জীবনধারা ডেস্ক, ঢাকা
প্রথম ধাপ
উপকরণ: এক–দেড় কেজির খাসির রান, আস্ত জিরা ১ চা-চামচ; দারচিনি, এলাচ ও লবঙ্গ ৪ টুকরা করে, আস্ত শুকনা মরিচ চারটি, সয়াবিন তেল সিকি কাপ, লবণ এক চা-চামচ, আদা কুচি দুই চা-চামচ, রসুন কুচি দুই চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি দুই টেবিল-চামচ, তেজপাতা দুটি, কালো গোলমরিচ (আস্ত) ছয় পিস, টক দই আধা কাপ, চিনি এক চা-চামচ।
প্রস্তুত প্রণালি: আস্ত রান ওপরের সব উপকরণ দিয়ে কাঁটা চামচ দিয়ে কেচে আধা ঘণ্টা মেরিনেট করে রাখতে হবে। এবার হাঁড়িতে রানের সমান পানি দিয়ে হাঁড়ির মুখ আটা দিয়ে বন্ধ করে দুটি জায়গায় সামান্য ফাঁকা রেখে ৩০ মিনিট সেদ্ধ করতে হবে। ৩০ মিনিট পর নামিয়ে হাঁড়ি ঠান্ডা করে খাসির রান বের করতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ
উপকরণ: পেঁয়াজ বেরেস্তা এক কাপ, পোস্তদানা বাটা এক টেবিল-চামচ, সেদ্ধ পেঁয়াজ বাটা দুই টেবিল-চামচ, আদা বাটা এক চা-চামচ, দুধ দেড় কাপ, কেওড়াজল এক টেবিল-চামচ, তেঁতুলের মাড় এক টেবিল-চামচ, ঘি দুই টেবিল-চামচ, তেল আধা কাপ, চিনি এক টেবিল-চামচ, রসুন বাটা আধা চা-চামচ, মরিচের গুঁড়া এক টেবিল-চামচ, জায়ফল, জয়ত্রী, এলাচ ও দারচিনি বাটা এক টেবিল-চামচ, লবণ প্রয়োজনমতো।
প্রস্তুত প্রণালি: দুধ ও জায়ফল বাটা একসঙ্গে গুলিয়ে রাখুন। পেঁয়াজ অল্প তেলে হালকা ভেজে বেটে নিন। তেঁতুল বাদে ওপরের সব উপকরণ একসঙ্গে সেদ্ধ রানের সঙ্গে মাখিয়ে চুলায় বসিয়ে দিন। এপিঠ-ওপিঠ করে নাড়ুন। ঘ্রাণ বের হলে দুধের মিশ্রণ দিয়ে ঢেকে দিন। ঝোল ঘন হয়ে এলে তেঁতুলের মাড় দিয়ে পাঁচ মিনিট দমে বসিয়ে রাখুন।
এবার চুলা থেকে নামিয়ে পোলাও, বিরিয়ানি, পরোটা, নান কিংবা খিচুড়ি দিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার খাসির লেগ রোস্ট।
প্রথম ধাপ
উপকরণ: এক–দেড় কেজির খাসির রান, আস্ত জিরা ১ চা-চামচ; দারচিনি, এলাচ ও লবঙ্গ ৪ টুকরা করে, আস্ত শুকনা মরিচ চারটি, সয়াবিন তেল সিকি কাপ, লবণ এক চা-চামচ, আদা কুচি দুই চা-চামচ, রসুন কুচি দুই চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি দুই টেবিল-চামচ, তেজপাতা দুটি, কালো গোলমরিচ (আস্ত) ছয় পিস, টক দই আধা কাপ, চিনি এক চা-চামচ।
প্রস্তুত প্রণালি: আস্ত রান ওপরের সব উপকরণ দিয়ে কাঁটা চামচ দিয়ে কেচে আধা ঘণ্টা মেরিনেট করে রাখতে হবে। এবার হাঁড়িতে রানের সমান পানি দিয়ে হাঁড়ির মুখ আটা দিয়ে বন্ধ করে দুটি জায়গায় সামান্য ফাঁকা রেখে ৩০ মিনিট সেদ্ধ করতে হবে। ৩০ মিনিট পর নামিয়ে হাঁড়ি ঠান্ডা করে খাসির রান বের করতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ
উপকরণ: পেঁয়াজ বেরেস্তা এক কাপ, পোস্তদানা বাটা এক টেবিল-চামচ, সেদ্ধ পেঁয়াজ বাটা দুই টেবিল-চামচ, আদা বাটা এক চা-চামচ, দুধ দেড় কাপ, কেওড়াজল এক টেবিল-চামচ, তেঁতুলের মাড় এক টেবিল-চামচ, ঘি দুই টেবিল-চামচ, তেল আধা কাপ, চিনি এক টেবিল-চামচ, রসুন বাটা আধা চা-চামচ, মরিচের গুঁড়া এক টেবিল-চামচ, জায়ফল, জয়ত্রী, এলাচ ও দারচিনি বাটা এক টেবিল-চামচ, লবণ প্রয়োজনমতো।
প্রস্তুত প্রণালি: দুধ ও জায়ফল বাটা একসঙ্গে গুলিয়ে রাখুন। পেঁয়াজ অল্প তেলে হালকা ভেজে বেটে নিন। তেঁতুল বাদে ওপরের সব উপকরণ একসঙ্গে সেদ্ধ রানের সঙ্গে মাখিয়ে চুলায় বসিয়ে দিন। এপিঠ-ওপিঠ করে নাড়ুন। ঘ্রাণ বের হলে দুধের মিশ্রণ দিয়ে ঢেকে দিন। ঝোল ঘন হয়ে এলে তেঁতুলের মাড় দিয়ে পাঁচ মিনিট দমে বসিয়ে রাখুন।
এবার চুলা থেকে নামিয়ে পোলাও, বিরিয়ানি, পরোটা, নান কিংবা খিচুড়ি দিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার খাসির লেগ রোস্ট।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১৭ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১৮ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১৮ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে