জীবনধারা ডেস্ক
বাজারে পাওয়া যাচ্ছে কচুমুখী। রোজকার তরকারি ছাড়াও আর কী উপায়ে কচুমুখী খাওয়া যায় বলুন তো? স্বাদে বদল আনতে আপনাদের জন্য কচুমুখীর কয়েকটি রেসিপি দিয়েছেন নীলু ইসলাম।
আচারি কচুমুখী
উপকরণ
কচুমুখী ১০টি, পাঁচফোড়ন ১ চা-চামচ, শুকনো মরিচ ৩-৪টি বা কম, পেঁয়াজ বাটা আধা কাপ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়ো ১ চা-চামচ, মরিচ গুঁড়ো আধা চা-চামচ, আচারের মসলা ৩ চা-চামচ, ২ টেবিল চামচ, ঘন তেঁতুলের রস, ১ বা ২ চা-চামচ চিনি, লবণ স্বাদমতো, সরিষার তেল আধা কাপ বা কম।
আচারের মসলা তৈরির নিয়ম
১ চা-চামচ করে পাঁচফোড়ন, আস্ত জিরা, আস্ত ধনে, আস্ত মৌরি, কয়েকটি শুকনো মরিচ তাওয়ায় টেলে গুঁড়ো করে নিতে হবে।
প্রণালি
কচুমুখী খোসা ছাড়িয়ে ভালো করে ধুয়ে দুই টুকরো করে নিতে হবে। কচুমুখীতে অল্প লবণ ও হলুদ মাখিয়ে হালকা ভাপিয়ে নিতে হবে। পানি ঝরিয়ে অল্প সরিষার তেলে কচুমুখীগুলো ভেজে নিতে হবে। এবার রান্নার পাত্রে তেল দিয়ে গরম তেলে পাঁচফোড়ন আর শুকনো মরিচ দিতে হবে। পেঁয়াজ বাটা আর রসুন বাটা দিয়ে অল্প পানি দিয়ে মসলাটা কষিয়ে কচুমুখী দিয়ে কিছুক্ষণ কষাতে হবে। গরম পানি দিতে হবে ১ কাপের মতো। রান্নার পাত্রটি ঢেকে মাঝারি আঁচে ১০ মিনিট রান্না করুন। যদি পানি বেশি কমে যায়, তাহলে আরেকটু গরম পানি দিন। তরকারিটা একটু ঝোল ঝোল থাকবে। কারণ কচুর তরকারি ঠান্ডা হলে ঘন হয়ে যায়। এবার বানিয়ে রাখা আচারের মসলা, তেঁতুলের রস আর চিনি দিয়ে তরকারিটা একটু নেড়ে অল্প একটু সর্ষের তেল দিয়ে চুলো থেকে নামিয়ে নিন। গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।
কচুমুখীর ঝুরি ভাজা
উপকরণ
কচুমুখী ১০টা, লবণ ও হলুদ গুঁড়ো স্বাদমতো, তেল প্রয়োজন অনুযায়ী।
প্রণালি
কচুমুখী গ্রেট করে নিতে হবে। কয়েকবার ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। এরপর হাত দিয়ে চিপে বাকি পানিটুকু বের করে নিতে হবে। এখন স্বাদমতো লবণ আর অল্প হলুদ গুঁড়ো দিয়ে মাখিয়ে আবার হাত দিয়ে চিপে পানি বের করে নিতে হবে। এখন বেশ গরম তেলে ভেজে নিতে হবে। কড়াইয়ের গরম তেলের মধ্যে একটা ঝাঁজরি বসিয়ে ভাজতে পারেন। ভেজে পেপার টাওয়েলে কিছুক্ষণ রেখে পরিবেশন করবেন।
কচুমুখীর বড়া
উপকরণ
কচুমুখী ১ কাপ (গ্রেট করা), মুসুর ডাল বাটা ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, ধনেপাতা কুচি আধা কাপ, কাঁচা মরিচ কুচি ২টি, হলুদ গুঁড়ো ১ চা-চামচ, কালোজিরা আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেল প্রয়োজনমতো।
প্রণালি
সব একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে খুব গরম তেলে দিয়ে জ্বাল একটু কমিয়ে ভাজতে হবে।
বাজারে পাওয়া যাচ্ছে কচুমুখী। রোজকার তরকারি ছাড়াও আর কী উপায়ে কচুমুখী খাওয়া যায় বলুন তো? স্বাদে বদল আনতে আপনাদের জন্য কচুমুখীর কয়েকটি রেসিপি দিয়েছেন নীলু ইসলাম।
আচারি কচুমুখী
উপকরণ
কচুমুখী ১০টি, পাঁচফোড়ন ১ চা-চামচ, শুকনো মরিচ ৩-৪টি বা কম, পেঁয়াজ বাটা আধা কাপ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়ো ১ চা-চামচ, মরিচ গুঁড়ো আধা চা-চামচ, আচারের মসলা ৩ চা-চামচ, ২ টেবিল চামচ, ঘন তেঁতুলের রস, ১ বা ২ চা-চামচ চিনি, লবণ স্বাদমতো, সরিষার তেল আধা কাপ বা কম।
আচারের মসলা তৈরির নিয়ম
১ চা-চামচ করে পাঁচফোড়ন, আস্ত জিরা, আস্ত ধনে, আস্ত মৌরি, কয়েকটি শুকনো মরিচ তাওয়ায় টেলে গুঁড়ো করে নিতে হবে।
প্রণালি
কচুমুখী খোসা ছাড়িয়ে ভালো করে ধুয়ে দুই টুকরো করে নিতে হবে। কচুমুখীতে অল্প লবণ ও হলুদ মাখিয়ে হালকা ভাপিয়ে নিতে হবে। পানি ঝরিয়ে অল্প সরিষার তেলে কচুমুখীগুলো ভেজে নিতে হবে। এবার রান্নার পাত্রে তেল দিয়ে গরম তেলে পাঁচফোড়ন আর শুকনো মরিচ দিতে হবে। পেঁয়াজ বাটা আর রসুন বাটা দিয়ে অল্প পানি দিয়ে মসলাটা কষিয়ে কচুমুখী দিয়ে কিছুক্ষণ কষাতে হবে। গরম পানি দিতে হবে ১ কাপের মতো। রান্নার পাত্রটি ঢেকে মাঝারি আঁচে ১০ মিনিট রান্না করুন। যদি পানি বেশি কমে যায়, তাহলে আরেকটু গরম পানি দিন। তরকারিটা একটু ঝোল ঝোল থাকবে। কারণ কচুর তরকারি ঠান্ডা হলে ঘন হয়ে যায়। এবার বানিয়ে রাখা আচারের মসলা, তেঁতুলের রস আর চিনি দিয়ে তরকারিটা একটু নেড়ে অল্প একটু সর্ষের তেল দিয়ে চুলো থেকে নামিয়ে নিন। গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।
কচুমুখীর ঝুরি ভাজা
উপকরণ
কচুমুখী ১০টা, লবণ ও হলুদ গুঁড়ো স্বাদমতো, তেল প্রয়োজন অনুযায়ী।
প্রণালি
কচুমুখী গ্রেট করে নিতে হবে। কয়েকবার ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। এরপর হাত দিয়ে চিপে বাকি পানিটুকু বের করে নিতে হবে। এখন স্বাদমতো লবণ আর অল্প হলুদ গুঁড়ো দিয়ে মাখিয়ে আবার হাত দিয়ে চিপে পানি বের করে নিতে হবে। এখন বেশ গরম তেলে ভেজে নিতে হবে। কড়াইয়ের গরম তেলের মধ্যে একটা ঝাঁজরি বসিয়ে ভাজতে পারেন। ভেজে পেপার টাওয়েলে কিছুক্ষণ রেখে পরিবেশন করবেন।
কচুমুখীর বড়া
উপকরণ
কচুমুখী ১ কাপ (গ্রেট করা), মুসুর ডাল বাটা ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, ধনেপাতা কুচি আধা কাপ, কাঁচা মরিচ কুচি ২টি, হলুদ গুঁড়ো ১ চা-চামচ, কালোজিরা আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেল প্রয়োজনমতো।
প্রণালি
সব একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে খুব গরম তেলে দিয়ে জ্বাল একটু কমিয়ে ভাজতে হবে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে