ঐশানী মোদক
পছন্দের গয়না কি শুধুই অলংকার? ভালোবাসার নেকলেসটি হয়তো মনে করিয়ে দেয় কোনো প্রিয়জনের কথা। অথবা এক জোড়া কানের দুলে হয়তো গেঁথে থাকে খুব কাছের কারও স্মৃতি! শখ করে গড়িয়ে আনা নাকফুলটি হয়তো জানে, কী করে মুহূর্তেই মনটা ভালো করে দিতে হয়।
গয়না পরার জন্য তাই আমাদের নানান বায়না! কিন্তু সেই গয়নাই যদি হঠাৎ মন খারাপ করে দিতে শুরু করে? হ্যাঁ, এমনটিও হওয়া সম্ভব, যদি প্রিয় অলংকারই হয় শারীরিক অস্বস্তির কারণ। বলা হচ্ছে জুয়েলারি অ্যালার্জির কথা। এ সমস্যা যাঁদের রয়েছে, তাঁরাই জানেন এটা শারীরিক সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
গয়না পরলেই ত্বক হয়ে উঠছে লালচে অথবা দেখা যাচ্ছে ছোট ছোট গুটি। কিংবা কখনো আবার ফোসকাই পড়ে যাচ্ছে! এসব লক্ষণ থাকলে ধরে নেওয়া যেতে পারে, আপনার জুয়েলারি অ্যালার্জি আছে। এমন হলে নিয়ে ফেলতে হবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ।
গয়নায় অ্যালার্জি তখনই দেখা দেয় যখন কোনো ব্যক্তির ত্বক কোনো নির্দিষ্ট ধাতুর ক্ষেত্রে সংবেদনশীল হয় এবং গয়নায় সেই ধাতুর উপস্থিতি থাকে। ত্বকের অন্যান্য অ্যালার্জি থেকে একে আলাদা করে চেনার উপায়টাও সহজ। সাধারণত শরীরের যে জায়গায় গয়না পরা হয়, সেই জায়গাজুড়ে এর লক্ষণগুলো দেখা যেতে থাকে।
এ ধরনের সমস্যা যাঁদের রয়েছে, নাক বা কান ফোঁড়ানোর সময় তাঁদের অবশ্যই বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, এ সময় গয়নার ধাতুগুলো কেবল বাইরের ত্বকের সংস্পর্শেই আসে না, ভেতরের ত্বককেও ছুঁয়ে থাকে। তাই ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা এ সময়ই তাঁদের বেশি।
সাধারণত নিকেলকে এ ধরনের সমস্যা তৈরির জন্য দায়ী করা হয়। নিকেলের কারণে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ায় ভোগার উদাহরণটা বেশি। তাই অনেক ক্ষেত্রে গয়নার বিবরণে লেখা থাকে ‘নিকেলমুক্ত’। তবে এটিই যে একমাত্র অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী উপাদান, এ কথা ঠিক নয়। কিছু দুর্ভাগা মানুষের স্বর্ণেও আছে অ্যালার্জি!
তাহলে উপায় উপায় কিন্তু অনেক আছে। অ্যালার্জির জন্য আপনি একটা ঘরোয়া আয়োজনের দুপুরে বা বিকেলের দাওয়াতে নিজেকে সাজিয়ে তুলবেন না, তা তো হয় না; বরং এই সমস্যার প্রতিকার কী হতে পারে, সেটি খুঁজে বের করতে নিন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ।
অল্প মাত্রার অ্যালার্জির ক্ষেত্রে ছোট্ট একটা টিপস। যদি ছোট কোনো গয়না, যেমন আংটির ক্ষেত্রে আপনি বুঝতে পারেন যে এর ধাতুতে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে, সেই আংটির ভেতরের দিকটায় দিয়ে দিন নেইলপলিশের বেইজ কোটের পরত। তাতে ধাতু সরাসরি আপনার ত্বকে লাগবে না, অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়াও
থাকবে দূরে। তাই সমস্যা থাকলে ভয় না পেয়ে সমাধান খুঁজুন, আর সাজুন মনের মতো করে।
পছন্দের গয়না কি শুধুই অলংকার? ভালোবাসার নেকলেসটি হয়তো মনে করিয়ে দেয় কোনো প্রিয়জনের কথা। অথবা এক জোড়া কানের দুলে হয়তো গেঁথে থাকে খুব কাছের কারও স্মৃতি! শখ করে গড়িয়ে আনা নাকফুলটি হয়তো জানে, কী করে মুহূর্তেই মনটা ভালো করে দিতে হয়।
গয়না পরার জন্য তাই আমাদের নানান বায়না! কিন্তু সেই গয়নাই যদি হঠাৎ মন খারাপ করে দিতে শুরু করে? হ্যাঁ, এমনটিও হওয়া সম্ভব, যদি প্রিয় অলংকারই হয় শারীরিক অস্বস্তির কারণ। বলা হচ্ছে জুয়েলারি অ্যালার্জির কথা। এ সমস্যা যাঁদের রয়েছে, তাঁরাই জানেন এটা শারীরিক সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
গয়না পরলেই ত্বক হয়ে উঠছে লালচে অথবা দেখা যাচ্ছে ছোট ছোট গুটি। কিংবা কখনো আবার ফোসকাই পড়ে যাচ্ছে! এসব লক্ষণ থাকলে ধরে নেওয়া যেতে পারে, আপনার জুয়েলারি অ্যালার্জি আছে। এমন হলে নিয়ে ফেলতে হবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ।
গয়নায় অ্যালার্জি তখনই দেখা দেয় যখন কোনো ব্যক্তির ত্বক কোনো নির্দিষ্ট ধাতুর ক্ষেত্রে সংবেদনশীল হয় এবং গয়নায় সেই ধাতুর উপস্থিতি থাকে। ত্বকের অন্যান্য অ্যালার্জি থেকে একে আলাদা করে চেনার উপায়টাও সহজ। সাধারণত শরীরের যে জায়গায় গয়না পরা হয়, সেই জায়গাজুড়ে এর লক্ষণগুলো দেখা যেতে থাকে।
এ ধরনের সমস্যা যাঁদের রয়েছে, নাক বা কান ফোঁড়ানোর সময় তাঁদের অবশ্যই বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, এ সময় গয়নার ধাতুগুলো কেবল বাইরের ত্বকের সংস্পর্শেই আসে না, ভেতরের ত্বককেও ছুঁয়ে থাকে। তাই ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা এ সময়ই তাঁদের বেশি।
সাধারণত নিকেলকে এ ধরনের সমস্যা তৈরির জন্য দায়ী করা হয়। নিকেলের কারণে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ায় ভোগার উদাহরণটা বেশি। তাই অনেক ক্ষেত্রে গয়নার বিবরণে লেখা থাকে ‘নিকেলমুক্ত’। তবে এটিই যে একমাত্র অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী উপাদান, এ কথা ঠিক নয়। কিছু দুর্ভাগা মানুষের স্বর্ণেও আছে অ্যালার্জি!
তাহলে উপায় উপায় কিন্তু অনেক আছে। অ্যালার্জির জন্য আপনি একটা ঘরোয়া আয়োজনের দুপুরে বা বিকেলের দাওয়াতে নিজেকে সাজিয়ে তুলবেন না, তা তো হয় না; বরং এই সমস্যার প্রতিকার কী হতে পারে, সেটি খুঁজে বের করতে নিন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ।
অল্প মাত্রার অ্যালার্জির ক্ষেত্রে ছোট্ট একটা টিপস। যদি ছোট কোনো গয়না, যেমন আংটির ক্ষেত্রে আপনি বুঝতে পারেন যে এর ধাতুতে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে, সেই আংটির ভেতরের দিকটায় দিয়ে দিন নেইলপলিশের বেইজ কোটের পরত। তাতে ধাতু সরাসরি আপনার ত্বকে লাগবে না, অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়াও
থাকবে দূরে। তাই সমস্যা থাকলে ভয় না পেয়ে সমাধান খুঁজুন, আর সাজুন মনের মতো করে।
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
২ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে