ফিচার ডেস্ক
দুর্গাপূজার দশমী। বাড়ির ছোট্ট মেয়েটি শাড়ি পরে মায়ের পেছন পেছন ঘুরঘুর করছে। তার হাতে আলতার শিশি। প্রতিমা বরণের আগে তার হাতে ও পায়ে টেনে দিতেই হবে আলতার রেখা।
দিতে হবে না কেন, আলতা যে এ অঞ্চলের শত বছরের বেশি সময় ধরে চলা সাজের উপকরণ। এটা কি বাদ দেওয়া যায়! এটাকে কেন বেঙ্গল রোজ বলা হয়, সেটা বোঝা যাবে না আলতা দিয়ে সাজের আয়োজন না করলে।
ঐতিহ্যবাহী দুর্গা প্রতিমার পায়েও আলতার ছোঁয়া দেখা যায়। তার সামনে দেওয়া বিবিধ উপকরণের মধ্যে এটি অন্যতম। এ কারণেই হয়তো এটা পূজার উৎসবে নারীদের সাজ উপকরণের প্রধানতম অনুষঙ্গ।
পায়ের পাতায় এঁকে নিন আলতার লাইন, সঙ্গে পাতার ওপরে দিন ছোট্ট একটা বৃত্ত। হাতের তালুতেও থাক সেই বৃত্ত এবং আঙুলের অর্ধেক ভরিয়ে নিন লালে। বিয়েতে নববধূর সাজে যেমন আলতার আলাদা কদর আছে, তেমনি আছে উৎসবের সাজের উপকরণ হিসেবেও।কালের বিবর্তনে আলতার পাত্রে যেমন বদল এসেছে, তেমনি তার নকশায়ও এসেছে নানা পরিবর্তন।
আলতার পাশে তিলক
কপালের ঠিক মাঝ বরাবর দিন ছোট্ট একটা টিপ। লাল আগুনের মতো। এর প্রান্ত দিয়ে তিলক গুলিয়ে বা চন্দন ঘষে সরু কাঠির অগ্রভাগ বা কটনবাড দিয়ে ছোট ছোট ফোঁটা এঁকে দিন। সেগুলো দিয়ে আলতার রেখার পাশে নিজের মতো নকশাও করে নিতে পারেন। হাতের উল্টো পিঠেও এটি করতে পারেন। লালের পাশে সাদা বিষয়টি দারুণ মানিয়ে যাবে। তিলক-চন্দন আর আলতার মেলবন্ধন পূজায় আলাদা আমেজ নিয়ে আসবে। দেবে পবিত্র ভাব।
আলতার সঙ্গে মেহেদির নকশা
একসময় শুধু আলতার রঙে পায়ে টানা হতো লম্বা রেখা। পায়ের আঙুলেও থাকত আলতার রং। আর ওপরে মাঝ বরাবর থাকত ছোট বৃত্ত। এখন অনেককে দেখা যায় আলতার রেখার পাশে মেহেদির নকশা আঁকতে। সেখানে ফুটে ওঠে নানা ডিজাইন। মাঝের লাল বৃত্ত থাক আর না থাক, সেখানে ম্যান্ডেলা ধরনের আলাদা নকশা দৃশ্যমান হয় এখন।
আলতা, মেহেদি আর গ্লিটার
আলতার রেখা টেনে সেই রেখার দুই প্রান্তে মেহেদি দিয়ে এঁকে নিন নকশা। সেই নকশার ফাঁকে গ্লিটার দিন। এতে পুরো নকশা আলাদা হাইলাইটস পাবে।
দুর্গাপূজার দশমী। বাড়ির ছোট্ট মেয়েটি শাড়ি পরে মায়ের পেছন পেছন ঘুরঘুর করছে। তার হাতে আলতার শিশি। প্রতিমা বরণের আগে তার হাতে ও পায়ে টেনে দিতেই হবে আলতার রেখা।
দিতে হবে না কেন, আলতা যে এ অঞ্চলের শত বছরের বেশি সময় ধরে চলা সাজের উপকরণ। এটা কি বাদ দেওয়া যায়! এটাকে কেন বেঙ্গল রোজ বলা হয়, সেটা বোঝা যাবে না আলতা দিয়ে সাজের আয়োজন না করলে।
ঐতিহ্যবাহী দুর্গা প্রতিমার পায়েও আলতার ছোঁয়া দেখা যায়। তার সামনে দেওয়া বিবিধ উপকরণের মধ্যে এটি অন্যতম। এ কারণেই হয়তো এটা পূজার উৎসবে নারীদের সাজ উপকরণের প্রধানতম অনুষঙ্গ।
পায়ের পাতায় এঁকে নিন আলতার লাইন, সঙ্গে পাতার ওপরে দিন ছোট্ট একটা বৃত্ত। হাতের তালুতেও থাক সেই বৃত্ত এবং আঙুলের অর্ধেক ভরিয়ে নিন লালে। বিয়েতে নববধূর সাজে যেমন আলতার আলাদা কদর আছে, তেমনি আছে উৎসবের সাজের উপকরণ হিসেবেও।কালের বিবর্তনে আলতার পাত্রে যেমন বদল এসেছে, তেমনি তার নকশায়ও এসেছে নানা পরিবর্তন।
আলতার পাশে তিলক
কপালের ঠিক মাঝ বরাবর দিন ছোট্ট একটা টিপ। লাল আগুনের মতো। এর প্রান্ত দিয়ে তিলক গুলিয়ে বা চন্দন ঘষে সরু কাঠির অগ্রভাগ বা কটনবাড দিয়ে ছোট ছোট ফোঁটা এঁকে দিন। সেগুলো দিয়ে আলতার রেখার পাশে নিজের মতো নকশাও করে নিতে পারেন। হাতের উল্টো পিঠেও এটি করতে পারেন। লালের পাশে সাদা বিষয়টি দারুণ মানিয়ে যাবে। তিলক-চন্দন আর আলতার মেলবন্ধন পূজায় আলাদা আমেজ নিয়ে আসবে। দেবে পবিত্র ভাব।
আলতার সঙ্গে মেহেদির নকশা
একসময় শুধু আলতার রঙে পায়ে টানা হতো লম্বা রেখা। পায়ের আঙুলেও থাকত আলতার রং। আর ওপরে মাঝ বরাবর থাকত ছোট বৃত্ত। এখন অনেককে দেখা যায় আলতার রেখার পাশে মেহেদির নকশা আঁকতে। সেখানে ফুটে ওঠে নানা ডিজাইন। মাঝের লাল বৃত্ত থাক আর না থাক, সেখানে ম্যান্ডেলা ধরনের আলাদা নকশা দৃশ্যমান হয় এখন।
আলতা, মেহেদি আর গ্লিটার
আলতার রেখা টেনে সেই রেখার দুই প্রান্তে মেহেদি দিয়ে এঁকে নিন নকশা। সেই নকশার ফাঁকে গ্লিটার দিন। এতে পুরো নকশা আলাদা হাইলাইটস পাবে।
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
১ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
২ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
২ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
২ দিন আগে