতাংশ। ১-৩টি আসন জিততে পারে তাঁরা।
নিউজ় ২৪ এবং চাণক্যের বুথফেরত সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, বিজেপি ২৪ (+-৫)টি আসন পেতে পারে। তৃণমূল পেতে পারে ১৭ (+-৫)টি। আর কংগ্রেস পেতে পারে একটি আসন। বিজেপির ঝুলিতে আসতে পারে ৪৪ শতাংশ ভোট। তৃণমূলের ভোট কিছুটা কমে হতে পারে ৪১ শতাংশ। বাম-কংগ্রেসের মিলিত ভোট ১১ শতাংশ হতে পারে।
ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার বুথফেরত সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, তৃণমূল পেতে পারে ১১-১৪টি আসন। বিজেপি পেতে পারে ২৬-৩১টি। বাম-কংগ্রেস জোট পেতে পারে ০-২টি। এই সমীক্ষা বলছে, তৃণমূলের ঝুলিতে আসতে পারে ৪০ শতাংশ ভোট, বিজেপি পেতে পারে ৪৬ শতাংশ ভোট এবং বাম-কংগ্রেসের মিলিত ভোট হতে পারে ১২ শতাংশ। অন্যরা পেতে পারে ২ শতাংশ ভোট।
প্রতিটি সমীক্ষাতেই বলা হয়েছে, তৃণমূলের বিরুদ্ধে নানা দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে, এটিই দলটির আসন এবং ভোট কমানোর ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে। সমীক্ষায় কিছু কিছু আসনে সংখ্যালঘু ভোটও তৃণমূলের থেকে সরে যাওয়ার ইঙ্গিত মিলেছে।
২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে রাজ্যে বিজেপি পেয়েছিল ১৮টি আসন। পদ্মশিবিরের প্রাপ্ত ভোট ছিল ৪০.৬ শতাংশ। তৃণমূল পেয়েছিল ২২টি আসন, ভোট পেয়েছিল ৪৩.৭ শতাংশ। কংগ্রেস পেয়েছিল দুটি আসন। বামেরা ঝুলি ছিল শূন্য। গতবার বাম-কংগ্রেসের মিলিত (যদিও জোট ছাড়াই লড়েছিল) ভোট ছিল প্রায় ১৩ শতাংশ।
এবার সেই ভোট শতাংশে বদলের আভাস মিলেছে। দেখা গেছে, বিজেপির ভোট বেশ খানিকটা বাড়তে পারে। সমানভাবে কমতে পারে তৃণমূলের ভোট। তবে বাম-কংগ্রেসের মিলিত ভোটের খুব একটা হেরফের দেখা যাচ্ছে না বলে আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়।
পশ্চিমবঙ্গে বুথফেরত জরিপে তৃণমূলের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। অধিকাংশ সমীক্ষাতেই দেখা যাচ্ছে, সদ্য শেষ হওয়া সাত দফার লোকসভা ভোটে বাংলার ৪২টি আসনের লড়াইয়ে তৃণমূলকে ছাপিয়ে যেতে চলেছে বিজেপি।
শনিবার (১ জুন) এক প্রতিবেদনে ভারতের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার জানায়, শনিবার সপ্তম দফার ভোট শেষ হতেই বিভিন্ন সংস্থা সমীক্ষা প্রকাশ করছে। তিনটি সংস্থার সমীক্ষায় দেখা গেছে, আসনের বিচারে এবার সবার ওপরে রয়েছে বিজেপি, এরপরেই রয়েছে তৃণমূল। আসনসংখ্যা থেকে ভোট শতাংশ—দুটি ক্ষেত্রেই রাজ্যের শাসক দলকে পেছনে ফেলে দিচ্ছে কেন্দ্রের শাসক দল।
আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়, বুথফেরত সমীক্ষার জরিপ যে সব সময় সঠিক হয়, বিষয়টি তেমন নয়। বুথফেরত সমীক্ষা একেবারে ভুল প্রমাণিত হওয়ার অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে। বুথফেরত সমীক্ষার বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নিয়েও রয়েছে অনেক প্রশ্ন। তবে বুথফেরত সমীক্ষার পূর্বাভাস মিলে যাওয়ার উদাহরণও রয়েছে। নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করেন, এই ধরনের সমীক্ষায় মোটের ওপর ভোটারের মনের একটি আভাস পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এবিপি-সি ভোটারের বুথফেরত সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, বাংলার ৪২টি লোকসভার মধ্যে বিজেপি পেতে পারে ২৩-২৭টি আসন, ভোট হতে পারে ৪২.৫ শতাংশ। তৃণমূলের আসন ২২ থেকে কমে হতে পারে ১৩-১৭টি। ভোট শতাংশও কমতে পারে বলে আভাস মিলেছে এই সমীক্ষায়। তৃণমূল পেতে পারে ৪১.৫ শতাংশ ভোট। বাম-কংগ্রেসের মিলিত ভোট হতে পারে ১৩.২ শতাংশ। ১-৩টি আসন জিততে পারে তাঁরা।
নিউজ় ২৪ এবং চাণক্যের বুথফেরত সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, বিজেপি ২৪ (+-৫)টি আসন পেতে পারে। তৃণমূল পেতে পারে ১৭ (+-৫)টি। আর কংগ্রেস পেতে পারে একটি আসন। বিজেপির ঝুলিতে আসতে পারে ৪৪ শতাংশ ভোট। তৃণমূলের ভোট কিছুটা কমে হতে পারে ৪১ শতাংশ। বাম-কংগ্রেসের মিলিত ভোট ১১ শতাংশ হতে পারে।
ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার বুথফেরত সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, তৃণমূল পেতে পারে ১১-১৪টি আসন। বিজেপি পেতে পারে ২৬-৩১টি। বাম-কংগ্রেস জোট পেতে পারে ০-২টি। এই সমীক্ষা বলছে, তৃণমূলের ঝুলিতে আসতে পারে ৪০ শতাংশ ভোট, বিজেপি পেতে পারে ৪৬ শতাংশ ভোট এবং বাম-কংগ্রেসের মিলিত ভোট হতে পারে ১২ শতাংশ। অন্যরা পেতে পারে ২ শতাংশ ভোট।
প্রতিটি সমীক্ষাতেই বলা হয়েছে, তৃণমূলের বিরুদ্ধে নানা দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে, এটিই দলটির আসন এবং ভোট কমানোর ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে। সমীক্ষায় কিছু কিছু আসনে সংখ্যালঘু ভোটও তৃণমূলের থেকে সরে যাওয়ার ইঙ্গিত মিলেছে।
২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে রাজ্যে বিজেপি পেয়েছিল ১৮টি আসন। পদ্মশিবিরের প্রাপ্ত ভোট ছিল ৪০.৬ শতাংশ। তৃণমূল পেয়েছিল ২২টি আসন, ভোট পেয়েছিল ৪৩.৭ শতাংশ। কংগ্রেস পেয়েছিল দুটি আসন। বামেরা ঝুলি ছিল শূন্য। গতবার বাম-কংগ্রেসের মিলিত (যদিও জোট ছাড়াই লড়েছিল) ভোট ছিল প্রায় ১৩ শতাংশ।
এবার সেই ভোট শতাংশে বদলের আভাস মিলেছে। দেখা গেছে, বিজেপির ভোট বেশ খানিকটা বাড়তে পারে। সমানভাবে কমতে পারে তৃণমূলের ভোট। তবে বাম-কংগ্রেসের মিলিত ভোটের খুব একটা হেরফের দেখা যাচ্ছে না বলে আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে থাকাকালীন ২০২২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া। কসেনিয়া এই দিনেই একটি ইউক্রেনীয় দাতব্য সংস্থায় ৫১ ডলার (৩৯ পাউন্ড) দান করেছিলেন। রাশিয়ান ফেডারেশনের ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস (এফএসবি) তাঁকে ইউক্রেনীয় সামরিক বাহিনীকে অস্ত্র সরবরাহকারী...
৪ ঘণ্টা আগেসুদানের ভারপ্রাপ্ত বিচারমন্ত্রী মুয়াওইয়া ওসমান আদালতে বলেন, আরব আমিরাতের সমর্থন ও মদদে র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ) ও তাদের মিত্র আরব মিলিশিয়া বাহিনী ২০২৩ সালে পশ্চিম দারফুরে মাসালিত গোত্রের বিরুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যায় জড়িত ছিল। তিনি আদালতকে আমিরাতের এই সহায়তা বন্ধে জরুরি ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেন।
৭ ঘণ্টা আগেসাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও মিশেল ওবামার বিবাহবিচ্ছেদের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল কয়েক মাস ধরেই। বিষয়টি নিয়ে সাবেক প্রেসিডেন্ট বা ফার্স্ট লেডি কাউকে কথা বলতে শোনা যায়নি। তবে সম্প্রতি এক পডকাস্টে নিজে থেকেই বিষয়টি সামনে আনেন মিশেল ওবামা। অভিনেত্রী সোফিয়া বুশের উপস্থাপনায় ‘ওয়ার্ক ইন প্রগ্রেস’...
১১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি আগ্রাসনে আহত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দেবে ইন্দোনেশিয়া। গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের এ কথা জানান দেশটির প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তো। তিনি জানান, প্রথম ধাপে এই সংখ্যা হাজারখানেক হতে পারে। তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে আহতদের অস্থায়ীভাবে আশ্রয় দিতে প্রস্তুত ইন্দোনেশিয়া।’
১২ ঘণ্টা আগে