রিক্তা রিচি, ঢাকা
বাজেরে বাজে ঢোল আর ঢাক
এলো রে পহেলা বৈশাখ
আজ কৃষ্ণচূড়ার ডালে
ঢেকেছে লালে লালে
সেই রং হৃদয়ে ছড়াক...
এক দিকে নতুনের হাতছানি, অন্যদিকে পুরোনোর মায়া। এই দুইয়ে মিলে আসে বাংলার নতুন বছর। আর নতুন বছরের প্রথম মাস বৈশাখ। বছর শুরুর প্রথম দিনটিকে বরণ করে নেওয়ার জন্য বাঙালির উৎসব আয়োজনের শেষ নেই। খাবার থেকে শুরু করে পোশাক, গয়না, ঘরের সাজ ইত্যাদিতে থাকে বৈশাখের ছোঁয়া। দিন যত যাচ্ছে, ফ্যাশন হাউসগুলো সেট করছে নতুন নতুন ট্রেন্ড।
বৈশাখে পোশাকে লাল ও সাদার প্রাধান্যই বেশি দেখা যায়। পোশাকে এই লাল-সাদার সমন্বয় খুব সম্ভবত আবহাওয়ার কারণে হয়েছিল। চৈত্র-বৈশাখের প্রচণ্ড গরমে সাদা রং প্রশান্তি দেয়। তার সঙ্গে বৈপরীত্য তৈরি করতেই লাল রঙের ব্যবহার। এর বাইরে বৈশাখের রং হিসেবে অন্য কোনো কারণ খুব একটা জানা যায় না। আর যতটুকু জানা যায়, বৈশাখের রং হিসেবে লাল ও সাদার ব্যাপক প্রচারের ক্ষেত্রে ফ্যাশন হাউসগুলোর বড় ভূমিকা রয়েছে।
তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন এসেছে। ফ্যাশন হাউসগুলো লাল ও সাদার পাশাপাশি অন্যান্য উজ্জ্বল রংও এখন ব্যবহার করছে বৈশাখে। নীল, হলুদ, সবুজ, প্যারট গ্রিন, খয়েরি ইত্যাদি রং এখন সমাদর পাচ্ছে।
এ বছর রোজার মধ্যে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন করা হবে। থাক না রোজার আমেজ, নতুন পোশাক ছাড়া কি বৈশাখ জমে ওঠে? বর্ষবরণের এ উৎসবে নতুন পোশাকের সংগ্রহ নিয়ে হাজির হয়েছে পোশাকের ব্র্যান্ড সারা, রঙ বাংলাদেশ, আড়ং, অঞ্জন’স, লা রিভ, গ্রামীণ ইউনিক্লো, দেশাল, ফ্রিল্যান্ড, ইজি, একস্টেসি, ইয়েলো, সেইলরসহ আরও অনেক ব্র্যান্ড। ব্র্যান্ডগুলো সময়, আবহাওয়া ও পরিবেশ উপযোগী নানা পোশাক নিয়ে এসেছে বৈশাখের আনন্দ আয়োজনে।
পোশাকে ট্রাক আর্ট
প্রতিবারের মতো এবারও রঙ বাংলাদেশ বিষয়ভিত্তিক থিমে সাজিয়েছে পোশাক। এবারের পোশাক ডিজাইনের মূল প্রেরণা হিসেবে ফ্যাশন হাউসটি বেছে নিয়েছে ট্রাক আর্ট। মূল রং হিসেবে বেছে নিয়েছে লাল, সাদা, নীল, ক্রিম ও অলিভ রংকে। সহকারী রং হিসেবে আছে টিয়া সবুজ, লাইট অলিভ, পিংক, লাইট পেস্ট, ব্রাউন ও সোনালি হলুদ রং। বিভিন্ন ধরনের কটন, লিনেন ও হাফসিল্ক কাপড় দিয়ে পোশাকগুলো তৈরি করা হয়েছে। পোশাকের নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে নানা ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়ার ব্যবহারে। এর মধ্যে রয়েছে স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক প্রিন্ট, হাতের কাজ ইত্যাদি।
ব্র্যান্ডটি নারীদের জন্য শাড়ি, থ্রি-পিস, সিঙ্গেল কামিজ, কুর্তি, ওড়না, রেডি ব্লাউজ, ব্লাউজ পিস, আনস্টিচড থ্রি-পিস নিয়ে এসেছে। ছেলেদের জন্য এনেছে পাঞ্জাবি, কাতুয়া, শার্ট, টি-শার্ট, উত্তরীয়। ছোটদের জন্য নিয়ে এসেছে শাড়ি, থ্রি-পিস, সিঙ্গেল কামিজ, ফ্রক, স্কার্ট, টপস, পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট। এ ছাড়া কাপল ড্রেস, ফ্যামিলি ড্রেস, গয়না, বিভিন্ন ডিজাইনের মগও আছে রঙ বাংলাদেশে।
উজ্জ্বল রঙের পোশাক
বৈশাখের আয়োজনে পোশাকের ব্র্যান্ড সারা উজ্জ্বল রং প্রাধান্য দিয়েছে। ফেব্রিক হিসেবে বেছে নিয়েছে সুতি কাপড়। বৈশাখ উপলক্ষে পাঞ্জাবিতে ব্যবহার করা হয়েছে উজ্জ্বল রং এবং বিভিন্ন ধরনের আধুনিক প্রিন্ট, এমব্রয়ডারি ও এক্সক্লুসিভ হাতের কাজ। থাকছে বাবা-ছেলের জন্য একই ডিজাইনের পাঞ্জাবিও, যা মিনিমি নামে জনপ্রিয়। মেয়েদের বৈশাখের আয়োজনে থাকছে বাহারি ডিজাইনের পোশাক। পোশাকের দৈর্ঘ্য এবং কাটিংয়ে থাকছে নতুনত্ব। আর শিশুদের জন্য বৈশাখী সমারোহে থাকছে পাঞ্জাবি, ফ্রক, স্কার্টসহ বিভিন্ন পোশাকের এক অভিন্ন আয়োজন।
নকশায় ফিউশন
পোশাকের ব্র্যান্ড অঞ্জন’স এথনিক, ট্র্যাডিশনাল ও ফিউশনের পাশাপাশি সমকালীন ট্রেন্ড অনুসারে শাড়ি, পাঞ্জাবি, সালোয়ার-কামিজ, কাফতান, টপস, ফতুয়া ও শিশু-কিশোরদের বিভিন্ন ধরনের পোশাক নিয়ে এসেছে। এবারের আয়োজনে সিল্ক, হাফ সিল্ক, মসলিন, জর্জেট, লিনেন, এন্ডি কটন, এন্ডি সিল্ক, ভয়েল, কটনসহ বিভিন্ন ধরনের কাপড় ব্যবহার করা হয়েছে। পোশাকের ডিজাইনে জামদানি, জ্যামিতিক, ফুলেলসহ বিভিন্ন ধরনের মোটিফ ব্যবহার করা হয়েছে। পোশাক অনন্য করে তুলেছে প্রিন্ট, এমব্রয়ডারি ও কারচুপির কাজ।
নকশায় মোটিফ
ট্র্যাডিশনাল কাঁথা স্টিচ, অরনামেন্টাল বিডস, মুঘল শৈলী, মিনিয়েচার আর্ট, উইভিং মোটিফের অনুপ্রেরণা, কলকা মোটিফ, জামদানি, ফ্লোরাল মোটিফ ইত্যাদি পোশাকে ফুটিয়ে তুলেছে কে ক্র্যাফট। ফেব্রিক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে কটন, ডিজাইনড কটন, হ্যান্ডলুম কটন, টু-টোন, লিনেন, জর্জেট, ক্রেপ জর্জেট, সিল্ক, হাফ সিল্ক, মসলিন, টিস্যু, সাটিন ইত্যাদি। মেরুন, পেঁয়াজ, চেরি রেড, কমলা, হট ও কোরাল পিঙ্ক, ল্যাভেন্ডার, কফি, পার্পেল ইত্যাদি রঙের পোশাক নিয়ে এসেছে ব্র্যান্ডটি।
কোথায় পাবেন
পয়লা বৈশাখের পোশাক পেয়ে যাবেন আড়ং, লা রিভ, রঙ বাংলাদেশ, দেশাল, সারা, সেইলর, আর্ট, এমব্রেলাসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডে। এ ছাড়া বিভিন্ন শপিং মল ও ঢাকার নিউমার্কেট, গাউছিয়া মার্কেট, মৌচাক মার্কেট, সুবাস্তু নজর ভ্যালি শপিং কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন মার্কেট থেকে পছন্দের পোশাক কিনতে পারবেন।
দরদাম
যেকোনো ব্র্যান্ড থেকে পোশাক কিনতে পারবেন ১ বাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার বা তার বেশি টাকার মধ্যে। মার্কেট থেকে পোশাক কেনা যাবে ৬০০-৭০০ থেকে ২-৩ হাজার টাকার মধ্যে।
বাজেরে বাজে ঢোল আর ঢাক
এলো রে পহেলা বৈশাখ
আজ কৃষ্ণচূড়ার ডালে
ঢেকেছে লালে লালে
সেই রং হৃদয়ে ছড়াক...
এক দিকে নতুনের হাতছানি, অন্যদিকে পুরোনোর মায়া। এই দুইয়ে মিলে আসে বাংলার নতুন বছর। আর নতুন বছরের প্রথম মাস বৈশাখ। বছর শুরুর প্রথম দিনটিকে বরণ করে নেওয়ার জন্য বাঙালির উৎসব আয়োজনের শেষ নেই। খাবার থেকে শুরু করে পোশাক, গয়না, ঘরের সাজ ইত্যাদিতে থাকে বৈশাখের ছোঁয়া। দিন যত যাচ্ছে, ফ্যাশন হাউসগুলো সেট করছে নতুন নতুন ট্রেন্ড।
বৈশাখে পোশাকে লাল ও সাদার প্রাধান্যই বেশি দেখা যায়। পোশাকে এই লাল-সাদার সমন্বয় খুব সম্ভবত আবহাওয়ার কারণে হয়েছিল। চৈত্র-বৈশাখের প্রচণ্ড গরমে সাদা রং প্রশান্তি দেয়। তার সঙ্গে বৈপরীত্য তৈরি করতেই লাল রঙের ব্যবহার। এর বাইরে বৈশাখের রং হিসেবে অন্য কোনো কারণ খুব একটা জানা যায় না। আর যতটুকু জানা যায়, বৈশাখের রং হিসেবে লাল ও সাদার ব্যাপক প্রচারের ক্ষেত্রে ফ্যাশন হাউসগুলোর বড় ভূমিকা রয়েছে।
তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন এসেছে। ফ্যাশন হাউসগুলো লাল ও সাদার পাশাপাশি অন্যান্য উজ্জ্বল রংও এখন ব্যবহার করছে বৈশাখে। নীল, হলুদ, সবুজ, প্যারট গ্রিন, খয়েরি ইত্যাদি রং এখন সমাদর পাচ্ছে।
এ বছর রোজার মধ্যে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন করা হবে। থাক না রোজার আমেজ, নতুন পোশাক ছাড়া কি বৈশাখ জমে ওঠে? বর্ষবরণের এ উৎসবে নতুন পোশাকের সংগ্রহ নিয়ে হাজির হয়েছে পোশাকের ব্র্যান্ড সারা, রঙ বাংলাদেশ, আড়ং, অঞ্জন’স, লা রিভ, গ্রামীণ ইউনিক্লো, দেশাল, ফ্রিল্যান্ড, ইজি, একস্টেসি, ইয়েলো, সেইলরসহ আরও অনেক ব্র্যান্ড। ব্র্যান্ডগুলো সময়, আবহাওয়া ও পরিবেশ উপযোগী নানা পোশাক নিয়ে এসেছে বৈশাখের আনন্দ আয়োজনে।
পোশাকে ট্রাক আর্ট
প্রতিবারের মতো এবারও রঙ বাংলাদেশ বিষয়ভিত্তিক থিমে সাজিয়েছে পোশাক। এবারের পোশাক ডিজাইনের মূল প্রেরণা হিসেবে ফ্যাশন হাউসটি বেছে নিয়েছে ট্রাক আর্ট। মূল রং হিসেবে বেছে নিয়েছে লাল, সাদা, নীল, ক্রিম ও অলিভ রংকে। সহকারী রং হিসেবে আছে টিয়া সবুজ, লাইট অলিভ, পিংক, লাইট পেস্ট, ব্রাউন ও সোনালি হলুদ রং। বিভিন্ন ধরনের কটন, লিনেন ও হাফসিল্ক কাপড় দিয়ে পোশাকগুলো তৈরি করা হয়েছে। পোশাকের নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে নানা ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়ার ব্যবহারে। এর মধ্যে রয়েছে স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক প্রিন্ট, হাতের কাজ ইত্যাদি।
ব্র্যান্ডটি নারীদের জন্য শাড়ি, থ্রি-পিস, সিঙ্গেল কামিজ, কুর্তি, ওড়না, রেডি ব্লাউজ, ব্লাউজ পিস, আনস্টিচড থ্রি-পিস নিয়ে এসেছে। ছেলেদের জন্য এনেছে পাঞ্জাবি, কাতুয়া, শার্ট, টি-শার্ট, উত্তরীয়। ছোটদের জন্য নিয়ে এসেছে শাড়ি, থ্রি-পিস, সিঙ্গেল কামিজ, ফ্রক, স্কার্ট, টপস, পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট। এ ছাড়া কাপল ড্রেস, ফ্যামিলি ড্রেস, গয়না, বিভিন্ন ডিজাইনের মগও আছে রঙ বাংলাদেশে।
উজ্জ্বল রঙের পোশাক
বৈশাখের আয়োজনে পোশাকের ব্র্যান্ড সারা উজ্জ্বল রং প্রাধান্য দিয়েছে। ফেব্রিক হিসেবে বেছে নিয়েছে সুতি কাপড়। বৈশাখ উপলক্ষে পাঞ্জাবিতে ব্যবহার করা হয়েছে উজ্জ্বল রং এবং বিভিন্ন ধরনের আধুনিক প্রিন্ট, এমব্রয়ডারি ও এক্সক্লুসিভ হাতের কাজ। থাকছে বাবা-ছেলের জন্য একই ডিজাইনের পাঞ্জাবিও, যা মিনিমি নামে জনপ্রিয়। মেয়েদের বৈশাখের আয়োজনে থাকছে বাহারি ডিজাইনের পোশাক। পোশাকের দৈর্ঘ্য এবং কাটিংয়ে থাকছে নতুনত্ব। আর শিশুদের জন্য বৈশাখী সমারোহে থাকছে পাঞ্জাবি, ফ্রক, স্কার্টসহ বিভিন্ন পোশাকের এক অভিন্ন আয়োজন।
নকশায় ফিউশন
পোশাকের ব্র্যান্ড অঞ্জন’স এথনিক, ট্র্যাডিশনাল ও ফিউশনের পাশাপাশি সমকালীন ট্রেন্ড অনুসারে শাড়ি, পাঞ্জাবি, সালোয়ার-কামিজ, কাফতান, টপস, ফতুয়া ও শিশু-কিশোরদের বিভিন্ন ধরনের পোশাক নিয়ে এসেছে। এবারের আয়োজনে সিল্ক, হাফ সিল্ক, মসলিন, জর্জেট, লিনেন, এন্ডি কটন, এন্ডি সিল্ক, ভয়েল, কটনসহ বিভিন্ন ধরনের কাপড় ব্যবহার করা হয়েছে। পোশাকের ডিজাইনে জামদানি, জ্যামিতিক, ফুলেলসহ বিভিন্ন ধরনের মোটিফ ব্যবহার করা হয়েছে। পোশাক অনন্য করে তুলেছে প্রিন্ট, এমব্রয়ডারি ও কারচুপির কাজ।
নকশায় মোটিফ
ট্র্যাডিশনাল কাঁথা স্টিচ, অরনামেন্টাল বিডস, মুঘল শৈলী, মিনিয়েচার আর্ট, উইভিং মোটিফের অনুপ্রেরণা, কলকা মোটিফ, জামদানি, ফ্লোরাল মোটিফ ইত্যাদি পোশাকে ফুটিয়ে তুলেছে কে ক্র্যাফট। ফেব্রিক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে কটন, ডিজাইনড কটন, হ্যান্ডলুম কটন, টু-টোন, লিনেন, জর্জেট, ক্রেপ জর্জেট, সিল্ক, হাফ সিল্ক, মসলিন, টিস্যু, সাটিন ইত্যাদি। মেরুন, পেঁয়াজ, চেরি রেড, কমলা, হট ও কোরাল পিঙ্ক, ল্যাভেন্ডার, কফি, পার্পেল ইত্যাদি রঙের পোশাক নিয়ে এসেছে ব্র্যান্ডটি।
কোথায় পাবেন
পয়লা বৈশাখের পোশাক পেয়ে যাবেন আড়ং, লা রিভ, রঙ বাংলাদেশ, দেশাল, সারা, সেইলর, আর্ট, এমব্রেলাসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডে। এ ছাড়া বিভিন্ন শপিং মল ও ঢাকার নিউমার্কেট, গাউছিয়া মার্কেট, মৌচাক মার্কেট, সুবাস্তু নজর ভ্যালি শপিং কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন মার্কেট থেকে পছন্দের পোশাক কিনতে পারবেন।
দরদাম
যেকোনো ব্র্যান্ড থেকে পোশাক কিনতে পারবেন ১ বাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার বা তার বেশি টাকার মধ্যে। মার্কেট থেকে পোশাক কেনা যাবে ৬০০-৭০০ থেকে ২-৩ হাজার টাকার মধ্যে।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১১ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১১ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১১ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগে