লাইভ বেকারি
মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
ঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
মিরপুর, মোহাম্মদপুর, রামপুরা, ধানমন্ডিসহ পুরো ঢাকা শহরের অলিগলিতে চোখে পড়বে লাইভ বেকারি। ক্রেতাদের সামনে এসব বেকারিতে তৈরি করা হয় খাবার। এ কারণে এসব খাবারের প্রতি ক্রেতাদের আস্থা ও বিশ্বাসযোগ্যতা বেশি।
লাইভ ক্রিকেট বা ফুটবল ম্যাচের মতোই লাইভ বেকারিতে চোখের সামনে সব ঘটে। এক কক্ষেই ওভেন আর মিক্সচার মেশিন। উপকরণ রাখার র্যাক ও ডিপ ফ্রিজ। সেখানেই ক্রেতাদের সামনে বেক হচ্ছে কেক-বিস্কুটসহ বিভিন্ন বেকারি পণ্য। প্রতিদিন তৈরি, প্রতিদিন বিক্রি। তাই পরের দিন বাসি-পচা খাবার খাওয়ার আশঙ্কা নেই। তাই এগুলো এখন ভীষণ জনপ্রিয়।
ক্রেতাদের সামনে বেক হচ্ছে কেক-বিস্কুটসহ বিভিন্ন পণ্য। ছবি: আজকের পত্রিকাযা পাওয়া যাবে
নাম বলতে গেলে দীর্ঘ তালিকা হয়ে যাবে। তাই ক্যাটাগরি অনুসারে বলাই ভালো। যত ধরনের রুটি বা ব্রেড, কেক-বিস্কুট, পিৎজা, বার্গার, শরমা, সাব-স্যান্ডউইচ ইত্যাদি ভাবতে পারেন, সবকিছুই লাইভ বেকারিতে পাওয়া যাবে। দাম সর্বনিম্ন প্রতি পিস ১০ টাকা। সাধারণত পাউরুটি, কেক, বাটার নান, ঝাল প্যাটিস আর বিস্কুট বিক্রি বেশি হয় এগুলোতে। বড় বেকারিগুলোতে বেকারি আইটেম যে দামে বিক্রি হয়, লাইভ বেকারিতে তার চেয়ে একটু কম দামে বিক্রি হয়।
টিনএজারদের মন জয়
লাইভ বেকারির ক্রেতা সব বয়সের মানুষ হলেও টিনএজারদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য। অল্পবয়সী ছেলেমেয়েরা স্কুলে নাশতা হিসেবে লাইভ বেকারির তাজা খাবার পছন্দ করে। অনেকে যখন-তখন বেকারিতে চলে আসেন তাজা খাবার খেতে।
ইতিবাচক মনোভাব বাড়ছে
গত এক বছরে লাইভ বেকারির উত্থান বেশ ভালোভাবে নিয়েছে মানুষ। এই ভেজালের দিনে চোখের সামনে তৈরি খাবার অনেককে স্বস্তি এনে দিয়েছে। লাইভ বেকারিতে তৈরি খাবারের বৈচিত্র্য যেমন আছে, দামও নাগালে। এ ছাড়া বেশ কিছু মানুষের হয়েছে কর্মসংস্থান। কোনো খাবারের মান খারাপ হলে বেকারির মালিক দ্রুত কাস্টমার ফিডব্যাক পাচ্ছেন। ফলে দ্রুততম সময়ে উন্নতি করার সুযোগ থাকছে। তবে মানুষ এত সব ভাবছে না। চোখের সামনে বানানো তরতাজা খাবারের সুবাস বরং তাদের মাতিয়ে রাখছে।
ঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
মিরপুর, মোহাম্মদপুর, রামপুরা, ধানমন্ডিসহ পুরো ঢাকা শহরের অলিগলিতে চোখে পড়বে লাইভ বেকারি। ক্রেতাদের সামনে এসব বেকারিতে তৈরি করা হয় খাবার। এ কারণে এসব খাবারের প্রতি ক্রেতাদের আস্থা ও বিশ্বাসযোগ্যতা বেশি।
লাইভ ক্রিকেট বা ফুটবল ম্যাচের মতোই লাইভ বেকারিতে চোখের সামনে সব ঘটে। এক কক্ষেই ওভেন আর মিক্সচার মেশিন। উপকরণ রাখার র্যাক ও ডিপ ফ্রিজ। সেখানেই ক্রেতাদের সামনে বেক হচ্ছে কেক-বিস্কুটসহ বিভিন্ন বেকারি পণ্য। প্রতিদিন তৈরি, প্রতিদিন বিক্রি। তাই পরের দিন বাসি-পচা খাবার খাওয়ার আশঙ্কা নেই। তাই এগুলো এখন ভীষণ জনপ্রিয়।
ক্রেতাদের সামনে বেক হচ্ছে কেক-বিস্কুটসহ বিভিন্ন পণ্য। ছবি: আজকের পত্রিকাযা পাওয়া যাবে
নাম বলতে গেলে দীর্ঘ তালিকা হয়ে যাবে। তাই ক্যাটাগরি অনুসারে বলাই ভালো। যত ধরনের রুটি বা ব্রেড, কেক-বিস্কুট, পিৎজা, বার্গার, শরমা, সাব-স্যান্ডউইচ ইত্যাদি ভাবতে পারেন, সবকিছুই লাইভ বেকারিতে পাওয়া যাবে। দাম সর্বনিম্ন প্রতি পিস ১০ টাকা। সাধারণত পাউরুটি, কেক, বাটার নান, ঝাল প্যাটিস আর বিস্কুট বিক্রি বেশি হয় এগুলোতে। বড় বেকারিগুলোতে বেকারি আইটেম যে দামে বিক্রি হয়, লাইভ বেকারিতে তার চেয়ে একটু কম দামে বিক্রি হয়।
টিনএজারদের মন জয়
লাইভ বেকারির ক্রেতা সব বয়সের মানুষ হলেও টিনএজারদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য। অল্পবয়সী ছেলেমেয়েরা স্কুলে নাশতা হিসেবে লাইভ বেকারির তাজা খাবার পছন্দ করে। অনেকে যখন-তখন বেকারিতে চলে আসেন তাজা খাবার খেতে।
ইতিবাচক মনোভাব বাড়ছে
গত এক বছরে লাইভ বেকারির উত্থান বেশ ভালোভাবে নিয়েছে মানুষ। এই ভেজালের দিনে চোখের সামনে তৈরি খাবার অনেককে স্বস্তি এনে দিয়েছে। লাইভ বেকারিতে তৈরি খাবারের বৈচিত্র্য যেমন আছে, দামও নাগালে। এ ছাড়া বেশ কিছু মানুষের হয়েছে কর্মসংস্থান। কোনো খাবারের মান খারাপ হলে বেকারির মালিক দ্রুত কাস্টমার ফিডব্যাক পাচ্ছেন। ফলে দ্রুততম সময়ে উন্নতি করার সুযোগ থাকছে। তবে মানুষ এত সব ভাবছে না। চোখের সামনে বানানো তরতাজা খাবারের সুবাস বরং তাদের মাতিয়ে রাখছে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
৩ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
৩ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
৩ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
৩ দিন আগে