অনলাইন ডেস্ক
স্বৈরাচার শাসিত উত্তর কোরিয়া বিশ্বের সবচেয়ে নিয়ন্ত্রিত দেশ। কিন্তু দেশটির নেতা কিম জং উন দারুণ ফ্যাশন সচেতন! সম্প্রতি উত্তর কোরিয়ার নৌবাহিনী দিবসে নৌ কমান্ড পরিদর্শনে কিম এক জোড়া ‘ম্যান্ডেল’ পরে উপস্থিত হন। তাঁর পরনে ছিল, ধূসর–বাদামি রঙের স্যুট ও মোজাসহ হালকা ধূসর রঙের ফিশারম্যান স্যান্ডেল।
গত মাসেই ভোগ ম্যাগাজিনে এ জুতাগুলোকে এ মৌসুমের সেরা জুতা ঘোষণা করা হয়েছে বলে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। দৈনন্দিনের ফ্যাশন গুরু জন লুইস বলেছেন, গত গ্রীষ্মের তুলনায় এবার লিসবন ফিশারম্যান জুতার বিক্রি ২০০ শতাংশ বেশি। এ তুলনায় বারকেনস্টকের বিক্রি বেড়েছে ৬৩ শতাংশ।
ফিশারম্যান শু বা জেলেদের জুতাগুলোকে ঠিক শু বলা যায় না, আবার স্যান্ডেলও বলা যায় না। ফিশারম্যান জুতাতে সাধারণত ফিতার বুনন ও গোড়ালির চারপাশে বাকল থাকে। ফলে এ জুতা যেকোনো মৌসুমে ও যেকোনো পরিস্থিতিতে পরা যায়। এতে হাল ফ্যাশনের সঙ্গেও যেমন থাকা যায়, আবার কাজের জিনিসও।
১৯৪০ শতকের ভূমধ্যসাগরের জেলেদের ব্যবহৃত জুতা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে গ্রেনসনের প্রতিষ্ঠাতা টিম লিটল কুইনসি ফিশার–স্টাইল স্যান্ডেল তৈরি করেন। এ স্যান্ডেলগুলো এ গ্রীষ্মে সর্বাধিক বিক্রীত জুতা। টিম বলেন, এই স্টাইল কয়েক শতাব্দী ধরেই আছে।
তিনি বলেন, ‘এ জুতার কারণে পায়ে বাতাস লাগে এবং পানি জমে থাকে না। আর এই স্যান্ডেল বিক্রি বেড়ে যাওয়া মানে আমরা মহামারির সময়কার “বিশ্রী” স্যান্ডেল থেকে মুক্তি পেয়েছি।’
অত্যন্ত ব্যয়বহুল ফ্যাশন প্রতিষ্ঠান দ্য রো–এর ফিশারম্যান স্যান্ডেলের দাম প্রায় ১ হাজার পাউন্ড বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা প্রায়। গুচ্চি ও প্রাডার মঞ্চেও এবার দাপিয়ে বেড়িয়েছে এই স্যান্ডেল। জাস্টিন বিবারের স্ত্রী হেইলি বিবার এবং টেইলর সুইফটের পায়েও দেখা গেছে ফিশারম্যান স্যান্ডেল।
তবে, কিম জং উনের জুতা নিয়ে আলোচনা এটাই প্রথম নয়। এর আগে ২০১৫ সালে তাঁকে শিনিজু ট্রেইনার জুতা পরা অবস্থায় দেখা গিয়েছিল। পরবর্তীতে সেই জুতার অসংখ্য নকল বাজার বিক্রি হয়। ২০১৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যমে বলা হয়, কিমের ব্রগ জুতায় বাড়তি সোল লাগানো থাকে যাতে তাঁকে ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি উচ্চতার মনে হয়। তবে কিমের প্রকৃত উচ্চতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না।
স্বৈরাচার শাসিত উত্তর কোরিয়া বিশ্বের সবচেয়ে নিয়ন্ত্রিত দেশ। কিন্তু দেশটির নেতা কিম জং উন দারুণ ফ্যাশন সচেতন! সম্প্রতি উত্তর কোরিয়ার নৌবাহিনী দিবসে নৌ কমান্ড পরিদর্শনে কিম এক জোড়া ‘ম্যান্ডেল’ পরে উপস্থিত হন। তাঁর পরনে ছিল, ধূসর–বাদামি রঙের স্যুট ও মোজাসহ হালকা ধূসর রঙের ফিশারম্যান স্যান্ডেল।
গত মাসেই ভোগ ম্যাগাজিনে এ জুতাগুলোকে এ মৌসুমের সেরা জুতা ঘোষণা করা হয়েছে বলে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। দৈনন্দিনের ফ্যাশন গুরু জন লুইস বলেছেন, গত গ্রীষ্মের তুলনায় এবার লিসবন ফিশারম্যান জুতার বিক্রি ২০০ শতাংশ বেশি। এ তুলনায় বারকেনস্টকের বিক্রি বেড়েছে ৬৩ শতাংশ।
ফিশারম্যান শু বা জেলেদের জুতাগুলোকে ঠিক শু বলা যায় না, আবার স্যান্ডেলও বলা যায় না। ফিশারম্যান জুতাতে সাধারণত ফিতার বুনন ও গোড়ালির চারপাশে বাকল থাকে। ফলে এ জুতা যেকোনো মৌসুমে ও যেকোনো পরিস্থিতিতে পরা যায়। এতে হাল ফ্যাশনের সঙ্গেও যেমন থাকা যায়, আবার কাজের জিনিসও।
১৯৪০ শতকের ভূমধ্যসাগরের জেলেদের ব্যবহৃত জুতা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে গ্রেনসনের প্রতিষ্ঠাতা টিম লিটল কুইনসি ফিশার–স্টাইল স্যান্ডেল তৈরি করেন। এ স্যান্ডেলগুলো এ গ্রীষ্মে সর্বাধিক বিক্রীত জুতা। টিম বলেন, এই স্টাইল কয়েক শতাব্দী ধরেই আছে।
তিনি বলেন, ‘এ জুতার কারণে পায়ে বাতাস লাগে এবং পানি জমে থাকে না। আর এই স্যান্ডেল বিক্রি বেড়ে যাওয়া মানে আমরা মহামারির সময়কার “বিশ্রী” স্যান্ডেল থেকে মুক্তি পেয়েছি।’
অত্যন্ত ব্যয়বহুল ফ্যাশন প্রতিষ্ঠান দ্য রো–এর ফিশারম্যান স্যান্ডেলের দাম প্রায় ১ হাজার পাউন্ড বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা প্রায়। গুচ্চি ও প্রাডার মঞ্চেও এবার দাপিয়ে বেড়িয়েছে এই স্যান্ডেল। জাস্টিন বিবারের স্ত্রী হেইলি বিবার এবং টেইলর সুইফটের পায়েও দেখা গেছে ফিশারম্যান স্যান্ডেল।
তবে, কিম জং উনের জুতা নিয়ে আলোচনা এটাই প্রথম নয়। এর আগে ২০১৫ সালে তাঁকে শিনিজু ট্রেইনার জুতা পরা অবস্থায় দেখা গিয়েছিল। পরবর্তীতে সেই জুতার অসংখ্য নকল বাজার বিক্রি হয়। ২০১৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যমে বলা হয়, কিমের ব্রগ জুতায় বাড়তি সোল লাগানো থাকে যাতে তাঁকে ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি উচ্চতার মনে হয়। তবে কিমের প্রকৃত উচ্চতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে