নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘শীতের হাওয়া হঠাৎ ছুটে এল, গানের বেলা শেষ না হতে হতে?’ শীত নিয়ে রবীন্দ্রনাথের লেখা কবিতা পাঠের মধ্য দিয়ে পৌষের আড্ডা ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হলো গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে। গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের আয়োজনে বেলা ১১টা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিটি ক্যাম্পাস অডিটরিয়ামে এ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ফারহানা হেলাল মেহতাব অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. মেহেদি হাসান, সহকারী অধ্যাপক মো. আবু নাইম মিয়াজী, প্রভাষক নূসাইরা তাজরিন, আয়নাল হকসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
এ পিঠা উৎসবে উপস্থিত হয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের একাধিক ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। ছয়টি স্টলে বাহারি নামের পিঠা চেখে দেখছেন শিক্ষার্থীরা। এসব পিঠার মধ্যে ছিল নকশি পিঠা, বিস্কুট পিঠা, পাটিসাপটা, নারিকেল পিঠা। এ ছাড়া ছিল ফুচকার আয়োজন।
পিঠার দাম ছিল ৩০ থেকে শুরু করে ৭০ টাকা পর্যন্ত। এই আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিল পিঠার ঐতিহ্য ধরে রাখা।
পিঠা উৎসবে আসা জেএমসির শিক্ষার্থী আশরাফুল হোসেন বলেন, ‘মায়ের হাতে তৈরি শীতের পিঠা খুব মিস করছি। ক্যাম্পাসে বসে শীতের পিঠা খাওয়ার এই অন্য রকম আয়োজনের জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।’
বিবিএর শিক্ষার্থী হুমায়ূন কবির জানিয়েছেন, হঠাৎ করে শীতের ঠান্ডা আবহাওয়ায় এ রকম পিঠা উৎসব আয়োজনের অংশ হতে পেরে আনন্দিত তিনি। পিঠা উৎসব শেষে ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
‘শীতের হাওয়া হঠাৎ ছুটে এল, গানের বেলা শেষ না হতে হতে?’ শীত নিয়ে রবীন্দ্রনাথের লেখা কবিতা পাঠের মধ্য দিয়ে পৌষের আড্ডা ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হলো গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে। গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের আয়োজনে বেলা ১১টা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিটি ক্যাম্পাস অডিটরিয়ামে এ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ফারহানা হেলাল মেহতাব অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. মেহেদি হাসান, সহকারী অধ্যাপক মো. আবু নাইম মিয়াজী, প্রভাষক নূসাইরা তাজরিন, আয়নাল হকসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
এ পিঠা উৎসবে উপস্থিত হয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের একাধিক ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। ছয়টি স্টলে বাহারি নামের পিঠা চেখে দেখছেন শিক্ষার্থীরা। এসব পিঠার মধ্যে ছিল নকশি পিঠা, বিস্কুট পিঠা, পাটিসাপটা, নারিকেল পিঠা। এ ছাড়া ছিল ফুচকার আয়োজন।
পিঠার দাম ছিল ৩০ থেকে শুরু করে ৭০ টাকা পর্যন্ত। এই আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিল পিঠার ঐতিহ্য ধরে রাখা।
পিঠা উৎসবে আসা জেএমসির শিক্ষার্থী আশরাফুল হোসেন বলেন, ‘মায়ের হাতে তৈরি শীতের পিঠা খুব মিস করছি। ক্যাম্পাসে বসে শীতের পিঠা খাওয়ার এই অন্য রকম আয়োজনের জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।’
বিবিএর শিক্ষার্থী হুমায়ূন কবির জানিয়েছেন, হঠাৎ করে শীতের ঠান্ডা আবহাওয়ায় এ রকম পিঠা উৎসব আয়োজনের অংশ হতে পেরে আনন্দিত তিনি। পিঠা উৎসব শেষে ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে