মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে নিজের পছন্দে বিয়ে করতে চাওয়ায় ২০ বছর বয়সী মেয়েকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক পিতা। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে গোয়ালিয়রের গোলা কা মন্দির নামক স্থানে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, তনু গুর্জর নামের নিহত তরুণী তাঁর পরিবারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিয়ে করতে রাজি না হয়ে নিজের পছন্দের ছেলেকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। এ নিয়ে পরিবারের সঙ্গে তীব্র বিরোধ সৃষ্টি হয়। ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে তনু সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করেন। যেখানে তিনি জানান, পরিবারের চাপে তিনি প্রচণ্ড মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করছেন এবং তাঁর জীবন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
ভিডিওতে তনু বলেন, ‘আমি ভিকিকে বিয়ে করতে চাই। আমার পরিবার প্রথমে রাজি ছিল, কিন্তু পরে তারা মানা করে। এরপর থেকে তারা প্রতিদিন আমাকে মারধর করছে এবং মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। আমার কিছু হলে এর জন্য আমার পরিবারই দায়ী।’
এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ছয় বছর ধরে উত্তর প্রদেশের আগ্রার বাসিন্দা ভিকি মাওয়াইয়ের সঙ্গে তনুর প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
তনুর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টটি ভাইরাল হওয়ার পর স্থানীয় পুলিশের নজরে আসে। এরপর পুলিশ সুপার ধর্মবীর সিংয়ের নেতৃত্বে একটি দল তনুর বাড়িতে যায়। তখন তনুর বাড়িতে একটি পঞ্চায়েত (মিটিং) বসেছিল এবং তারা আলোচনার মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছিল।
পুলিশ এবং পঞ্চায়েত সদস্যদের উপস্থিতিতে তনু জানান, তিনি বাড়িতে নিরাপদ নন এবং পুলিশের কাছে অনুরোধ করেন, তাঁকে যেন একটি ওয়ান-স্টপ সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়। তখন তাঁর বাবা মহেশ গুর্জর জানান, তিনি মেয়ের সঙ্গে একান্তে কথা বলে তাঁকে বোঝাবেন।
কিন্তু এরপর হঠাৎ করে যা ঘটে, তা ছিল খুবই ভয়ংকর! পুলিশ ও পঞ্চায়েত সদস্যদের উপস্থিতিতেই তনুর বাবা মহেশ গুর্জর একটি দেশীয় বন্দুক দিয়ে তাঁর মেয়ের বুকে গুলি করেন। একই সময়ে তনুর চাচাতো ভাই রাহুলও গুলি চালান, যা তনুর কপাল, গলা এবং চোখের কাছাকাছি আঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলেই তনুর মৃত্যু হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, মহেশ গুর্জরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রটি জব্দ করা হয়েছে। কিন্তু রাহুল তাঁর ব্যবহৃত বন্দুক নিয়ে পালিয়ে গেছেন। তাঁকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। পুলিশ তনুর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টও খতিয়ে দেখছে।
তনুর পরিবারের পছন্দ অনুযায়ী ১৮ জানুয়ারি তাঁর বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নিজের পছন্দের মানুষকে বিয়ে করতে চাওয়ায় তাঁর মর্মান্তিক মৃত্যু হলো।
মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে নিজের পছন্দে বিয়ে করতে চাওয়ায় ২০ বছর বয়সী মেয়েকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক পিতা। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে গোয়ালিয়রের গোলা কা মন্দির নামক স্থানে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, তনু গুর্জর নামের নিহত তরুণী তাঁর পরিবারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিয়ে করতে রাজি না হয়ে নিজের পছন্দের ছেলেকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। এ নিয়ে পরিবারের সঙ্গে তীব্র বিরোধ সৃষ্টি হয়। ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে তনু সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করেন। যেখানে তিনি জানান, পরিবারের চাপে তিনি প্রচণ্ড মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করছেন এবং তাঁর জীবন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
ভিডিওতে তনু বলেন, ‘আমি ভিকিকে বিয়ে করতে চাই। আমার পরিবার প্রথমে রাজি ছিল, কিন্তু পরে তারা মানা করে। এরপর থেকে তারা প্রতিদিন আমাকে মারধর করছে এবং মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। আমার কিছু হলে এর জন্য আমার পরিবারই দায়ী।’
এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ছয় বছর ধরে উত্তর প্রদেশের আগ্রার বাসিন্দা ভিকি মাওয়াইয়ের সঙ্গে তনুর প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
তনুর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টটি ভাইরাল হওয়ার পর স্থানীয় পুলিশের নজরে আসে। এরপর পুলিশ সুপার ধর্মবীর সিংয়ের নেতৃত্বে একটি দল তনুর বাড়িতে যায়। তখন তনুর বাড়িতে একটি পঞ্চায়েত (মিটিং) বসেছিল এবং তারা আলোচনার মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছিল।
পুলিশ এবং পঞ্চায়েত সদস্যদের উপস্থিতিতে তনু জানান, তিনি বাড়িতে নিরাপদ নন এবং পুলিশের কাছে অনুরোধ করেন, তাঁকে যেন একটি ওয়ান-স্টপ সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়। তখন তাঁর বাবা মহেশ গুর্জর জানান, তিনি মেয়ের সঙ্গে একান্তে কথা বলে তাঁকে বোঝাবেন।
কিন্তু এরপর হঠাৎ করে যা ঘটে, তা ছিল খুবই ভয়ংকর! পুলিশ ও পঞ্চায়েত সদস্যদের উপস্থিতিতেই তনুর বাবা মহেশ গুর্জর একটি দেশীয় বন্দুক দিয়ে তাঁর মেয়ের বুকে গুলি করেন। একই সময়ে তনুর চাচাতো ভাই রাহুলও গুলি চালান, যা তনুর কপাল, গলা এবং চোখের কাছাকাছি আঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলেই তনুর মৃত্যু হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, মহেশ গুর্জরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রটি জব্দ করা হয়েছে। কিন্তু রাহুল তাঁর ব্যবহৃত বন্দুক নিয়ে পালিয়ে গেছেন। তাঁকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। পুলিশ তনুর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টও খতিয়ে দেখছে।
তনুর পরিবারের পছন্দ অনুযায়ী ১৮ জানুয়ারি তাঁর বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নিজের পছন্দের মানুষকে বিয়ে করতে চাওয়ায় তাঁর মর্মান্তিক মৃত্যু হলো।
চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গুইঝৌ প্রদেশে নির্মাণাধীন হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন সেতুটি চলতি বছরের জুনে চালু হবে। নদীর পানিস্তর থেকে সেতুটি প্রায় ২ হাজার ৫১ ফুট ওপরে থাকবে। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু ফ্রান্সের মিলাউ ভায়াডাক্টের চেয়ে এই সেতুটি প্রায় ৯৪৭ ফুট বেশি উঁচু হবে।
১০ মিনিট আগেপেরুর সাবেক প্রেসিডেন্ট ওলান্তা হুমালা ও তাঁর স্ত্রী নাদিন হেরেদিয়াকে অর্থপাচারের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন রাজধানী লিমার একটি আদালত। আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, ২০০৬ ও ২০১১ সালের নির্বাচনী প্রচার চালানোর জন্য হুমালা ভেনেজুয়েলার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হুগো শ্যাভেজ এবং ব্রাজিলের
৩৬ মিনিট আগেজার্মানির বার্লিনে প্যালিয়েটিভ কেয়ারে নিযুক্ত এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ১৫ জন রোগীকে হত্যার অভিযোগে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। ৪০ বছর বয়সী এই চিকিৎসক মারাত্মক ওষুধের মিশ্রণ ব্যবহার করে ওই হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের সর্বোচ্চ আদালত জানিয়েছেন, সমতা নিশ্চিতের জন্য তৈরি করা ব্রিটিশ আইনে ‘নারী’ তারাই যাদের ‘জৈবিক লিঙ্গ নারী’ অর্থাৎ যারা শারীরিকভাবে নারী। তবে আদালত বলেছেন, এই রায়ে ট্রান্সজেন্ডাররা কোনো সমস্যায় পড়বেন না। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে