ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সাবেক প্রধান দানি ইয়াতম বলেছেন, হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েল তার লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে না। সোজা কথায় বললে, যে চূড়ান্ত বিজয়ের কথা ইসরায়েল বলে, তা অর্জিত হবে না। একই সঙ্গে, গাজায় হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে।
ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ১৩কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন দানি ইয়াতম। চ্যানেলটির বরাত দিয়ে লেবানিজ সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। সাক্ষাৎকারে সাবেক এই গোয়েন্দাপ্রধান জোর দিয়ে বলেন, হামাস প্রতিনিয়ত সাফল্য অর্জন করছে। এই অবস্থায় তিনি ইসরায়েলি অবস্থান থেকে কিছুটা ছাড় দিয়ে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে যা যা প্রয়োজন সবকিছু করতে প্রস্তুত।
জিম্মিদের ফিরিয়ে আনা ইসরায়েল সরকারের সর্বোচ্চ প্রাধান্য হওয়া উচিত উল্লেখ করে দানি ইয়াতম আরও বলেন, এটি ছাড়া ইসরায়েল সরকারকে যুদ্ধ বন্ধ করতে আর কোনো বিষয়ই সেই অর্থে চাপ দিতে পারবে না। মোসাদের সাবেক এই প্রধান আরও বলেন, ‘ইসরায়েল তার লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হবে এবং গাজা যেমন আছে তেমনই থাকবে।’
দানি ইয়াতম আরও বলেন, ‘এমনকি যদি ইসরায়েলি বাহিনী আরও কয়েক মাস গাজায় অবস্থান করে এর স্থলভাগ ও টানেলগুলোতে যুদ্ধ চালিয়ে যায়, তবু তারা হামাস যোদ্ধাদের বেশির ভাগকেও হত্যা করতে সক্ষম হবে না। এমনকি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী গাজায় হামাসের অবকাঠামো বা লোকবলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ধ্বংস করতেও ব্যর্থ হবে।’
মোসাদের সাবেক এই প্রধান বলেন, ‘হামাস আজ থেকে ২৩৩ দিন আগে অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড পরিচালনা করার পরও তেল আবিব লক্ষ্য করে রকেট ছুড়ছে। আমি এতে বিস্মিত হইনি। কারণ সবাই জানে যে, হামাস এখনো এ ধরনের রকেট হামলা চালানোর ক্ষমতা রাখে।’
একই বিষয়ে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনীর সাবেক মেজর জেনারেল মাতান ভিলাই বলেন, ‘হামাস ইসরায়েলের মধ্যাঞ্চল লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে নিশ্চিত করেছে যে, তারা এখনো সক্রিয় রয়েছে।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘হামাসকে ধ্বংস করার আলোচনা আসলে ফাঁকা বুলি বা বাগাড়ম্বর, যা ইসরায়েলে ব্যাপকভাবে আলোচনা করা হয়।’
ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সাবেক প্রধান দানি ইয়াতম বলেছেন, হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েল তার লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে না। সোজা কথায় বললে, যে চূড়ান্ত বিজয়ের কথা ইসরায়েল বলে, তা অর্জিত হবে না। একই সঙ্গে, গাজায় হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে।
ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ১৩কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন দানি ইয়াতম। চ্যানেলটির বরাত দিয়ে লেবানিজ সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। সাক্ষাৎকারে সাবেক এই গোয়েন্দাপ্রধান জোর দিয়ে বলেন, হামাস প্রতিনিয়ত সাফল্য অর্জন করছে। এই অবস্থায় তিনি ইসরায়েলি অবস্থান থেকে কিছুটা ছাড় দিয়ে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে যা যা প্রয়োজন সবকিছু করতে প্রস্তুত।
জিম্মিদের ফিরিয়ে আনা ইসরায়েল সরকারের সর্বোচ্চ প্রাধান্য হওয়া উচিত উল্লেখ করে দানি ইয়াতম আরও বলেন, এটি ছাড়া ইসরায়েল সরকারকে যুদ্ধ বন্ধ করতে আর কোনো বিষয়ই সেই অর্থে চাপ দিতে পারবে না। মোসাদের সাবেক এই প্রধান আরও বলেন, ‘ইসরায়েল তার লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হবে এবং গাজা যেমন আছে তেমনই থাকবে।’
দানি ইয়াতম আরও বলেন, ‘এমনকি যদি ইসরায়েলি বাহিনী আরও কয়েক মাস গাজায় অবস্থান করে এর স্থলভাগ ও টানেলগুলোতে যুদ্ধ চালিয়ে যায়, তবু তারা হামাস যোদ্ধাদের বেশির ভাগকেও হত্যা করতে সক্ষম হবে না। এমনকি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী গাজায় হামাসের অবকাঠামো বা লোকবলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ধ্বংস করতেও ব্যর্থ হবে।’
মোসাদের সাবেক এই প্রধান বলেন, ‘হামাস আজ থেকে ২৩৩ দিন আগে অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড পরিচালনা করার পরও তেল আবিব লক্ষ্য করে রকেট ছুড়ছে। আমি এতে বিস্মিত হইনি। কারণ সবাই জানে যে, হামাস এখনো এ ধরনের রকেট হামলা চালানোর ক্ষমতা রাখে।’
একই বিষয়ে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনীর সাবেক মেজর জেনারেল মাতান ভিলাই বলেন, ‘হামাস ইসরায়েলের মধ্যাঞ্চল লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে নিশ্চিত করেছে যে, তারা এখনো সক্রিয় রয়েছে।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘হামাসকে ধ্বংস করার আলোচনা আসলে ফাঁকা বুলি বা বাগাড়ম্বর, যা ইসরায়েলে ব্যাপকভাবে আলোচনা করা হয়।’
অনুষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক কূটনীতির জন্য একটি সংবেদনশীল সময়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, ট্রাম্পের আরোপিত শুল্কের ফলে বাণিজ্যযুদ্ধ, ইউরোপের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে আজ সবকিছু ভুলে যেন এক ছাদের নিচে জড়ো হয়েছেন বিশ্বনেতারা।
৪০ মিনিট আগেভারতের গুজরাটে ১০২৪ জন ‘বাংলাদেশিকে’ আটকের দাবি করেছে রাজ্য সরকার। স্থানীয় সময় আজ শনিবার ভোররাত ৩টা থেকে অভিযান চালিয়ে আহমেদাবাদ ও সুরাট থেকে তাঁদের আটক করে গুজরাট পুলিশ। তাদের দাবি, আটক ব্যক্তিরা অবৈধভাবে গুজরাটে বসবাস করছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেইরানের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত একটি এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এই বিস্ফোরণে চার শতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যমের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। আজ শনিবার এই বিস্ফোরণে ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণের কারণ অজানা।
১ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে বছরখানেক আগে অভিযান শুরু করেছিল ইউক্রেন। অঞ্চলটির কিছু অংশের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ারও দাবি করেছিল কিয়েভ। দীর্ঘ সময় লড়াইয়ের পর অবশেষে অঞ্চলটি কিয়েভের সেনাদের দখলমুক্ত হয়েছে বলে দাবি করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
১ ঘণ্টা আগে