সৌদি আরবের যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা না হলে তাঁর দেশ ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে না। গতকাল বুধবার সৌদি আরবের যুবরাজ—যিনি এমবিএস নামেও সমধিক পরিচিত—বলেছেন, তাঁর দেশ ফিলিস্তিনে ইসরায়েল যে মানবতাবিরোধী অপরাধ করছে তা প্রত্যাখ্যান করছে এবং এই নিন্দা জানায়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার সৌদি আরবের শুরা কাউন্সিলে তাঁর পিতা ও দেশটির বাদশাহ সালমানের পক্ষে দেওয়া ভাষণে এই মন্তব্য করেন এমবিএস। তার আগে কাউন্সিলের নতুন সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন।
এমবিএস বলেন, ‘আমরা ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি দখলদার কর্তৃপক্ষের অপরাধ কঠোরভাবে প্রত্যাখ্যান করছি এবং কঠোর নিন্দা জানাচ্ছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘সৌদি আরব পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিরলস পরিশ্রম বন্ধ করবে না এবং আমরা নিশ্চিত করছি যে এটি ছাড়া সৌদি আরব ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে না।’
সৌদি আরবের এই অবস্থান ইসরায়েলের বর্তমান সরকারের জন্য বড় একটি বাধা। কারণ দেশটি চায় সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক হোক। তবে দেশটি শর্ত হিসেবে বারবার ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা বলেছে, যা ইসরায়েল প্রত্যাখ্যান করেছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরুর আগে সৌদি আরব ও ইসরায়েলের মধ্যকার সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু তারপর পরিস্থিতি হঠাৎ করে বদলে গেছে।
যদিও সৌদি আরবের কর্মকর্তারা প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে বলে আসছেন যে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরও সৌদি আরব এবং ইসরায়েলের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার যে আলোচনা, তা তার নিজস্ব গতিপথেই আছে। যদিও দেশটি প্রকাশ্যে যুদ্ধবিরতি এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে কথা বলে এসেছে।
সৌদি আরবের ডি ফ্যাক্টো শাসক এমবিএস হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরুর কয়েক সপ্তাহ আগে বলেন, রিয়াদ তেল আবিবের সঙ্গে একটি চুক্তির কাছাকাছি। তবে যুদ্ধ শুরুর পর সেই আলোচনা স্থবির হয়ে পড়ে। আবার চলতি বছরের শুরুর দিকে দুটি সূত্র এ বছরের শুরুর দিকে রয়টার্সকে বলেন, সৌদি-ইসরায়েল সম্পর্ক স্বাভাবিক করার বিষয়ে মার্কিন সমর্থিত আলোচনায় কিছুটা বিলম্ব হবে।
সৌদি আরবের যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা না হলে তাঁর দেশ ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে না। গতকাল বুধবার সৌদি আরবের যুবরাজ—যিনি এমবিএস নামেও সমধিক পরিচিত—বলেছেন, তাঁর দেশ ফিলিস্তিনে ইসরায়েল যে মানবতাবিরোধী অপরাধ করছে তা প্রত্যাখ্যান করছে এবং এই নিন্দা জানায়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার সৌদি আরবের শুরা কাউন্সিলে তাঁর পিতা ও দেশটির বাদশাহ সালমানের পক্ষে দেওয়া ভাষণে এই মন্তব্য করেন এমবিএস। তার আগে কাউন্সিলের নতুন সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন।
এমবিএস বলেন, ‘আমরা ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি দখলদার কর্তৃপক্ষের অপরাধ কঠোরভাবে প্রত্যাখ্যান করছি এবং কঠোর নিন্দা জানাচ্ছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘সৌদি আরব পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিরলস পরিশ্রম বন্ধ করবে না এবং আমরা নিশ্চিত করছি যে এটি ছাড়া সৌদি আরব ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে না।’
সৌদি আরবের এই অবস্থান ইসরায়েলের বর্তমান সরকারের জন্য বড় একটি বাধা। কারণ দেশটি চায় সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক হোক। তবে দেশটি শর্ত হিসেবে বারবার ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা বলেছে, যা ইসরায়েল প্রত্যাখ্যান করেছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরুর আগে সৌদি আরব ও ইসরায়েলের মধ্যকার সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু তারপর পরিস্থিতি হঠাৎ করে বদলে গেছে।
যদিও সৌদি আরবের কর্মকর্তারা প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে বলে আসছেন যে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরও সৌদি আরব এবং ইসরায়েলের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার যে আলোচনা, তা তার নিজস্ব গতিপথেই আছে। যদিও দেশটি প্রকাশ্যে যুদ্ধবিরতি এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে কথা বলে এসেছে।
সৌদি আরবের ডি ফ্যাক্টো শাসক এমবিএস হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরুর কয়েক সপ্তাহ আগে বলেন, রিয়াদ তেল আবিবের সঙ্গে একটি চুক্তির কাছাকাছি। তবে যুদ্ধ শুরুর পর সেই আলোচনা স্থবির হয়ে পড়ে। আবার চলতি বছরের শুরুর দিকে দুটি সূত্র এ বছরের শুরুর দিকে রয়টার্সকে বলেন, সৌদি-ইসরায়েল সম্পর্ক স্বাভাবিক করার বিষয়ে মার্কিন সমর্থিত আলোচনায় কিছুটা বিলম্ব হবে।
অনুষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক কূটনীতির জন্য একটি সংবেদনশীল সময়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, ট্রাম্পের আরোপিত শুল্কের ফলে বাণিজ্যযুদ্ধ, ইউরোপের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে আজ সবকিছু ভুলে যেন এক ছাদের নিচে জড়ো হয়েছেন বিশ্বনেতারা।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে ১ হাজার ২৪ জন ‘বাংলাদেশিকে’ আটকের দাবি করেছে রাজ্য সরকার। স্থানীয় সময় আজ শনিবার ভোররাত ৩টা থেকে অভিযান চালিয়ে আহমেদাবাদ ও সুরাট থেকে তাদের আটক করে গুজরাট পুলিশ। তাদের দাবি, আটক ব্যক্তিরা অবৈধভাবে গুজরাটে বসবাস করছিল।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত একটি এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এই বিস্ফোরণে চার শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যমের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। আজ শনিবার এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে বিস্ফোরণের কারণ অজানা।
৪ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে বছরখানেক আগে অভিযান শুরু করেছিল ইউক্রেন। অঞ্চলটির কিছু অংশের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ারও দাবি করেছিল কিয়েভ। দীর্ঘ সময় লড়াইয়ের পর অবশেষে অঞ্চলটি কিয়েভের সেনাদের দখলমুক্ত হয়েছে বলে দাবি করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
৪ ঘণ্টা আগে