ফারিয়া সুলতানা রিজু
গোসলের অপরিহার্য উপকরণ সাবান। তবে বর্তমানে ত্বকের দেখভালের কথা ভেবে এবং সহজে ব্যবহার করা যায় বলে অনেকে সাবানের পরিবর্তে তরল বডিওয়াশ ব্যবহার করছেন। আগের তুলনায় ব্যবহার বাড়ায় ব্র্যান্ডগুলোও নিত্যনতুন বডিওয়াশ বা শাওয়ার জেল নিয়ে আসছে বাজারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, সুগন্ধি ও ব্যক্তিগত পছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে বডিওয়াশ কেনা হয়।
সব ত্বকের জন্য কি যেকোনো ধরনের বডিওয়াশ জুতসই? রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী শারমিন কচি জানান, বার সাবানের তুলনায় লিকুইড বডিওয়াশ ত্বকের প্রাকৃতিক পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখতে ও ত্বক মসৃণ করতে সহায়তা করে। তবে এসব বডিওয়াশ যথেষ্ট মৃদু হওয়া উচিত এবং কোনো ধরনের ক্ষতিকর ফোমিং এজেন্ট থাকা উচিত নয়। পাশাপাশি এতে খনিজ তেল ও সালফেট যেন না থাকে, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। ত্বকের বৈশিষ্ট্য অনুসারে ভিন্ন ভিন্ন বডিওয়াশ বেছে নিতে হবে।
শুষ্ক ত্বক
শুষ্ক ত্বকের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কম সিবাম উৎপাদন করা। এর অর্থ, ত্বক স্বাভাবিকভাবে কম আর্দ্র থাকবে। আর্দ্রতার ভারসাম্য বজায় রাখতে ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। এ ধরনের ত্বকের জন্য শিয়া বাটার, আমন্ড বা জোজোবা অয়েল রয়েছে, এমন বডিওয়াশ ব্যবহার করতে হবে।
তৈলাক্ত ত্বক
তৈলাক্ত ত্বক গরমকালে আরও বেশি তৈলাক্ত হয়ে পড়ে। কারণ, গরম আবহাওয়া আরও বেশি সিবাম উৎপাদনে সক্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে ত্বক চিটচিটে এবং অনেক ক্ষেত্রে ময়লা ও জীবাণুর আবাসস্থল হয়ে উঠতে পারে। যাদের ত্বক তৈলাক্ত, তাদের জেল বা ফোমিং বডিওয়াশ ব্যবহার করা ভালো।
সংবেদনশীল ত্বক
সংবেদনশীল ত্বকে স্বাভাবিকের তুলনায় বাড়তি পরিচর্যার প্রয়োজন হয়। এ ধরনের ত্বকের জন্য ঘন ও ক্রিমজাতীয় সুগন্ধমুক্ত বডিওয়াশ ব্যবহার করতে হবে। বডিওয়াশ সংবেদনশীল ত্বক আর্দ্র রাখতে সহায়তা করে। এ ধরনের ত্বকে জেল ও ফোম প্রসাধনী ব্যবহার না করাই ভালো। তাতে সংবেদনশীলতা বাড়ার আশঙ্কা থাকে।
ব্রণপ্রবণ ত্বক
যে ধরনের ত্বকে ঘাম বেশি হয় এবং তেল গ্রন্থি বেশি সক্রিয় থাকে, সেই সব ত্বকে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ বেশি দেখা দেয়। অনেকের কপাল, গাল ও চিবুকের পাশাপাশি নিতম্ব, পিঠ ও বুকে ব্রণ দেখা দেয়। ব্রণপ্রবণ ত্বকের জন্য ব্রণ সৃষ্টিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে এমন সক্রিয় উপাদানসমৃদ্ধ জেল বা ফোমি-বেজড বডিওয়াশ ব্যবহার করা উচিত। এ ধরনের ত্বকের জন্য ক্রিমভিত্তিক বডিওয়াশ উপযোগী নয়। ক্রিমভিত্তিক প্রসাধনী ত্বকের ছিদ্রগুলো বন্ধ করে ব্রণের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে।
গোসলের অপরিহার্য উপকরণ সাবান। তবে বর্তমানে ত্বকের দেখভালের কথা ভেবে এবং সহজে ব্যবহার করা যায় বলে অনেকে সাবানের পরিবর্তে তরল বডিওয়াশ ব্যবহার করছেন। আগের তুলনায় ব্যবহার বাড়ায় ব্র্যান্ডগুলোও নিত্যনতুন বডিওয়াশ বা শাওয়ার জেল নিয়ে আসছে বাজারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, সুগন্ধি ও ব্যক্তিগত পছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে বডিওয়াশ কেনা হয়।
সব ত্বকের জন্য কি যেকোনো ধরনের বডিওয়াশ জুতসই? রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী শারমিন কচি জানান, বার সাবানের তুলনায় লিকুইড বডিওয়াশ ত্বকের প্রাকৃতিক পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখতে ও ত্বক মসৃণ করতে সহায়তা করে। তবে এসব বডিওয়াশ যথেষ্ট মৃদু হওয়া উচিত এবং কোনো ধরনের ক্ষতিকর ফোমিং এজেন্ট থাকা উচিত নয়। পাশাপাশি এতে খনিজ তেল ও সালফেট যেন না থাকে, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। ত্বকের বৈশিষ্ট্য অনুসারে ভিন্ন ভিন্ন বডিওয়াশ বেছে নিতে হবে।
শুষ্ক ত্বক
শুষ্ক ত্বকের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কম সিবাম উৎপাদন করা। এর অর্থ, ত্বক স্বাভাবিকভাবে কম আর্দ্র থাকবে। আর্দ্রতার ভারসাম্য বজায় রাখতে ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। এ ধরনের ত্বকের জন্য শিয়া বাটার, আমন্ড বা জোজোবা অয়েল রয়েছে, এমন বডিওয়াশ ব্যবহার করতে হবে।
তৈলাক্ত ত্বক
তৈলাক্ত ত্বক গরমকালে আরও বেশি তৈলাক্ত হয়ে পড়ে। কারণ, গরম আবহাওয়া আরও বেশি সিবাম উৎপাদনে সক্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে ত্বক চিটচিটে এবং অনেক ক্ষেত্রে ময়লা ও জীবাণুর আবাসস্থল হয়ে উঠতে পারে। যাদের ত্বক তৈলাক্ত, তাদের জেল বা ফোমিং বডিওয়াশ ব্যবহার করা ভালো।
সংবেদনশীল ত্বক
সংবেদনশীল ত্বকে স্বাভাবিকের তুলনায় বাড়তি পরিচর্যার প্রয়োজন হয়। এ ধরনের ত্বকের জন্য ঘন ও ক্রিমজাতীয় সুগন্ধমুক্ত বডিওয়াশ ব্যবহার করতে হবে। বডিওয়াশ সংবেদনশীল ত্বক আর্দ্র রাখতে সহায়তা করে। এ ধরনের ত্বকে জেল ও ফোম প্রসাধনী ব্যবহার না করাই ভালো। তাতে সংবেদনশীলতা বাড়ার আশঙ্কা থাকে।
ব্রণপ্রবণ ত্বক
যে ধরনের ত্বকে ঘাম বেশি হয় এবং তেল গ্রন্থি বেশি সক্রিয় থাকে, সেই সব ত্বকে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ বেশি দেখা দেয়। অনেকের কপাল, গাল ও চিবুকের পাশাপাশি নিতম্ব, পিঠ ও বুকে ব্রণ দেখা দেয়। ব্রণপ্রবণ ত্বকের জন্য ব্রণ সৃষ্টিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে এমন সক্রিয় উপাদানসমৃদ্ধ জেল বা ফোমি-বেজড বডিওয়াশ ব্যবহার করা উচিত। এ ধরনের ত্বকের জন্য ক্রিমভিত্তিক বডিওয়াশ উপযোগী নয়। ক্রিমভিত্তিক প্রসাধনী ত্বকের ছিদ্রগুলো বন্ধ করে ব্রণের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১৪ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১৪ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগে