ডা. নূরজাহান বেগম
শীতকালে শিশুদের সাধারণ ঠান্ডা-কাশিসহ নিউমোনিয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। তাই নবজাতক ও শিশুদের ত্বক ও চুলের যত্ন নিয়ে মা-বাবাসহ পরিবারের সবাই বেশ উদ্বিগ্ন থাকেন। শীতকালে বাড়তি সতর্কতার জন্য কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে।
শীতকালে নবজাতককে যতটা সম্ভব মায়ের শরীরের কাছাকাছি রাখতে হবে। এতে তার শরীরের তাপমাত্রা হঠাৎ কমে যাওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে। সেই সঙ্গে নবজাতক যেন শুধু মায়ের বুকের দুধ খায়, সে ব্যাপারে পরিবারের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং মায়ের জন্য আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে।
নবজাতকের গোসলের ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জন্মের ৭২ ঘণ্টা পর থেকে প্রতিদিন গোসল করানো যাবে। তবে শীতকালে এক দিন পর পর গোসল করানোর কথা বলা হয়ে থাকে। সময়ের আগে হয়ে যাওয়া এবং কম ওজনের নবজাতকদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গোসল করানো যাবে না।
শীতকালে নবজাতক ও শিশু—উভয়ের ক্ষেত্রেই গোসলের সময় কমিয়ে দিতে হবে। গোসলের জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। বেশি গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। সাবান, শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে। গোসলের পরপরই ভালো করে শরীর মুছিয়ে অলিভ অয়েল কিংবা লোশন ব্যবহার করা যাবে। শুষ্ক ত্বকে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে দু-তিনবারও ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে।
শীতকালে বড়দের মতো শিশুদের চুল ধুলাবালির জন্য ময়লা হয়ে যায়। ফলে প্রায়ই খুশকির সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই সপ্তাহে দু-তিন দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল পরিষ্কার রাখতে হবে। গোসলের পর চুল ভালো করে শুকাতে হবে এবং নিয়মিত আঁচড়ে দিতে হবে। মাঝে মাঝে শ্যাম্পু করার এক ঘণ্টা আগে মাথার ত্বক ও চুলে নারকেল তেল ম্যাসাজ করে দিতে পারেন। এতে শ্যাম্পু করার পর চুলগুলো ঝরঝরে থাকবে।
অলিভ অয়েল এবং নারকেল তেল শিশুর ত্বকে সাধারণত সমস্যা করে না। তবে সরিষার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেকে নবজাতক বা শিশুদের নাকে ও কানে সরিষার তেল দিয়ে থাকেন, যেটা একদমই উচিত নয়। এটি শিশুর ত্বকের জন্য ভালো নয়। সরিষার তেল ত্বকে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি, প্রদাহ এমনকি মাথার ত্বকে খুশকির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়।
নবজাতক ও শিশুদের জন্য উপযোগী প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। তবে ব্যবহারের পর যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলেই শুধু সেই প্রসাধনী বাদ দিতে হবে। গরম কাপড়ের নিচে সুতির আরামদায়ক কাপড় পরাতে হবে। নবজাতক ও শিশুরা যেন ঘেমে না যায়, সে ব্যাপারে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। শীতকাল মানেই শিশুকে অনেক বেশি কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে রেখে দিতে হবে, ব্যাপারটা যেন এ রকম না হয়। সে যেন ঘেমে না যায় এবং আরামবোধ করে এমন কাপড় পরালেই যথেষ্ট।
শীতকালে শিশুদের সাধারণ ঠান্ডা-কাশিসহ নিউমোনিয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। তাই নবজাতক ও শিশুদের ত্বক ও চুলের যত্ন নিয়ে মা-বাবাসহ পরিবারের সবাই বেশ উদ্বিগ্ন থাকেন। শীতকালে বাড়তি সতর্কতার জন্য কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে।
শীতকালে নবজাতককে যতটা সম্ভব মায়ের শরীরের কাছাকাছি রাখতে হবে। এতে তার শরীরের তাপমাত্রা হঠাৎ কমে যাওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে। সেই সঙ্গে নবজাতক যেন শুধু মায়ের বুকের দুধ খায়, সে ব্যাপারে পরিবারের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং মায়ের জন্য আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে।
নবজাতকের গোসলের ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জন্মের ৭২ ঘণ্টা পর থেকে প্রতিদিন গোসল করানো যাবে। তবে শীতকালে এক দিন পর পর গোসল করানোর কথা বলা হয়ে থাকে। সময়ের আগে হয়ে যাওয়া এবং কম ওজনের নবজাতকদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গোসল করানো যাবে না।
শীতকালে নবজাতক ও শিশু—উভয়ের ক্ষেত্রেই গোসলের সময় কমিয়ে দিতে হবে। গোসলের জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। বেশি গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। সাবান, শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে। গোসলের পরপরই ভালো করে শরীর মুছিয়ে অলিভ অয়েল কিংবা লোশন ব্যবহার করা যাবে। শুষ্ক ত্বকে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে দু-তিনবারও ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে।
শীতকালে বড়দের মতো শিশুদের চুল ধুলাবালির জন্য ময়লা হয়ে যায়। ফলে প্রায়ই খুশকির সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই সপ্তাহে দু-তিন দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল পরিষ্কার রাখতে হবে। গোসলের পর চুল ভালো করে শুকাতে হবে এবং নিয়মিত আঁচড়ে দিতে হবে। মাঝে মাঝে শ্যাম্পু করার এক ঘণ্টা আগে মাথার ত্বক ও চুলে নারকেল তেল ম্যাসাজ করে দিতে পারেন। এতে শ্যাম্পু করার পর চুলগুলো ঝরঝরে থাকবে।
অলিভ অয়েল এবং নারকেল তেল শিশুর ত্বকে সাধারণত সমস্যা করে না। তবে সরিষার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেকে নবজাতক বা শিশুদের নাকে ও কানে সরিষার তেল দিয়ে থাকেন, যেটা একদমই উচিত নয়। এটি শিশুর ত্বকের জন্য ভালো নয়। সরিষার তেল ত্বকে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি, প্রদাহ এমনকি মাথার ত্বকে খুশকির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়।
নবজাতক ও শিশুদের জন্য উপযোগী প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। তবে ব্যবহারের পর যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলেই শুধু সেই প্রসাধনী বাদ দিতে হবে। গরম কাপড়ের নিচে সুতির আরামদায়ক কাপড় পরাতে হবে। নবজাতক ও শিশুরা যেন ঘেমে না যায়, সে ব্যাপারে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। শীতকাল মানেই শিশুকে অনেক বেশি কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে রেখে দিতে হবে, ব্যাপারটা যেন এ রকম না হয়। সে যেন ঘেমে না যায় এবং আরামবোধ করে এমন কাপড় পরালেই যথেষ্ট।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১ দিন আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১ দিন আগে