ফাহিম শাহরিয়ার

জ্যৈষ্ঠ মাসের গরমে ঠান্ডা থাকতে তেল-মসলা কম দিয়ে রাঁধা হালকা খাবারের বিকল্প নেই। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন থেকে দেশীয় খাবারের রেসিপিগুলো পাঠিয়েছেন ফাহিম শাহরিয়ার।
চিংড়ি-করলা বিরান
উপকরণ
করলা ৪০০ গ্রাম, চিংড়ি ২০০ গ্রাম, মাঝারি আকারের লাল আলু ১টি, পেঁয়াজ ও রসুনকুচি আধা কাপের কম, কাঁচা মরিচ ৫টি, হলুদ ও মরিচগুঁড়ো পরিমাণমতো, তেল ৪ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো,
প্রণালি
চিংড়ি মাছ খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে তাতে এক চিমটি হলুদ ও মরিচগুঁড়ো আর লবণ দিয়ে মাখিয়ে রেখে দিন। এরপর করলা, খোসাসহ আলু ও পেঁয়াজ একইভাবে চিকন করে কুচিয়ে নিন। রসুন কাটুন গোল গোল করে। এবার চিংড়ি মাছ গরম তেলে হালকা ভেজে নামিয়ে নিন। প্যান বা কড়াইতে আরও খানিকটা তেল ঢেলে গরম হওয়ার পর কুচানো পেঁয়াজ-রসুন দিয়ে করলা ও আলু ঢেলে নেড়েচেড়ে দিন। এরপর তাতে একে একে হলুদ, মরিচের গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে চুলার আঁচ কমিয়ে নেড়ে ভালোভাবে মিশিয়ে দিয়ে মিনিট ছয়েক অপেক্ষা করুন। মাঝখানে কেবল একবার আলতো করে নেড়ে দিন। এই রান্নায় আলাদা করে পানি দেওয়ার দরকার নেই। করলা থেকে পানি বের হয়ে তাতেই সব সেদ্ধ হয়ে যাবে। করলা-আলু সেদ্ধ হয়ে এলে তাতে ভেজে রাখা চিংড়ি আর কাঁচা মরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে মিনিট দুয়েক পরে চুলা বন্ধ করে দিন। এরপর নামিয়ে গরম-গরম পরিবেশন করুন।
ডাল-পালং বা পুঁইশাকের ঘন্ট
উপকরণ
পালংশাক ১ আঁটি, মসুর ডাল আধা কাপ, আস্ত জিরা ও হলুদগুঁড়ো আধা চা-চামচ করে, পেঁয়াজকুচি সামান্য, থেঁতলানো রসুন ৩ কোয়া, কাঁচা মরিচ ৪টি, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো। এই রান্নায় পালংশাকের বদলে পুঁইশাকও ব্যবহার করা যায়।
প্রণালি
ডাল ধুয়ে মিনিট দশেকের জন্য পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পালং বা পুঁইশাক বেছে ধুয়ে একটু বড় আকারে কুচি করে নিন। প্যানে তেল গরম করে আস্ত জিরা ও থেঁতলানো রসুন দিয়ে নেড়েচেড়ে পেঁয়াজকুচি দিয়ে দিন। পেঁয়াজ কিছুটা নরম হলে তাতে হলুদগুঁড়ো দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। এরপর তাতে ডাল ও পরিমাণমতো গরম পানি দিয়ে অল্প আঁচে রেখে ঢাকনা দিয়ে সেদ্ধ করে নিন।
ডাল সেদ্ধ হলে প্যানে শাক দিয়ে ডালের সঙ্গে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। এ সময় চুলার আঁচ উঁচুতে রাখুন। শাক থেকে পানি বেরিয়ে শাক নরম হয়ে এলে তাতে কাঁচা মরিচ দিয়ে পুরো তরকারির পরিমাণ বুঝে লবণ দিন। ডাল সেদ্ধ হওয়ার পর আস্ত থাকা অবস্থায় নামিয়ে নিন। খেয়াল রাখতে হবে যেন ডাল গলে না
যায় আবার শাকের রংটাও যেন ঠিক থাকে।
লাউ-ডালে যুগল
উপকরণ
লাউ ৫০০ গ্রামের মতো, মসুর ডাল ২০০ গ্রাম, পেঁয়াজ ও রসুনকুচি এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ করে, আস্ত জিরা, হলুদগুঁড়ো ও ধনেপাতাকুচি আধা চা-চামচ করে, তেজপাতা ২টি, কাঁচা মরিচ ৬টি, রান্নার তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি
মসুর ডাল ধুয়ে ১০ মিনিটের জন্য পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর লাউয়ের খোসা ছাড়িয়ে চিকন করে লম্বালম্বি কুচি করে নিন। ফ্রাই প্যান বা কড়াইতে তেল গরম করে তাতে তেজপাতা, জিরা ও রসুনকুচি দিয়ে হালকা ভেজে নিন। এরপর হাত দিয়ে দুই ভাগ করে ভেঙে দুটি কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজকুচি দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে নিন। পেঁয়াজ নরম হয়ে এলে তাতে হলুদগুঁড়ো, লবণ ও ডাল ঢেলে ভালোভাবে নেড়ে সবকিছু মিশিয়ে নিন।
মিনিটখানেক অপেক্ষা করে তাতে লাউকুচি ঢেলে দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। লাউ থেকে যে পানি বের হবে তাতেই লাউ ও ডাল সেদ্ধ হয়ে যাবে। আর যদি মনে হয় শুকিয়ে যাচ্ছে তাহলে তাতে পরিমাণমতো গরম পানি দিয়ে একবার নেড়ে নিন। ডাল সেদ্ধ হয়ে গেলে তা কিছুটা আস্ত থাকতেই নামিয়ে নিন। নামানোর আগে তাতে লবণ, ধনেপাতা ও কাঁচা মরিচ ছিটিয়ে দিয়ে ঝোল মাখো মাখো হলে নামিয়ে নিন।
ডিম-আলুর দম
উপকরণ
বড় গোল আলু ৫০০ গ্রাম, ডিম ৬টি, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, তেজপাতা ২টি, কাঁচা মরিচ ৬টি, ধনেপাতাকুচি স্বাদমতো, হলুদ, মরিচ ও টালা জিরার গুঁড়ো পরিমাণমতো, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি
আলুগুলো ধুয়ে সেদ্ধ করে নিন। সেদ্ধ হয়ে এলে আলুর খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে বেশির ভাগ ভেঙে নিন। কয়েক টুকরো আলু একেবারে মিহি করে নিন। প্যানে তেল ঢেলে গরম করে তাতে তেজপাতা, পেঁয়াজ, হলুদ ও মরিচ দিয়ে হালকা কষিয়ে নিন। এরপর তাতে ভেঙে রাখা সেদ্ধ আলু, লবণ ও হলুদ দিয়ে নেড়েচেড়ে নিয়ে গরম পানি ঢালুন। পানি আলু থেকে দুই আঙুল ওপরে থাকতে হবে। ঢাকনা দিয়ে ঢেকে পানিতে বলক আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ঝোল ফুটে উঠলে তাতে জিরাগুঁড়ো দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। মিনিটখানেক পর চুলার আঁচ নিচুতে নামিয়ে আনুন। ঝোল কিছুটা স্থির হলে ডিমগুলো ভেঙে ঝোলের ওপর একে একে প্যানজুড়ে বিছিয়ে দিন। ডিম ছাড়ার সময় একটা থেকে আরেকটার মাঝে কিছুটা ফাঁকা রাখুন। এরপর ঢাকনা আটকে ডিম সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ডিম হয়ে এলে তাতে কাঁচা মরিচ আর ধনেপাতাকুচি যোগ করে ঢাকনা বন্ধ করে আরও মিনিট তিনেক দমে রাখুন। ঝোলের পরিমাণ নিজের পছন্দসই অবস্থায় রেখে নামিয়ে ফেলুন।

জ্যৈষ্ঠ মাসের গরমে ঠান্ডা থাকতে তেল-মসলা কম দিয়ে রাঁধা হালকা খাবারের বিকল্প নেই। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন থেকে দেশীয় খাবারের রেসিপিগুলো পাঠিয়েছেন ফাহিম শাহরিয়ার।
চিংড়ি-করলা বিরান
উপকরণ
করলা ৪০০ গ্রাম, চিংড়ি ২০০ গ্রাম, মাঝারি আকারের লাল আলু ১টি, পেঁয়াজ ও রসুনকুচি আধা কাপের কম, কাঁচা মরিচ ৫টি, হলুদ ও মরিচগুঁড়ো পরিমাণমতো, তেল ৪ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো,
প্রণালি
চিংড়ি মাছ খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে তাতে এক চিমটি হলুদ ও মরিচগুঁড়ো আর লবণ দিয়ে মাখিয়ে রেখে দিন। এরপর করলা, খোসাসহ আলু ও পেঁয়াজ একইভাবে চিকন করে কুচিয়ে নিন। রসুন কাটুন গোল গোল করে। এবার চিংড়ি মাছ গরম তেলে হালকা ভেজে নামিয়ে নিন। প্যান বা কড়াইতে আরও খানিকটা তেল ঢেলে গরম হওয়ার পর কুচানো পেঁয়াজ-রসুন দিয়ে করলা ও আলু ঢেলে নেড়েচেড়ে দিন। এরপর তাতে একে একে হলুদ, মরিচের গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে চুলার আঁচ কমিয়ে নেড়ে ভালোভাবে মিশিয়ে দিয়ে মিনিট ছয়েক অপেক্ষা করুন। মাঝখানে কেবল একবার আলতো করে নেড়ে দিন। এই রান্নায় আলাদা করে পানি দেওয়ার দরকার নেই। করলা থেকে পানি বের হয়ে তাতেই সব সেদ্ধ হয়ে যাবে। করলা-আলু সেদ্ধ হয়ে এলে তাতে ভেজে রাখা চিংড়ি আর কাঁচা মরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে মিনিট দুয়েক পরে চুলা বন্ধ করে দিন। এরপর নামিয়ে গরম-গরম পরিবেশন করুন।
ডাল-পালং বা পুঁইশাকের ঘন্ট
উপকরণ
পালংশাক ১ আঁটি, মসুর ডাল আধা কাপ, আস্ত জিরা ও হলুদগুঁড়ো আধা চা-চামচ করে, পেঁয়াজকুচি সামান্য, থেঁতলানো রসুন ৩ কোয়া, কাঁচা মরিচ ৪টি, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো। এই রান্নায় পালংশাকের বদলে পুঁইশাকও ব্যবহার করা যায়।
প্রণালি
ডাল ধুয়ে মিনিট দশেকের জন্য পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পালং বা পুঁইশাক বেছে ধুয়ে একটু বড় আকারে কুচি করে নিন। প্যানে তেল গরম করে আস্ত জিরা ও থেঁতলানো রসুন দিয়ে নেড়েচেড়ে পেঁয়াজকুচি দিয়ে দিন। পেঁয়াজ কিছুটা নরম হলে তাতে হলুদগুঁড়ো দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। এরপর তাতে ডাল ও পরিমাণমতো গরম পানি দিয়ে অল্প আঁচে রেখে ঢাকনা দিয়ে সেদ্ধ করে নিন।
ডাল সেদ্ধ হলে প্যানে শাক দিয়ে ডালের সঙ্গে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। এ সময় চুলার আঁচ উঁচুতে রাখুন। শাক থেকে পানি বেরিয়ে শাক নরম হয়ে এলে তাতে কাঁচা মরিচ দিয়ে পুরো তরকারির পরিমাণ বুঝে লবণ দিন। ডাল সেদ্ধ হওয়ার পর আস্ত থাকা অবস্থায় নামিয়ে নিন। খেয়াল রাখতে হবে যেন ডাল গলে না
যায় আবার শাকের রংটাও যেন ঠিক থাকে।
লাউ-ডালে যুগল
উপকরণ
লাউ ৫০০ গ্রামের মতো, মসুর ডাল ২০০ গ্রাম, পেঁয়াজ ও রসুনকুচি এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ করে, আস্ত জিরা, হলুদগুঁড়ো ও ধনেপাতাকুচি আধা চা-চামচ করে, তেজপাতা ২টি, কাঁচা মরিচ ৬টি, রান্নার তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি
মসুর ডাল ধুয়ে ১০ মিনিটের জন্য পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর লাউয়ের খোসা ছাড়িয়ে চিকন করে লম্বালম্বি কুচি করে নিন। ফ্রাই প্যান বা কড়াইতে তেল গরম করে তাতে তেজপাতা, জিরা ও রসুনকুচি দিয়ে হালকা ভেজে নিন। এরপর হাত দিয়ে দুই ভাগ করে ভেঙে দুটি কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজকুচি দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে নিন। পেঁয়াজ নরম হয়ে এলে তাতে হলুদগুঁড়ো, লবণ ও ডাল ঢেলে ভালোভাবে নেড়ে সবকিছু মিশিয়ে নিন।
মিনিটখানেক অপেক্ষা করে তাতে লাউকুচি ঢেলে দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। লাউ থেকে যে পানি বের হবে তাতেই লাউ ও ডাল সেদ্ধ হয়ে যাবে। আর যদি মনে হয় শুকিয়ে যাচ্ছে তাহলে তাতে পরিমাণমতো গরম পানি দিয়ে একবার নেড়ে নিন। ডাল সেদ্ধ হয়ে গেলে তা কিছুটা আস্ত থাকতেই নামিয়ে নিন। নামানোর আগে তাতে লবণ, ধনেপাতা ও কাঁচা মরিচ ছিটিয়ে দিয়ে ঝোল মাখো মাখো হলে নামিয়ে নিন।
ডিম-আলুর দম
উপকরণ
বড় গোল আলু ৫০০ গ্রাম, ডিম ৬টি, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, তেজপাতা ২টি, কাঁচা মরিচ ৬টি, ধনেপাতাকুচি স্বাদমতো, হলুদ, মরিচ ও টালা জিরার গুঁড়ো পরিমাণমতো, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি
আলুগুলো ধুয়ে সেদ্ধ করে নিন। সেদ্ধ হয়ে এলে আলুর খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে বেশির ভাগ ভেঙে নিন। কয়েক টুকরো আলু একেবারে মিহি করে নিন। প্যানে তেল ঢেলে গরম করে তাতে তেজপাতা, পেঁয়াজ, হলুদ ও মরিচ দিয়ে হালকা কষিয়ে নিন। এরপর তাতে ভেঙে রাখা সেদ্ধ আলু, লবণ ও হলুদ দিয়ে নেড়েচেড়ে নিয়ে গরম পানি ঢালুন। পানি আলু থেকে দুই আঙুল ওপরে থাকতে হবে। ঢাকনা দিয়ে ঢেকে পানিতে বলক আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ঝোল ফুটে উঠলে তাতে জিরাগুঁড়ো দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। মিনিটখানেক পর চুলার আঁচ নিচুতে নামিয়ে আনুন। ঝোল কিছুটা স্থির হলে ডিমগুলো ভেঙে ঝোলের ওপর একে একে প্যানজুড়ে বিছিয়ে দিন। ডিম ছাড়ার সময় একটা থেকে আরেকটার মাঝে কিছুটা ফাঁকা রাখুন। এরপর ঢাকনা আটকে ডিম সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ডিম হয়ে এলে তাতে কাঁচা মরিচ আর ধনেপাতাকুচি যোগ করে ঢাকনা বন্ধ করে আরও মিনিট তিনেক দমে রাখুন। ঝোলের পরিমাণ নিজের পছন্দসই অবস্থায় রেখে নামিয়ে ফেলুন।
ফাহিম শাহরিয়ার

জ্যৈষ্ঠ মাসের গরমে ঠান্ডা থাকতে তেল-মসলা কম দিয়ে রাঁধা হালকা খাবারের বিকল্প নেই। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন থেকে দেশীয় খাবারের রেসিপিগুলো পাঠিয়েছেন ফাহিম শাহরিয়ার।
চিংড়ি-করলা বিরান
উপকরণ
করলা ৪০০ গ্রাম, চিংড়ি ২০০ গ্রাম, মাঝারি আকারের লাল আলু ১টি, পেঁয়াজ ও রসুনকুচি আধা কাপের কম, কাঁচা মরিচ ৫টি, হলুদ ও মরিচগুঁড়ো পরিমাণমতো, তেল ৪ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো,
প্রণালি
চিংড়ি মাছ খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে তাতে এক চিমটি হলুদ ও মরিচগুঁড়ো আর লবণ দিয়ে মাখিয়ে রেখে দিন। এরপর করলা, খোসাসহ আলু ও পেঁয়াজ একইভাবে চিকন করে কুচিয়ে নিন। রসুন কাটুন গোল গোল করে। এবার চিংড়ি মাছ গরম তেলে হালকা ভেজে নামিয়ে নিন। প্যান বা কড়াইতে আরও খানিকটা তেল ঢেলে গরম হওয়ার পর কুচানো পেঁয়াজ-রসুন দিয়ে করলা ও আলু ঢেলে নেড়েচেড়ে দিন। এরপর তাতে একে একে হলুদ, মরিচের গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে চুলার আঁচ কমিয়ে নেড়ে ভালোভাবে মিশিয়ে দিয়ে মিনিট ছয়েক অপেক্ষা করুন। মাঝখানে কেবল একবার আলতো করে নেড়ে দিন। এই রান্নায় আলাদা করে পানি দেওয়ার দরকার নেই। করলা থেকে পানি বের হয়ে তাতেই সব সেদ্ধ হয়ে যাবে। করলা-আলু সেদ্ধ হয়ে এলে তাতে ভেজে রাখা চিংড়ি আর কাঁচা মরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে মিনিট দুয়েক পরে চুলা বন্ধ করে দিন। এরপর নামিয়ে গরম-গরম পরিবেশন করুন।
ডাল-পালং বা পুঁইশাকের ঘন্ট
উপকরণ
পালংশাক ১ আঁটি, মসুর ডাল আধা কাপ, আস্ত জিরা ও হলুদগুঁড়ো আধা চা-চামচ করে, পেঁয়াজকুচি সামান্য, থেঁতলানো রসুন ৩ কোয়া, কাঁচা মরিচ ৪টি, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো। এই রান্নায় পালংশাকের বদলে পুঁইশাকও ব্যবহার করা যায়।
প্রণালি
ডাল ধুয়ে মিনিট দশেকের জন্য পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পালং বা পুঁইশাক বেছে ধুয়ে একটু বড় আকারে কুচি করে নিন। প্যানে তেল গরম করে আস্ত জিরা ও থেঁতলানো রসুন দিয়ে নেড়েচেড়ে পেঁয়াজকুচি দিয়ে দিন। পেঁয়াজ কিছুটা নরম হলে তাতে হলুদগুঁড়ো দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। এরপর তাতে ডাল ও পরিমাণমতো গরম পানি দিয়ে অল্প আঁচে রেখে ঢাকনা দিয়ে সেদ্ধ করে নিন।
ডাল সেদ্ধ হলে প্যানে শাক দিয়ে ডালের সঙ্গে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। এ সময় চুলার আঁচ উঁচুতে রাখুন। শাক থেকে পানি বেরিয়ে শাক নরম হয়ে এলে তাতে কাঁচা মরিচ দিয়ে পুরো তরকারির পরিমাণ বুঝে লবণ দিন। ডাল সেদ্ধ হওয়ার পর আস্ত থাকা অবস্থায় নামিয়ে নিন। খেয়াল রাখতে হবে যেন ডাল গলে না
যায় আবার শাকের রংটাও যেন ঠিক থাকে।
লাউ-ডালে যুগল
উপকরণ
লাউ ৫০০ গ্রামের মতো, মসুর ডাল ২০০ গ্রাম, পেঁয়াজ ও রসুনকুচি এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ করে, আস্ত জিরা, হলুদগুঁড়ো ও ধনেপাতাকুচি আধা চা-চামচ করে, তেজপাতা ২টি, কাঁচা মরিচ ৬টি, রান্নার তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি
মসুর ডাল ধুয়ে ১০ মিনিটের জন্য পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর লাউয়ের খোসা ছাড়িয়ে চিকন করে লম্বালম্বি কুচি করে নিন। ফ্রাই প্যান বা কড়াইতে তেল গরম করে তাতে তেজপাতা, জিরা ও রসুনকুচি দিয়ে হালকা ভেজে নিন। এরপর হাত দিয়ে দুই ভাগ করে ভেঙে দুটি কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজকুচি দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে নিন। পেঁয়াজ নরম হয়ে এলে তাতে হলুদগুঁড়ো, লবণ ও ডাল ঢেলে ভালোভাবে নেড়ে সবকিছু মিশিয়ে নিন।
মিনিটখানেক অপেক্ষা করে তাতে লাউকুচি ঢেলে দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। লাউ থেকে যে পানি বের হবে তাতেই লাউ ও ডাল সেদ্ধ হয়ে যাবে। আর যদি মনে হয় শুকিয়ে যাচ্ছে তাহলে তাতে পরিমাণমতো গরম পানি দিয়ে একবার নেড়ে নিন। ডাল সেদ্ধ হয়ে গেলে তা কিছুটা আস্ত থাকতেই নামিয়ে নিন। নামানোর আগে তাতে লবণ, ধনেপাতা ও কাঁচা মরিচ ছিটিয়ে দিয়ে ঝোল মাখো মাখো হলে নামিয়ে নিন।
ডিম-আলুর দম
উপকরণ
বড় গোল আলু ৫০০ গ্রাম, ডিম ৬টি, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, তেজপাতা ২টি, কাঁচা মরিচ ৬টি, ধনেপাতাকুচি স্বাদমতো, হলুদ, মরিচ ও টালা জিরার গুঁড়ো পরিমাণমতো, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি
আলুগুলো ধুয়ে সেদ্ধ করে নিন। সেদ্ধ হয়ে এলে আলুর খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে বেশির ভাগ ভেঙে নিন। কয়েক টুকরো আলু একেবারে মিহি করে নিন। প্যানে তেল ঢেলে গরম করে তাতে তেজপাতা, পেঁয়াজ, হলুদ ও মরিচ দিয়ে হালকা কষিয়ে নিন। এরপর তাতে ভেঙে রাখা সেদ্ধ আলু, লবণ ও হলুদ দিয়ে নেড়েচেড়ে নিয়ে গরম পানি ঢালুন। পানি আলু থেকে দুই আঙুল ওপরে থাকতে হবে। ঢাকনা দিয়ে ঢেকে পানিতে বলক আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ঝোল ফুটে উঠলে তাতে জিরাগুঁড়ো দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। মিনিটখানেক পর চুলার আঁচ নিচুতে নামিয়ে আনুন। ঝোল কিছুটা স্থির হলে ডিমগুলো ভেঙে ঝোলের ওপর একে একে প্যানজুড়ে বিছিয়ে দিন। ডিম ছাড়ার সময় একটা থেকে আরেকটার মাঝে কিছুটা ফাঁকা রাখুন। এরপর ঢাকনা আটকে ডিম সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ডিম হয়ে এলে তাতে কাঁচা মরিচ আর ধনেপাতাকুচি যোগ করে ঢাকনা বন্ধ করে আরও মিনিট তিনেক দমে রাখুন। ঝোলের পরিমাণ নিজের পছন্দসই অবস্থায় রেখে নামিয়ে ফেলুন।

জ্যৈষ্ঠ মাসের গরমে ঠান্ডা থাকতে তেল-মসলা কম দিয়ে রাঁধা হালকা খাবারের বিকল্প নেই। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন থেকে দেশীয় খাবারের রেসিপিগুলো পাঠিয়েছেন ফাহিম শাহরিয়ার।
চিংড়ি-করলা বিরান
উপকরণ
করলা ৪০০ গ্রাম, চিংড়ি ২০০ গ্রাম, মাঝারি আকারের লাল আলু ১টি, পেঁয়াজ ও রসুনকুচি আধা কাপের কম, কাঁচা মরিচ ৫টি, হলুদ ও মরিচগুঁড়ো পরিমাণমতো, তেল ৪ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো,
প্রণালি
চিংড়ি মাছ খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে তাতে এক চিমটি হলুদ ও মরিচগুঁড়ো আর লবণ দিয়ে মাখিয়ে রেখে দিন। এরপর করলা, খোসাসহ আলু ও পেঁয়াজ একইভাবে চিকন করে কুচিয়ে নিন। রসুন কাটুন গোল গোল করে। এবার চিংড়ি মাছ গরম তেলে হালকা ভেজে নামিয়ে নিন। প্যান বা কড়াইতে আরও খানিকটা তেল ঢেলে গরম হওয়ার পর কুচানো পেঁয়াজ-রসুন দিয়ে করলা ও আলু ঢেলে নেড়েচেড়ে দিন। এরপর তাতে একে একে হলুদ, মরিচের গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে চুলার আঁচ কমিয়ে নেড়ে ভালোভাবে মিশিয়ে দিয়ে মিনিট ছয়েক অপেক্ষা করুন। মাঝখানে কেবল একবার আলতো করে নেড়ে দিন। এই রান্নায় আলাদা করে পানি দেওয়ার দরকার নেই। করলা থেকে পানি বের হয়ে তাতেই সব সেদ্ধ হয়ে যাবে। করলা-আলু সেদ্ধ হয়ে এলে তাতে ভেজে রাখা চিংড়ি আর কাঁচা মরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে মিনিট দুয়েক পরে চুলা বন্ধ করে দিন। এরপর নামিয়ে গরম-গরম পরিবেশন করুন।
ডাল-পালং বা পুঁইশাকের ঘন্ট
উপকরণ
পালংশাক ১ আঁটি, মসুর ডাল আধা কাপ, আস্ত জিরা ও হলুদগুঁড়ো আধা চা-চামচ করে, পেঁয়াজকুচি সামান্য, থেঁতলানো রসুন ৩ কোয়া, কাঁচা মরিচ ৪টি, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো। এই রান্নায় পালংশাকের বদলে পুঁইশাকও ব্যবহার করা যায়।
প্রণালি
ডাল ধুয়ে মিনিট দশেকের জন্য পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পালং বা পুঁইশাক বেছে ধুয়ে একটু বড় আকারে কুচি করে নিন। প্যানে তেল গরম করে আস্ত জিরা ও থেঁতলানো রসুন দিয়ে নেড়েচেড়ে পেঁয়াজকুচি দিয়ে দিন। পেঁয়াজ কিছুটা নরম হলে তাতে হলুদগুঁড়ো দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। এরপর তাতে ডাল ও পরিমাণমতো গরম পানি দিয়ে অল্প আঁচে রেখে ঢাকনা দিয়ে সেদ্ধ করে নিন।
ডাল সেদ্ধ হলে প্যানে শাক দিয়ে ডালের সঙ্গে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। এ সময় চুলার আঁচ উঁচুতে রাখুন। শাক থেকে পানি বেরিয়ে শাক নরম হয়ে এলে তাতে কাঁচা মরিচ দিয়ে পুরো তরকারির পরিমাণ বুঝে লবণ দিন। ডাল সেদ্ধ হওয়ার পর আস্ত থাকা অবস্থায় নামিয়ে নিন। খেয়াল রাখতে হবে যেন ডাল গলে না
যায় আবার শাকের রংটাও যেন ঠিক থাকে।
লাউ-ডালে যুগল
উপকরণ
লাউ ৫০০ গ্রামের মতো, মসুর ডাল ২০০ গ্রাম, পেঁয়াজ ও রসুনকুচি এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ করে, আস্ত জিরা, হলুদগুঁড়ো ও ধনেপাতাকুচি আধা চা-চামচ করে, তেজপাতা ২টি, কাঁচা মরিচ ৬টি, রান্নার তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি
মসুর ডাল ধুয়ে ১০ মিনিটের জন্য পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর লাউয়ের খোসা ছাড়িয়ে চিকন করে লম্বালম্বি কুচি করে নিন। ফ্রাই প্যান বা কড়াইতে তেল গরম করে তাতে তেজপাতা, জিরা ও রসুনকুচি দিয়ে হালকা ভেজে নিন। এরপর হাত দিয়ে দুই ভাগ করে ভেঙে দুটি কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজকুচি দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে নিন। পেঁয়াজ নরম হয়ে এলে তাতে হলুদগুঁড়ো, লবণ ও ডাল ঢেলে ভালোভাবে নেড়ে সবকিছু মিশিয়ে নিন।
মিনিটখানেক অপেক্ষা করে তাতে লাউকুচি ঢেলে দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। লাউ থেকে যে পানি বের হবে তাতেই লাউ ও ডাল সেদ্ধ হয়ে যাবে। আর যদি মনে হয় শুকিয়ে যাচ্ছে তাহলে তাতে পরিমাণমতো গরম পানি দিয়ে একবার নেড়ে নিন। ডাল সেদ্ধ হয়ে গেলে তা কিছুটা আস্ত থাকতেই নামিয়ে নিন। নামানোর আগে তাতে লবণ, ধনেপাতা ও কাঁচা মরিচ ছিটিয়ে দিয়ে ঝোল মাখো মাখো হলে নামিয়ে নিন।
ডিম-আলুর দম
উপকরণ
বড় গোল আলু ৫০০ গ্রাম, ডিম ৬টি, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, তেজপাতা ২টি, কাঁচা মরিচ ৬টি, ধনেপাতাকুচি স্বাদমতো, হলুদ, মরিচ ও টালা জিরার গুঁড়ো পরিমাণমতো, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি
আলুগুলো ধুয়ে সেদ্ধ করে নিন। সেদ্ধ হয়ে এলে আলুর খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে বেশির ভাগ ভেঙে নিন। কয়েক টুকরো আলু একেবারে মিহি করে নিন। প্যানে তেল ঢেলে গরম করে তাতে তেজপাতা, পেঁয়াজ, হলুদ ও মরিচ দিয়ে হালকা কষিয়ে নিন। এরপর তাতে ভেঙে রাখা সেদ্ধ আলু, লবণ ও হলুদ দিয়ে নেড়েচেড়ে নিয়ে গরম পানি ঢালুন। পানি আলু থেকে দুই আঙুল ওপরে থাকতে হবে। ঢাকনা দিয়ে ঢেকে পানিতে বলক আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ঝোল ফুটে উঠলে তাতে জিরাগুঁড়ো দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। মিনিটখানেক পর চুলার আঁচ নিচুতে নামিয়ে আনুন। ঝোল কিছুটা স্থির হলে ডিমগুলো ভেঙে ঝোলের ওপর একে একে প্যানজুড়ে বিছিয়ে দিন। ডিম ছাড়ার সময় একটা থেকে আরেকটার মাঝে কিছুটা ফাঁকা রাখুন। এরপর ঢাকনা আটকে ডিম সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ডিম হয়ে এলে তাতে কাঁচা মরিচ আর ধনেপাতাকুচি যোগ করে ঢাকনা বন্ধ করে আরও মিনিট তিনেক দমে রাখুন। ঝোলের পরিমাণ নিজের পছন্দসই অবস্থায় রেখে নামিয়ে ফেলুন।

সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
৩৫ মিনিট আগে
চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
৯ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
২০ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
মেকআপ রিমুভার হিসেবে
বাড়িতে মেকআপ রিমুভার না থাকলে পেট্রোলিয়াম জেলি দিয়ে দারুণভাবে মেকআপ তোলার কাজটি সেরে নিতে পারেন। পেট্রোলিয়াম জেলি নিয়ে পুরো মুখে ম্যাসাজ করুন। এরপর তুলা দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। চোখের মতো স্পর্শকাতর ত্বকের মেকআপ তুলতেও এটি ব্যবহার করা যায়।
নখের সুস্থতায়
নখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এবং ভঙ্গুরতা কমাতে জাদুকরি সমাধান পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি ব্যবহারে নখ সুস্থ থাকে।
সুগন্ধি দীর্ঘস্থায়ী করতে
যেখানে সুগন্ধি দেবেন, সেই জায়গায় আগে কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি মালিশ করে নিন। এরপর সেখানে সুগন্ধি স্প্রে করুন। এতে দীর্ঘ সময় ত্বকে ঘ্রাণ স্থায়ী হবে।
ভ্রু ঘন করতে
অনেকের ভ্রু ঝরে পড়ে। এর ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য করে পেট্রোলিয়াম জেলি। রাতে ঘুমানোর আগে একটা আইব্রো ব্রাশে কিছুটা জেলি নিয়ে ভ্রু যুগলে লাগিয়ে নিন। ধীরে ধীরে ভ্রু ঘন হবে।

হাইলাইটার হিসেবে
মেকআপের পূর্ণতায় এখন প্রায় সবাই হাইলাইটার ব্যবহার করেন। গালে এবং ভ্রুর নিচের ত্বকে কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করলে সেটা হাইলাইটার হিসেবে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
ক্ষত শুকাতে সাহায্য করে
ত্বকে আঘাত পেলে বা ঘা হলে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করা যেতে পারে। এটির ব্যবহারে ক্ষত দ্রুততম সময়ে শুকিয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া এটি তেলতেলে হওয়ায় ত্বক আর্দ্র থাকে। তাই ক্ষত শুকিয়ে ফেটে যায় না।
সূত্র: ফেমিনা ও অন্যান্য

সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
মেকআপ রিমুভার হিসেবে
বাড়িতে মেকআপ রিমুভার না থাকলে পেট্রোলিয়াম জেলি দিয়ে দারুণভাবে মেকআপ তোলার কাজটি সেরে নিতে পারেন। পেট্রোলিয়াম জেলি নিয়ে পুরো মুখে ম্যাসাজ করুন। এরপর তুলা দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। চোখের মতো স্পর্শকাতর ত্বকের মেকআপ তুলতেও এটি ব্যবহার করা যায়।
নখের সুস্থতায়
নখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এবং ভঙ্গুরতা কমাতে জাদুকরি সমাধান পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি ব্যবহারে নখ সুস্থ থাকে।
সুগন্ধি দীর্ঘস্থায়ী করতে
যেখানে সুগন্ধি দেবেন, সেই জায়গায় আগে কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি মালিশ করে নিন। এরপর সেখানে সুগন্ধি স্প্রে করুন। এতে দীর্ঘ সময় ত্বকে ঘ্রাণ স্থায়ী হবে।
ভ্রু ঘন করতে
অনেকের ভ্রু ঝরে পড়ে। এর ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য করে পেট্রোলিয়াম জেলি। রাতে ঘুমানোর আগে একটা আইব্রো ব্রাশে কিছুটা জেলি নিয়ে ভ্রু যুগলে লাগিয়ে নিন। ধীরে ধীরে ভ্রু ঘন হবে।

হাইলাইটার হিসেবে
মেকআপের পূর্ণতায় এখন প্রায় সবাই হাইলাইটার ব্যবহার করেন। গালে এবং ভ্রুর নিচের ত্বকে কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করলে সেটা হাইলাইটার হিসেবে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
ক্ষত শুকাতে সাহায্য করে
ত্বকে আঘাত পেলে বা ঘা হলে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করা যেতে পারে। এটির ব্যবহারে ক্ষত দ্রুততম সময়ে শুকিয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া এটি তেলতেলে হওয়ায় ত্বক আর্দ্র থাকে। তাই ক্ষত শুকিয়ে ফেটে যায় না।
সূত্র: ফেমিনা ও অন্যান্য

পালংশাক ১ আঁটি, মসুর ডাল আধা কাপ, আস্ত জিরা ও হলুদগুঁড়ো আধা চা-চামচ করে, পেঁয়াজকুচি সামান্য, থেঁতলানো রসুন ৩ কোয়া, কাঁচা মরিচ ৪টি, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো। এই রান্নায় পালংশাকের বদলে পুঁইশাকও ব্যবহার করা যায়।
২০ মে ২০২২
চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
৯ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
২০ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়। ফলে রং করা চুল অনেকটাই ফ্যাকাশে হয়ে যায়। যাঁরা বাড়িতেই চুল রাঙান তাঁদের রং করার পর চুল ধোয়া থেকে শুরু করে শুকানোর পদ্ধতিতেও কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি।
সঠিক শ্যাম্পু বাছাই
চুলে রং করার পর প্রথমে কালার প্রোটেকটিভ শ্যাম্পু বাছাই করুন। এই শ্যাম্পুগুলো দীর্ঘদিন চুলে রং বজায় রাখতে সহায়তা করে।
চুলে ঘন ঘন শ্যাম্পু নয়
চুলে রং করার পর সপ্তাহে দু-তিনবার শ্যাম্পু করুন। তবে রোজ বাইরে গেলে প্রয়োজনে ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন।
নিয়মিত তেল ব্যবহার
রং করার পর; বিশেষ করে চুলের ডগা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। তাই সপ্তাহে অন্তত দুদিন চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত তেল ম্যাসাজ করে নিন।
স্টাইলিং কম করুন
রং করা চুলে স্ট্রেটনার কিংবা কার্লার যত কম ব্যবহার করা যায়, ততই ভালো। কারণ, এর ফলে চুল আরও বেশি রুক্ষ হয়ে যেতে পারে।
নিয়ম করে প্যাক মাখুন
পাকা কলা ও মধু পেস্ট করে সপ্তাহে দুদিন চুলে মেখে রাখুন ২০ মিনিট করে। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুল হবে মসৃণ।
সূত্র: ল’রিয়েল প্যারিস ইউকে ও অন্যান্য

চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়। ফলে রং করা চুল অনেকটাই ফ্যাকাশে হয়ে যায়। যাঁরা বাড়িতেই চুল রাঙান তাঁদের রং করার পর চুল ধোয়া থেকে শুরু করে শুকানোর পদ্ধতিতেও কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি।
সঠিক শ্যাম্পু বাছাই
চুলে রং করার পর প্রথমে কালার প্রোটেকটিভ শ্যাম্পু বাছাই করুন। এই শ্যাম্পুগুলো দীর্ঘদিন চুলে রং বজায় রাখতে সহায়তা করে।
চুলে ঘন ঘন শ্যাম্পু নয়
চুলে রং করার পর সপ্তাহে দু-তিনবার শ্যাম্পু করুন। তবে রোজ বাইরে গেলে প্রয়োজনে ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন।
নিয়মিত তেল ব্যবহার
রং করার পর; বিশেষ করে চুলের ডগা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। তাই সপ্তাহে অন্তত দুদিন চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত তেল ম্যাসাজ করে নিন।
স্টাইলিং কম করুন
রং করা চুলে স্ট্রেটনার কিংবা কার্লার যত কম ব্যবহার করা যায়, ততই ভালো। কারণ, এর ফলে চুল আরও বেশি রুক্ষ হয়ে যেতে পারে।
নিয়ম করে প্যাক মাখুন
পাকা কলা ও মধু পেস্ট করে সপ্তাহে দুদিন চুলে মেখে রাখুন ২০ মিনিট করে। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুল হবে মসৃণ।
সূত্র: ল’রিয়েল প্যারিস ইউকে ও অন্যান্য

পালংশাক ১ আঁটি, মসুর ডাল আধা কাপ, আস্ত জিরা ও হলুদগুঁড়ো আধা চা-চামচ করে, পেঁয়াজকুচি সামান্য, থেঁতলানো রসুন ৩ কোয়া, কাঁচা মরিচ ৪টি, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো। এই রান্নায় পালংশাকের বদলে পুঁইশাকও ব্যবহার করা যায়।
২০ মে ২০২২
সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
৩৫ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
৯ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
২০ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা।
অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
অশ্রু আর্কাইভের এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য ছিল কুষ্টিয়ার সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সাইনোটাইপ মাধ্যমে নতুনভাবে উপস্থাপন করা এবং স্থানীয় শিল্পচর্চাকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরা। কর্মশালায় দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা থেকে আসা বর্তমান, সাবেক শিক্ষার্থীসহ দেশবরেণ্য গুণী শিল্পীরা অংশ নেন।
তিন দিনব্যাপী এই নিবিড় কর্মশালায় মেন্টর ও প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন স্টুডিও শব্দর কর্ণধার শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন। অশ্রু আর্কাইভের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক শাওন আকন্দ কর্মশালা কিউরেট করেন।
কর্মশালার প্রথম দিনে সাইনোটাইপ শিল্পের ইতিহাস ও তাত্ত্বিক দিক তুলে ধরা হয়। পরবর্তী দিনগুলোতে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা নিজেরাই সাইনোটাইপ প্রিন্ট তৈরি করার সুযোগ পান। আলো, কেমিক্যাল ও নকশার সঠিক ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন বলেন, ‘সাইনোটাইপ শুধু একটি বিকল্প ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া নয়; এটি সময়, স্মৃতি ও স্থানকে ধারণ করার একধরনের নীরব ভাষা।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী শিল্পী তানজুম নাহার পর্ণা বলেন, ‘তিন দিনব্যাপী কর্মশালাটি আমাদের জন্য শুধু একটি কারিগরি প্রশিক্ষণই ছিল না; বরং এটি ছিল সময়, স্মৃতি এবং স্থানের সঙ্গে এক গভীর শিল্পভাষার সংযোগ। সাইনোটাইপের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কুষ্টিয়ার ইতিহাস, লোকজ সংস্কৃতি ও সামাজিক বাস্তবতাকে নতুনভাবে অনুধাবন করার সুযোগ পেয়েছি; বিশেষ করে রাসায়নিকের অনুপাত নির্ধারণ, কোটিং, এক্সপোজার, ওয়াশিং, টোনিং ও ড্রয়িং—প্রতিটি ধাপ হাতেকলমে শেখার অভিজ্ঞতা আমাদের অ্যানালগ ফটোগ্রাফির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও গভীর করেছে।’
কিউরেটর শাওন আকন্দ বলেন, কুষ্টিয়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি এ ধরনের সৃজনশীল এবং ঐতিহ্যবাহী ফটোগ্রাফিক কার্যক্রম নিয়ে ভবিষ্যতেও নিয়মিতভাবে কর্মশালা আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।
১৮৪২ সালে স্যার জন হার্শেল আবিষ্কৃত সাইনোটাইপ বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও ক্যামেরাবিহীন ফটোগ্রাফিক মুদ্রণ পদ্ধতি। এই প্রক্রিয়ায় অতিবেগুনি রশ্মি বা সূর্যালোকের সাহায্যে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে কাগজ বা কাপড়ে গাঢ় নীল রঙের (প্রুশিয়ান ব্লু) নান্দনিক ছাপ তৈরি করা হয়

কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা।
অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
অশ্রু আর্কাইভের এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য ছিল কুষ্টিয়ার সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সাইনোটাইপ মাধ্যমে নতুনভাবে উপস্থাপন করা এবং স্থানীয় শিল্পচর্চাকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরা। কর্মশালায় দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা থেকে আসা বর্তমান, সাবেক শিক্ষার্থীসহ দেশবরেণ্য গুণী শিল্পীরা অংশ নেন।
তিন দিনব্যাপী এই নিবিড় কর্মশালায় মেন্টর ও প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন স্টুডিও শব্দর কর্ণধার শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন। অশ্রু আর্কাইভের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক শাওন আকন্দ কর্মশালা কিউরেট করেন।
কর্মশালার প্রথম দিনে সাইনোটাইপ শিল্পের ইতিহাস ও তাত্ত্বিক দিক তুলে ধরা হয়। পরবর্তী দিনগুলোতে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা নিজেরাই সাইনোটাইপ প্রিন্ট তৈরি করার সুযোগ পান। আলো, কেমিক্যাল ও নকশার সঠিক ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন বলেন, ‘সাইনোটাইপ শুধু একটি বিকল্প ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া নয়; এটি সময়, স্মৃতি ও স্থানকে ধারণ করার একধরনের নীরব ভাষা।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী শিল্পী তানজুম নাহার পর্ণা বলেন, ‘তিন দিনব্যাপী কর্মশালাটি আমাদের জন্য শুধু একটি কারিগরি প্রশিক্ষণই ছিল না; বরং এটি ছিল সময়, স্মৃতি এবং স্থানের সঙ্গে এক গভীর শিল্পভাষার সংযোগ। সাইনোটাইপের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কুষ্টিয়ার ইতিহাস, লোকজ সংস্কৃতি ও সামাজিক বাস্তবতাকে নতুনভাবে অনুধাবন করার সুযোগ পেয়েছি; বিশেষ করে রাসায়নিকের অনুপাত নির্ধারণ, কোটিং, এক্সপোজার, ওয়াশিং, টোনিং ও ড্রয়িং—প্রতিটি ধাপ হাতেকলমে শেখার অভিজ্ঞতা আমাদের অ্যানালগ ফটোগ্রাফির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও গভীর করেছে।’
কিউরেটর শাওন আকন্দ বলেন, কুষ্টিয়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি এ ধরনের সৃজনশীল এবং ঐতিহ্যবাহী ফটোগ্রাফিক কার্যক্রম নিয়ে ভবিষ্যতেও নিয়মিতভাবে কর্মশালা আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।
১৮৪২ সালে স্যার জন হার্শেল আবিষ্কৃত সাইনোটাইপ বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও ক্যামেরাবিহীন ফটোগ্রাফিক মুদ্রণ পদ্ধতি। এই প্রক্রিয়ায় অতিবেগুনি রশ্মি বা সূর্যালোকের সাহায্যে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে কাগজ বা কাপড়ে গাঢ় নীল রঙের (প্রুশিয়ান ব্লু) নান্দনিক ছাপ তৈরি করা হয়

পালংশাক ১ আঁটি, মসুর ডাল আধা কাপ, আস্ত জিরা ও হলুদগুঁড়ো আধা চা-চামচ করে, পেঁয়াজকুচি সামান্য, থেঁতলানো রসুন ৩ কোয়া, কাঁচা মরিচ ৪টি, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো। এই রান্নায় পালংশাকের বদলে পুঁইশাকও ব্যবহার করা যায়।
২০ মে ২০২২
সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
৩৫ মিনিট আগে
চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
২০ ঘণ্টা আগেফারিয়া রহমান খান

ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
নতুন বছরে আপনি কী কী করতে চান, তা এখনই ভেবে ফেলুন। একটু স্থির হয়ে বসে খাতা-কলমে লিখে আপনার নতুন বছরের উদ্দেশ্য স্থির করে নিন। লিখে রাখলে তা বিভিন্নভাবে উদ্দেশ্য পূরণে সহায়তা করবে।
পুরোনো বছরকে সুন্দর করে বিদায় দিতেই হোক বা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে—ঘর সাজান সুন্দর করে। কিছু ওয়ার্ম লাইট ও জানালা বা টেবিলে কিছু গাছ রেখে ঘরে দিন একটু উষ্ণতার ছোঁয়া। সঙ্গে পুরোনো অপ্রয়োজনীয় জিনিস অন্য কাউকে দিয়ে দিন। দেখবেন বাসায় একটা শান্ত ও পরিচ্ছন্ন ভাব আসবে।
পিঠা সংস্কৃতির অংশ। তাই ঐতিহ্য ধরে রাখাতে পরিবার ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে সময় করে একদিন বিভিন্ন রকম পিঠা বানাতে পারেন। বড় আয়োজন নয়, বরং চা-বিস্কুট আর পিঠা নিয়ে একটি ঘরোয়া আড্ডা জমান। পুরোনো দিনের স্মৃতিচারণা করুন। দেখবেন, মন থেকে অনেকখানি ভার নেমে গেছে।
ডিসেম্বরের আবহাওয়া বই পড়ার জন্য উপযুক্ত। ছুটির দিনে দুপুরগুলো কাজে লাগান। গায়ে হালকা কাঁথা জড়িয়ে একটা অলস দুপুর বই পড়ে দেখুন। অথবা একটা ভালো উপন্যাস নিয়ে শীতের মিষ্টি রোদে বসে পড়ুন। সঙ্গে রাখুন এক কাপ চা। দেখবেন, খুব ভালো লাগবে।
বছরের এই শেষ সময় এসেও নিজের জন্য সময় বের করুন। নিজের যত্ন নিন, নিজেকে নিজেই কিছু উপহার দিন। দেখবেন নিজেকে মূল্যবান ও যোগ্য মনে হবে। তা ছাড়া কাউকে কিছু উপহার দিতে চাইলেও দিতে পারেন। সেটাও কিন্তু নিজেকে সময় দেওয়ার কাজ করবে।

শীতকালে অনেক জায়গায় পিঠা মেলা বা হস্তশিল্প মেলা বসে। এই মেলাগুলোতে ঘুরে বেড়ান। উৎসবের কেনাকাটায় বড় শপিং মল এড়িয়ে স্থানীয় কারিগরদের কাছ থেকে কিছু কিনুন এবং শীতের খাবার চেখে দেখুন। এতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা উপকৃত হবেন। মনে রাখবেন, উদ্যোক্তাদের সহায়তা না করলে তারা বড় হতে পারবে না। তাদের বড় করতে সহায়তা করাও একটা উদ্যোগ বটে।
শীতকালে অসহায় মানুষদের কষ্ট কমাতে গরম কাপড় ও কম্বল দান করুন। ছোট ছোট কাজ করে অন্যের মুখে হাসি ফোটান; যেমন কাউকে চা বা কফি খাওয়ান, বাসে বয়স্ক কারও জন্য আসন ছেড়ে দিন, কাউকে রাস্তা পার করিয়ে দিন। ছোট একটি মানবিক কাজ আপনার জীবনকে অর্থবহ করে তুলবে।

পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বসে অথবা একা বসে এই বছর কী কী ভালো ও খারাপ হয়েছে, তা নিয়ে ভাবুন। কী কী ভুল করেছেন, সেগুলো ভেবে দেখুন। সামনের বছরগুলোতে এসব ভুল যেন না হয়, সে জন্য সতর্ক হোন। এই বছর যা কিছু ইতিবাচক হয়েছে, সেগুলো একটি ডায়েরিতে লিখে সৃষ্টিকর্তাকে কৃতজ্ঞতা জানান। কারও সঙ্গে মনোমালিন্য হয়ে থাকলে তা মিটিয়ে নিন। অযথা মনে রাগ পুষে রেখে নিজেকে কষ্ট দেবেন না।
পুরোনো বন্ধুরা আসলে মানুষের ব্রিদিং স্পেস বা নিশ্বাস ফেলার জায়গা। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। সবার সঙ্গে সম্ভব না হলেও যাঁদের বা যাঁর সঙ্গে সম্ভব, তাঁদের বা তাঁর সঙ্গে দেখা করে কিছু সময় কাটিয়ে আসুন। মন খুলে হাসুন। স্মৃতিচারণা করুন। অন্তত এক বেলা একসঙ্গে বসে খেয়ে ফেলুন মনের মতো কোনো খাবার। দেখবেন নতুন বছর অন্য রকমভাবে শুরু হবে।
সূত্র: ক্যামিলিস্টাইল ও অন্যান্য

ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
নতুন বছরে আপনি কী কী করতে চান, তা এখনই ভেবে ফেলুন। একটু স্থির হয়ে বসে খাতা-কলমে লিখে আপনার নতুন বছরের উদ্দেশ্য স্থির করে নিন। লিখে রাখলে তা বিভিন্নভাবে উদ্দেশ্য পূরণে সহায়তা করবে।
পুরোনো বছরকে সুন্দর করে বিদায় দিতেই হোক বা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে—ঘর সাজান সুন্দর করে। কিছু ওয়ার্ম লাইট ও জানালা বা টেবিলে কিছু গাছ রেখে ঘরে দিন একটু উষ্ণতার ছোঁয়া। সঙ্গে পুরোনো অপ্রয়োজনীয় জিনিস অন্য কাউকে দিয়ে দিন। দেখবেন বাসায় একটা শান্ত ও পরিচ্ছন্ন ভাব আসবে।
পিঠা সংস্কৃতির অংশ। তাই ঐতিহ্য ধরে রাখাতে পরিবার ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে সময় করে একদিন বিভিন্ন রকম পিঠা বানাতে পারেন। বড় আয়োজন নয়, বরং চা-বিস্কুট আর পিঠা নিয়ে একটি ঘরোয়া আড্ডা জমান। পুরোনো দিনের স্মৃতিচারণা করুন। দেখবেন, মন থেকে অনেকখানি ভার নেমে গেছে।
ডিসেম্বরের আবহাওয়া বই পড়ার জন্য উপযুক্ত। ছুটির দিনে দুপুরগুলো কাজে লাগান। গায়ে হালকা কাঁথা জড়িয়ে একটা অলস দুপুর বই পড়ে দেখুন। অথবা একটা ভালো উপন্যাস নিয়ে শীতের মিষ্টি রোদে বসে পড়ুন। সঙ্গে রাখুন এক কাপ চা। দেখবেন, খুব ভালো লাগবে।
বছরের এই শেষ সময় এসেও নিজের জন্য সময় বের করুন। নিজের যত্ন নিন, নিজেকে নিজেই কিছু উপহার দিন। দেখবেন নিজেকে মূল্যবান ও যোগ্য মনে হবে। তা ছাড়া কাউকে কিছু উপহার দিতে চাইলেও দিতে পারেন। সেটাও কিন্তু নিজেকে সময় দেওয়ার কাজ করবে।

শীতকালে অনেক জায়গায় পিঠা মেলা বা হস্তশিল্প মেলা বসে। এই মেলাগুলোতে ঘুরে বেড়ান। উৎসবের কেনাকাটায় বড় শপিং মল এড়িয়ে স্থানীয় কারিগরদের কাছ থেকে কিছু কিনুন এবং শীতের খাবার চেখে দেখুন। এতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা উপকৃত হবেন। মনে রাখবেন, উদ্যোক্তাদের সহায়তা না করলে তারা বড় হতে পারবে না। তাদের বড় করতে সহায়তা করাও একটা উদ্যোগ বটে।
শীতকালে অসহায় মানুষদের কষ্ট কমাতে গরম কাপড় ও কম্বল দান করুন। ছোট ছোট কাজ করে অন্যের মুখে হাসি ফোটান; যেমন কাউকে চা বা কফি খাওয়ান, বাসে বয়স্ক কারও জন্য আসন ছেড়ে দিন, কাউকে রাস্তা পার করিয়ে দিন। ছোট একটি মানবিক কাজ আপনার জীবনকে অর্থবহ করে তুলবে।

পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বসে অথবা একা বসে এই বছর কী কী ভালো ও খারাপ হয়েছে, তা নিয়ে ভাবুন। কী কী ভুল করেছেন, সেগুলো ভেবে দেখুন। সামনের বছরগুলোতে এসব ভুল যেন না হয়, সে জন্য সতর্ক হোন। এই বছর যা কিছু ইতিবাচক হয়েছে, সেগুলো একটি ডায়েরিতে লিখে সৃষ্টিকর্তাকে কৃতজ্ঞতা জানান। কারও সঙ্গে মনোমালিন্য হয়ে থাকলে তা মিটিয়ে নিন। অযথা মনে রাগ পুষে রেখে নিজেকে কষ্ট দেবেন না।
পুরোনো বন্ধুরা আসলে মানুষের ব্রিদিং স্পেস বা নিশ্বাস ফেলার জায়গা। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। সবার সঙ্গে সম্ভব না হলেও যাঁদের বা যাঁর সঙ্গে সম্ভব, তাঁদের বা তাঁর সঙ্গে দেখা করে কিছু সময় কাটিয়ে আসুন। মন খুলে হাসুন। স্মৃতিচারণা করুন। অন্তত এক বেলা একসঙ্গে বসে খেয়ে ফেলুন মনের মতো কোনো খাবার। দেখবেন নতুন বছর অন্য রকমভাবে শুরু হবে।
সূত্র: ক্যামিলিস্টাইল ও অন্যান্য

পালংশাক ১ আঁটি, মসুর ডাল আধা কাপ, আস্ত জিরা ও হলুদগুঁড়ো আধা চা-চামচ করে, পেঁয়াজকুচি সামান্য, থেঁতলানো রসুন ৩ কোয়া, কাঁচা মরিচ ৪টি, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো। এই রান্নায় পালংশাকের বদলে পুঁইশাকও ব্যবহার করা যায়।
২০ মে ২০২২
সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
৩৫ মিনিট আগে
চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
৯ ঘণ্টা আগে