অনলাইন ডেস্ক
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি আজ মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) থেকে সৌদি আরব সহ কয়েকটি আঞ্চলিক দেশ সফর করছেন। ইরানের বার্তা সংস্থা আইএসএনএ জানিয়েছে, আরাগচি তাঁর সফরের সময় আঞ্চলিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করবেন এবং গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের অভিযান বন্ধে কাজ করবেন।
আজ ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে সম্প্রচারিত একটি ভিডিওতে আরাগচি বলেছেন, ‘গাজায় হামলার মধ্যেই লেবাননে ইহুদিবাদীদের নির্লজ্জ অপরাধ প্রতিরোধের জন্য এই অঞ্চলে আমাদের সংলাপ অব্যাহত রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ থেকে আমি এই অঞ্চলে, রিয়াদ সহ কয়েকটি রাজধানীতে সফর শুরু করব। আমরা লেবাননে নৃশংস হামলা বন্ধ করতে এই অঞ্চলের দেশগুলো থেকে একটি সম্মিলিত আন্দোলনের প্রচেষ্টা চালাব।’
এদিকে মঙ্গলবারই সৌদি আরব সফরের সরাসরি উল্লেখ না করে আরব নেতাদের নিষ্ক্রিয়তার নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছে ইরানের বিপ্লবী গার্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত মিডিয়া আউটলেট তাসনিম। আউটলেটটি পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলের আরব নেতাদের অভিযুক্ত করে বলেছে, তাঁরা গাজায় ইহুদিবাদী বর্বরতার দর্শক মাত্র। আরও অভিযোগ করা হয়—উপসাগরীয় আরব নেতারা ইসরায়েলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে একটি নিষ্পত্তিমূলক অবস্থান নিতে শুধু ব্যর্থই হয়নি বরং প্রকাশ্যে বা গোপনে দেশটির শাসন ও কর্মকে সমর্থন করেছে।
এর আগে গত সপ্তাহে রয়টার্স জানিয়েছিল, পারস্য উপসাগরীয় আরব রাষ্ট্রগুলোর অধিকাংশই ইরান-ইসরায়েলের সংঘর্ষে তাদের নিরপেক্ষতার কথা তেহরানকে জানিয়ে দিয়েছিল।
আজ ইরান ইন্টারন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আরাগচির কূটনৈতিক প্রচেষ্টা তার লেবানন এবং সিরিয়া সফরের পরপরই এসেছে। লেবাননে সফরে গিয়ে তিনি হিজবুল্লাহর প্রতি ইরানের অবিচল সমর্থনের ওপর জোর দিয়েছিলেন। সে সময় ‘ইরান সব সময় লেবাননের জনগণের পাশে থাকবে’ লিখে একটি টুইটও করেছিলেন।
গত শুক্রবার ইরানের সুপ্রিম লিডার আলি খামেনি পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথমবারের তেহরানের নামাজে ইমামতি করেন। খুতবা পাঠে তিনি আরব অঞ্চলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য পশ্চিমা শক্তির উপস্থিতির বিরুদ্ধে মুসলিম দেশগুলোর ঐক্যের ডাক দেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিরক্ষা বেল্ট শক্ত করতে হবে। আফগানিস্তান থেকে ইয়েমেন, ইরান থেকে গাজা এবং লেবানন, সমস্ত ইসলামিক দেশে। এটিই প্রধান বিষয় যা আমি আলোচনা করতে চেয়েছিলাম।’
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি আজ মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) থেকে সৌদি আরব সহ কয়েকটি আঞ্চলিক দেশ সফর করছেন। ইরানের বার্তা সংস্থা আইএসএনএ জানিয়েছে, আরাগচি তাঁর সফরের সময় আঞ্চলিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করবেন এবং গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের অভিযান বন্ধে কাজ করবেন।
আজ ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে সম্প্রচারিত একটি ভিডিওতে আরাগচি বলেছেন, ‘গাজায় হামলার মধ্যেই লেবাননে ইহুদিবাদীদের নির্লজ্জ অপরাধ প্রতিরোধের জন্য এই অঞ্চলে আমাদের সংলাপ অব্যাহত রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ থেকে আমি এই অঞ্চলে, রিয়াদ সহ কয়েকটি রাজধানীতে সফর শুরু করব। আমরা লেবাননে নৃশংস হামলা বন্ধ করতে এই অঞ্চলের দেশগুলো থেকে একটি সম্মিলিত আন্দোলনের প্রচেষ্টা চালাব।’
এদিকে মঙ্গলবারই সৌদি আরব সফরের সরাসরি উল্লেখ না করে আরব নেতাদের নিষ্ক্রিয়তার নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছে ইরানের বিপ্লবী গার্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত মিডিয়া আউটলেট তাসনিম। আউটলেটটি পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলের আরব নেতাদের অভিযুক্ত করে বলেছে, তাঁরা গাজায় ইহুদিবাদী বর্বরতার দর্শক মাত্র। আরও অভিযোগ করা হয়—উপসাগরীয় আরব নেতারা ইসরায়েলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে একটি নিষ্পত্তিমূলক অবস্থান নিতে শুধু ব্যর্থই হয়নি বরং প্রকাশ্যে বা গোপনে দেশটির শাসন ও কর্মকে সমর্থন করেছে।
এর আগে গত সপ্তাহে রয়টার্স জানিয়েছিল, পারস্য উপসাগরীয় আরব রাষ্ট্রগুলোর অধিকাংশই ইরান-ইসরায়েলের সংঘর্ষে তাদের নিরপেক্ষতার কথা তেহরানকে জানিয়ে দিয়েছিল।
আজ ইরান ইন্টারন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আরাগচির কূটনৈতিক প্রচেষ্টা তার লেবানন এবং সিরিয়া সফরের পরপরই এসেছে। লেবাননে সফরে গিয়ে তিনি হিজবুল্লাহর প্রতি ইরানের অবিচল সমর্থনের ওপর জোর দিয়েছিলেন। সে সময় ‘ইরান সব সময় লেবাননের জনগণের পাশে থাকবে’ লিখে একটি টুইটও করেছিলেন।
গত শুক্রবার ইরানের সুপ্রিম লিডার আলি খামেনি পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথমবারের তেহরানের নামাজে ইমামতি করেন। খুতবা পাঠে তিনি আরব অঞ্চলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য পশ্চিমা শক্তির উপস্থিতির বিরুদ্ধে মুসলিম দেশগুলোর ঐক্যের ডাক দেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিরক্ষা বেল্ট শক্ত করতে হবে। আফগানিস্তান থেকে ইয়েমেন, ইরান থেকে গাজা এবং লেবানন, সমস্ত ইসলামিক দেশে। এটিই প্রধান বিষয় যা আমি আলোচনা করতে চেয়েছিলাম।’
ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস ও রানী ক্যামিলা দক্ষিণ এশিয়া সফরের পরিকল্পনা করেছেন। এই সফরের অংশ হিসেবে তাঁরা ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশেও সফর করতে পারেন। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সম্ভাব্য সফরের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেছে। ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের জন্য প্রস্তাবিত সফরের খসড়াও তৈরি করা হচ
৩ ঘণ্টা আগেহেজ ফান্ডের ম্যানেজার স্কট বেসেন্টকে অর্থমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ৬২ বছর বয়সী বেসেন্ট, বিনিয়োগকারী সংস্থা ‘কি স্কয়ার ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টে’র প্রতিষ্ঠাতা।
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ন্যাটোর প্রধান বৈশ্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। গতকাল শুক্রবার ফ্লোরিডার পাম বিচে বৈঠক করেন ট্রাম্প ও ন্যাটোর সেক্রেটারি জেনারেল মার্ক রুটে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটি রুটের সঙ্গে ট্রাম্পের প্রথম সাক্ষাৎ।
৭ ঘণ্টা আগেআরজি কর-কাণ্ডে পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতার বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের কোনো প্রভাব পড়েনি রাজ্যটির ছয় বিধানসভার উপনির্বাচনে। ছয় আসনেই ভূমিধস জয় পেয়েছে মমতার তৃণমূল।
৮ ঘণ্টা আগে