হুসাইন আহমদ
সুরমা ব্যবহার মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। প্রায় প্রতি রাতেই তিনি সুরমা ব্যবহার করতেন। সুরমা ব্যবহারের কয়েকটি উপকারের কথাও হাদিসে এসেছে। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের জন্য ইসমিদ সুরমা সবচেয়ে উত্তম। কারণ তা দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং এর ফলে অধিক ভ্রু জন্মায়।’
(ইবনে মাজাহ: ৩৪৯৭; ইবনে হিব্বান: ৬০৭৩; মুস্তাদরাকে হাকেম: ৮২৪৮) অন্য এক হাদিসে এসেছে, হজরত জাবির (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা শোয়ার সময় অবশ্যই ইসমিদ সুরমা ব্যবহার করবে। কারণ তা দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং এর ফলে অধিক ভ্রু জন্মায়।’ (ইবনে মাজাহ: ৩৪৯৬; মুসনাদে আবু ইয়ালা: ২০৫৮)।
প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে প্রতি চোখে তিনবার করে সুরমা লাগানোর কথা হাদিসে এসেছে। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা ইসমিদ সুরমা ব্যবহার করো। কারণ তা দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে ও চোখ পরিষ্কার রাখে এবং অধিক ভ্রু উৎপন্ন করে।’ ইবনে আব্বাস (রা.) আরও বলেন, ‘মহানবী (সা.)-এর কাছে একটি সুরমাদানী ছিল। প্রতি রাতে (ঘুমানোর আগে) ডান চোখে তিনবার এবং বাম চোখে তিনবার সুরমা লাগাতেন তিনি।’ (সুনানুল কুবরা লিল বাইহাকি: ৮৫১৬)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
সুরমা ব্যবহার মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। প্রায় প্রতি রাতেই তিনি সুরমা ব্যবহার করতেন। সুরমা ব্যবহারের কয়েকটি উপকারের কথাও হাদিসে এসেছে। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের জন্য ইসমিদ সুরমা সবচেয়ে উত্তম। কারণ তা দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং এর ফলে অধিক ভ্রু জন্মায়।’
(ইবনে মাজাহ: ৩৪৯৭; ইবনে হিব্বান: ৬০৭৩; মুস্তাদরাকে হাকেম: ৮২৪৮) অন্য এক হাদিসে এসেছে, হজরত জাবির (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা শোয়ার সময় অবশ্যই ইসমিদ সুরমা ব্যবহার করবে। কারণ তা দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং এর ফলে অধিক ভ্রু জন্মায়।’ (ইবনে মাজাহ: ৩৪৯৬; মুসনাদে আবু ইয়ালা: ২০৫৮)।
প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে প্রতি চোখে তিনবার করে সুরমা লাগানোর কথা হাদিসে এসেছে। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা ইসমিদ সুরমা ব্যবহার করো। কারণ তা দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে ও চোখ পরিষ্কার রাখে এবং অধিক ভ্রু উৎপন্ন করে।’ ইবনে আব্বাস (রা.) আরও বলেন, ‘মহানবী (সা.)-এর কাছে একটি সুরমাদানী ছিল। প্রতি রাতে (ঘুমানোর আগে) ডান চোখে তিনবার এবং বাম চোখে তিনবার সুরমা লাগাতেন তিনি।’ (সুনানুল কুবরা লিল বাইহাকি: ৮৫১৬)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
প্রত্যেক মুসলমানের চূড়ান্ত লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ও একান্ত আশা-আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে জান্নাতের মেহমান হওয়া। কেননা জান্নাত অনন্ত সুখ, শান্তি ও অসংখ্য নিয়ামতের জায়গা। আল্লাহ তাআলা নিজেই জান্নাতের দিকে বান্দাদের ডেকেছেন। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ শান্তির ঘরের দিকে ডাকছেন।’ (সুরা ইউনুস: ২৫)
২১ ঘণ্টা আগেসংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) অ্যাস্ট্রোনমি সোসাইটির বরাত দিয়ে গালফ নিউজ জানিয়েছে, ইসলামি বর্ষপঞ্জির পঞ্চম মাস জমাদিউল আউয়ালের চাঁদ দেখা যাবে আগামী ৩ নভেম্বর। এই চাঁদ দেখার সঙ্গে রমজান শুরুর ব্যাপারে পূর্বাভাস পান জ্যোতির্বিদেরা।
২ দিন আগেপ্রাকৃতিক দুর্যোগ মানুষের জন্য মহান আল্লাহর পরীক্ষা। দুর্যোগের সময় মুমিনের বিভিন্ন করণীয় সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে এসেছে। এখানে কয়েকটি করণীয় বিষয় তুলে ধরা হলো—
২ দিন আগেমোহরে নবুয়ত। শাব্দিক অর্থ নবুয়তের সিলমোহর। সিরাত বিশেষজ্ঞদের মতে, মোহরে নবুয়ত হলো হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দুই কাঁধের মধ্যবর্তী স্থানে ঘাড় মোবারকের নিচে অবস্থিত গোশতের টুকরা, যা তাঁর রিসালাত ও নবুয়তের প্রমাণ।
৩ দিন আগে