নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনেকটা সময় দিয়ে, ধৈর্যের সঙ্গে, মনের মাধুরী মিশিয়ে যেসব বধূ রান্নার আয়োজন করেন, তাঁদের জন্যই ‘ঠাকুরবাড়ির রান্না’ বইটি প্রকাশ করেন পূর্ণিমা ঠাকুর। ঠাকুর পরিবারের ইন্দিরা দেবী চৌধুরানীও রান্না বিষয়ে পারদর্শী ছিলেন। রান্নার প্রতি ভালোবাসা থেকেই ইন্দিরা দেবী একটা লম্বা খাতা বানিয়েছিলেন, যেখানে ঠাকুরবাড়ির বিশেষ পদসহ পছন্দের সব খাবারের রেসিপি টুকে রাখতেন তিনি। সেই খাতা সময়ের ধারাবাহিকতায় এসে পড়ে পূর্ণিমা ঠাকুরের হাতে। মায়ের কাছে শেখা রান্না আর সেই পুরোনো খাতার রেসিপি মিলিয়ে পূর্ণিমা ঠাকুর ১৯৮৬ সালে প্রকাশ করেন ‘ঠাকুরবাড়ির রান্না’ বইটি। সে বই থেকে ৩টি রেসিপি রইল পাঠকদের জন্য।
আলুর দম
আলু সেদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে। কড়াইয়ে ঘি চড়িয়ে কাঁচা মরিচ দিতে হবে। এবার একটু টকদই, আদা ও পোস্তবাটা দিতে হবে। বেশ ভালো করে কষে নিয়ে সেদ্ধ আলু দিতে হবে। এবার লবণ, চিনি ও একটু পানি দিতে হবে। পানি শুকিয়ে আলু মাখা মাখা হলে নামিয়ে নিতে হবে।
পোস্তবাটা দিয়ে মাছ
রুই বা ট্যাংরা মাছ লাগবে। আলু ছোট ছোট করে কাটতে হবে। রসুন ও পোস্তবাটা লাগবে। মাছ ভালো করে ভেজে নিতে হবে। একই কড়াইয়ে রসুনবাটা দিয়ে কেটে রাখা আলু দিয়ে বেশ ভালোভাবে ভাজতে হবে। লবণ ও কাঁচা মরিচ দিতে হবে। কিছুক্ষণ পর পোস্তবাটা দিয়ে নাড়তে হবে। পোস্ত লাল হলে পানি দিয়ে ফুটে উঠলে মাছ দিয়ে দিতে হবে। আলু সেদ্ধ হলে ও পানি কমে এলে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে।
ছোলার ডাল তেঁতুল দিয়ে
ছোলার ডাল সেদ্ধ করে নিতে হবে কাঁচা মরিচ দিয়ে। জিরা ও শুকনো মরিচ তাওয়ায় টেলে গুঁড়ো করে নিন। তেঁতুল আন্দাজমতো গুলে রাখতে হবে। সঙ্গে পেঁয়াজ ও রসুনও কুচি করে রাখতে হবে।
চুলায় তেল গরম করে পেঁয়াজ ও রসুন ভেজে নিয়ে সেদ্ধ করা ডাল ফুটিয়ে নিতে হবে। বেশ খানিকটা ফুটে উঠলে গুলে রাখা তেঁতুল, লবণ ও অল্প চিনি দিতে হবে। ঘন হয়ে সুন্দর গন্ধ বের হলে নামিয়ে ওপর থেকে গুঁড়ো মসলা ছড়িয়ে দিতে হবে। চাইলে গরম মসলাবাটা ও ঘি ছড়িয়ে দেওয়া যায়।
অনেকটা সময় দিয়ে, ধৈর্যের সঙ্গে, মনের মাধুরী মিশিয়ে যেসব বধূ রান্নার আয়োজন করেন, তাঁদের জন্যই ‘ঠাকুরবাড়ির রান্না’ বইটি প্রকাশ করেন পূর্ণিমা ঠাকুর। ঠাকুর পরিবারের ইন্দিরা দেবী চৌধুরানীও রান্না বিষয়ে পারদর্শী ছিলেন। রান্নার প্রতি ভালোবাসা থেকেই ইন্দিরা দেবী একটা লম্বা খাতা বানিয়েছিলেন, যেখানে ঠাকুরবাড়ির বিশেষ পদসহ পছন্দের সব খাবারের রেসিপি টুকে রাখতেন তিনি। সেই খাতা সময়ের ধারাবাহিকতায় এসে পড়ে পূর্ণিমা ঠাকুরের হাতে। মায়ের কাছে শেখা রান্না আর সেই পুরোনো খাতার রেসিপি মিলিয়ে পূর্ণিমা ঠাকুর ১৯৮৬ সালে প্রকাশ করেন ‘ঠাকুরবাড়ির রান্না’ বইটি। সে বই থেকে ৩টি রেসিপি রইল পাঠকদের জন্য।
আলুর দম
আলু সেদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে। কড়াইয়ে ঘি চড়িয়ে কাঁচা মরিচ দিতে হবে। এবার একটু টকদই, আদা ও পোস্তবাটা দিতে হবে। বেশ ভালো করে কষে নিয়ে সেদ্ধ আলু দিতে হবে। এবার লবণ, চিনি ও একটু পানি দিতে হবে। পানি শুকিয়ে আলু মাখা মাখা হলে নামিয়ে নিতে হবে।
পোস্তবাটা দিয়ে মাছ
রুই বা ট্যাংরা মাছ লাগবে। আলু ছোট ছোট করে কাটতে হবে। রসুন ও পোস্তবাটা লাগবে। মাছ ভালো করে ভেজে নিতে হবে। একই কড়াইয়ে রসুনবাটা দিয়ে কেটে রাখা আলু দিয়ে বেশ ভালোভাবে ভাজতে হবে। লবণ ও কাঁচা মরিচ দিতে হবে। কিছুক্ষণ পর পোস্তবাটা দিয়ে নাড়তে হবে। পোস্ত লাল হলে পানি দিয়ে ফুটে উঠলে মাছ দিয়ে দিতে হবে। আলু সেদ্ধ হলে ও পানি কমে এলে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে।
ছোলার ডাল তেঁতুল দিয়ে
ছোলার ডাল সেদ্ধ করে নিতে হবে কাঁচা মরিচ দিয়ে। জিরা ও শুকনো মরিচ তাওয়ায় টেলে গুঁড়ো করে নিন। তেঁতুল আন্দাজমতো গুলে রাখতে হবে। সঙ্গে পেঁয়াজ ও রসুনও কুচি করে রাখতে হবে।
চুলায় তেল গরম করে পেঁয়াজ ও রসুন ভেজে নিয়ে সেদ্ধ করা ডাল ফুটিয়ে নিতে হবে। বেশ খানিকটা ফুটে উঠলে গুলে রাখা তেঁতুল, লবণ ও অল্প চিনি দিতে হবে। ঘন হয়ে সুন্দর গন্ধ বের হলে নামিয়ে ওপর থেকে গুঁড়ো মসলা ছড়িয়ে দিতে হবে। চাইলে গরম মসলাবাটা ও ঘি ছড়িয়ে দেওয়া যায়।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১৭ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১৮ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১৮ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে