অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বকাপ ফুটবল শেষ হওয়ার পর কাতারে হাজার হাজার অভিবাসী শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন। তখন খেলার টিকিট থাকলেই ভিসা ছাড়াই মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে প্রবেশ করা যেত। সেই সুযোগ নিয়ে পশ্চিম আফ্রিকা থেকে অনেকেই জীবিকার সন্ধানে কাতারে ঢুকেছিলেন। বিশ্বকাপের আয়োজনের নানা কাজে তাঁরা শ্রম দিয়ে আয়ও করেছেন। খেলা শেষ হয়েছে ১০০ দিন আগে। কিন্তু তাঁরা নতুন কোনো কাজ পাননি।
সেই অভিবাসী শ্রমিকেরা ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, কয়েক মাস ধরে তাঁরা কোনো কাজ পাচ্ছেন না। খাবার কিনে খাওয়ার সামর্থ্য ফুরিয়ে আসছে। অনেকের অবস্থা এতটাই খারাপ যে নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার মতোও অর্থ নেই।
গিনি থেকে কাতারে আসা আবু বাকার বলেছেন, ‘আমি দুই দিন ধরে কিছু খাইনি। তামাশা মনে হচ্ছে? আমরা বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশে থাকলে কী হবে, এখন আফ্রিকা থেকে অর্থ ভিক্ষা করে চলছি। কারণ বিশ্বকাপের পর কোনো কাজ পাইনি।’
নাইজেরিয়ার আরেক অভিবাসী কর্মী জানান, তিনি কাতারে প্রবেশের জন্য বিপুল অর্থ খরচ করে প্রতারিত হয়েছেন। তাঁদের দেশের রিক্রুটমেন্ট এজেন্ট তাঁকে ‘হায়া কার্ড’ দিয়েছে এবং বলেছে কাতারে পৌঁছার পর এটি ‘ওয়ার্ক ভিসায়’ রূপান্তরিত হয়ে যাবে। কিন্তু মূলত এটি একটি মিথ্যা প্রতিশ্রুতি। কাতার তাঁকে একটি পর্যটন ভিসা দিয়েছে, যার মেয়াদ ২০২৪ সাল পর্যন্ত। ওই কর্মী এখন গভীর ঋণের জালে আটকা পড়েছেন। তিনি আইনি লড়াইও করতে পারছেন না, দেশেও ফিরতে পারছেন না।
ন্যায্য মজুরি না দেওয়া, অবৈধ নিয়োগ, স্টেডিয়াম ও অবকাঠামো নির্মাণের সময় অসংখ্য শ্রমিকের মৃত্যুসহ নানা সমালোচনার মধ্যে পড়েছে কাতার।
কাতার ও ফিফা কর্তৃপক্ষ বারবার বলেছিল, এই বিশ্বকাপ টুর্নামেন্ট অর্থনীতিতে বিরাট পরিবর্তন আনবে। ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেছিলেন, শ্রমিকদের অধিকারের ব্যাপারে কাতারের অগ্রগতি অবিশ্বাস্য। কিন্তু বাস্তবের সঙ্গে তাঁর এ মন্তব্য মেলে না। বাস্তবতা হচ্ছে, কাতারের শ্রমিকেরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
দোহায় অবস্থিত নাইজেরিয়ার দূতাবাস হায়া কার্ডের অপব্যবহার সম্পর্কে সতর্কতা জারি করেছিল। তবে সেই সতর্কতা সম্পর্কে নাইজেরিয়ার অনেক মানুষই জানে না। এমন একজন ব্যক্তির নাম হাকিম। তিনি তাঁর গাড়িসহ বাড়ির অন্যান্য জিনিসপত্র বিক্রি করে প্রায় ২০ লাখ নাইরা (নাইজেরিয়ার মুদ্রা) তুলে দিয়েছিলেন একটি এজেন্টের হাতে। ওই এজেন্ট তাঁকে চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে হায়া কার্ড ধরিয়ে দিয়েছেন। এখন তিনি কাতারে এসে উদ্ভ্রান্তের মতো ঘুরছেন।
হাকিম বলেছেন, কাতারে প্রবেশের পর আমি এখন পর্যন্ত একটি রিয়ালও উপার্জন করতে পারিনি। আমাকে সাহায্য করার জন্য নাইজেরিয়ার বন্ধুদের খুঁজে বেড়াচ্ছি।
‘ফ্রি ভিসা’ হচ্ছে স্থানীয় স্পনসরের অধীনে একটি কাজের ভিসা। এই ভিসা নিয়ে কাতারে প্রবেশ করার পর ওই ব্যক্তির নিজেকেই কাজ খুঁজে বের করতে হয়। এটি একটি বেআইনি স্কিম, কিন্তু স্পনসরদের জন্য অত্যন্ত লাভজনক।
কাতারে এ রকম ফ্রি ভিসা নিয়ে প্রচুর মানুষ এসেছেন। কিন্তু তাঁরা এখন কোনো কাজ পাচ্ছেন না। কাতার বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পর সত্যিকার অর্থেই কোনো কাজ নেই। নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়োগ দিচ্ছে না। কাতারের নির্মাণ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আপাতত হাইওয়ে ও বিভিন্ন রাস্তা নির্মাণ ছাড়া আর কোনো পরিকল্পনা নেই কাতার সরকারের।
দ্য গার্ডিয়ান বলেছে, কাতারে অভিবাসী শ্রমিকদের বেশির ভাগই পশ্চিম আফ্রিকার দেশ যেমন—ঘানা, নাইজেরিয়া, সিয়েরা লিওন, গিনি ও নাইজার থেকে আসা। তাঁরা বিশাল অঙ্কের ঋণ করে ভিসার টাকা পরিশোধ করেছেন।
এসব শ্রমিকেরা ঋণ শোধ না হওয়া পর্যন্ত বাড়ি ফিরতে চান না। কিন্তু অর্থ উপার্জন করতে না পারলে ঋণ শোধ করবেন কী করে? অর্থ উপার্জন করার জন্য কাজ পাচ্ছেন না। অনেকে অর্থাভাবে ভিসা নবায়নও করতে পারছেন না। ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় অনেকেই গ্রেপ্তারের হুমকির মধ্যে রয়েছেন।
দোহার খুব কাছের শহর আল মানসুরা। সেখানে পুরোনো ভবনগুলো কম বেতনের শ্রমিক দিয়ে পরিপূর্ণ। এ রকম ভবনের ওপরতলায় ৯ জনের সঙ্গে একটি ঘরে বাস করেন আহমেদ নামের একজন শ্রমিক। ঘরের মধ্যে চারটি বিছানায় তাঁরা গাদাগাদি করে ঘুমান। মেঝেতে কিছু চ্যাপটা রুটি পড়ে আছে। আহমেদ বলেন, বেশির ভাগ সময় আমরা এটুকু খেয়েই বেঁচে থাকি।
কাতারের আন্তর্জাতিক মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, কাতারের কোম্পানিগুলোর জন্য রিক্রুমেন্ট ফি নেওয়া অবৈধ। কোম্পানিগুলো যাতে অভিবাসীদের কাছ থেকে ফি নিতে না পারে, সে জন্য বিভিন্ন দেশে ১৪টি ভিসাকেন্দ্র খুলেছে। ফ্রি ভিসাও বেআইনি বলে জানিয়েছে কাতারের আন্তর্জাতিক মিডিয়া অফিস।
আন্তর্জাতিক মিডিয়া অফিসের একজন মুখপাত্র বলেন, বিশ্বকাপ ফাইনালের পর দুই মাসে ৫০ হাজারেরও বেশি কর্মী সফলভাবে চাকরি পরিবর্তন করেছেন। যাঁরা কর্মী ভিসায় কাতারে প্রবেশ করেও বিভিন্ন ধরনের অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন, তাঁদের শ্রম মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
বিশ্বকাপ ফুটবল শেষ হওয়ার পর কাতারে হাজার হাজার অভিবাসী শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন। তখন খেলার টিকিট থাকলেই ভিসা ছাড়াই মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে প্রবেশ করা যেত। সেই সুযোগ নিয়ে পশ্চিম আফ্রিকা থেকে অনেকেই জীবিকার সন্ধানে কাতারে ঢুকেছিলেন। বিশ্বকাপের আয়োজনের নানা কাজে তাঁরা শ্রম দিয়ে আয়ও করেছেন। খেলা শেষ হয়েছে ১০০ দিন আগে। কিন্তু তাঁরা নতুন কোনো কাজ পাননি।
সেই অভিবাসী শ্রমিকেরা ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, কয়েক মাস ধরে তাঁরা কোনো কাজ পাচ্ছেন না। খাবার কিনে খাওয়ার সামর্থ্য ফুরিয়ে আসছে। অনেকের অবস্থা এতটাই খারাপ যে নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার মতোও অর্থ নেই।
গিনি থেকে কাতারে আসা আবু বাকার বলেছেন, ‘আমি দুই দিন ধরে কিছু খাইনি। তামাশা মনে হচ্ছে? আমরা বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশে থাকলে কী হবে, এখন আফ্রিকা থেকে অর্থ ভিক্ষা করে চলছি। কারণ বিশ্বকাপের পর কোনো কাজ পাইনি।’
নাইজেরিয়ার আরেক অভিবাসী কর্মী জানান, তিনি কাতারে প্রবেশের জন্য বিপুল অর্থ খরচ করে প্রতারিত হয়েছেন। তাঁদের দেশের রিক্রুটমেন্ট এজেন্ট তাঁকে ‘হায়া কার্ড’ দিয়েছে এবং বলেছে কাতারে পৌঁছার পর এটি ‘ওয়ার্ক ভিসায়’ রূপান্তরিত হয়ে যাবে। কিন্তু মূলত এটি একটি মিথ্যা প্রতিশ্রুতি। কাতার তাঁকে একটি পর্যটন ভিসা দিয়েছে, যার মেয়াদ ২০২৪ সাল পর্যন্ত। ওই কর্মী এখন গভীর ঋণের জালে আটকা পড়েছেন। তিনি আইনি লড়াইও করতে পারছেন না, দেশেও ফিরতে পারছেন না।
ন্যায্য মজুরি না দেওয়া, অবৈধ নিয়োগ, স্টেডিয়াম ও অবকাঠামো নির্মাণের সময় অসংখ্য শ্রমিকের মৃত্যুসহ নানা সমালোচনার মধ্যে পড়েছে কাতার।
কাতার ও ফিফা কর্তৃপক্ষ বারবার বলেছিল, এই বিশ্বকাপ টুর্নামেন্ট অর্থনীতিতে বিরাট পরিবর্তন আনবে। ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেছিলেন, শ্রমিকদের অধিকারের ব্যাপারে কাতারের অগ্রগতি অবিশ্বাস্য। কিন্তু বাস্তবের সঙ্গে তাঁর এ মন্তব্য মেলে না। বাস্তবতা হচ্ছে, কাতারের শ্রমিকেরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
দোহায় অবস্থিত নাইজেরিয়ার দূতাবাস হায়া কার্ডের অপব্যবহার সম্পর্কে সতর্কতা জারি করেছিল। তবে সেই সতর্কতা সম্পর্কে নাইজেরিয়ার অনেক মানুষই জানে না। এমন একজন ব্যক্তির নাম হাকিম। তিনি তাঁর গাড়িসহ বাড়ির অন্যান্য জিনিসপত্র বিক্রি করে প্রায় ২০ লাখ নাইরা (নাইজেরিয়ার মুদ্রা) তুলে দিয়েছিলেন একটি এজেন্টের হাতে। ওই এজেন্ট তাঁকে চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে হায়া কার্ড ধরিয়ে দিয়েছেন। এখন তিনি কাতারে এসে উদ্ভ্রান্তের মতো ঘুরছেন।
হাকিম বলেছেন, কাতারে প্রবেশের পর আমি এখন পর্যন্ত একটি রিয়ালও উপার্জন করতে পারিনি। আমাকে সাহায্য করার জন্য নাইজেরিয়ার বন্ধুদের খুঁজে বেড়াচ্ছি।
‘ফ্রি ভিসা’ হচ্ছে স্থানীয় স্পনসরের অধীনে একটি কাজের ভিসা। এই ভিসা নিয়ে কাতারে প্রবেশ করার পর ওই ব্যক্তির নিজেকেই কাজ খুঁজে বের করতে হয়। এটি একটি বেআইনি স্কিম, কিন্তু স্পনসরদের জন্য অত্যন্ত লাভজনক।
কাতারে এ রকম ফ্রি ভিসা নিয়ে প্রচুর মানুষ এসেছেন। কিন্তু তাঁরা এখন কোনো কাজ পাচ্ছেন না। কাতার বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পর সত্যিকার অর্থেই কোনো কাজ নেই। নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়োগ দিচ্ছে না। কাতারের নির্মাণ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আপাতত হাইওয়ে ও বিভিন্ন রাস্তা নির্মাণ ছাড়া আর কোনো পরিকল্পনা নেই কাতার সরকারের।
দ্য গার্ডিয়ান বলেছে, কাতারে অভিবাসী শ্রমিকদের বেশির ভাগই পশ্চিম আফ্রিকার দেশ যেমন—ঘানা, নাইজেরিয়া, সিয়েরা লিওন, গিনি ও নাইজার থেকে আসা। তাঁরা বিশাল অঙ্কের ঋণ করে ভিসার টাকা পরিশোধ করেছেন।
এসব শ্রমিকেরা ঋণ শোধ না হওয়া পর্যন্ত বাড়ি ফিরতে চান না। কিন্তু অর্থ উপার্জন করতে না পারলে ঋণ শোধ করবেন কী করে? অর্থ উপার্জন করার জন্য কাজ পাচ্ছেন না। অনেকে অর্থাভাবে ভিসা নবায়নও করতে পারছেন না। ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় অনেকেই গ্রেপ্তারের হুমকির মধ্যে রয়েছেন।
দোহার খুব কাছের শহর আল মানসুরা। সেখানে পুরোনো ভবনগুলো কম বেতনের শ্রমিক দিয়ে পরিপূর্ণ। এ রকম ভবনের ওপরতলায় ৯ জনের সঙ্গে একটি ঘরে বাস করেন আহমেদ নামের একজন শ্রমিক। ঘরের মধ্যে চারটি বিছানায় তাঁরা গাদাগাদি করে ঘুমান। মেঝেতে কিছু চ্যাপটা রুটি পড়ে আছে। আহমেদ বলেন, বেশির ভাগ সময় আমরা এটুকু খেয়েই বেঁচে থাকি।
কাতারের আন্তর্জাতিক মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, কাতারের কোম্পানিগুলোর জন্য রিক্রুমেন্ট ফি নেওয়া অবৈধ। কোম্পানিগুলো যাতে অভিবাসীদের কাছ থেকে ফি নিতে না পারে, সে জন্য বিভিন্ন দেশে ১৪টি ভিসাকেন্দ্র খুলেছে। ফ্রি ভিসাও বেআইনি বলে জানিয়েছে কাতারের আন্তর্জাতিক মিডিয়া অফিস।
আন্তর্জাতিক মিডিয়া অফিসের একজন মুখপাত্র বলেন, বিশ্বকাপ ফাইনালের পর দুই মাসে ৫০ হাজারেরও বেশি কর্মী সফলভাবে চাকরি পরিবর্তন করেছেন। যাঁরা কর্মী ভিসায় কাতারে প্রবেশ করেও বিভিন্ন ধরনের অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন, তাঁদের শ্রম মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
এটিএসিএমএস একটি সুপারসনিক (শব্দের গতির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি গতি সম্পন্ন) ট্যাকটিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল। এটি প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠান লিং-টেমকো-ভট তৈরি করেছিল। বর্তমানে এটি বিক্রি করছে লকহিড মার্টিন। এ ক্ষেপণাস্ত্রের দীর্ঘতম পাল্লা ৩০০ কিলোমিটার। এটি এম-২৭০ মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টে
৩১ মিনিট আগেআগামী বছরের জানুয়ারি মাসের ২৮ তারিখ শুরু হবে ৪৮ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা। বিগত কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ এই মেলায় নিয়মিত অংশগ্রহণ করলেও এবার অংশগ্রহণকারী দেশের তালিকায় নেই। আয়োজকদের ঘোষণা অনুযায়ী, এবারের মেলায় মূল প্রতিপাদ্য দেশ হিসেবে থাকবে জার্মানি। সেখানে প্রদর্শিত হবে জার্মানির
১ ঘণ্টা আগেভারত ভাগের জন্য মুসলিম লীগকে দায়ী করেছেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। গতকাল শনিবার রাজ্যের আলীগড় জেলায় এক নির্বাচনী জনসভায় তিনি স্থানীয় সমাজবাদী পার্টিকে একই ধারায় মুসলিম লীগের সঙ্গে তুলনা করেছেন। বলেছেন, সমাজবাদী পার্টিও মুসলিম লীগের পথ অনুসরণ করছে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের সামরিক হামলায় ইরানের পারচিন এলাকার একটি অত্যন্ত গোপন পারমাণবিক অস্ত্র গবেষণা কেন্দ্র ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসের প্রতিবেদনে। গত অক্টোবরের শেষ দিকে এই হামলা চালানো হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তিন মার্কিন কর্মকর্তা, এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা
৩ ঘণ্টা আগে