অনলাইন ডেস্ক
মসলাদার চাটনির সঙ্গে গরম গরম সমুচা-শিঙাড়া কার না ভালো লাগে। বিশেষ করে ভারতীয় উপমহাদেশে ঘরের বাইরে মুখরোচক খাবারগুলোর মধ্যে তেলে ভাজা এই খাবারটির জনপ্রিয়তা তুঙ্গে।
বাংলাদেশে রাস্তার মোড়ে এমন অনেক জনপ্রিয় সমুচা-শিঙাড়ার দোকান আছে যেগুলোতে দৈনিক কয়েক হাজার পিস বিক্রি হয়। তবে ভারতে সমুচার জনপ্রিয়তার ধারেকাছেও নেই বাংলাদেশ।
এনডিটিভির এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতের হায়দরাবাদের একটি দোকানে দৈনিক ১০ হাজার পিস সমুচা বিক্রি হয়। ওই দোকানের একটি ভিডিও ইনস্টাগ্রামে ভাইরাল হয়েছে।
ইনস্টাগ্রামে একটি শর্ট ভিডিওতে সমুচা বানানোর পুরো প্রক্রিয়া দেখানো হয়েছে। ময়দার মধ্যে প্রচুর পেঁয়াজ ও আরও কিছু মসলার পুর দিয়ে বানানো হয় এই সমুচা। সোনালি রং ধরা পর্যন্ত এগুলো ডুবো তেলে ভাজা হয়। ভাজা সমুচাগুলো যখন পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত করা হয় তখন দেখলে যে কারও জিহ্বায় জল আসতে বাধ্য!
ভিডিওর নিচে মন্তব্যে অনেকেই এই সামোসার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। দোকানি দাবি করেছেন, দৈনিক তিনি ১০ হাজার পিস সমুচা বিক্রি করেন।
অবশ্য এই খাবার কতটা স্বাস্থ্যকর তা নিয়েও অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। কারণ, খালি হাতে প্রায় খালি গায়ে ছোট্ট একটি ঘরের মধ্যে বানানো হচ্ছে এই খাবার।
ভারতের স্ট্রিট ফুডের দুনিয়াজুড়ে নাম আছে। তবে সেই সঙ্গে এসব খাবারের স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়েও কম বিতর্ক নেই। বিশেষ করে ভারতে এই খাবারগুলো বানানোর প্রক্রিয়ায় এবং পরিবেশনে সাধারণত কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানা হয় না।
মসলাদার চাটনির সঙ্গে গরম গরম সমুচা-শিঙাড়া কার না ভালো লাগে। বিশেষ করে ভারতীয় উপমহাদেশে ঘরের বাইরে মুখরোচক খাবারগুলোর মধ্যে তেলে ভাজা এই খাবারটির জনপ্রিয়তা তুঙ্গে।
বাংলাদেশে রাস্তার মোড়ে এমন অনেক জনপ্রিয় সমুচা-শিঙাড়ার দোকান আছে যেগুলোতে দৈনিক কয়েক হাজার পিস বিক্রি হয়। তবে ভারতে সমুচার জনপ্রিয়তার ধারেকাছেও নেই বাংলাদেশ।
এনডিটিভির এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতের হায়দরাবাদের একটি দোকানে দৈনিক ১০ হাজার পিস সমুচা বিক্রি হয়। ওই দোকানের একটি ভিডিও ইনস্টাগ্রামে ভাইরাল হয়েছে।
ইনস্টাগ্রামে একটি শর্ট ভিডিওতে সমুচা বানানোর পুরো প্রক্রিয়া দেখানো হয়েছে। ময়দার মধ্যে প্রচুর পেঁয়াজ ও আরও কিছু মসলার পুর দিয়ে বানানো হয় এই সমুচা। সোনালি রং ধরা পর্যন্ত এগুলো ডুবো তেলে ভাজা হয়। ভাজা সমুচাগুলো যখন পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত করা হয় তখন দেখলে যে কারও জিহ্বায় জল আসতে বাধ্য!
ভিডিওর নিচে মন্তব্যে অনেকেই এই সামোসার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। দোকানি দাবি করেছেন, দৈনিক তিনি ১০ হাজার পিস সমুচা বিক্রি করেন।
অবশ্য এই খাবার কতটা স্বাস্থ্যকর তা নিয়েও অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। কারণ, খালি হাতে প্রায় খালি গায়ে ছোট্ট একটি ঘরের মধ্যে বানানো হচ্ছে এই খাবার।
ভারতের স্ট্রিট ফুডের দুনিয়াজুড়ে নাম আছে। তবে সেই সঙ্গে এসব খাবারের স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়েও কম বিতর্ক নেই। বিশেষ করে ভারতে এই খাবারগুলো বানানোর প্রক্রিয়ায় এবং পরিবেশনে সাধারণত কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানা হয় না।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
৩ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
৩ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
৩ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
৩ দিন আগে