ডা. তাওহীদা রহমান ইরিন
দুহাতে গঙ্গা ফড়িং
চোখেতে মাসকারা
মেকআপে চোয়াল মসৃণ
মন দেয় আশকারা। [...]
এমন আশকারা পেতে পেতে মেকআপের শখ কখন যে আসক্তিতে পরিণত হয়, বলা খুব কঠিন। মেকআপের প্রতি এই আসক্তির নাম কসমোহোলিক। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এই আসক্তি ত্বকের জন্য মারাত্মক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। তার প্রভাব পড়তে পারে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর।
কেন এই আসক্তি
প্রথমত, আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষের গায়ের রং শ্যামবর্ণ। এটি একটি সুন্দর ও স্নিগ্ধ রং। কিন্তু মানুষের মধ্যে ফরসা হওয়ার প্রবণতা বেশি। মেকআপের মাধ্যমে ত্বকের রং দুই-তিন শেড হালকা করা যায়। মেকআপের মাধ্যমে চেহারার আকৃতিও পরিবর্তন করা হয়। এর ফলে ধীরে ধীরে মেয়েরা মেকআপের প্রতি নির্ভরশীল হয়ে যায়। নিজেদের আরেকটু বেশি সুন্দর দেখতে পছন্দ করে। দ্বিতীয়ত, অনেকের মুখে ব্রণ ও ব্রণের দাগ থাকে। এসব দাগ ঢাকার জন্যও মানুষ মেকআপ করে। তৃতীয় কারণ হলো, শখের বশে মেকআপ করা। অনেকে মেকআপ পণ্য কিনে নিজে নিজে সাজে। এটি ধীরে ধীরে অভ্যস্ততায় পরিণত হয়।
ত্বকের যে ক্ষতি হতে পারে
যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, মেকআপ করলে তাঁদের ত্বকের পোরগুলো বন্ধ হয়ে যায়। কারণ তাঁরা ত্বকের ধরন অনুযায়ী ওয়াটারবেজড মেকআপ পণ্য ব্যবহার করে না। এ কারণে তাদের সমস্যা বেড়ে যায়। কিছু কিছু মেকআপে খুব শুষ্ক উপাদান ব্যবহার করা হয়। যাঁদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা যদি শুষ্ক উপাদান আছে এমন মেকআপ পণ্য ব্যবহার করেন, তাহলে তাঁদের ত্বক শুষ্ক থেকে শুষ্কতর হয়ে যায়। মেকআপের পর ভালোভাবে সেট হয় না। মেকআপের মাধ্যমে সবাই ত্বকের খুঁত তথা ইমপারফেকশনগুলো ঢাকার চেষ্টা করে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এটাই সমাধান নয়। খুঁতগুলো চিকিৎসার মাধ্যমে ঠিক করা উচিত। মেকআপ নিয়ে অনেকে ঘুমাতে যান। ভালো করে মুখ পরিষ্কার করেন না। নন ব্র্যান্ডের মেকআপে বিভিন্ন ধরনের বিষাক্ত উপকরণ থাকে। সেগুলো বিভিন্নভাবে ও মাত্রায় ত্বকের ক্ষতি করে।
তাই বলে কি একেবারেই মেকআপ করা যাবে না? অবশ্যই করা যাবে। যেকোনো অনুষ্ঠানে মেকআপ করা যাবে। যাঁরা মিডিয়ায় কাজ করেন, তাঁদের জন্য মেকআপ করা জরুরি। সে ক্ষেত্রে মেকআপের পরে কীভাবে ত্বকের যত্ন করতে হয়, তা ভালোভাবে জানতে হবে। তা ছাড়া, বিশ্বাস থাকতে হবে, যেন মেকআপ ছাড়াও বাইরে বের হওয়া যায়। আর মেকআপ করলেও তা যেন সুন্দরভাবে সেট হয়, সে জন্য ত্বকের যত্নে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।
ত্বকের যত্নে যা মানতে হবে
খাদ্যাভ্যাস
বাড়তি দুটি কাজ
লেখক: চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ, শিওর সেল মেডিকেল, ঢাকা
দুহাতে গঙ্গা ফড়িং
চোখেতে মাসকারা
মেকআপে চোয়াল মসৃণ
মন দেয় আশকারা। [...]
এমন আশকারা পেতে পেতে মেকআপের শখ কখন যে আসক্তিতে পরিণত হয়, বলা খুব কঠিন। মেকআপের প্রতি এই আসক্তির নাম কসমোহোলিক। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এই আসক্তি ত্বকের জন্য মারাত্মক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। তার প্রভাব পড়তে পারে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর।
কেন এই আসক্তি
প্রথমত, আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষের গায়ের রং শ্যামবর্ণ। এটি একটি সুন্দর ও স্নিগ্ধ রং। কিন্তু মানুষের মধ্যে ফরসা হওয়ার প্রবণতা বেশি। মেকআপের মাধ্যমে ত্বকের রং দুই-তিন শেড হালকা করা যায়। মেকআপের মাধ্যমে চেহারার আকৃতিও পরিবর্তন করা হয়। এর ফলে ধীরে ধীরে মেয়েরা মেকআপের প্রতি নির্ভরশীল হয়ে যায়। নিজেদের আরেকটু বেশি সুন্দর দেখতে পছন্দ করে। দ্বিতীয়ত, অনেকের মুখে ব্রণ ও ব্রণের দাগ থাকে। এসব দাগ ঢাকার জন্যও মানুষ মেকআপ করে। তৃতীয় কারণ হলো, শখের বশে মেকআপ করা। অনেকে মেকআপ পণ্য কিনে নিজে নিজে সাজে। এটি ধীরে ধীরে অভ্যস্ততায় পরিণত হয়।
ত্বকের যে ক্ষতি হতে পারে
যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, মেকআপ করলে তাঁদের ত্বকের পোরগুলো বন্ধ হয়ে যায়। কারণ তাঁরা ত্বকের ধরন অনুযায়ী ওয়াটারবেজড মেকআপ পণ্য ব্যবহার করে না। এ কারণে তাদের সমস্যা বেড়ে যায়। কিছু কিছু মেকআপে খুব শুষ্ক উপাদান ব্যবহার করা হয়। যাঁদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা যদি শুষ্ক উপাদান আছে এমন মেকআপ পণ্য ব্যবহার করেন, তাহলে তাঁদের ত্বক শুষ্ক থেকে শুষ্কতর হয়ে যায়। মেকআপের পর ভালোভাবে সেট হয় না। মেকআপের মাধ্যমে সবাই ত্বকের খুঁত তথা ইমপারফেকশনগুলো ঢাকার চেষ্টা করে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এটাই সমাধান নয়। খুঁতগুলো চিকিৎসার মাধ্যমে ঠিক করা উচিত। মেকআপ নিয়ে অনেকে ঘুমাতে যান। ভালো করে মুখ পরিষ্কার করেন না। নন ব্র্যান্ডের মেকআপে বিভিন্ন ধরনের বিষাক্ত উপকরণ থাকে। সেগুলো বিভিন্নভাবে ও মাত্রায় ত্বকের ক্ষতি করে।
তাই বলে কি একেবারেই মেকআপ করা যাবে না? অবশ্যই করা যাবে। যেকোনো অনুষ্ঠানে মেকআপ করা যাবে। যাঁরা মিডিয়ায় কাজ করেন, তাঁদের জন্য মেকআপ করা জরুরি। সে ক্ষেত্রে মেকআপের পরে কীভাবে ত্বকের যত্ন করতে হয়, তা ভালোভাবে জানতে হবে। তা ছাড়া, বিশ্বাস থাকতে হবে, যেন মেকআপ ছাড়াও বাইরে বের হওয়া যায়। আর মেকআপ করলেও তা যেন সুন্দরভাবে সেট হয়, সে জন্য ত্বকের যত্নে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।
ত্বকের যত্নে যা মানতে হবে
খাদ্যাভ্যাস
বাড়তি দুটি কাজ
লেখক: চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ, শিওর সেল মেডিকেল, ঢাকা
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
১ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে