ফ্যাশনে বাঁধভাঙা জোয়ার
মিনিমাল গয়না: এ বছর মিনিমাল কিন্তু স্মার্ট গয়নার খোঁজ করেছেন ফ্যাশন-সচেতন নারীরা। হীরার আংটি, কানের ছোট টপ, লকেট বা নাকফুল কেনার হিড়িক ছিল বছরজুড়ে। বিভিন্ন রঙের পাথরের গয়নাও ছিল পছন্দের শীর্ষে। মুক্তার গয়না ছিল সব বয়সী নারীর পছন্দের শীর্ষে। পাশাপাশি বিয়ের ক্ষেত্রে সোনার গয়নাকে প্রায় উপেক্ষাই করেছেন দেশের তরুণীরা। বদলে রুপা বা মেটালের ছিমছাম ছোট গয়না পরেই বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন তাঁরা। যেসব অলংকার নিয়মিত পরা যায়, তা-ই কেনার দলে ভিড়েছে তরুণ প্রজন্ম।
নজর কেড়েছে বডি জুয়েলারি: ব্লাউজের পেছনের অংশে ধাতব চেইনের নকশা ও বিভিন্ন ধরনের বডি জুয়েলারির দাপট ছিল পুরো বছর। মিথিল, তুষি ও বাঁধনের আউটফিটেও দেখা গেছে এই বডি জুয়েলারিগুলো।
প্যাস্টেল শেডের ব্রাইডালওয়্যার: চলতি বছর লাল, মেরুন, ম্যাজেন্টা এবং বিয়ের অনুষ্ঠানে ব্যবহার করা চিরাচরিত রঙের পাশাপাশি জায়গা করে নিয়েছে প্যাস্টেল রঙের বিভিন্ন বিয়ের পোশাক। এ ক্ষেত্রে গুরুত্ব পেয়েছে সাদা ও ঘিয়ে রং। অল্প কাজের প্যাস্টেল রঙা শাড়ি, লেহেঙ্গা, গাউন, শেরওয়ানি, পাঞ্জাবিকে আপন করে নিয়েছেন বর-কনেরা। নারীরা জামদানিকে প্রাধান্য দিয়েছেন বিয়ের ওড়না ও শাড়িতে। সঙ্গে ম্যাচিং ব্যাগেও দেখা গেছে জামদানি মোটিফ।
বটমে কার্গো ও ব্যাগি ডেনিম: নারী ও পুরুষের বটমওয়্যারে নব্বইয়ের দশকের ক্রেজ ছিল পুরো বছর। রঙের ক্ষেত্রে কালো, সাদা ও বাদামি ছিল এক কদম এগিয়ে। স্নিকার ও কনভার্স ছিল কার্গো ও ব্যাগি বটমের নিত্যকার সঙ্গী।
ফিউশনে বাজিমাত: ‘শাড়ির সঙ্গে হিল’ পরার মতো ঐতিহ্যের দিন শেষ। শার্ট, ক্রপটপ কিংবা জ্যাকেটের সঙ্গে গায়ে শাড়ি জড়িয়ে পায়ে স্নিকার্স কি কনভার্স পরে পিঠে ব্যাকপ্যাক নিয়ে সারা বছর ছুটেছেন তরুণীরা। এর প্রভাব দেখা গেছে সেলিব্রিটিদের বিয়েতেও। তাঁরাও লেহেঙ্গার সঙ্গে কনভার্স পরতে দ্বিধা করেননি। সত্য়ি বলতে কি, এসব ফিউশন সাধারণের চোখেও বিদঘুটে লাগেনি। ফলে ফিউশনের ঘোড়া পাগলের মতোই দৌড়েছে।
ইন দ্য বারবি ওয়ার্ল্ড: ফ্লাশ মবের মতো এসেছিল বারবি-ঝড়। ‘বারবি’ সিনেমা মুক্তি পাওয়ার পর পুরো বিশ্বে তারকা থেকে ফ্যাশন-সচেতন মানুষ মেতেছিলেন গোলাপি রঙে।
ভিনটেজ বো: জুতা, ব্যাগ, মাথার ব্যান্ড, ক্লিপ—সবখানেই দেখা গেছে ভিনটেজ বো। ষাট বা সত্তরের দশকের সিনেমাগুলোয় বো ব্যান্ড পরতে দেখা যেত নায়িকাদের। চলতি ট্রেন্ডে টিন থেকে তরুণী—সবাই চুলে বো ক্লিপ বা বো ব্যান্ড পরে ঘুরে বেড়িয়েছেন।
টার্টল নেক ও সিঙ্গেল শেড: একরঙা টার্টল নেকের শর্ট স্লিভ ও স্লিভলেস টপস চলতি বছর দারুণ নজর কেড়েছে। এসব টপস স্কার্টের সঙ্গে, কখনো জ্যাকেটের ইনার হিসেবে আবার কখনো শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এ ছাড়া চলতি বছর প্রিন্টের পোশাকের পাশাপাশি একরঙা পোশাকও বেশ জনপ্রিয় ছিল। সেদিক থেকে কাপড় হিসেবে প্রাধান্য পেয়েছে গ্লসি সিল্ক ও সাটিন।
নজর যখন রূপলাবণ্যে
প্রকৃতিতেই ভরসা: অনলাইনে ভেষজ পণ্যের ছড়াছড়ি। প্রাকৃতিক উপাদানগুলো বিভিন্নভাবে প্যাকেটজাত করে বিক্রি হচ্ছে। এগুলোর ভোক্তাও নেহাত কম নয়। দূষণ ও রাসায়নিক উপাদান থেকে বাঁচতে অনেকে ভরসা রাখছেন প্রকৃতিতে।
যন্ত্রের কাছে সমাধান: অনেকে ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ, ক্ষতের দাগ, বলিরেখা, পিগমেন্টেশন ইত্যাদি সমস্যার সমাধানে কসমেটিকস লেজার ট্রিটমেন্টের দ্বারস্থ হচ্ছেন। বোটক্স, ফিলার ও বডিশেপের দিকে ঝুঁকেছেন রূপসচেতনদের একটা বড় অংশ। যেসব যন্ত্র আগে কেবল বিউটি ক্লিনিক ও পারলারেই ব্যবহৃত হতো, এ বছর সেগুলো বেশ সহজলভ্য হয়েছে। ফলে বাড়িতে ত্বক ও চুলচর্চার প্রবণতা বেড়েছে।
কোরীয় বিউটি কেয়ার: কোরীয়দের মতো নিখুঁত, মসৃণ ও উজ্জ্বল ত্বক পেতে এ বছর কোরীয় স্কিন কেয়ার পণ্য ব্যবহারের প্রবণতা বেড়েছে। ফলে সেই পণ্যগুলো দেশে সহজলভ্য হয়েছে বেশ। অয়েল বা ফোম ক্লিনজিং, এক্সফোলিয়েশন, টোনার, এসেন্স, সেরাম, আই ক্রিম, ময়শ্চারাইজার আর শিট মাস্কের রমরমা ব্যবসা হয়েছে চলতি বছর।
যত্নের কদর ছিল বৈকি: চলতি বছর ‘হেড টু টো’ যত্ন নেওয়ার বার্তা ছিল পুরো বিশ্বেই; বিশেষ করে নাইট কেয়ার রুটিন। এ বছর মাথার ত্বক পরিষ্কার ও ময়শ্চারাইজ করা বিষয়ে সচেতনতা বেড়েছে। বছরভর গুরুত্ব পেয়েছে মাথার ত্বকের পিএইচ লেভেল ঠিক রাখার নানান কৌশল। ত্বকের দেখভালের জন্য কোলাজেন ক্রিম ব্যবহার ও কোলাজেন পাউডার খাওয়ার ট্রেন্ডও বহাল আছে এখন পর্যন্ত।
নো মেকআপ লুক: জমকালো সাজের দিন যে ফুরিয়েছে, তা বেশ ভালোভাবে বোঝা গেছে এ বছর। প্রতিদিনের মেকআপ ও বিয়ের দিনের মেকআপের মধ্য়ে খুব একটা তফাত পাওয়া যায়নি। সেলিব্রিটিদের বিয়েতেও একই রূপ দেখা গেছে। বিয়ের সাজে এক গাদা স্প্রে ও জেল দিয়ে চুল সেটআপের পরিবর্তে খোলা চুলেই ঘোমটা টেনে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে দেখা গেছে কনেদের। বছরজুড়ে ন্য়ুড শেডের লিপস্টিক, ব্লাশন ও আইশ্যাডো রাজত্ব করেছে।
ফ্যাশনে বাঁধভাঙা জোয়ার
মিনিমাল গয়না: এ বছর মিনিমাল কিন্তু স্মার্ট গয়নার খোঁজ করেছেন ফ্যাশন-সচেতন নারীরা। হীরার আংটি, কানের ছোট টপ, লকেট বা নাকফুল কেনার হিড়িক ছিল বছরজুড়ে। বিভিন্ন রঙের পাথরের গয়নাও ছিল পছন্দের শীর্ষে। মুক্তার গয়না ছিল সব বয়সী নারীর পছন্দের শীর্ষে। পাশাপাশি বিয়ের ক্ষেত্রে সোনার গয়নাকে প্রায় উপেক্ষাই করেছেন দেশের তরুণীরা। বদলে রুপা বা মেটালের ছিমছাম ছোট গয়না পরেই বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন তাঁরা। যেসব অলংকার নিয়মিত পরা যায়, তা-ই কেনার দলে ভিড়েছে তরুণ প্রজন্ম।
নজর কেড়েছে বডি জুয়েলারি: ব্লাউজের পেছনের অংশে ধাতব চেইনের নকশা ও বিভিন্ন ধরনের বডি জুয়েলারির দাপট ছিল পুরো বছর। মিথিল, তুষি ও বাঁধনের আউটফিটেও দেখা গেছে এই বডি জুয়েলারিগুলো।
প্যাস্টেল শেডের ব্রাইডালওয়্যার: চলতি বছর লাল, মেরুন, ম্যাজেন্টা এবং বিয়ের অনুষ্ঠানে ব্যবহার করা চিরাচরিত রঙের পাশাপাশি জায়গা করে নিয়েছে প্যাস্টেল রঙের বিভিন্ন বিয়ের পোশাক। এ ক্ষেত্রে গুরুত্ব পেয়েছে সাদা ও ঘিয়ে রং। অল্প কাজের প্যাস্টেল রঙা শাড়ি, লেহেঙ্গা, গাউন, শেরওয়ানি, পাঞ্জাবিকে আপন করে নিয়েছেন বর-কনেরা। নারীরা জামদানিকে প্রাধান্য দিয়েছেন বিয়ের ওড়না ও শাড়িতে। সঙ্গে ম্যাচিং ব্যাগেও দেখা গেছে জামদানি মোটিফ।
বটমে কার্গো ও ব্যাগি ডেনিম: নারী ও পুরুষের বটমওয়্যারে নব্বইয়ের দশকের ক্রেজ ছিল পুরো বছর। রঙের ক্ষেত্রে কালো, সাদা ও বাদামি ছিল এক কদম এগিয়ে। স্নিকার ও কনভার্স ছিল কার্গো ও ব্যাগি বটমের নিত্যকার সঙ্গী।
ফিউশনে বাজিমাত: ‘শাড়ির সঙ্গে হিল’ পরার মতো ঐতিহ্যের দিন শেষ। শার্ট, ক্রপটপ কিংবা জ্যাকেটের সঙ্গে গায়ে শাড়ি জড়িয়ে পায়ে স্নিকার্স কি কনভার্স পরে পিঠে ব্যাকপ্যাক নিয়ে সারা বছর ছুটেছেন তরুণীরা। এর প্রভাব দেখা গেছে সেলিব্রিটিদের বিয়েতেও। তাঁরাও লেহেঙ্গার সঙ্গে কনভার্স পরতে দ্বিধা করেননি। সত্য়ি বলতে কি, এসব ফিউশন সাধারণের চোখেও বিদঘুটে লাগেনি। ফলে ফিউশনের ঘোড়া পাগলের মতোই দৌড়েছে।
ইন দ্য বারবি ওয়ার্ল্ড: ফ্লাশ মবের মতো এসেছিল বারবি-ঝড়। ‘বারবি’ সিনেমা মুক্তি পাওয়ার পর পুরো বিশ্বে তারকা থেকে ফ্যাশন-সচেতন মানুষ মেতেছিলেন গোলাপি রঙে।
ভিনটেজ বো: জুতা, ব্যাগ, মাথার ব্যান্ড, ক্লিপ—সবখানেই দেখা গেছে ভিনটেজ বো। ষাট বা সত্তরের দশকের সিনেমাগুলোয় বো ব্যান্ড পরতে দেখা যেত নায়িকাদের। চলতি ট্রেন্ডে টিন থেকে তরুণী—সবাই চুলে বো ক্লিপ বা বো ব্যান্ড পরে ঘুরে বেড়িয়েছেন।
টার্টল নেক ও সিঙ্গেল শেড: একরঙা টার্টল নেকের শর্ট স্লিভ ও স্লিভলেস টপস চলতি বছর দারুণ নজর কেড়েছে। এসব টপস স্কার্টের সঙ্গে, কখনো জ্যাকেটের ইনার হিসেবে আবার কখনো শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এ ছাড়া চলতি বছর প্রিন্টের পোশাকের পাশাপাশি একরঙা পোশাকও বেশ জনপ্রিয় ছিল। সেদিক থেকে কাপড় হিসেবে প্রাধান্য পেয়েছে গ্লসি সিল্ক ও সাটিন।
নজর যখন রূপলাবণ্যে
প্রকৃতিতেই ভরসা: অনলাইনে ভেষজ পণ্যের ছড়াছড়ি। প্রাকৃতিক উপাদানগুলো বিভিন্নভাবে প্যাকেটজাত করে বিক্রি হচ্ছে। এগুলোর ভোক্তাও নেহাত কম নয়। দূষণ ও রাসায়নিক উপাদান থেকে বাঁচতে অনেকে ভরসা রাখছেন প্রকৃতিতে।
যন্ত্রের কাছে সমাধান: অনেকে ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ, ক্ষতের দাগ, বলিরেখা, পিগমেন্টেশন ইত্যাদি সমস্যার সমাধানে কসমেটিকস লেজার ট্রিটমেন্টের দ্বারস্থ হচ্ছেন। বোটক্স, ফিলার ও বডিশেপের দিকে ঝুঁকেছেন রূপসচেতনদের একটা বড় অংশ। যেসব যন্ত্র আগে কেবল বিউটি ক্লিনিক ও পারলারেই ব্যবহৃত হতো, এ বছর সেগুলো বেশ সহজলভ্য হয়েছে। ফলে বাড়িতে ত্বক ও চুলচর্চার প্রবণতা বেড়েছে।
কোরীয় বিউটি কেয়ার: কোরীয়দের মতো নিখুঁত, মসৃণ ও উজ্জ্বল ত্বক পেতে এ বছর কোরীয় স্কিন কেয়ার পণ্য ব্যবহারের প্রবণতা বেড়েছে। ফলে সেই পণ্যগুলো দেশে সহজলভ্য হয়েছে বেশ। অয়েল বা ফোম ক্লিনজিং, এক্সফোলিয়েশন, টোনার, এসেন্স, সেরাম, আই ক্রিম, ময়শ্চারাইজার আর শিট মাস্কের রমরমা ব্যবসা হয়েছে চলতি বছর।
যত্নের কদর ছিল বৈকি: চলতি বছর ‘হেড টু টো’ যত্ন নেওয়ার বার্তা ছিল পুরো বিশ্বেই; বিশেষ করে নাইট কেয়ার রুটিন। এ বছর মাথার ত্বক পরিষ্কার ও ময়শ্চারাইজ করা বিষয়ে সচেতনতা বেড়েছে। বছরভর গুরুত্ব পেয়েছে মাথার ত্বকের পিএইচ লেভেল ঠিক রাখার নানান কৌশল। ত্বকের দেখভালের জন্য কোলাজেন ক্রিম ব্যবহার ও কোলাজেন পাউডার খাওয়ার ট্রেন্ডও বহাল আছে এখন পর্যন্ত।
নো মেকআপ লুক: জমকালো সাজের দিন যে ফুরিয়েছে, তা বেশ ভালোভাবে বোঝা গেছে এ বছর। প্রতিদিনের মেকআপ ও বিয়ের দিনের মেকআপের মধ্য়ে খুব একটা তফাত পাওয়া যায়নি। সেলিব্রিটিদের বিয়েতেও একই রূপ দেখা গেছে। বিয়ের সাজে এক গাদা স্প্রে ও জেল দিয়ে চুল সেটআপের পরিবর্তে খোলা চুলেই ঘোমটা টেনে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে দেখা গেছে কনেদের। বছরজুড়ে ন্য়ুড শেডের লিপস্টিক, ব্লাশন ও আইশ্যাডো রাজত্ব করেছে।
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
২ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে