সানজিদা সামরিন
আমি মনে করি, পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই সুন্দর। মনের সৌন্দর্যই আমাদের চেহারায় প্রকাশ পায়। যদি আমাদের মন ভালো থাকে, মনে আনন্দ থাকে, তাহলে চেহারায় ঔজ্জ্বল্য ফুটে ওঠে। সৌন্দর্য বলতে আমি এটাই বুঝি।
নিজের যত্ন যেভাবে নিই
নিজের চুল ও ত্বকের যত্নের জন্য আমি কিছু অরগানিক কসমেটিকসের ওপর নির্ভর করি। নিয়মিত ক্লিনজিংয়ের জন্য ত্বকের উপযোগী ফেসওয়াশ ও রাতে নাইট ক্রিম নিয়মিত ব্যবহার করি। যেহেতু এসিতে থাকার কারণে ত্বক শুষ্ক ও ডিহাইড্রেট হয়ে যায়, ফলে ময়েশ্চারাইজারযুক্ত ফেসওয়াশ ও নাইট ক্রিম ব্যবহার করি। এ ছাড়া ত্বক ট্যান হয়ে গেলে সিরাম ব্যবহার করি।
আমি মনে করি, ভালো থাকতে হলে নিজের যত্ন নিতে হবে। অনেকেই মনে করেন, বিউটি পারলারে যাওয়া বুঝি বিলাসিতা বা এটা সবার জন্য প্রয়োজনীয় না। কিন্তু ব্যাপারটা মোটেও এমন নয়। যখন কেউ মানসিক চাপে থাকেন তখন ফেসিয়াল, স্পা ইত্যাদি সেবা নিলে অনেক আরাম হয় শরীর ও মনের। ত্বক, নখ ও চুল পরিষ্কার থাকলে মনও ফুরফুরে থাকে। ফলে মন ভালো রাখতে ও আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে নারী-পুরুষ সবারই ত্বক ও চুলের নিয়মিত যত্ন নেওয়া জরুরি বলে আমি মনে করি।
-শোভন সাহা, কসমেটোলজিস্ট, শোভন মেকওভার
একজন মানুষের অন্তর ও বাহির—সব মিলে যে রূপ, তা-ই তার সৌন্দর্য। আমি মনে করি, একজন সচেতন মানুষের উচিত বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী ত্বক ও চুলের যত্ন নেওয়া।
যেভাবে নিজের যত্ন নিই
সকালে ঘুম থেকে উঠে গোসল করি। ত্বক ও চুলের উপযোগী ফেসওয়াশ, শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করি। মুখ পরিষ্কার করে ময়েশ্চারাইজার লাগাই ও টোনার ব্যবহার করি। টোনার ব্যবহার করার কিছুক্ষণ পর সানস্ক্রিন লোশন মেখে নিই অথবা ফেসপাউডারের সঙ্গে সানব্লক পাউডার মিশিয়ে ব্যবহার করি। যেহেতু সানস্ক্রিন লোশন ও পাউডার দুই-আড়াই ঘণ্টার বেশি রাখা ঠিক নয়, তাই এই সময়ের মধ্য়ে ধুয়ে ফেলার চেষ্টা করি।
সপ্তাহে এক বা দুই দিন মুখ ক্লিনজার দিয়ে ধুয়ে স্ক্র্যাব করে আইস থেরাপি করি। এরপর ঘরে তৈরি প্যাক লাগাই। রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকের যত্ন নেওয়া খুব জরুরি। রাতে ঘুমানোর আগে মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে ময়েশ্চারাইজার ক্রিম লাগাই। এসিতে থাকার কারণে ত্বক অনেক বেশি শুষ্ক হয়ে যায়। তাই রাতে ময়েশ্চারাইজার লাগানোটা খুব জরুরি। সপ্তাহে দুই-তিন দিন অলিভ অয়েলের সঙ্গে পানি মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করি। এতে ত্বকের রুক্ষতা ও শুষ্কতা কেটে যায়। মাসে ঘরে একবার ও এক্সপার্টের হাতে একবার ফেসিয়াল করি। এর সঙ্গে স্টিম নিই। এতে লোমকূপ পরিষ্কার থাকে।
-শারমিন কচি, রূপবিশেষজ্ঞ, বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ার
আমি মনে করি, যাঁর হৃদয় সুন্দর, তিনিই সত্যিকারের সুন্দর। আর সব মিলিয়ে বলতে গেলে, সৌন্দর্যের পরিধি অনেক বড়। মানসিক চাপমুক্ত থাকা, হাসি-খুশি থাকা, মানুষকে সম্মান করা, সুন্দরভাবে ভাব বিনিময় করা ও সুন্দরভাবে জীবনযাপন করলেই মূলত একজন মানুষ পরিপূর্ণভাবে সুন্দর থাকতে পারে।
নিজের যত্ন যেভাবে নিই
দিন শেষে বাড়ি ফিরে সবার আগে ক্লিনজিং করে নিই। করোনা-পরবর্তী সময়ে আমাদের অভ্যাসে পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারটি আরও বেশি গুরুত্ববহ হয়ে উঠেছে। খুব ভালোভাবে স্নান করি। মুখে ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ও শরীরে লোশন মাখি। এরপর ইস্তিরি করা কাপড় পরি। এতে খুব ফুরফুরে লাগে।
এরপর নিজেকে একটু চাঙা করার চেষ্টা করি। পছন্দের গান শুনি, টিভি দেখি। এরপর পরিবারের সবার সঙ্গে খাওয়াদাওয়া করি, আড্ডা দিই। আবারও বলছি, একজন মানুষের মানসিক যত্ন নেওয়াটা খুবই জরুরি। আমি বিশ্বাস করি, যদি আমি নিজে ভালো থাকতে পারি, তবে অন্যকেও ভালো রাখতে পারব। আর আমার মানসিক চাপ যত কম থাকবে, আমি ততই সুন্দর থাকতে পারব।
-রহিমা সুলতানা রীতা, লাইফস্টাইল এক্সপার্ট হারমনি স্পা
আমি মনে করি, পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই সুন্দর। মনের সৌন্দর্যই আমাদের চেহারায় প্রকাশ পায়। যদি আমাদের মন ভালো থাকে, মনে আনন্দ থাকে, তাহলে চেহারায় ঔজ্জ্বল্য ফুটে ওঠে। সৌন্দর্য বলতে আমি এটাই বুঝি।
নিজের যত্ন যেভাবে নিই
নিজের চুল ও ত্বকের যত্নের জন্য আমি কিছু অরগানিক কসমেটিকসের ওপর নির্ভর করি। নিয়মিত ক্লিনজিংয়ের জন্য ত্বকের উপযোগী ফেসওয়াশ ও রাতে নাইট ক্রিম নিয়মিত ব্যবহার করি। যেহেতু এসিতে থাকার কারণে ত্বক শুষ্ক ও ডিহাইড্রেট হয়ে যায়, ফলে ময়েশ্চারাইজারযুক্ত ফেসওয়াশ ও নাইট ক্রিম ব্যবহার করি। এ ছাড়া ত্বক ট্যান হয়ে গেলে সিরাম ব্যবহার করি।
আমি মনে করি, ভালো থাকতে হলে নিজের যত্ন নিতে হবে। অনেকেই মনে করেন, বিউটি পারলারে যাওয়া বুঝি বিলাসিতা বা এটা সবার জন্য প্রয়োজনীয় না। কিন্তু ব্যাপারটা মোটেও এমন নয়। যখন কেউ মানসিক চাপে থাকেন তখন ফেসিয়াল, স্পা ইত্যাদি সেবা নিলে অনেক আরাম হয় শরীর ও মনের। ত্বক, নখ ও চুল পরিষ্কার থাকলে মনও ফুরফুরে থাকে। ফলে মন ভালো রাখতে ও আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে নারী-পুরুষ সবারই ত্বক ও চুলের নিয়মিত যত্ন নেওয়া জরুরি বলে আমি মনে করি।
-শোভন সাহা, কসমেটোলজিস্ট, শোভন মেকওভার
একজন মানুষের অন্তর ও বাহির—সব মিলে যে রূপ, তা-ই তার সৌন্দর্য। আমি মনে করি, একজন সচেতন মানুষের উচিত বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী ত্বক ও চুলের যত্ন নেওয়া।
যেভাবে নিজের যত্ন নিই
সকালে ঘুম থেকে উঠে গোসল করি। ত্বক ও চুলের উপযোগী ফেসওয়াশ, শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করি। মুখ পরিষ্কার করে ময়েশ্চারাইজার লাগাই ও টোনার ব্যবহার করি। টোনার ব্যবহার করার কিছুক্ষণ পর সানস্ক্রিন লোশন মেখে নিই অথবা ফেসপাউডারের সঙ্গে সানব্লক পাউডার মিশিয়ে ব্যবহার করি। যেহেতু সানস্ক্রিন লোশন ও পাউডার দুই-আড়াই ঘণ্টার বেশি রাখা ঠিক নয়, তাই এই সময়ের মধ্য়ে ধুয়ে ফেলার চেষ্টা করি।
সপ্তাহে এক বা দুই দিন মুখ ক্লিনজার দিয়ে ধুয়ে স্ক্র্যাব করে আইস থেরাপি করি। এরপর ঘরে তৈরি প্যাক লাগাই। রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকের যত্ন নেওয়া খুব জরুরি। রাতে ঘুমানোর আগে মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে ময়েশ্চারাইজার ক্রিম লাগাই। এসিতে থাকার কারণে ত্বক অনেক বেশি শুষ্ক হয়ে যায়। তাই রাতে ময়েশ্চারাইজার লাগানোটা খুব জরুরি। সপ্তাহে দুই-তিন দিন অলিভ অয়েলের সঙ্গে পানি মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করি। এতে ত্বকের রুক্ষতা ও শুষ্কতা কেটে যায়। মাসে ঘরে একবার ও এক্সপার্টের হাতে একবার ফেসিয়াল করি। এর সঙ্গে স্টিম নিই। এতে লোমকূপ পরিষ্কার থাকে।
-শারমিন কচি, রূপবিশেষজ্ঞ, বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ার
আমি মনে করি, যাঁর হৃদয় সুন্দর, তিনিই সত্যিকারের সুন্দর। আর সব মিলিয়ে বলতে গেলে, সৌন্দর্যের পরিধি অনেক বড়। মানসিক চাপমুক্ত থাকা, হাসি-খুশি থাকা, মানুষকে সম্মান করা, সুন্দরভাবে ভাব বিনিময় করা ও সুন্দরভাবে জীবনযাপন করলেই মূলত একজন মানুষ পরিপূর্ণভাবে সুন্দর থাকতে পারে।
নিজের যত্ন যেভাবে নিই
দিন শেষে বাড়ি ফিরে সবার আগে ক্লিনজিং করে নিই। করোনা-পরবর্তী সময়ে আমাদের অভ্যাসে পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারটি আরও বেশি গুরুত্ববহ হয়ে উঠেছে। খুব ভালোভাবে স্নান করি। মুখে ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ও শরীরে লোশন মাখি। এরপর ইস্তিরি করা কাপড় পরি। এতে খুব ফুরফুরে লাগে।
এরপর নিজেকে একটু চাঙা করার চেষ্টা করি। পছন্দের গান শুনি, টিভি দেখি। এরপর পরিবারের সবার সঙ্গে খাওয়াদাওয়া করি, আড্ডা দিই। আবারও বলছি, একজন মানুষের মানসিক যত্ন নেওয়াটা খুবই জরুরি। আমি বিশ্বাস করি, যদি আমি নিজে ভালো থাকতে পারি, তবে অন্যকেও ভালো রাখতে পারব। আর আমার মানসিক চাপ যত কম থাকবে, আমি ততই সুন্দর থাকতে পারব।
-রহিমা সুলতানা রীতা, লাইফস্টাইল এক্সপার্ট হারমনি স্পা
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে