শারমিন কচি
প্রশ্ন: স্থায়ীভাবে হাত-পায়ের লোম তোলার নিরাপদ কোনো উপায় আছে কি? বয়স বাড়ার সঙ্গে লোম তোলার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে?
লিমা আক্তার, মাদারীপুর
অবাঞ্ছিত লোম তোলার দুটি পদ্ধতি রয়েছে। একটি সনাতন পদ্ধতি এবং অন্যটি আধুনিক পদ্ধতি। সনাতন পদ্ধতিতে একটি পাত্রে লেবুর রস ও চিনি জ্বাল দিয়ে আঠালো মিশ্রণ তৈরি করা হয়। একটু ঠান্ডা করে তা অবাঞ্ছিত লোমের ওপরে লাগাতে হয়। এরপর একটি পরিষ্কার কাপড়ের টুকরো ত্বকে লাগানো সেই মিশ্রণের ওপর বসিয়ে লোমের বিপরীত দিকে টান দিলেই অধিকাংশ লোম উঠে আসবে। এ ছাড়া বাজারে বিন ওয়্যাক্স পাওয়া যায়, যা গরম করে ত্বকে লাগিয়ে টান দিয়ে তুললে লোম খুব সুন্দরভাবে পরিষ্কার হয়ে যায়। আধুনিক পদ্ধতিতে ব্যথামুক্ত উপায়ে লোম তোলার সহজ মাধ্যম হচ্ছে লেজার। এতে হেয়ার রিমুভাল মেশিনের মাধ্যমে অবাঞ্ছিত লোম তোলা হয়। এই পদ্ধতিতে লোম তোলার জন্য বেশ কয়েকটি সেশনের প্রয়োজন হয়। সেশনগুলো সম্পন্ন করলে ত্বকে ঘন ঘন লোম গজানোর প্রবণতা কমে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যেহেতু ত্বক কুঁচকে যায় ও ত্বকে পানির ভারসাম্য কমতে থাকে, তাই সনাতন পদ্ধতিতে কাপড়ের সাহায্যে লোম তুললে ত্বকের উপরিভাগ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সে ক্ষেত্রে লেজার করাটাই নিরাপদ।
প্রশ্ন: নিয়মিত চুলে তেল দেওয়ার চেষ্টা করি। ডাভের শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করি। তবু চুল কাটা কাটা লাগে। চুল খুব শুষ্ক আর রুক্ষ। সব সময় ফ্রিজি হয়ে থাকে। সাশ্রয়ী একটা সমাধান জানতে চাই।
স্বপ্না মণ্ডল, মুন্সিগঞ্জ
যে চুল একদম ফ্রিজি হয়ে যায়, সেটাকে মসৃণ করার জন্য তেল কিন্তু প্রধান উপকরণ নয়। চুল এমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকলে বিশেষজ্ঞ দেখিয়ে কেরাটিন স্মুথনিং ট্রিটমেন্ট করিয়ে নিতে পারেন। এ ছাড়া হেয়ার বুটক্স, ওমেগা থ্রি ট্রিটমেন্টের মাধ্যমে চুল মসৃণ করতে পারেন। এ ছাড়া বাড়িতে যদি একটা ভালো মাস্ক চুলে নিয়মিত লাগানো যায়, তাহলে চুল ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।
প্রশ্ন: আমার ত্বক সেনসিটিভ। দুই-তিন মাস পর পর ফেয়ার পলিশ করাই। কিন্তু ফেয়ার পলিশ করানোর পর গালের দুই পাশে কালো ছোপ দাগ ভেসে ওঠে। তবে সেগুলো খুঁটিয়ে না দেখলে বোঝা যায় না। এই দাগ কি মেছতার লক্ষণ? মেছতা হয়ে থাকলে তা কীভাবে এড়াব?
শারমিন ফারহানা, সিলেট
যতটুকু বুঝতে পারছি এটা হাইপার পিগমেন্টেশন বা মেছতা। হাইপার পিগমেন্টেশন যখন অনেক বেশি হয়, তখন তা মেছতায় রূপান্তরিত হয়। এটা মূলত হরমোনের অসুখ। ফেয়ার পলিশ করালে সাময়িকভাবে লোমগুলোর রং একটু হালকা হয়ে যায়। সে কারণে মনে হয় ত্বকের রং ফরসা হয়েছে। আসলে তা নয়। লোমগুলোর রং যখন হালকা হয়ে যায়, তখন ত্বকের দাগগুলো ভেসে ওঠে বা বোঝা যায়। আমার মনে হয়, কিছুদিন ফেয়ার পলিশ করা বন্ধ রাখুন। আর মেছতার জন্য একজন ভালো ত্বক বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিন।
পরামর্শ দিয়েছেন
শারমিন কচি
রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী
প্রশ্ন: স্থায়ীভাবে হাত-পায়ের লোম তোলার নিরাপদ কোনো উপায় আছে কি? বয়স বাড়ার সঙ্গে লোম তোলার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে?
লিমা আক্তার, মাদারীপুর
অবাঞ্ছিত লোম তোলার দুটি পদ্ধতি রয়েছে। একটি সনাতন পদ্ধতি এবং অন্যটি আধুনিক পদ্ধতি। সনাতন পদ্ধতিতে একটি পাত্রে লেবুর রস ও চিনি জ্বাল দিয়ে আঠালো মিশ্রণ তৈরি করা হয়। একটু ঠান্ডা করে তা অবাঞ্ছিত লোমের ওপরে লাগাতে হয়। এরপর একটি পরিষ্কার কাপড়ের টুকরো ত্বকে লাগানো সেই মিশ্রণের ওপর বসিয়ে লোমের বিপরীত দিকে টান দিলেই অধিকাংশ লোম উঠে আসবে। এ ছাড়া বাজারে বিন ওয়্যাক্স পাওয়া যায়, যা গরম করে ত্বকে লাগিয়ে টান দিয়ে তুললে লোম খুব সুন্দরভাবে পরিষ্কার হয়ে যায়। আধুনিক পদ্ধতিতে ব্যথামুক্ত উপায়ে লোম তোলার সহজ মাধ্যম হচ্ছে লেজার। এতে হেয়ার রিমুভাল মেশিনের মাধ্যমে অবাঞ্ছিত লোম তোলা হয়। এই পদ্ধতিতে লোম তোলার জন্য বেশ কয়েকটি সেশনের প্রয়োজন হয়। সেশনগুলো সম্পন্ন করলে ত্বকে ঘন ঘন লোম গজানোর প্রবণতা কমে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যেহেতু ত্বক কুঁচকে যায় ও ত্বকে পানির ভারসাম্য কমতে থাকে, তাই সনাতন পদ্ধতিতে কাপড়ের সাহায্যে লোম তুললে ত্বকের উপরিভাগ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সে ক্ষেত্রে লেজার করাটাই নিরাপদ।
প্রশ্ন: নিয়মিত চুলে তেল দেওয়ার চেষ্টা করি। ডাভের শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করি। তবু চুল কাটা কাটা লাগে। চুল খুব শুষ্ক আর রুক্ষ। সব সময় ফ্রিজি হয়ে থাকে। সাশ্রয়ী একটা সমাধান জানতে চাই।
স্বপ্না মণ্ডল, মুন্সিগঞ্জ
যে চুল একদম ফ্রিজি হয়ে যায়, সেটাকে মসৃণ করার জন্য তেল কিন্তু প্রধান উপকরণ নয়। চুল এমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকলে বিশেষজ্ঞ দেখিয়ে কেরাটিন স্মুথনিং ট্রিটমেন্ট করিয়ে নিতে পারেন। এ ছাড়া হেয়ার বুটক্স, ওমেগা থ্রি ট্রিটমেন্টের মাধ্যমে চুল মসৃণ করতে পারেন। এ ছাড়া বাড়িতে যদি একটা ভালো মাস্ক চুলে নিয়মিত লাগানো যায়, তাহলে চুল ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।
প্রশ্ন: আমার ত্বক সেনসিটিভ। দুই-তিন মাস পর পর ফেয়ার পলিশ করাই। কিন্তু ফেয়ার পলিশ করানোর পর গালের দুই পাশে কালো ছোপ দাগ ভেসে ওঠে। তবে সেগুলো খুঁটিয়ে না দেখলে বোঝা যায় না। এই দাগ কি মেছতার লক্ষণ? মেছতা হয়ে থাকলে তা কীভাবে এড়াব?
শারমিন ফারহানা, সিলেট
যতটুকু বুঝতে পারছি এটা হাইপার পিগমেন্টেশন বা মেছতা। হাইপার পিগমেন্টেশন যখন অনেক বেশি হয়, তখন তা মেছতায় রূপান্তরিত হয়। এটা মূলত হরমোনের অসুখ। ফেয়ার পলিশ করালে সাময়িকভাবে লোমগুলোর রং একটু হালকা হয়ে যায়। সে কারণে মনে হয় ত্বকের রং ফরসা হয়েছে। আসলে তা নয়। লোমগুলোর রং যখন হালকা হয়ে যায়, তখন ত্বকের দাগগুলো ভেসে ওঠে বা বোঝা যায়। আমার মনে হয়, কিছুদিন ফেয়ার পলিশ করা বন্ধ রাখুন। আর মেছতার জন্য একজন ভালো ত্বক বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিন।
পরামর্শ দিয়েছেন
শারমিন কচি
রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক গভীর বন্ধুত্বের মতো হলেও কিছু বিষয় আছে, যা সঙ্গীর সঙ্গে শেয়ার করলে তা সম্পর্কের মধ্যে অস্বস্তি বা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এখানে এমন অন্তত ১০টি বিষয় তুলে ধরা হলো, যা স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা না করাই ভালো:
১১ ঘণ্টা আগেচোখ ভালো রাখতে দৈনন্দিন জীবনে কিছু সহজ অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। এখানে এমন ১০টি কাজের তালিকা দেওয়া হলো, যা চোখ ভালো রাখতে সহায়ক।
১৪ ঘণ্টা আগেচার কাপ কিমা, আধা কাপ বাটার বা ঘি, দুটি কালো এলাচির গুঁড়া, ছয়টি সবুজ এলাচির গুঁড়া, এক চা-চামচ করে আদা ও রসুন বাটা, লবণ, গুঁড়া আদা, গোলমরিচের গুঁড়া। সব একসঙ্গে মিশিয়ে দিন।
১৬ ঘণ্টা আগেসকালে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস আপনার দৈনন্দিন জীবন এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারে। এটি মানসিক ও শারীরিক সুস্থতাকে বাড়িয়ে তোলে। এখানে সকালে ঘুম থেকে ওঠার ১০টি উল্লেখযোগ্য উপকারিতা তুলে ধরা হলো:
১ দিন আগে