সানজিদা সামরিন, ঢাকা
চাদর। ছাপা, রঙিন, রং জ্বলা বা একরঙা উল কিংবা মোটা সুতায় তৈরি এই কাপড় এ দেশে পশ্চিমা ফ্যাশনের স্মার্ট অনুষঙ্গ হিসেবে দখল করে নিয়েছে অনেকখানি জায়গা। হালকা কি ভারী শীত; ফতুয়া, টপস, টি-শার্ট, কামিজ, কুর্তা কিংবা গাউন—সবকিছুর সঙ্গেই দিব্যি মানিয়ে যায় হালকা অথবা মোটা চাদরগুলো। বিবর্তনের ধারায় ও স্টাইল বদলের দুনিয়ায় চাদর এখন কেবল ঠান্ডা প্রতিরোধক পোশাক হিসেবে আটকে নেই। হয়ে উঠেছে ফ্যাশন অনুষঙ্গ। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দৈর্ঘ্য ও প্রস্থেও এসেছে পরিবর্তন। শীতের চলতি ট্রেন্ড হিসেবে পশ্চিমা ঘরানার পোশাকের সঙ্গে বিভিন্ন স্টাইলে চাদর পরা যেতে পারে।
উষ্ণতা দেবে লুপ স্টাইল
যাঁরা ঝামেলায় একেবারেই যেতে চান না, তাঁদের জন্য লুপ স্টাইল দারুণ। এ জন্য পাতলা রঙিন বা পাঁচমিশালি রঙের চাদর বেছে নিয়ে গলায় ঝুলিয়ে পরুন। এরপর শেষে দুই মাথায় গিঁট দিয়ে নিন বা পিন মেরে আটকে দিন। এবার তা মালার মতো গলায় পরে টুইস্ট করে আরেক ভাঁজ দিলেই কাজ সারা। শার্ট, ফ্রক ইত্যাদির সঙ্গে লুপ স্টাইলে পরা চাদর মানায়। তা ছাড়া এই স্টাইলে চাদর পরলে শীতে আপনার গলা ও কাঁধ থাকবে উষ্ণ।
উজ্জ্বল দেখাবে পশমিনা শালে
একটু ঝলমলে আউটলুক পেতে পশমিনা শাল বেছে নিতে পারেন। পশমিনা বলতে একধরনের কাশ্মীরি শালকে বোঝায়। ওজনে হালকা ও উজ্জ্বল এই শাল চটজলদি অভিজাত লুক দেবে। পশমিনা সব সময়ই লম্বা, পাশের অংশও বেশ প্রশস্ত। এর দুই পাশের শেষ মাথায় টুইস্টেড টাসেল ঝোলানো থাকে। পশমিনা সাদামাটা শার্ট বা টপসকেও অভিজাত লুকে বদলে দেয়।
উলের চাদর
একটু স্টাইলিশভাবে পরতে প্রথমে চাদর গলায় ঝোলান। চাদরের শেষ দুই মাথা একসঙ্গে গিঁট দিয়ে নিন। বড়সড় যে লুপটি তৈরি হলো তা গলায় পরুন। গিঁটের অংশটি কাঁধের পেছনে থাকবে। এবার টুইস্ট করে দুই বা তিন স্তরে গলায় পরুন এবং প্রয়োজনমতো ছড়িয়ে নিন। যাতে এলোমেলো না হয়ে যায়। সেটা ঠেকাতে গিঁটের সঙ্গে ব্রোচ পিনআপ করে নিতে পারেন।
একরঙা সোয়েটারের সঙ্গে অ্যানিমেল প্রিন্টের চাদর
কালো, ধূসর বা বাদামি কিংবা সাদা একরঙা সোয়েটারের ওপর অ্যানিমেল প্রিন্টের চাদর কিন্তু বেশ মানায়। এ ধরনের চাদর মাঝামাঝি ভাঁজ করুন।
কাঁধের ওপর দিয়ে নিয়ে এক হাতে ফোল্ডিং অংশ ও আরেক হাতে প্রান্তের অংশ ধরুন। ফোল্ডিং অংশের রিঙের ভেতর স্কার্ফের একটি প্রান্ত ঢুকিয়ে দিন। এবার রিংটিকে আরেকটি টুইস্ট দিয়ে বাকি প্রান্তটি প্রবেশ করিয়ে দিন।
বোহিমিয়ান স্টাইল
বোহিমিয়ান স্টাইলে শাল বা চাদর পরতে গলায় দুই প্যাঁচে চাদর জড়িয়ে বাম পাশের প্রান্তের এক কোনা ডান দিকে চাদরের গলার অংশের সঙ্গে পিনআপ করে নিন। অন্য প্রান্তটি থাকবে ছড়ানো প্রান্তের নিচে।
বো স্টাইল
একটু এলিগ্যান্ট স্টাইলের জন্য বেছে নিতে পারেন ইউনিক বো স্টাইল। বো স্টাইলের জন্য পশমিনা শাল বেছে নিতে পারেন। কাঁধের দুই পাশে ঝোলানো স্কার্ফের এক প্রান্ত বড় ও অন্য প্রান্তটি ছোট রাখুন। এবার বড় প্রান্তটির শেষ মাথা থেকে ওপরের দিকে লুপ তৈরি করুন। এরপর লুপের মাঝ বরাবর ধরে অন্য প্রান্ত দিয়ে পেঁচিয়ে টাইট করে নিন।
কোথায় পাবেন এসব চাদর
প্রায় সব ফ্যাশন হাউসই বিভিন্ন ধরনের চাদর বিক্রি করে। অনেক অনলাইন পেজও এগুলো বিক্রি করে। কোনো কোনো পেজ পছন্দমতো চাদর তৈরিও করে দেয়। প্রতিটি জেলা শহরের সুপার মার্কেটে বা যেকোনো শপিং মলে খুঁজলে পাওয়া যাবে পছন্দের চাদর।
চাদর। ছাপা, রঙিন, রং জ্বলা বা একরঙা উল কিংবা মোটা সুতায় তৈরি এই কাপড় এ দেশে পশ্চিমা ফ্যাশনের স্মার্ট অনুষঙ্গ হিসেবে দখল করে নিয়েছে অনেকখানি জায়গা। হালকা কি ভারী শীত; ফতুয়া, টপস, টি-শার্ট, কামিজ, কুর্তা কিংবা গাউন—সবকিছুর সঙ্গেই দিব্যি মানিয়ে যায় হালকা অথবা মোটা চাদরগুলো। বিবর্তনের ধারায় ও স্টাইল বদলের দুনিয়ায় চাদর এখন কেবল ঠান্ডা প্রতিরোধক পোশাক হিসেবে আটকে নেই। হয়ে উঠেছে ফ্যাশন অনুষঙ্গ। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দৈর্ঘ্য ও প্রস্থেও এসেছে পরিবর্তন। শীতের চলতি ট্রেন্ড হিসেবে পশ্চিমা ঘরানার পোশাকের সঙ্গে বিভিন্ন স্টাইলে চাদর পরা যেতে পারে।
উষ্ণতা দেবে লুপ স্টাইল
যাঁরা ঝামেলায় একেবারেই যেতে চান না, তাঁদের জন্য লুপ স্টাইল দারুণ। এ জন্য পাতলা রঙিন বা পাঁচমিশালি রঙের চাদর বেছে নিয়ে গলায় ঝুলিয়ে পরুন। এরপর শেষে দুই মাথায় গিঁট দিয়ে নিন বা পিন মেরে আটকে দিন। এবার তা মালার মতো গলায় পরে টুইস্ট করে আরেক ভাঁজ দিলেই কাজ সারা। শার্ট, ফ্রক ইত্যাদির সঙ্গে লুপ স্টাইলে পরা চাদর মানায়। তা ছাড়া এই স্টাইলে চাদর পরলে শীতে আপনার গলা ও কাঁধ থাকবে উষ্ণ।
উজ্জ্বল দেখাবে পশমিনা শালে
একটু ঝলমলে আউটলুক পেতে পশমিনা শাল বেছে নিতে পারেন। পশমিনা বলতে একধরনের কাশ্মীরি শালকে বোঝায়। ওজনে হালকা ও উজ্জ্বল এই শাল চটজলদি অভিজাত লুক দেবে। পশমিনা সব সময়ই লম্বা, পাশের অংশও বেশ প্রশস্ত। এর দুই পাশের শেষ মাথায় টুইস্টেড টাসেল ঝোলানো থাকে। পশমিনা সাদামাটা শার্ট বা টপসকেও অভিজাত লুকে বদলে দেয়।
উলের চাদর
একটু স্টাইলিশভাবে পরতে প্রথমে চাদর গলায় ঝোলান। চাদরের শেষ দুই মাথা একসঙ্গে গিঁট দিয়ে নিন। বড়সড় যে লুপটি তৈরি হলো তা গলায় পরুন। গিঁটের অংশটি কাঁধের পেছনে থাকবে। এবার টুইস্ট করে দুই বা তিন স্তরে গলায় পরুন এবং প্রয়োজনমতো ছড়িয়ে নিন। যাতে এলোমেলো না হয়ে যায়। সেটা ঠেকাতে গিঁটের সঙ্গে ব্রোচ পিনআপ করে নিতে পারেন।
একরঙা সোয়েটারের সঙ্গে অ্যানিমেল প্রিন্টের চাদর
কালো, ধূসর বা বাদামি কিংবা সাদা একরঙা সোয়েটারের ওপর অ্যানিমেল প্রিন্টের চাদর কিন্তু বেশ মানায়। এ ধরনের চাদর মাঝামাঝি ভাঁজ করুন।
কাঁধের ওপর দিয়ে নিয়ে এক হাতে ফোল্ডিং অংশ ও আরেক হাতে প্রান্তের অংশ ধরুন। ফোল্ডিং অংশের রিঙের ভেতর স্কার্ফের একটি প্রান্ত ঢুকিয়ে দিন। এবার রিংটিকে আরেকটি টুইস্ট দিয়ে বাকি প্রান্তটি প্রবেশ করিয়ে দিন।
বোহিমিয়ান স্টাইল
বোহিমিয়ান স্টাইলে শাল বা চাদর পরতে গলায় দুই প্যাঁচে চাদর জড়িয়ে বাম পাশের প্রান্তের এক কোনা ডান দিকে চাদরের গলার অংশের সঙ্গে পিনআপ করে নিন। অন্য প্রান্তটি থাকবে ছড়ানো প্রান্তের নিচে।
বো স্টাইল
একটু এলিগ্যান্ট স্টাইলের জন্য বেছে নিতে পারেন ইউনিক বো স্টাইল। বো স্টাইলের জন্য পশমিনা শাল বেছে নিতে পারেন। কাঁধের দুই পাশে ঝোলানো স্কার্ফের এক প্রান্ত বড় ও অন্য প্রান্তটি ছোট রাখুন। এবার বড় প্রান্তটির শেষ মাথা থেকে ওপরের দিকে লুপ তৈরি করুন। এরপর লুপের মাঝ বরাবর ধরে অন্য প্রান্ত দিয়ে পেঁচিয়ে টাইট করে নিন।
কোথায় পাবেন এসব চাদর
প্রায় সব ফ্যাশন হাউসই বিভিন্ন ধরনের চাদর বিক্রি করে। অনেক অনলাইন পেজও এগুলো বিক্রি করে। কোনো কোনো পেজ পছন্দমতো চাদর তৈরিও করে দেয়। প্রতিটি জেলা শহরের সুপার মার্কেটে বা যেকোনো শপিং মলে খুঁজলে পাওয়া যাবে পছন্দের চাদর।
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
২ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে