ফিচার ডেস্ক
‘নিজের পছন্দে খাবার, অন্যের পছন্দে পোশাক’! অর্থাৎ বলা হয়, খাবারটা নিজের পছন্দে খেতে হয়। আর যে পোশাকটা দেখে মানুষ বলে, ‘ওয়াও, দারুণ মানিয়েছে তো’, সেটাই পরতে হয়। হয়তো বিষয়টা একেবারে ফেলনা নয়। পোশাক যেহেতু শরীরের আবরণ এবং ওটাই মানুষের চোখে পড়ে প্রথম, তাই ‘পাবলিক কমেন্টে’র দাম আছে বৈকি। কিন্তু একেবারেই কি তাই?
সম্ভবত নয়। কারণ, পোশাকের ক্ষেত্রে নিজের পছন্দও গুরুত্বপূর্ণ। কোন রংটা ভালো লাগে, প্রাচ্য নাকি পাশ্চাত্য, কোন ধরনের পোশাক ভালো লাগে, এসবই গুরুত্বপূর্ণ। তার ওপর আছে পোশাকটা পড়ে স্বচ্ছন্দবোধ করছেন কি না। এ ক্ষেত্রে আরও একটি বিষয় হয়তো গুরুত্বপূর্ণ। তা হলো ঋতু।
শরৎকালের প্রথম সপ্তাহ শেষ। এ সময়ের যে বৈশিষ্ট্য, তাতে এই লিলুয়া বাতাস, তো এই কঠিন রোদ। আবার কখনো ঝুম বৃষ্টি। এ সময়ে এমন কাপড়ের পোশাক দরকার, যেগুলো শরীরে বাতাস প্রবেশে বাধা তৈরি করবে না। ফলে শরীর ঘামবে কম। আবার হঠাৎ বৃষ্টিতে ভিজলেও তেমন কোনো সমস্যা হবে না। একটু রোদ বা ফ্যানের বাতাস কিংবা এসিতে থাকলেই শুকিয়ে যাবে। সুতি, লিনেন কিংবা সিনথেটিক সে ধরনের কাপড়। এগুলো দিয়ে তৈরি টপস, কাফতান কিংবা টিউনিক হতে পারে এ সময়ের আদর্শ পোশাক।
এই পোশাকগুলোর সুবিধা হলো, ফরমাল কিংবা ইনফরমাল যেকোনো অবস্থাতেই পরা যায়। ফিটিংস কেমন হলো, সে বিষয়ে খুব একটা মাথা না ঘামালেও চলে। ফ্যাশনের টিপিক্যাল ভাবনা যখন ভেঙে গেছে, তখন এগুলোর সঙ্গে টাইট জিনস, নাকি পছন্দের কোনো পোশাক পরলেন, সেটা নিয়েও তেমন কেউ মাথা ঘামাবে না। তবে হ্যাঁ, ঋতুর সঙ্গে রংটা মানানসই হলে সেটা সোনায় সোহাগা। সে ক্ষেত্রে সাদা, নীল, ছাই রং কিংবা যেকোনো মিষ্টি রং বেছে নিতে পারেন। অথবা এই রংগুলোর মিশেলেও বিভিন্ন রং বেছে নিতে পারেন। সেই সঙ্গে যদি এগুলোর নকশায় ঋতুর আবহ থাকে, তাহলে তো কথাই নেই। দেশের প্রায় সব ফ্যাশন হাউস এখন তরুণদের জন্য টপস, কাফতান কিংবা টিউনিকের মতো পোশাকগুলো তৈরি করে। ফলে সেগুলো হাতের নাগালেই পাওয়া যায়। ঢাকা শহরে তো বটেই, যেকোনো জেলা শহরের ফ্যাশন হাউসগুলোতে খুঁজলে পছন্দসই টপস, কাফতান অথবা টিউনিকের দেখা পাওয়া যাবে। আর যদি না পান, তাহলে ঢাকাকেন্দ্রিক যেকোনো ফ্যাশন হাউসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ বা ই-কমার্স সাইটে অর্ডার করলে দেশের যেকোনো প্রান্তে বসেই পোশাকগুলো পাওয়া যাবে।
দামের কথা ভাবছেন? হাতের নাগালেই বলতে হবে। ১ থেকে ২ হাজার টাকার মধ্যে এগুলো পাওয়া যায়। তবে পোশাকের গুণমান আর ব্র্যান্ড অনুসারে দাম কমবেশি হতে পারে।
‘নিজের পছন্দে খাবার, অন্যের পছন্দে পোশাক’! অর্থাৎ বলা হয়, খাবারটা নিজের পছন্দে খেতে হয়। আর যে পোশাকটা দেখে মানুষ বলে, ‘ওয়াও, দারুণ মানিয়েছে তো’, সেটাই পরতে হয়। হয়তো বিষয়টা একেবারে ফেলনা নয়। পোশাক যেহেতু শরীরের আবরণ এবং ওটাই মানুষের চোখে পড়ে প্রথম, তাই ‘পাবলিক কমেন্টে’র দাম আছে বৈকি। কিন্তু একেবারেই কি তাই?
সম্ভবত নয়। কারণ, পোশাকের ক্ষেত্রে নিজের পছন্দও গুরুত্বপূর্ণ। কোন রংটা ভালো লাগে, প্রাচ্য নাকি পাশ্চাত্য, কোন ধরনের পোশাক ভালো লাগে, এসবই গুরুত্বপূর্ণ। তার ওপর আছে পোশাকটা পড়ে স্বচ্ছন্দবোধ করছেন কি না। এ ক্ষেত্রে আরও একটি বিষয় হয়তো গুরুত্বপূর্ণ। তা হলো ঋতু।
শরৎকালের প্রথম সপ্তাহ শেষ। এ সময়ের যে বৈশিষ্ট্য, তাতে এই লিলুয়া বাতাস, তো এই কঠিন রোদ। আবার কখনো ঝুম বৃষ্টি। এ সময়ে এমন কাপড়ের পোশাক দরকার, যেগুলো শরীরে বাতাস প্রবেশে বাধা তৈরি করবে না। ফলে শরীর ঘামবে কম। আবার হঠাৎ বৃষ্টিতে ভিজলেও তেমন কোনো সমস্যা হবে না। একটু রোদ বা ফ্যানের বাতাস কিংবা এসিতে থাকলেই শুকিয়ে যাবে। সুতি, লিনেন কিংবা সিনথেটিক সে ধরনের কাপড়। এগুলো দিয়ে তৈরি টপস, কাফতান কিংবা টিউনিক হতে পারে এ সময়ের আদর্শ পোশাক।
এই পোশাকগুলোর সুবিধা হলো, ফরমাল কিংবা ইনফরমাল যেকোনো অবস্থাতেই পরা যায়। ফিটিংস কেমন হলো, সে বিষয়ে খুব একটা মাথা না ঘামালেও চলে। ফ্যাশনের টিপিক্যাল ভাবনা যখন ভেঙে গেছে, তখন এগুলোর সঙ্গে টাইট জিনস, নাকি পছন্দের কোনো পোশাক পরলেন, সেটা নিয়েও তেমন কেউ মাথা ঘামাবে না। তবে হ্যাঁ, ঋতুর সঙ্গে রংটা মানানসই হলে সেটা সোনায় সোহাগা। সে ক্ষেত্রে সাদা, নীল, ছাই রং কিংবা যেকোনো মিষ্টি রং বেছে নিতে পারেন। অথবা এই রংগুলোর মিশেলেও বিভিন্ন রং বেছে নিতে পারেন। সেই সঙ্গে যদি এগুলোর নকশায় ঋতুর আবহ থাকে, তাহলে তো কথাই নেই। দেশের প্রায় সব ফ্যাশন হাউস এখন তরুণদের জন্য টপস, কাফতান কিংবা টিউনিকের মতো পোশাকগুলো তৈরি করে। ফলে সেগুলো হাতের নাগালেই পাওয়া যায়। ঢাকা শহরে তো বটেই, যেকোনো জেলা শহরের ফ্যাশন হাউসগুলোতে খুঁজলে পছন্দসই টপস, কাফতান অথবা টিউনিকের দেখা পাওয়া যাবে। আর যদি না পান, তাহলে ঢাকাকেন্দ্রিক যেকোনো ফ্যাশন হাউসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ বা ই-কমার্স সাইটে অর্ডার করলে দেশের যেকোনো প্রান্তে বসেই পোশাকগুলো পাওয়া যাবে।
দামের কথা ভাবছেন? হাতের নাগালেই বলতে হবে। ১ থেকে ২ হাজার টাকার মধ্যে এগুলো পাওয়া যায়। তবে পোশাকের গুণমান আর ব্র্যান্ড অনুসারে দাম কমবেশি হতে পারে।
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
১ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে