মোশারফ হোসেন
লন্ডনে গত শুক্রবার শুরু হয়েছে লন্ডন ফ্যাশন উইক। বসন্ত ও গ্রীষ্মের ফ্যাশনকে প্রাধান্য দিয়ে এবারের আসরে তারকাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন ফ্যাশন উইকটির সহ-আয়োজক এবং জনপ্রিয় উপস্থাপিকা আনা উইন্টুর।
লন্ডন ফ্যাশন উইকের জমকালো সন্ধ্যায় উপস্থিত ছিলেন ব্রিটিশ ভোগের সম্পাদক এডওয়ার্ড এনিনফুল। এ সময় ড্রুরি লেনের থিয়েটার রয়্যালে অংশ নেন শিল্প, ফ্যাশন ও রাজপরিবারের অনেক সদস্য। ছিলেন রাজা তৃতীয় চার্লসের ভাতিজি রাজকন্যা ইউজিন ও বিয়াট্রিস। র্যাপ আর গান দিয়ে মঞ্চ মাতিয়ে তোলেন স্ট্রমজি ও এফকেএ টুইগস।
আসরের লালগালিচায় হেঁটেছিলেন কেট মস, কারা ডেলিভিংনে, অ্যাডোয়া আবোয়া, অ্যাশলে গ্রাহাম ও পালোমা এলসেসারের সঙ্গে
অভিনেত্রী সিয়েনা মিলার।
ডিজাইনারদের মধ্যে ছিলেন অজওয়াল্ড বোয়াটেং ও স্টেলা ম্যাককার্টনি। সাদা ও ডাবল ব্রেস্টেড ট্রাউজার স্যুটে হাজির ছিলেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। নারীদের হ্যাট নির্মাতা স্টিফেন জোনস পরেন নিজের তৈরি টুপি। টিকটক-তারকা খাবি লেম কালো টাই দিয়ে নজর কাড়েন।
স্ট্র্যাপলেস গাউনে লন্ডন ফ্যাশন উইকের রং কেড়ে নেন কণ্ঠশিল্পী রিটা ওরা। অতিথিদের তালিকায় আরও ছিলেন অভিনেতা জেমস ম্যাকঅ্যাভয়, গেম অব থ্রোনস তালকা এমিলিয়া ক্লার্ক, টিভি সিরিজ ব্রিজারটনের নিকোলা কাফলান ও সিমোন অ্যাশলে।
লন্ডনের ফ্যাশনসন্ধ্যায় ব্রিটিশ সংস্কৃতি উদ্যাপনের কোনো কমতি ছিল না। লালগালিচা অনুষ্ঠান ছিল রোমাঞ্চকর ও উচ্ছল আনন্দের মিশ্র অনুভূতি। এবারের আসরে লন্ডনের চিরচেনা ফ্যাশন নিখুঁতভাবে প্রদর্শন করেন আয়োজকেরা। পাঁচ দিনব্যাপী লন্ডন ফ্যাশন উইক চলবে ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। লন্ডন ফ্যাশন উইকের শেষ দিনের আয়োজনে থাকবে বিখ্যাত ফ্যাশন হাউস এইট অন এইট, আপুজানসহ বিভিন্ন বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানের মেনস ও ওমেনস ওয়্যারের জমকালো ক্যাটওয়াক শো।
আর সন্ধ্যার আয়োজনে থাকবে লন্ডনভিত্তিক কলম্বিয়ান-চিলির ফ্যাশন ডিজাইনার জেনিফার ড্রগুয়েটের প্ল্যাটফর্ম আনসিলার পরিবেশনা। প্রতিষ্ঠানটি মূলত দক্ষিণ আমেরিকান সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যগুলোকে পরীক্ষামূলক পোশাকে রূপান্তরের কাজ করে। থাকবে সাভিল র-এর ‘বানসি’ নামে একটি প্রদর্শনীসহ বেশ কয়েকটি ক্যাটওয়াক শো। প্রতিটি শো আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য সংরক্ষিত।
সূত্র: দ্য ন্যাশনাল নিউজ
লন্ডনে গত শুক্রবার শুরু হয়েছে লন্ডন ফ্যাশন উইক। বসন্ত ও গ্রীষ্মের ফ্যাশনকে প্রাধান্য দিয়ে এবারের আসরে তারকাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন ফ্যাশন উইকটির সহ-আয়োজক এবং জনপ্রিয় উপস্থাপিকা আনা উইন্টুর।
লন্ডন ফ্যাশন উইকের জমকালো সন্ধ্যায় উপস্থিত ছিলেন ব্রিটিশ ভোগের সম্পাদক এডওয়ার্ড এনিনফুল। এ সময় ড্রুরি লেনের থিয়েটার রয়্যালে অংশ নেন শিল্প, ফ্যাশন ও রাজপরিবারের অনেক সদস্য। ছিলেন রাজা তৃতীয় চার্লসের ভাতিজি রাজকন্যা ইউজিন ও বিয়াট্রিস। র্যাপ আর গান দিয়ে মঞ্চ মাতিয়ে তোলেন স্ট্রমজি ও এফকেএ টুইগস।
আসরের লালগালিচায় হেঁটেছিলেন কেট মস, কারা ডেলিভিংনে, অ্যাডোয়া আবোয়া, অ্যাশলে গ্রাহাম ও পালোমা এলসেসারের সঙ্গে
অভিনেত্রী সিয়েনা মিলার।
ডিজাইনারদের মধ্যে ছিলেন অজওয়াল্ড বোয়াটেং ও স্টেলা ম্যাককার্টনি। সাদা ও ডাবল ব্রেস্টেড ট্রাউজার স্যুটে হাজির ছিলেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। নারীদের হ্যাট নির্মাতা স্টিফেন জোনস পরেন নিজের তৈরি টুপি। টিকটক-তারকা খাবি লেম কালো টাই দিয়ে নজর কাড়েন।
স্ট্র্যাপলেস গাউনে লন্ডন ফ্যাশন উইকের রং কেড়ে নেন কণ্ঠশিল্পী রিটা ওরা। অতিথিদের তালিকায় আরও ছিলেন অভিনেতা জেমস ম্যাকঅ্যাভয়, গেম অব থ্রোনস তালকা এমিলিয়া ক্লার্ক, টিভি সিরিজ ব্রিজারটনের নিকোলা কাফলান ও সিমোন অ্যাশলে।
লন্ডনের ফ্যাশনসন্ধ্যায় ব্রিটিশ সংস্কৃতি উদ্যাপনের কোনো কমতি ছিল না। লালগালিচা অনুষ্ঠান ছিল রোমাঞ্চকর ও উচ্ছল আনন্দের মিশ্র অনুভূতি। এবারের আসরে লন্ডনের চিরচেনা ফ্যাশন নিখুঁতভাবে প্রদর্শন করেন আয়োজকেরা। পাঁচ দিনব্যাপী লন্ডন ফ্যাশন উইক চলবে ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। লন্ডন ফ্যাশন উইকের শেষ দিনের আয়োজনে থাকবে বিখ্যাত ফ্যাশন হাউস এইট অন এইট, আপুজানসহ বিভিন্ন বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানের মেনস ও ওমেনস ওয়্যারের জমকালো ক্যাটওয়াক শো।
আর সন্ধ্যার আয়োজনে থাকবে লন্ডনভিত্তিক কলম্বিয়ান-চিলির ফ্যাশন ডিজাইনার জেনিফার ড্রগুয়েটের প্ল্যাটফর্ম আনসিলার পরিবেশনা। প্রতিষ্ঠানটি মূলত দক্ষিণ আমেরিকান সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যগুলোকে পরীক্ষামূলক পোশাকে রূপান্তরের কাজ করে। থাকবে সাভিল র-এর ‘বানসি’ নামে একটি প্রদর্শনীসহ বেশ কয়েকটি ক্যাটওয়াক শো। প্রতিটি শো আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য সংরক্ষিত।
সূত্র: দ্য ন্যাশনাল নিউজ
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে