লাইফস্টাইল ডেস্ক, ঢাকা
অনেকেই বলেন, নারীর ব্যাগে নাকি গোটা একটা সংসার থাকে! আর সেই নারী যদি কর্মজীবী হোন তাহলে তো কথাই নেই। সংসারের সঙ্গে তাঁকে ব্যাগে রাখতে হয় নিজের অফিসটাও! তবুও কিন্তু প্রায়ই প্রয়োজনের সময় খুঁজে পাওয়া যায় না দরকারি জিনিসগুলো। এমন কিছু জিনিস রয়েছে, যেগুলো ব্যাগে না থাকলে আপনি কখনো কখনো অসুবিধায় পড়ে যেতে পারেন। রইল তেমন কয়েকটি জিনিসের তালিকা।
কার্ড হোল্ডার
কেনাকাটায় এ সময়ে নগদ টাকার পরিবর্তে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কার্ড পেমেন্ট। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য থেকে শুরু করে বিলাসপণ্য সবকিছুর কেনাকাটায় বেড়েছে কার্ড পেমেন্টের ব্যবহার। তাই কম বেশি সবার কাছেই থাকে ডেবিট, ক্রেডিট কিংবা সুপার শপের ডিসকাউন্ট কার্ড। আর আপনি যদি কর্মজীবী নারী হোন সে ক্ষেত্রে কাজের প্রয়োজনে নিশ্চয়ই সঙ্গে রাখতে হয় ভিজিটিং কার্ডও। এতসব কার্ড ব্যাগের মধ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখলে সময়মতো খুঁজে না পাওয়ার ঝক্কি যেমন আছে, তেমনি আছে হারিয়ে যাওয়ার ভয়। তাই, সব কার্ড এক জায়গায় রাখতে ব্যাগে রাখতে পারেন একটি ছোট কার্ড হোল্ডার।
চাবির রিং
মনে করুন, আপনার একটা জরুরি মিটিং আছে। তাড়াহুড়োয় বাসা থেকে বের হওয়ার সময় ভুলে চাবি ভেতরে রেখেই ঘরে তালা দিয়ে বের হয়ে গেলেন। যখন বুঝতে পারবেন তখনকার অনুভূতিটা কেমন হতে পারে? তাই গাড়ির চাবি হোক কিংবা ঘরের চাবি, অতিরিক্ত এক সেট চাবি ব্যাগে রেখে দিলে আপনি এড়িয়ে যেতে পারবেন এ ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা।
ময়েশ্চারাইজার ও লিপজেল
আসছে শীতের মৌসুম। এ সময় ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন প্রায় সব শ্রেণি পেশার নারী। কর্মজীবী নারীরা দিনের বেশির ভাগ সময় ঘরের বাইরে কাটান বলে ত্বকের যত্নে অবহেলা করতে না চাইতেও হয়ে যায়। অফিসে বসে আর যাই হোক ফেসপ্যাক ব্যবহার করা সম্ভব নয়। কিন্তু কাজের ফাঁকে ত্বকের যত্ন নিতে ব্যাগে একটি ময়েশ্চারাইজার ও লিপজেল রেখে দিতেই পারেন।
নোটবুক ও কলম
দেখবেন প্রয়োজনের সময় প্রায়ই হাতের কাছে কাগজ–কলম খুঁজে পাওয়া যায় না। আপনি যদি কর্মজীবী নারী হোন, অতি অবশ্যই ব্যাগে নোটবুক ও কলম রাখার অভ্যাস করুন। প্রয়োজনের সময় এখানে ওখানে কাগজ–কলম খুঁজে বেড়ানোর বিড়ম্বনা কমে যাবে। তা ছাড়া মিটিং নোট কিংবা জরুরি যে কোনো তথ্য টুকে রাখার জন্যও ব্যাগে সব সময় নোটবুক ও কলম রাখা উচিত।
হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মাস্ক
কর্মজীবী নারীদের সারা দিন ছুটতে হয় বিভিন্ন জায়গায়। ফলে না চাইলেও অনেক কিছুর সংস্পর্শে আসতে হয়। অসাবধান হলে অনেক জিনিস থেকে খুব সহজে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই যেকোনো ধরনের সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত থাকতে ব্যাগে সব সময় হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখুন। এ ছাড়া ধুলোবালি থেকে ফুসফুসকে সুরক্ষিত রাখতে মাস্ক পরুন।
ছাতা
বৃষ্টিতে তো বটেই, বর্ষা মৌসুম ছাড়াও ছাতার ব্যবহার প্রয়োজনীয়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উষ্ণতা বৃদ্ধি পেয়েছে পুরো পৃথিবীতেই। সেই সঙ্গে বেড়েছে সূর্যের ক্ষতিকর বেগুনি রশ্মি। এটি সরাসরি ত্বকের সংস্পর্শে এলে ক্ষতি করে। তাই ব্যাগে সব সময় ছাতা রাখুন। এটি বৃষ্টি কিংবা রোদের ঝাঁঝ থেকে যেমন বাঁচাবে তেমনি সরাসরি ত্বকে রোদ তথা সূর্যের ক্ষতিকর বেগুনি রশ্মি পড়ার হাত থেকেও রক্ষা করবে।
পাওয়ার ব্যাংক
মোবাইল ফোন এখন শুধু কথা বলার মাধ্যমই নয়। বরং কথা বলা থেকে শুরু করে মেসেজ চালাচালি কিংবা মেইল পাঠানো ও দেখা, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় থাকাসহ প্রায় সব যোগাযোগের মাধ্যম এটি। এ ছাড়া প্রয়োজনের সময় এটি দিয়ে ছবি তোলা কিংবা ভিডিও করা অথবা অডিও রেকর্ডও করতে হয় কর্মজীবী মানুষদের। ফলে দিনের একটা দীর্ঘ সময় মোবাইল ফোনে পুরো চার্জ ধরে রাখা খুব মুশকিল হয়। মোবাইল ফোনের চার্জ ফুরিয়ে গিয়ে যাতে কাজের ক্ষতি এবং বিব্রত হতে না হয় সে জন্য ব্যাগে একটি পাওয়ার ব্যাংক রাখুন।
শুকনো খাবার
কর্মজীবী নারীদের বেশ কর্মব্যস্ত দিন কাটাতে হয়। কখনো কখনো দেখা যায়, অফিসে থেকে বেরিয়ে খাবার খেতে যাওয়ার সময়ও পাওয়া যায় না। এ অবস্থায় আপনাকে সুস্থ রাখতে পারে বিভিন্ন ধরনের শুকনো ফল বা খাবার। তাই এমন পরিস্থিতির কথা বিবেচনায় রেখে ব্যাগে কিছু শুকনো খাবার রাখুন।
অনেকেই বলেন, নারীর ব্যাগে নাকি গোটা একটা সংসার থাকে! আর সেই নারী যদি কর্মজীবী হোন তাহলে তো কথাই নেই। সংসারের সঙ্গে তাঁকে ব্যাগে রাখতে হয় নিজের অফিসটাও! তবুও কিন্তু প্রায়ই প্রয়োজনের সময় খুঁজে পাওয়া যায় না দরকারি জিনিসগুলো। এমন কিছু জিনিস রয়েছে, যেগুলো ব্যাগে না থাকলে আপনি কখনো কখনো অসুবিধায় পড়ে যেতে পারেন। রইল তেমন কয়েকটি জিনিসের তালিকা।
কার্ড হোল্ডার
কেনাকাটায় এ সময়ে নগদ টাকার পরিবর্তে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কার্ড পেমেন্ট। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য থেকে শুরু করে বিলাসপণ্য সবকিছুর কেনাকাটায় বেড়েছে কার্ড পেমেন্টের ব্যবহার। তাই কম বেশি সবার কাছেই থাকে ডেবিট, ক্রেডিট কিংবা সুপার শপের ডিসকাউন্ট কার্ড। আর আপনি যদি কর্মজীবী নারী হোন সে ক্ষেত্রে কাজের প্রয়োজনে নিশ্চয়ই সঙ্গে রাখতে হয় ভিজিটিং কার্ডও। এতসব কার্ড ব্যাগের মধ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখলে সময়মতো খুঁজে না পাওয়ার ঝক্কি যেমন আছে, তেমনি আছে হারিয়ে যাওয়ার ভয়। তাই, সব কার্ড এক জায়গায় রাখতে ব্যাগে রাখতে পারেন একটি ছোট কার্ড হোল্ডার।
চাবির রিং
মনে করুন, আপনার একটা জরুরি মিটিং আছে। তাড়াহুড়োয় বাসা থেকে বের হওয়ার সময় ভুলে চাবি ভেতরে রেখেই ঘরে তালা দিয়ে বের হয়ে গেলেন। যখন বুঝতে পারবেন তখনকার অনুভূতিটা কেমন হতে পারে? তাই গাড়ির চাবি হোক কিংবা ঘরের চাবি, অতিরিক্ত এক সেট চাবি ব্যাগে রেখে দিলে আপনি এড়িয়ে যেতে পারবেন এ ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা।
ময়েশ্চারাইজার ও লিপজেল
আসছে শীতের মৌসুম। এ সময় ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন প্রায় সব শ্রেণি পেশার নারী। কর্মজীবী নারীরা দিনের বেশির ভাগ সময় ঘরের বাইরে কাটান বলে ত্বকের যত্নে অবহেলা করতে না চাইতেও হয়ে যায়। অফিসে বসে আর যাই হোক ফেসপ্যাক ব্যবহার করা সম্ভব নয়। কিন্তু কাজের ফাঁকে ত্বকের যত্ন নিতে ব্যাগে একটি ময়েশ্চারাইজার ও লিপজেল রেখে দিতেই পারেন।
নোটবুক ও কলম
দেখবেন প্রয়োজনের সময় প্রায়ই হাতের কাছে কাগজ–কলম খুঁজে পাওয়া যায় না। আপনি যদি কর্মজীবী নারী হোন, অতি অবশ্যই ব্যাগে নোটবুক ও কলম রাখার অভ্যাস করুন। প্রয়োজনের সময় এখানে ওখানে কাগজ–কলম খুঁজে বেড়ানোর বিড়ম্বনা কমে যাবে। তা ছাড়া মিটিং নোট কিংবা জরুরি যে কোনো তথ্য টুকে রাখার জন্যও ব্যাগে সব সময় নোটবুক ও কলম রাখা উচিত।
হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মাস্ক
কর্মজীবী নারীদের সারা দিন ছুটতে হয় বিভিন্ন জায়গায়। ফলে না চাইলেও অনেক কিছুর সংস্পর্শে আসতে হয়। অসাবধান হলে অনেক জিনিস থেকে খুব সহজে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই যেকোনো ধরনের সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত থাকতে ব্যাগে সব সময় হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখুন। এ ছাড়া ধুলোবালি থেকে ফুসফুসকে সুরক্ষিত রাখতে মাস্ক পরুন।
ছাতা
বৃষ্টিতে তো বটেই, বর্ষা মৌসুম ছাড়াও ছাতার ব্যবহার প্রয়োজনীয়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উষ্ণতা বৃদ্ধি পেয়েছে পুরো পৃথিবীতেই। সেই সঙ্গে বেড়েছে সূর্যের ক্ষতিকর বেগুনি রশ্মি। এটি সরাসরি ত্বকের সংস্পর্শে এলে ক্ষতি করে। তাই ব্যাগে সব সময় ছাতা রাখুন। এটি বৃষ্টি কিংবা রোদের ঝাঁঝ থেকে যেমন বাঁচাবে তেমনি সরাসরি ত্বকে রোদ তথা সূর্যের ক্ষতিকর বেগুনি রশ্মি পড়ার হাত থেকেও রক্ষা করবে।
পাওয়ার ব্যাংক
মোবাইল ফোন এখন শুধু কথা বলার মাধ্যমই নয়। বরং কথা বলা থেকে শুরু করে মেসেজ চালাচালি কিংবা মেইল পাঠানো ও দেখা, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় থাকাসহ প্রায় সব যোগাযোগের মাধ্যম এটি। এ ছাড়া প্রয়োজনের সময় এটি দিয়ে ছবি তোলা কিংবা ভিডিও করা অথবা অডিও রেকর্ডও করতে হয় কর্মজীবী মানুষদের। ফলে দিনের একটা দীর্ঘ সময় মোবাইল ফোনে পুরো চার্জ ধরে রাখা খুব মুশকিল হয়। মোবাইল ফোনের চার্জ ফুরিয়ে গিয়ে যাতে কাজের ক্ষতি এবং বিব্রত হতে না হয় সে জন্য ব্যাগে একটি পাওয়ার ব্যাংক রাখুন।
শুকনো খাবার
কর্মজীবী নারীদের বেশ কর্মব্যস্ত দিন কাটাতে হয়। কখনো কখনো দেখা যায়, অফিসে থেকে বেরিয়ে খাবার খেতে যাওয়ার সময়ও পাওয়া যায় না। এ অবস্থায় আপনাকে সুস্থ রাখতে পারে বিভিন্ন ধরনের শুকনো ফল বা খাবার। তাই এমন পরিস্থিতির কথা বিবেচনায় রেখে ব্যাগে কিছু শুকনো খাবার রাখুন।
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
২ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে