অনলাইন ডেস্ক
ইরানের জনগণকে উদ্দেশ্য করে সরাসরি এক বিরল বার্তা দিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ইরানি জনগণকে তিনি স্বাধীনতার বার্তা দিয়েছেন। বলেছেন, ইসরায়েল আপনাদের সঙ্গে আছে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী এমন এক সময়ে এই বার্তা দিলেন, যখন দেশটি লেবানন, ফিলিস্তিন ও ইয়েমেনে ইরানি প্রক্সি গোষ্ঠীগুলোর মোকাবিলা করছে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইংরেজিতে দেওয়া এক ভাষণে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিদিন আপনারা এমন একটি রেজিমকে দেখতে পাচ্ছেন, যারা আপনাদের বশীভূত করে রেখে লেবাননকে রক্ষা করার, গাজাকে রক্ষা করার বিষয়ে জ্বালাময়ী বক্তৃতা দেয়। এবং প্রতিদিন সেই রেজিমই আমাদের অঞ্চলকে অন্ধকারে ও আরও গভীরে যুদ্ধে নিমজ্জিত করে।’
ইরানের প্রক্সি গোষ্ঠীগুলোকে ইঙ্গিত করে নেতানিয়াহু বলেন, ইরানের ‘পুতুলদের’ নির্মূল করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের এমন কোনো জায়গা নেই, যেখানে ইসরায়েল পৌঁছাতে পারে না। এমন কোথাও নেই যে আমরা আমাদের জনগণকে রক্ষা করতে যাব না।’
নেতানিয়াহু আরও বলেন, ‘প্রতিটি ক্ষণে, প্রতিটি মুহূর্তে আপনাদের দেশের রেজিম আপনাদের—মহান পারস্যের জনগণকে—অতল গহ্বরের কাছাকাছি নিয়ে যাচ্ছে। ইরানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ জানে, তাদের সরকার তাদের ব্যাপারে বিন্দুমাত্র পরোয়া করে না। যদি তারা (সরকার) আপনাদের যত্ন করত, তবে তারা মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে নিরর্থক যুদ্ধে বিলিয়ন ডলার অপচয় বন্ধ করত। এমনটা হলে আপনাদের জীবনের উন্নতি শুরু হবে।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একবার ভাবুন, পারমাণবিক অস্ত্র ও বিদেশে যুদ্ধে সরকার যে বিপুল অর্থ অপচয় করেছে, তা যদি আপনাদের সন্তানদের শিক্ষা, আপনাদের স্বাস্থ্যসেবা উন্নত করতে, আপনাদের দেশের অবকাঠামো, জল, পয়োনিষ্কাশন, আপনাদের প্রয়োজনীয় অন্যান্য জিনিস তৈরিতে বিনিয়োগ করা হতো, তাহলে পরিস্থিতি কেমন হতো এটি একবার কল্পনা করুন।’
নেতানিয়াহু এ সময় ইরানি জনগণকে স্বাধীনতার ব্যাপারে ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, ‘যখন ইরান শেষ পর্যন্ত স্বাধীন হবে—এবং সেই মুহূর্তটি ইরানের মানুষের ধারণার চেয়ে অনেক তাড়াতাড়ি আসবে—সবকিছু ভিন্ন হবে। আমরা দুই প্রাচীন জনগোষ্ঠীর মানুষ—ইহুদি ও পারস্যের জনগণ—অবশেষে শান্তিতে থাকব। আমাদের দুই দেশ ইসরায়েল ও ইরান শান্তিতে থাকবে।’
ইরানের প্রক্সি গোষ্ঠীগুলো ভেঙে পড়বে উল্লেখ করে নেতানিয়াহু বলেন, ‘যখন সেই দিন আসবে, পাঁচটি মহাদেশে (ইরান) যে সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছিল তা দেউলিয়া হয়ে যাবে, ভেঙে পড়বে। ইরান আগের মতো উন্নতি করবে: বৈশ্বিক বিনিয়োগ; ব্যাপক পর্যটন; ইরানের অভ্যন্তরে বিদ্যমান অসাধারণ প্রতিভার ওপর ভিত্তি করে উজ্জ্বল প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন শুরু হবে। এটা কি সীমাহীন দারিদ্র্য, নিপীড়ন এবং যুদ্ধের চেয়ে ভালো নয়?’
ইরানি জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে নেতানিয়াহু বলেন, ‘ধর্মান্ধ মৌলভিদের একটি ছোট দলকে আপনাদের আশা ও স্বপ্নকে চূর্ণ করতে দেবেন না। আপনারা আরও ভালো কিছুর দাবিদার, আপনাদের সন্তানেরা আরও ভালো পাওয়ার অধিকার রাখে। আমি জানি আপনারা হামাস ও হিজবুল্লাহর ধর্ষক-খুনিদের সমর্থন করেন না, কিন্তু আপনাদের নেতারা করেন। ইরানের জনগণের জানা উচিত, ইসরায়েল আপনাদের পাশে আছে। আমরা যেন একসঙ্গে সমৃদ্ধি ও শান্তির ভবিষ্যৎ উদ্যাপন পারি।’
ইরানের জনগণকে উদ্দেশ্য করে সরাসরি এক বিরল বার্তা দিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ইরানি জনগণকে তিনি স্বাধীনতার বার্তা দিয়েছেন। বলেছেন, ইসরায়েল আপনাদের সঙ্গে আছে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী এমন এক সময়ে এই বার্তা দিলেন, যখন দেশটি লেবানন, ফিলিস্তিন ও ইয়েমেনে ইরানি প্রক্সি গোষ্ঠীগুলোর মোকাবিলা করছে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইংরেজিতে দেওয়া এক ভাষণে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিদিন আপনারা এমন একটি রেজিমকে দেখতে পাচ্ছেন, যারা আপনাদের বশীভূত করে রেখে লেবাননকে রক্ষা করার, গাজাকে রক্ষা করার বিষয়ে জ্বালাময়ী বক্তৃতা দেয়। এবং প্রতিদিন সেই রেজিমই আমাদের অঞ্চলকে অন্ধকারে ও আরও গভীরে যুদ্ধে নিমজ্জিত করে।’
ইরানের প্রক্সি গোষ্ঠীগুলোকে ইঙ্গিত করে নেতানিয়াহু বলেন, ইরানের ‘পুতুলদের’ নির্মূল করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের এমন কোনো জায়গা নেই, যেখানে ইসরায়েল পৌঁছাতে পারে না। এমন কোথাও নেই যে আমরা আমাদের জনগণকে রক্ষা করতে যাব না।’
নেতানিয়াহু আরও বলেন, ‘প্রতিটি ক্ষণে, প্রতিটি মুহূর্তে আপনাদের দেশের রেজিম আপনাদের—মহান পারস্যের জনগণকে—অতল গহ্বরের কাছাকাছি নিয়ে যাচ্ছে। ইরানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ জানে, তাদের সরকার তাদের ব্যাপারে বিন্দুমাত্র পরোয়া করে না। যদি তারা (সরকার) আপনাদের যত্ন করত, তবে তারা মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে নিরর্থক যুদ্ধে বিলিয়ন ডলার অপচয় বন্ধ করত। এমনটা হলে আপনাদের জীবনের উন্নতি শুরু হবে।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একবার ভাবুন, পারমাণবিক অস্ত্র ও বিদেশে যুদ্ধে সরকার যে বিপুল অর্থ অপচয় করেছে, তা যদি আপনাদের সন্তানদের শিক্ষা, আপনাদের স্বাস্থ্যসেবা উন্নত করতে, আপনাদের দেশের অবকাঠামো, জল, পয়োনিষ্কাশন, আপনাদের প্রয়োজনীয় অন্যান্য জিনিস তৈরিতে বিনিয়োগ করা হতো, তাহলে পরিস্থিতি কেমন হতো এটি একবার কল্পনা করুন।’
নেতানিয়াহু এ সময় ইরানি জনগণকে স্বাধীনতার ব্যাপারে ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, ‘যখন ইরান শেষ পর্যন্ত স্বাধীন হবে—এবং সেই মুহূর্তটি ইরানের মানুষের ধারণার চেয়ে অনেক তাড়াতাড়ি আসবে—সবকিছু ভিন্ন হবে। আমরা দুই প্রাচীন জনগোষ্ঠীর মানুষ—ইহুদি ও পারস্যের জনগণ—অবশেষে শান্তিতে থাকব। আমাদের দুই দেশ ইসরায়েল ও ইরান শান্তিতে থাকবে।’
ইরানের প্রক্সি গোষ্ঠীগুলো ভেঙে পড়বে উল্লেখ করে নেতানিয়াহু বলেন, ‘যখন সেই দিন আসবে, পাঁচটি মহাদেশে (ইরান) যে সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছিল তা দেউলিয়া হয়ে যাবে, ভেঙে পড়বে। ইরান আগের মতো উন্নতি করবে: বৈশ্বিক বিনিয়োগ; ব্যাপক পর্যটন; ইরানের অভ্যন্তরে বিদ্যমান অসাধারণ প্রতিভার ওপর ভিত্তি করে উজ্জ্বল প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন শুরু হবে। এটা কি সীমাহীন দারিদ্র্য, নিপীড়ন এবং যুদ্ধের চেয়ে ভালো নয়?’
ইরানি জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে নেতানিয়াহু বলেন, ‘ধর্মান্ধ মৌলভিদের একটি ছোট দলকে আপনাদের আশা ও স্বপ্নকে চূর্ণ করতে দেবেন না। আপনারা আরও ভালো কিছুর দাবিদার, আপনাদের সন্তানেরা আরও ভালো পাওয়ার অধিকার রাখে। আমি জানি আপনারা হামাস ও হিজবুল্লাহর ধর্ষক-খুনিদের সমর্থন করেন না, কিন্তু আপনাদের নেতারা করেন। ইরানের জনগণের জানা উচিত, ইসরায়েল আপনাদের পাশে আছে। আমরা যেন একসঙ্গে সমৃদ্ধি ও শান্তির ভবিষ্যৎ উদ্যাপন পারি।’
যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের বাসিন্দা রায়ান বর্গওয়ার্ট। সম্প্রতি এই কায়াকার নিজের ডুবে যাওয়ার নাটক সাজিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে সিএনএন জানিয়েছে, রায়ান বর্তমানে পূর্ব ইউরোপের কোথাও জীবিত আছেন।
১১ মিনিট আগেগাজায় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে আইসিসি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। ছয়টি মহাদেশের ১২৪টি দেশে তাঁরা আটক হতে পারেন।
৩৮ মিনিট আগেকলকাতার মেট্রোরেলে এক নারী যাত্রীকে বাংলা বাদ দিয়ে হিন্দিতে কথা বলতে জোরাজুরি করেছেন আরেক নারী। এই ঘটনার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিওতে হিন্দিতে কথা বলতে না পারা নারীকে ‘বাংলাদেশি’ বলেও তাচ্ছিল্য করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিশেষ করে তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ভারতীয় পরিবারগুলোর সন্তান দেখাশোনার কাজ বেছে নিচ্ছেন। প্রতি ঘণ্টা ১৩ থেকে ১৮ ডলার পান তাঁরা। তবে এই সম্মানী এলাকা ও প্রয়োজনের ওপর নির্ভর করে। অনেক পরিবার বেবি সিটারদের থাকা–খাওয়ার ব্যবস্থাও করে দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে