অনলাইন ডেস্ক
ইরানে ‘নৈতিকতা পুলিশের’ হেফাজতে মাহসা আমিনি নামের এক তরুণীর মৃত্যুকে কেন্দ্রে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। বিক্ষোভ কঠোর হাতে দমন করছে সরকার। বিক্ষোভ দমনে কাঁদানে গ্যাস, বেয়নেট, জলকামান ও গুলির মতো প্রচলিত অস্ত্রের পাশাপাশি ব্যবহার করা হচ্ছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। একই প্রযুক্তি নারীদের হিজাব বিষয়ক নতুন আইন বাস্তবায়নের জন্যও ব্যবহার করা হচ্ছে।
স্ক্রলডটইনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৭৯ সাল থেকে ঘরের বাইরে নারীদের হিজাব বাধ্যতামূলক করে ইরান। গত আগস্ট মাসে দেশটি আরও কড়া বিধিনিষেধ নিয়ে নতুন হিজাব আইন পাস করে। এতে অফিস, গাড়ি ও রাস্তার মতো কোনো পাবলিক স্পেয়ার বা জনপরিমণ্ডলে নারীদের একরত্তি চুলও হিজাবের বাইরে আসলে, তা আইনের লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
নতুন হিজাব আইন বাস্তবায়নের জন্য চলতি মাসের শুরুতে জনপরিমণ্ডলে মুখমণ্ডল শনাক্তকারী প্রযুক্তি ব্যবহারের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ জন্য স্থানে স্থানে বসানো হচ্ছে সিসিটিভি ক্যামেরা। প্রাইভেট গাড়ি চালকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাদের কোনো নারী যাত্রী যথাযথভাবে হিজাব না পড়লে কর্তৃপক্ষকে জানাতে। তা ছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যথাযথভাবে হিজাব ছাড়া কোনো ছবি পোস্ট করলে নেওয়া হচ্ছে পদক্ষেপ।
তেহরানে একটি আইটি কোম্পানির কর্মী টিনা (২৯) বলেন, এখন বাসা থেকে অফিসে যাওয়াটাই একটা হাঙ্গামার ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অফিসের উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হওয়ার আগে আমাকে বারবার আয়না দেখতে হচ্ছে। কোনো চুল হিজাব থেকে বেরিয়ে পড়েছে কিনা, তা নিশ্চিত করতে হয়।
স্লোভেনিয়া ভিত্তিক মানবাধিকার কর্মী শিব নজর আহারী বলেন, নতুন হিজাব আইনের কারণে ইরানের নারীরা প্রতি মুহূর্তে চাপে থাকেন। এ আইন বাস্তবায়নের জন্য মুখমণ্ডল শনাক্তকারী প্রযুক্তির ব্যবহারের ফল আরও ভয়াবহ। এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রতিদিন শত শত নারীকে আটক করা হচ্ছে।
হিজাব আইন বাস্তবায়নের জন্য মুখমণ্ডল শনাক্তকারী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারের মধ্য দিয়ে নাগরিকের স্বাধীনতা, অধিকার, গোপনীয়তা লঙ্ঘন হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের মানবাধিকার বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের ‘মিয়ান গ্রুপে’র পরিচালক আমির রশিদি। ইরানে ২০১৫ সাল থেকে বায়োমেট্রিক জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করা হলেও ডেটা সুরক্ষার কোনো আইন না থাকায়, ডেটার অপব্যবহার হচ্ছে বলেও মনে করেন তিনি।
ইরানের উত্তর দিকের শহর কাজভিন কর্মরত সৌন্দর্যবিদ সুসান (ছদ্মনাম) বলেন, ‘নজরদারির নতুন পদক্ষেপ ও আমিনির মৃত্যু আমার ওপর চাপ বাড়বে। মুখমণ্ডল শনাক্তকারী প্রযুক্তি মোটাদাগে নারীদের বিরুদ্ধেই ব্যবহার করা হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে আমি অত্যন্ত অসহায় বোধ করছি।’
ইরানে এখনো সরকারবিরোধী বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। অসলোভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা ইরান হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, সরকারবিরোধী বিক্ষোভে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছেন। তবে ইরান সরকারের তথ্যমতে, নিহতের সংখ্যা ১৭। এর মধ্যে পাঁচজন নিরাপত্তাকর্মীও রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, গত ১৩ সেপ্টেম্বর পোশাকবিধি না মানার অভিযোগে মাহসা আমিনিকে তেহরান থেকে গ্রেপ্তার করেছিল ইরানের নৈতিকতাবিষয়ক পুলিশ (মোরালিটি পুলিশ)। তিন দিন পর শুক্রবার হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। অভিযোগ উঠেছে, পুলিশের নির্যাতনের কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। এরপর শুরু হয় বিক্ষোভ।
ইরান হিউম্যান রাইটস বলেছে, ইরানের অন্তত ৮০টি শহরে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, রাজধানী তেহরানের আশপাশের শহরগুলোতে বিপুলসংখ্যক মানুষ জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করছেন। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও সামরিক বাহিনীর সদস্যদের সংঘর্ষ হয়েছে। এর আগে সরকার-সমর্থকেরাও সমাবেশ করেছে।
ইরান সরকার বিক্ষোভকারীদের জমায়েত ঠেকাতে তেহরানে ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করে দিয়েছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র গতকাল শুক্রবার বলেছে, তারা ইন্টারনেট পরিষেবা সম্প্রসারণের জন্য ইরানের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞাগুলো শিথিল করতে যাচ্ছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার স্পেসএক্সের মালিক ইলন মাস্ক বলেছেন, তিনি ইরানে তাঁর কোম্পানি স্টারলিংক স্যাটেলাইট পরিষেবা চালু করার জন্য নিষেধাজ্ঞা থেকে অব্যাহতি চাইবেন।
ইরান হিউম্যান রাইটস আরও জানিয়েছে, ইরানের নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর তাঁর জন্মস্থান কুর্দিস্তান থেকেই বিক্ষোভের সূত্রপাত হয়। কিন্তু এখন তা কেবল কুর্দিস্তানে সীমাবদ্ধ নেই, ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে গত বুধবার রাতেই ১১ জন মারা যান। দেশের উত্তরাঞ্চলের মাজান্দারান প্রদেশের আমল শহরে তাদের মৃত্যু হয়। একই দিনে একই প্রদেশের বাবল শহরে মারা যান আরও ৬ জন।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে যোগ দিতে এখন নিউইয়র্কে রয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি। তিনি বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘আমাদের অবশ্যই বিক্ষোভকারী এবং ভাঙচুরকারীদের মধ্যে পার্থক্য করতে হবে।’
ইরানে ‘নৈতিকতা পুলিশের’ হেফাজতে মাহসা আমিনি নামের এক তরুণীর মৃত্যুকে কেন্দ্রে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। বিক্ষোভ কঠোর হাতে দমন করছে সরকার। বিক্ষোভ দমনে কাঁদানে গ্যাস, বেয়নেট, জলকামান ও গুলির মতো প্রচলিত অস্ত্রের পাশাপাশি ব্যবহার করা হচ্ছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। একই প্রযুক্তি নারীদের হিজাব বিষয়ক নতুন আইন বাস্তবায়নের জন্যও ব্যবহার করা হচ্ছে।
স্ক্রলডটইনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৭৯ সাল থেকে ঘরের বাইরে নারীদের হিজাব বাধ্যতামূলক করে ইরান। গত আগস্ট মাসে দেশটি আরও কড়া বিধিনিষেধ নিয়ে নতুন হিজাব আইন পাস করে। এতে অফিস, গাড়ি ও রাস্তার মতো কোনো পাবলিক স্পেয়ার বা জনপরিমণ্ডলে নারীদের একরত্তি চুলও হিজাবের বাইরে আসলে, তা আইনের লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
নতুন হিজাব আইন বাস্তবায়নের জন্য চলতি মাসের শুরুতে জনপরিমণ্ডলে মুখমণ্ডল শনাক্তকারী প্রযুক্তি ব্যবহারের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ জন্য স্থানে স্থানে বসানো হচ্ছে সিসিটিভি ক্যামেরা। প্রাইভেট গাড়ি চালকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাদের কোনো নারী যাত্রী যথাযথভাবে হিজাব না পড়লে কর্তৃপক্ষকে জানাতে। তা ছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যথাযথভাবে হিজাব ছাড়া কোনো ছবি পোস্ট করলে নেওয়া হচ্ছে পদক্ষেপ।
তেহরানে একটি আইটি কোম্পানির কর্মী টিনা (২৯) বলেন, এখন বাসা থেকে অফিসে যাওয়াটাই একটা হাঙ্গামার ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অফিসের উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হওয়ার আগে আমাকে বারবার আয়না দেখতে হচ্ছে। কোনো চুল হিজাব থেকে বেরিয়ে পড়েছে কিনা, তা নিশ্চিত করতে হয়।
স্লোভেনিয়া ভিত্তিক মানবাধিকার কর্মী শিব নজর আহারী বলেন, নতুন হিজাব আইনের কারণে ইরানের নারীরা প্রতি মুহূর্তে চাপে থাকেন। এ আইন বাস্তবায়নের জন্য মুখমণ্ডল শনাক্তকারী প্রযুক্তির ব্যবহারের ফল আরও ভয়াবহ। এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রতিদিন শত শত নারীকে আটক করা হচ্ছে।
হিজাব আইন বাস্তবায়নের জন্য মুখমণ্ডল শনাক্তকারী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারের মধ্য দিয়ে নাগরিকের স্বাধীনতা, অধিকার, গোপনীয়তা লঙ্ঘন হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের মানবাধিকার বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের ‘মিয়ান গ্রুপে’র পরিচালক আমির রশিদি। ইরানে ২০১৫ সাল থেকে বায়োমেট্রিক জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করা হলেও ডেটা সুরক্ষার কোনো আইন না থাকায়, ডেটার অপব্যবহার হচ্ছে বলেও মনে করেন তিনি।
ইরানের উত্তর দিকের শহর কাজভিন কর্মরত সৌন্দর্যবিদ সুসান (ছদ্মনাম) বলেন, ‘নজরদারির নতুন পদক্ষেপ ও আমিনির মৃত্যু আমার ওপর চাপ বাড়বে। মুখমণ্ডল শনাক্তকারী প্রযুক্তি মোটাদাগে নারীদের বিরুদ্ধেই ব্যবহার করা হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে আমি অত্যন্ত অসহায় বোধ করছি।’
ইরানে এখনো সরকারবিরোধী বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। অসলোভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা ইরান হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, সরকারবিরোধী বিক্ষোভে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছেন। তবে ইরান সরকারের তথ্যমতে, নিহতের সংখ্যা ১৭। এর মধ্যে পাঁচজন নিরাপত্তাকর্মীও রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, গত ১৩ সেপ্টেম্বর পোশাকবিধি না মানার অভিযোগে মাহসা আমিনিকে তেহরান থেকে গ্রেপ্তার করেছিল ইরানের নৈতিকতাবিষয়ক পুলিশ (মোরালিটি পুলিশ)। তিন দিন পর শুক্রবার হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। অভিযোগ উঠেছে, পুলিশের নির্যাতনের কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। এরপর শুরু হয় বিক্ষোভ।
ইরান হিউম্যান রাইটস বলেছে, ইরানের অন্তত ৮০টি শহরে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, রাজধানী তেহরানের আশপাশের শহরগুলোতে বিপুলসংখ্যক মানুষ জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করছেন। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও সামরিক বাহিনীর সদস্যদের সংঘর্ষ হয়েছে। এর আগে সরকার-সমর্থকেরাও সমাবেশ করেছে।
ইরান সরকার বিক্ষোভকারীদের জমায়েত ঠেকাতে তেহরানে ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করে দিয়েছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র গতকাল শুক্রবার বলেছে, তারা ইন্টারনেট পরিষেবা সম্প্রসারণের জন্য ইরানের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞাগুলো শিথিল করতে যাচ্ছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার স্পেসএক্সের মালিক ইলন মাস্ক বলেছেন, তিনি ইরানে তাঁর কোম্পানি স্টারলিংক স্যাটেলাইট পরিষেবা চালু করার জন্য নিষেধাজ্ঞা থেকে অব্যাহতি চাইবেন।
ইরান হিউম্যান রাইটস আরও জানিয়েছে, ইরানের নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর তাঁর জন্মস্থান কুর্দিস্তান থেকেই বিক্ষোভের সূত্রপাত হয়। কিন্তু এখন তা কেবল কুর্দিস্তানে সীমাবদ্ধ নেই, ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে গত বুধবার রাতেই ১১ জন মারা যান। দেশের উত্তরাঞ্চলের মাজান্দারান প্রদেশের আমল শহরে তাদের মৃত্যু হয়। একই দিনে একই প্রদেশের বাবল শহরে মারা যান আরও ৬ জন।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে যোগ দিতে এখন নিউইয়র্কে রয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি। তিনি বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘আমাদের অবশ্যই বিক্ষোভকারী এবং ভাঙচুরকারীদের মধ্যে পার্থক্য করতে হবে।’
রাজস্থানের আজমির শহরে অবস্থিত সুফি সাধক ও চিশতিয়া তরিকার প্রতিষ্ঠাতা খাজা মঈনুদ্দিন চিশতীর দরগাহ শরীফ নিয়ে নতুন করে বিতর্কের শুরু হয়েছে। দিল্লিভিত্তিক হিন্দু সেনা সংগঠন দাবি করছে, বর্তমান দরগাহের স্থানে আগে একটি শিব মন্দির ছিল। তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে আজমিরের মুন্সেফ আদালত সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রক,
৪৪ মিনিট আগেঝাড়খন্ডে এক নারীকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করে ৪০-৫০ খণ্ড করার অভিযোগ উঠেছে ২৫ বছর বয়সী এক যুবকের বিরুদ্ধে। খুন্তি জেলার জঙ্গলে নিয়ে ওই নারীকে হত্যার পর তার দেহের খণ্ডিত অংশগুলো ফেলে আসেন পেশায় কসাই অভিযুক্ত নরেশ ভেংরা।
২ ঘণ্টা আগেমাস্ক ও রামাস্বামীকে দায়িত্ব দিয়ে ট্রাম্প বলেছিলেন, তাঁরা প্রশাসনে বড় ধরনের সরকারি কাটছাঁটের সুপারিশ করবেন। সে সময় অনেক সরকারি কর্মচারী বুঝতে পারেন যে তারা চাকরি হারাতে যাচ্ছেন। এখন এক্স-এ কয়েকজনের নাম প্রকাশ হতে দেখে তাঁদের মনে ভয়, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ও তাঁর ব্যক্তিগত লক্ষ্য হয়ে উঠতে পারেন ত
৩ ঘণ্টা আগেভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষ আজ বৃহস্পতিবার সকালেই সাময়িকভাবে স্থগিত হয়ে গেছে। বিরোধী দলগুলোর সদস্যরা আবারও আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে আলোচনার দাবিতে সংসদীয় কার্যক্রম ব্যাহত করেন। চলতি সপ্তাহে তৃতীয়বারের মতো এ ঘটনা ঘটল। আরব নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে...
৩ ঘণ্টা আগে