নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদের ভারী খাওয়ার পর শরীরকে ফিরিয়ে আনতে হবে স্বাভাবিক খাবারের জায়গায়। ‘স্টাইলক্রেজ’ অবলম্বনে কিছু পরামর্শ রইল আপনাদের জন্য।
কুসুম গরম পানি পান: কুসুম গরম পানি পানের অভ্যাস গড়ে তুলুন। তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার পর কুসুম গরম পানি পাচনতন্ত্র সক্রিয় করতে সহায়তা করবে। এতে ভাজাপোড়া ও তেলজাতীয় খাবার হজম সহজ হবে। কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার আশঙ্কা থাকবে না।
ডিটক্স পানীয়: তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার পর পাচনতন্ত্রে বিষাক্ত পদার্থ জমা হয়। শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে ডিটক্স পানীয় পান করতে পারেন। লেবুর শরবত খেলে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান বেরিয়ে যায়।
হাঁটা: খাওয়ার পর ২০ থেকে ৩০ মিনিট হাঁটাহাঁটি করলে খাবার ভালোভাবে হজম হয়। তৈলাক্ত ও ভারী খাবার খাওয়ার পর শরীরে যে অস্বস্তি হয়, তা কাটাতেও হাঁটা উপকারী।
স্বাভাবিক খাবারের পরিকল্পনা: টানা মসলাদার খাবার খাওয়ার পর দ্রুত স্বাভাবিক খাবারে ফিরে আসার চেষ্টা করুন। সকালের নাশতায় গমের আটার রুটি, সবজি, পানি ও জুস পান করুন। অন্যদিকে রাতের খাবারে রাখুন হালকা খাবার। দুপুরে ভারী ও মসলাদার খাবার দূরে রাখুন।
প্রোবায়োটিকস: হজম প্রক্রিয়া ও অন্ত্র ভালো রাখতে রোজ প্রোবায়োটিকস খাবার খাওয়া ভালো। প্রতিদিন এক কাপ করে টকদই খাওয়ার চেষ্টা করুন। পেটের অস্বস্তি দূর করতে ও হজম প্রক্রিয়া ভালো রাখতে টকদই ভূমিকা রাখে।
ফল ও শাকসবজি খান: ফলমূল ও শাকসবজিতে রয়েছে ভিটামিন, খনিজ ও আঁশ। এগুলো শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। পোলাও, ঝাল মাংসের মতো খাবার খাওয়ার পর অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। ফলমূল ও সবজির আঁশ পেট পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে। হালকা খাবার হিসেবে ফল, বাদাম ও বীজ খেতে পারেন। খাবারের সঙ্গে সালাদ খেলেও আরাম পাবেন।
ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন: ঠান্ডা খাবার খেলে অতিরিক্ত তেলজাতীয় খাবার সহজে হজম করা কঠিন। ফলে পেট ফাঁপা ও বদহজমের মতো সমস্যা হতে পারে। তাই আইসক্রিম ও অন্যান্য ঠান্ডা খাবার না খাওয়ার অভ্যাস করুন।
ঈদের ভারী খাওয়ার পর শরীরকে ফিরিয়ে আনতে হবে স্বাভাবিক খাবারের জায়গায়। ‘স্টাইলক্রেজ’ অবলম্বনে কিছু পরামর্শ রইল আপনাদের জন্য।
কুসুম গরম পানি পান: কুসুম গরম পানি পানের অভ্যাস গড়ে তুলুন। তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার পর কুসুম গরম পানি পাচনতন্ত্র সক্রিয় করতে সহায়তা করবে। এতে ভাজাপোড়া ও তেলজাতীয় খাবার হজম সহজ হবে। কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার আশঙ্কা থাকবে না।
ডিটক্স পানীয়: তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার পর পাচনতন্ত্রে বিষাক্ত পদার্থ জমা হয়। শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে ডিটক্স পানীয় পান করতে পারেন। লেবুর শরবত খেলে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান বেরিয়ে যায়।
হাঁটা: খাওয়ার পর ২০ থেকে ৩০ মিনিট হাঁটাহাঁটি করলে খাবার ভালোভাবে হজম হয়। তৈলাক্ত ও ভারী খাবার খাওয়ার পর শরীরে যে অস্বস্তি হয়, তা কাটাতেও হাঁটা উপকারী।
স্বাভাবিক খাবারের পরিকল্পনা: টানা মসলাদার খাবার খাওয়ার পর দ্রুত স্বাভাবিক খাবারে ফিরে আসার চেষ্টা করুন। সকালের নাশতায় গমের আটার রুটি, সবজি, পানি ও জুস পান করুন। অন্যদিকে রাতের খাবারে রাখুন হালকা খাবার। দুপুরে ভারী ও মসলাদার খাবার দূরে রাখুন।
প্রোবায়োটিকস: হজম প্রক্রিয়া ও অন্ত্র ভালো রাখতে রোজ প্রোবায়োটিকস খাবার খাওয়া ভালো। প্রতিদিন এক কাপ করে টকদই খাওয়ার চেষ্টা করুন। পেটের অস্বস্তি দূর করতে ও হজম প্রক্রিয়া ভালো রাখতে টকদই ভূমিকা রাখে।
ফল ও শাকসবজি খান: ফলমূল ও শাকসবজিতে রয়েছে ভিটামিন, খনিজ ও আঁশ। এগুলো শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। পোলাও, ঝাল মাংসের মতো খাবার খাওয়ার পর অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। ফলমূল ও সবজির আঁশ পেট পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে। হালকা খাবার হিসেবে ফল, বাদাম ও বীজ খেতে পারেন। খাবারের সঙ্গে সালাদ খেলেও আরাম পাবেন।
ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন: ঠান্ডা খাবার খেলে অতিরিক্ত তেলজাতীয় খাবার সহজে হজম করা কঠিন। ফলে পেট ফাঁপা ও বদহজমের মতো সমস্যা হতে পারে। তাই আইসক্রিম ও অন্যান্য ঠান্ডা খাবার না খাওয়ার অভ্যাস করুন।
কর বাড়ানোর ঘোষণা দিয়ে মালদ্বীপের ইনল্যান্ড অ্যাভিনিউ অথোরিটির (এমআইআরএ) মতে, এই করের রাজস্ব দিয়ে মূলত ভেলানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (এমএলই) রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়নে ব্যয় করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেখাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
৩ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
৩ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
৩ দিন আগে