অনলাইন ডেস্ক
যৌন অপরাধের অভিযোগে শিশু সুরক্ষা আইনের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে খালাস দিয়ে ভারতের দিল্লি হাইকোর্ট বলেছেন, ভুক্তভোগী নাবালিকাকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ প্রমাণিত।
ভারতের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, গত ২৩ ডিসেম্বর এই মামলার রায় দেয় আদালত। পর্যবেক্ষণে আদালত বলেছেন, অভিযোগপত্রে ‘শারীরিক সম্পর্ক’ উল্লেখ থাকা মানেই যৌন নিপীড়ন নয়।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে শিশু সুরক্ষা আইনের ৩ ধারায় ওই ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। তিনি এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। বিচারপতি প্রতিভা এম সিং ও অমিত শর্মার বেঞ্চ আপিল শুনানি শেষে দণ্ডিত ব্যক্তিকে খালাস দেন।
রায় পর্যবেক্ষণে আদালত বলেন, ভুক্তভোগী নাবালিকা অভিযুক্তের সঙ্গে ‘স্বেচ্ছায়’ গিয়েছিলেন। তবু বিচারিক আদালত কীভাবে যৌন নিপীড়ন প্রমাণিত না করে দোষী সাব্যস্ত করলেন, তা স্পষ্ট নয়।
আদালত রায়ে বলেন, এজাহারে ‘শারীরিক সম্পর্ক’ বা ‘সম্পর্ক ছিল’ শব্দগুলো থাকলেই যৌন নিপীড়ন সাব্যস্ত হয় না। মামলা হিসেবে গ্রহণ করতে হলে অবশ্যই তার প্রমাণ থাকতে হবে। আর রায় ঘোষণার ক্ষেত্রে বাদীপক্ষের অভিযোগের যথাযথ প্রমাণ আদালতকে নিতে হবে। কোনো অনুমাননির্ভর তথ্যের উপর ভরসা করে রায় ঘোষণা করা যাবে না।
রায়ে আরও বলা হয়, ভুক্তভোগী ১৮ বছরের নিচে বা নাবালিকা হলে এই আইনের ৩ ধারা অনুযায়ী ‘যৌন নিপীড়নের’ মামলা করা হয়। কিন্তু ভুক্তভোগী ‘শারীরিক সম্পর্ক’ ছিল শব্দটি ব্যবহার করে কী বোঝাতে চেয়েছেন তা স্পষ্ট নয়। মামলার বাদী অভিযোগের কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি। তারপরও আদালত অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন।
শুধুমাত্র এইধরনের শব্দ ব্যবহার করে যৌন অপরাধ থেকে শিশুদের সুরক্ষা আইনে করা ‘যৌন নিপীড়নের’ মামলা কোনো অপরাধীর অপরাধ প্রমাণের জন্য যথেষ্ট নয়। যদিও এই আইনে মামলার ক্ষেত্রে নাবালিকার সম্মতি ছিল কি না বিষয়টি অপ্রাসঙ্গিক। কিন্তু ‘শারীরিক সম্পর্ক’ শব্দটি ব্যবহার করলেই মামলাটি যৌন নিপীড়নের মামলা হয়ে যায় না।
হাইকোর্ট বলেছেন, এই মামলার বিচারিক আদালতের রায়ে এমন কোনো যুক্তি বা উপযুক্ত প্রমাণ ছিল না, যা অভিযুক্ত ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করতে পারে। তাই এই রায় বাতিল ঘোষণা করে, অভিযুক্তকে খালাস দেওয়া হলো।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের মার্চ মাসে ভুক্তভোগী নাবালিকার মা অভিযোগ করেন তার ১৪ বছর বয়সী মেয়েকে এক অজ্ঞাত ব্যক্তি প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ করেছেন। পরে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ফারিদাবাদে অভিযুক্তের সঙ্গে ওই নাবালিকাকে পাওয়া যায়। সেখান থেকে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
যৌন অপরাধের অভিযোগে শিশু সুরক্ষা আইনের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে খালাস দিয়ে ভারতের দিল্লি হাইকোর্ট বলেছেন, ভুক্তভোগী নাবালিকাকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ প্রমাণিত।
ভারতের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, গত ২৩ ডিসেম্বর এই মামলার রায় দেয় আদালত। পর্যবেক্ষণে আদালত বলেছেন, অভিযোগপত্রে ‘শারীরিক সম্পর্ক’ উল্লেখ থাকা মানেই যৌন নিপীড়ন নয়।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে শিশু সুরক্ষা আইনের ৩ ধারায় ওই ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। তিনি এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। বিচারপতি প্রতিভা এম সিং ও অমিত শর্মার বেঞ্চ আপিল শুনানি শেষে দণ্ডিত ব্যক্তিকে খালাস দেন।
রায় পর্যবেক্ষণে আদালত বলেন, ভুক্তভোগী নাবালিকা অভিযুক্তের সঙ্গে ‘স্বেচ্ছায়’ গিয়েছিলেন। তবু বিচারিক আদালত কীভাবে যৌন নিপীড়ন প্রমাণিত না করে দোষী সাব্যস্ত করলেন, তা স্পষ্ট নয়।
আদালত রায়ে বলেন, এজাহারে ‘শারীরিক সম্পর্ক’ বা ‘সম্পর্ক ছিল’ শব্দগুলো থাকলেই যৌন নিপীড়ন সাব্যস্ত হয় না। মামলা হিসেবে গ্রহণ করতে হলে অবশ্যই তার প্রমাণ থাকতে হবে। আর রায় ঘোষণার ক্ষেত্রে বাদীপক্ষের অভিযোগের যথাযথ প্রমাণ আদালতকে নিতে হবে। কোনো অনুমাননির্ভর তথ্যের উপর ভরসা করে রায় ঘোষণা করা যাবে না।
রায়ে আরও বলা হয়, ভুক্তভোগী ১৮ বছরের নিচে বা নাবালিকা হলে এই আইনের ৩ ধারা অনুযায়ী ‘যৌন নিপীড়নের’ মামলা করা হয়। কিন্তু ভুক্তভোগী ‘শারীরিক সম্পর্ক’ ছিল শব্দটি ব্যবহার করে কী বোঝাতে চেয়েছেন তা স্পষ্ট নয়। মামলার বাদী অভিযোগের কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি। তারপরও আদালত অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন।
শুধুমাত্র এইধরনের শব্দ ব্যবহার করে যৌন অপরাধ থেকে শিশুদের সুরক্ষা আইনে করা ‘যৌন নিপীড়নের’ মামলা কোনো অপরাধীর অপরাধ প্রমাণের জন্য যথেষ্ট নয়। যদিও এই আইনে মামলার ক্ষেত্রে নাবালিকার সম্মতি ছিল কি না বিষয়টি অপ্রাসঙ্গিক। কিন্তু ‘শারীরিক সম্পর্ক’ শব্দটি ব্যবহার করলেই মামলাটি যৌন নিপীড়নের মামলা হয়ে যায় না।
হাইকোর্ট বলেছেন, এই মামলার বিচারিক আদালতের রায়ে এমন কোনো যুক্তি বা উপযুক্ত প্রমাণ ছিল না, যা অভিযুক্ত ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করতে পারে। তাই এই রায় বাতিল ঘোষণা করে, অভিযুক্তকে খালাস দেওয়া হলো।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের মার্চ মাসে ভুক্তভোগী নাবালিকার মা অভিযোগ করেন তার ১৪ বছর বয়সী মেয়েকে এক অজ্ঞাত ব্যক্তি প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ করেছেন। পরে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ফারিদাবাদে অভিযুক্তের সঙ্গে ওই নাবালিকাকে পাওয়া যায়। সেখান থেকে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
উসকানিমূলক তথ্য প্রচারের অভিযোগে ফিলিস্তিনে আল জাজিরা টেলিভিশনের সম্প্রচার বন্ধ ঘোষণা করেছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের দাবি, পুরো আরব ভূমি, বিশেষত ফিলিস্তিনে বিভেদ সৃষ্টি করছে আল জাজিরা। তারা এই গণমাধ্যমকে সহযোগিতা
২৭ মিনিট আগেট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার শুরু থেকেই তাঁর পাশে ছিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক। তাঁদের দুজনের সম্পর্ক এখন বেশ ঘনিষ্ঠ। ট্রাম্পের বাড়িতে ভাড়া থাকতে শুরু করেছেন ইলন মাস্ক। আমেরিকার লাস ভেগাসে ট্রাম্পের হোটেলের সামনে একটি গাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। সেই গাড়িটি ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান টেসলার একটি স
২ ঘণ্টা আগেনিউ অরলিন্স সিটি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঘটনাস্থলেই ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। ৩০ জন আহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে নিউ অরলিন্স পুলিশের সুপারিনটেনডেন্ট অ্যান কির্কপ্যাট্রিক জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত আহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৫-এ পৌঁছেছে।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের একটি আদালত বিশেষ আদালত মাদক মামলায় আটজন পাকিস্তানি নাগরিককে ২০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, আজ বুধবার ২০১৫ সালের এই মামলায় রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে