অদ্রিকা অনু
চলতি সময়ের ফ্যাশন ট্রেন্ডে বেশ দাপট নিয়ে অন্যদের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে ক্রপ টপ। গরমকালে ফুরফুরে লুক দিতে এগুলোর জুড়ি নেই। যাঁরা পশ্চিমি পোশাকে স্বচ্ছন্দ, তাঁদের জন্য অনায়াসে জিনস আর ক্রপ টপের মেলবন্ধন আনতে পারে ব্যতিক্রমী লুক। আবার শাড়ি ও স্কার্টের সঙ্গেও এগুলো মানিয়ে যায় বেশ।
১২৫ বছরের বেশি বয়সী এই পোশাক মূলত নারীর। তবে সত্তরের দশকে এটি পুরুষের ফ্যাশনেও বৈচিত্র্য যোগ করে। অবশ্য এখনো ক্রপ টপ নামের এই পোশাক পুরুষের চেয়ে নারীরাই বেশি পরে থাকেন।
ক্রপ টপ মূলত স্বল্পদৈর্ঘ্যের একধরনের টপ, যা কোমরের ওপরে এসে শেষ হয়। এখন বিভিন্ন ডিজাইন, কাট ও কাপড়ে ক্রপ টপ পাওয়া যায়। এবারের ঈদে বৈচিত্র্যময় ক্রপ টপ ব্যবহার করে এবং স্টাইলিংয়ের মাধ্যমে নিজেকে অনন্যভাবে উপস্থাপন করতে পারেন।
স্টাইলিশ পোশাকটির বড় সুবিধা এর বহুমুখী ব্যবহার। একই ক্রপ টপ ভিন্নভাবে স্টাইলিং করে চাইলে ঈদের তিন বেলা তিনটি নতুন পোশাক হিসেবে পরে ফেলতে পারবেন।
বিভিন্ন ধরনের ক্রপ টপ
অফ-শোল্ডার: কাঁধ খোলা অফ-শোল্ডার ক্রপ টপ গ্রীষ্মকালে বেশ জনপ্রিয়।
টি-শার্ট স্টাইল: সাধারণ টি-শার্টের মতো দেখতে ক্রপ টপও বেশ আরামদায়ক এবং সহজে স্টাইলিং করা যায়।
হল্টার নেক: গলার পেছনে বাঁধা হল্টার নেক ক্রপ টপ বোল্ড এবং স্টাইলিশ লুক দেয়।
স্পোর্টস ব্রা স্টাইল: স্পোর্টস ব্রার মতো দেখতে ক্রপ টপও বেশ জনপ্রিয়।
ক্রপ টপের ব্যবহার
সকালের ক্যাজুয়াল লুক
ঈদের দিন সকালে জিনস বা স্কার্টের সঙ্গে ক্রপ টপ পরে নিলেই কিন্তু সকালবেলা ছুটে বেড়ানোর জন্য আপনি তৈরি। ক্যাজুয়াল ও স্টাইলিশ হওয়ার পাশাপাশি এই লুক বেশ আরামদায়কও বটে।
সন্ধ্যার আনুষ্ঠানিক লুক
সন্ধ্যায় দাওয়াত বা বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যেতে হলে সিকুইন বা এমব্রয়ডারি করা ক্রপ টপের সঙ্গে হাই-ওয়েস্টেড প্যান্ট অথবা স্কার্ট বা লেহেঙ্গা পরে নিলেই চমৎকার একটি আনুষ্ঠানিক কিংবা পার্টি লুক পাওয়া সম্ভব।
এখনকার ক্রপ টপগুলো লম্বায় কোমর পর্যন্ত থাকে। ফলে শাড়ি, স্কার্ট ও প্যান্টের সঙ্গে সহজে পরা যায়। নিট, জর্জেট, সিফনসহ বিভিন্ন ফেব্রিকের হওয়ায় এগুলো প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পরার উপযোগী। ফিউশন ঘরাণার ক্রপ টপগুলো ভি বা টাই গলা দিয়ে ডিজাইন করা হচ্ছে, হাতায়ও রয়েছে ভিন্নতা।
ফারজানা মঈন মিহান,ডিজাইনার বর্ণন লাইফস্টাইল
শাড়ির সঙ্গে অনবদ্য়
সন্ধ্যায় বা দিনের যেকোনো সময়ে পরার জন্য শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজের বিকল্প হিসেবেও বেছে নিতে পারেন ম্যাচিং ক্রপ টপ। সাধারণত রেডিমেড ব্লাউজের ডিজাইনে তেমন একটা নতুনত্ব থাকে না। তার বদলে ক্রপ টপের অপশন অফুরন্ত এবং এটা আপনার শাড়ির সঙ্গে ভিন্ন ধরনের একটা লুক তৈরিতে কাজে দেবে।
ক্রপ টপ স্টাইলিং
লেয়ারিং: কোটি, শ্রাগ বা সাটিন ব্লেজারের ভেতরে ক্রপ টপ পরলেও বেশ চমৎকার মানিয়ে যায়।
অ্যাকসেসরিজ: স্টেটমেন্ট নেকলেস, বেল্ট বা স্কার্ফ দিয়ে ক্রপ টপ লুক আরও আকর্ষণীয় করে তোলা যায়।
জুতা: ক্রপ টপের সঙ্গে স্নিকার্স, হিল বা স্যান্ডেল—যেকোনো কিছুই পরা যায়। শুধু মনে রাখতে হবে, ক্রপ টপের মেলবন্ধন ঘটাচ্ছেন কোন পোশাকের সঙ্গে।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ক্রপ টপ ক্যারি করা। নিজের স্টাইল, ব্যক্তিত্ব ও উপলক্ষ অনুযায়ী এ পোশাক বেছে নিতে পারলে বাজিমাত করা যায়। এবার ঈদের তিন বেলা ক্রপ টপেই কাটিয়ে দিতে পারেন ভিন্ন পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে পরে। তাতে সাজপোশাকে খরচটাও থাকবে হাতের নাগালে।
চলতি সময়ের ফ্যাশন ট্রেন্ডে বেশ দাপট নিয়ে অন্যদের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে ক্রপ টপ। গরমকালে ফুরফুরে লুক দিতে এগুলোর জুড়ি নেই। যাঁরা পশ্চিমি পোশাকে স্বচ্ছন্দ, তাঁদের জন্য অনায়াসে জিনস আর ক্রপ টপের মেলবন্ধন আনতে পারে ব্যতিক্রমী লুক। আবার শাড়ি ও স্কার্টের সঙ্গেও এগুলো মানিয়ে যায় বেশ।
১২৫ বছরের বেশি বয়সী এই পোশাক মূলত নারীর। তবে সত্তরের দশকে এটি পুরুষের ফ্যাশনেও বৈচিত্র্য যোগ করে। অবশ্য এখনো ক্রপ টপ নামের এই পোশাক পুরুষের চেয়ে নারীরাই বেশি পরে থাকেন।
ক্রপ টপ মূলত স্বল্পদৈর্ঘ্যের একধরনের টপ, যা কোমরের ওপরে এসে শেষ হয়। এখন বিভিন্ন ডিজাইন, কাট ও কাপড়ে ক্রপ টপ পাওয়া যায়। এবারের ঈদে বৈচিত্র্যময় ক্রপ টপ ব্যবহার করে এবং স্টাইলিংয়ের মাধ্যমে নিজেকে অনন্যভাবে উপস্থাপন করতে পারেন।
স্টাইলিশ পোশাকটির বড় সুবিধা এর বহুমুখী ব্যবহার। একই ক্রপ টপ ভিন্নভাবে স্টাইলিং করে চাইলে ঈদের তিন বেলা তিনটি নতুন পোশাক হিসেবে পরে ফেলতে পারবেন।
বিভিন্ন ধরনের ক্রপ টপ
অফ-শোল্ডার: কাঁধ খোলা অফ-শোল্ডার ক্রপ টপ গ্রীষ্মকালে বেশ জনপ্রিয়।
টি-শার্ট স্টাইল: সাধারণ টি-শার্টের মতো দেখতে ক্রপ টপও বেশ আরামদায়ক এবং সহজে স্টাইলিং করা যায়।
হল্টার নেক: গলার পেছনে বাঁধা হল্টার নেক ক্রপ টপ বোল্ড এবং স্টাইলিশ লুক দেয়।
স্পোর্টস ব্রা স্টাইল: স্পোর্টস ব্রার মতো দেখতে ক্রপ টপও বেশ জনপ্রিয়।
ক্রপ টপের ব্যবহার
সকালের ক্যাজুয়াল লুক
ঈদের দিন সকালে জিনস বা স্কার্টের সঙ্গে ক্রপ টপ পরে নিলেই কিন্তু সকালবেলা ছুটে বেড়ানোর জন্য আপনি তৈরি। ক্যাজুয়াল ও স্টাইলিশ হওয়ার পাশাপাশি এই লুক বেশ আরামদায়কও বটে।
সন্ধ্যার আনুষ্ঠানিক লুক
সন্ধ্যায় দাওয়াত বা বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যেতে হলে সিকুইন বা এমব্রয়ডারি করা ক্রপ টপের সঙ্গে হাই-ওয়েস্টেড প্যান্ট অথবা স্কার্ট বা লেহেঙ্গা পরে নিলেই চমৎকার একটি আনুষ্ঠানিক কিংবা পার্টি লুক পাওয়া সম্ভব।
এখনকার ক্রপ টপগুলো লম্বায় কোমর পর্যন্ত থাকে। ফলে শাড়ি, স্কার্ট ও প্যান্টের সঙ্গে সহজে পরা যায়। নিট, জর্জেট, সিফনসহ বিভিন্ন ফেব্রিকের হওয়ায় এগুলো প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পরার উপযোগী। ফিউশন ঘরাণার ক্রপ টপগুলো ভি বা টাই গলা দিয়ে ডিজাইন করা হচ্ছে, হাতায়ও রয়েছে ভিন্নতা।
ফারজানা মঈন মিহান,ডিজাইনার বর্ণন লাইফস্টাইল
শাড়ির সঙ্গে অনবদ্য়
সন্ধ্যায় বা দিনের যেকোনো সময়ে পরার জন্য শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজের বিকল্প হিসেবেও বেছে নিতে পারেন ম্যাচিং ক্রপ টপ। সাধারণত রেডিমেড ব্লাউজের ডিজাইনে তেমন একটা নতুনত্ব থাকে না। তার বদলে ক্রপ টপের অপশন অফুরন্ত এবং এটা আপনার শাড়ির সঙ্গে ভিন্ন ধরনের একটা লুক তৈরিতে কাজে দেবে।
ক্রপ টপ স্টাইলিং
লেয়ারিং: কোটি, শ্রাগ বা সাটিন ব্লেজারের ভেতরে ক্রপ টপ পরলেও বেশ চমৎকার মানিয়ে যায়।
অ্যাকসেসরিজ: স্টেটমেন্ট নেকলেস, বেল্ট বা স্কার্ফ দিয়ে ক্রপ টপ লুক আরও আকর্ষণীয় করে তোলা যায়।
জুতা: ক্রপ টপের সঙ্গে স্নিকার্স, হিল বা স্যান্ডেল—যেকোনো কিছুই পরা যায়। শুধু মনে রাখতে হবে, ক্রপ টপের মেলবন্ধন ঘটাচ্ছেন কোন পোশাকের সঙ্গে।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ক্রপ টপ ক্যারি করা। নিজের স্টাইল, ব্যক্তিত্ব ও উপলক্ষ অনুযায়ী এ পোশাক বেছে নিতে পারলে বাজিমাত করা যায়। এবার ঈদের তিন বেলা ক্রপ টপেই কাটিয়ে দিতে পারেন ভিন্ন পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে পরে। তাতে সাজপোশাকে খরচটাও থাকবে হাতের নাগালে।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১০ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১০ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১০ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে