তানভীর হাসান, শাবিপ্রবি
রঙিন কাগজ, চার্ট পেপার, গ্লিটার পেপার ও গোল্ডেন পেপারে আঠা লাগিয়ে তাতে রংতুলির আঁচড় দেওয়া হচ্ছে। সেই রঙিন কাগজে তৈরি হচ্ছে চিরকুট, ফটো অ্যালবাম, চিঠি সেট, উপহারের বাক্স ও স্ক্র্যাপ বুক। এসব কেউ কিনছেন প্রিয়জনের জন্মদিনে উপহার দিতে, কেউ বিবাহবার্ষিকী স্মরণ করে রাখতে, আবার কেউ কিনছেন ঘরের সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য। এ জিনিসগুলো তৈরি করছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী রুহিল মাদিনী মীম।
মীম পড়েছেন রঙিন কাগজের এই শিল্পের মায়ায়! এই শিল্প উপভোগ্য করতে ও বাঁচিয়ে রাখতে ফেসবুকে খুলেছেন ‘রুহিল ক্র্যাফট অ্যান্ড ব্লগ’ নামের একটি পেজ ও গ্রুপ। আগ্রহী ব্যক্তিরা তাঁর পেজ ও বিভিন্ন গ্রুপের শেয়ার করা ছবি ও ভিডিও দেখে যোগাযোগ করে অর্ডার করছেন পছন্দের সেসব পণ্য। ইতিমধ্যে শাবিপ্রবি বা এর বাইরে উপহার পণ্যের বিশ্বস্ত ঠিকানা হয়ে উঠেছে রুহিল ক্র্যাফট অ্যান্ড ব্লগ। এর যাত্রা শুরু হয় ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর।
শখ থেকে এ কাজের শুরু। তবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার মেয়ে রুহিল মাদিনী মীমের স্বপ্ন এখন আরও বড়। এক বিকেলে ক্যাম্পাসে আলাপ হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি জানান তাঁর স্বপ্নযাত্রার কথা, কষ্ট ও প্রতিবন্ধকতার কথা। অদ্ভুত বিষয় হলো, মীম লুকিয়ে করেন এসব কাজ! সবাই যখন এমন কাজ করে মেশিন দিয়ে, তখন তিনি এগুলো তৈরি করেন হাতে। ফলে পরিশ্রম বেশি হয়।
কাগজের ক্র্যাফট তৈরির বাইরে ভিডিওগ্রাফির প্রতিও আগ্রহ আছে রুহিলের। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন বিষয়ে ছোট ছোট ভিডিও করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। মীমের কাগজের এই ক্র্যাফটগুলো পাওয়া যায় ২৫০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে। প্রতি মাসে এর আয় থেকে নিজের ব্যয় নির্বাহ করতে পারেন।
ক্যাম্পাসে রুহিলের মতো আরও কয়েকজন নারী উদ্যোক্তা রয়েছেন, যাঁরা পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের প্রতিভা কাজে লাগিয়ে পরিবারের মুখে হাসি ফোটাচ্ছেন।
তাঁদের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. চন্দ্রানী নাগ বলেন, ‘আমি নিজেও তাঁদের নিয়মিত ক্রেতা। তাঁদের সঙ্গে আমার সব সময় যোগাযোগ হয়। তাঁরা একই সঙ্গে আমাদের শিক্ষার্থী আবার উদ্যোক্তাও। এটা একটা খুবই ভালো দিক যে মেয়েরা স্বাবলম্বী হচ্ছে।’
রঙিন কাগজ, চার্ট পেপার, গ্লিটার পেপার ও গোল্ডেন পেপারে আঠা লাগিয়ে তাতে রংতুলির আঁচড় দেওয়া হচ্ছে। সেই রঙিন কাগজে তৈরি হচ্ছে চিরকুট, ফটো অ্যালবাম, চিঠি সেট, উপহারের বাক্স ও স্ক্র্যাপ বুক। এসব কেউ কিনছেন প্রিয়জনের জন্মদিনে উপহার দিতে, কেউ বিবাহবার্ষিকী স্মরণ করে রাখতে, আবার কেউ কিনছেন ঘরের সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য। এ জিনিসগুলো তৈরি করছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী রুহিল মাদিনী মীম।
মীম পড়েছেন রঙিন কাগজের এই শিল্পের মায়ায়! এই শিল্প উপভোগ্য করতে ও বাঁচিয়ে রাখতে ফেসবুকে খুলেছেন ‘রুহিল ক্র্যাফট অ্যান্ড ব্লগ’ নামের একটি পেজ ও গ্রুপ। আগ্রহী ব্যক্তিরা তাঁর পেজ ও বিভিন্ন গ্রুপের শেয়ার করা ছবি ও ভিডিও দেখে যোগাযোগ করে অর্ডার করছেন পছন্দের সেসব পণ্য। ইতিমধ্যে শাবিপ্রবি বা এর বাইরে উপহার পণ্যের বিশ্বস্ত ঠিকানা হয়ে উঠেছে রুহিল ক্র্যাফট অ্যান্ড ব্লগ। এর যাত্রা শুরু হয় ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর।
শখ থেকে এ কাজের শুরু। তবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার মেয়ে রুহিল মাদিনী মীমের স্বপ্ন এখন আরও বড়। এক বিকেলে ক্যাম্পাসে আলাপ হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি জানান তাঁর স্বপ্নযাত্রার কথা, কষ্ট ও প্রতিবন্ধকতার কথা। অদ্ভুত বিষয় হলো, মীম লুকিয়ে করেন এসব কাজ! সবাই যখন এমন কাজ করে মেশিন দিয়ে, তখন তিনি এগুলো তৈরি করেন হাতে। ফলে পরিশ্রম বেশি হয়।
কাগজের ক্র্যাফট তৈরির বাইরে ভিডিওগ্রাফির প্রতিও আগ্রহ আছে রুহিলের। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন বিষয়ে ছোট ছোট ভিডিও করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। মীমের কাগজের এই ক্র্যাফটগুলো পাওয়া যায় ২৫০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে। প্রতি মাসে এর আয় থেকে নিজের ব্যয় নির্বাহ করতে পারেন।
ক্যাম্পাসে রুহিলের মতো আরও কয়েকজন নারী উদ্যোক্তা রয়েছেন, যাঁরা পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের প্রতিভা কাজে লাগিয়ে পরিবারের মুখে হাসি ফোটাচ্ছেন।
তাঁদের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. চন্দ্রানী নাগ বলেন, ‘আমি নিজেও তাঁদের নিয়মিত ক্রেতা। তাঁদের সঙ্গে আমার সব সময় যোগাযোগ হয়। তাঁরা একই সঙ্গে আমাদের শিক্ষার্থী আবার উদ্যোক্তাও। এটা একটা খুবই ভালো দিক যে মেয়েরা স্বাবলম্বী হচ্ছে।’
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে